শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৪

স্বামীর যে কাজগুলো স্ত্রীর কাছে দারুণ রোমান্টিক

ভালোবাসা মানে কি কেবল স্ত্রীকে রাশি রাশি উপহার দেয়া, দামী রেস্তরাঁয় খেতে যাওয়া কিংবা এখানে-সেখানে ঘোরা প্রতিদিন? একদম কিন্তু নয়! এসব দিয়ে কিছু মেয়েকে খুশি করা যায় বটে, কিন্তু বেশিরভাগ মেয়েই খুশি হয়ে থাকেন একদম সাধারণ কিছু ভালোবাসায়। হয়তো আপনার কাছে সেটা খুবই আনরোমান্টিক বা মূল্যহীন, কিন্তু মেয়েদের কাছে বিষয়টির মূল্য অনেক বেশি।

আসুন, জানিয়ে দেই এমন কিছু কাজ সম্পর্কে, যেগুলো করার মাধ্যমে খুব সহজেই জিতে নিতে পারবেন আপনি পছন্দের মেয়েটির মন। এবং সহজে আর অন্য কোন পুরুষ স্থান করে নিতে পারবে না সেই মনে। আর হ্যাঁ, আপনাদের ভালোবাসা হয়ে উঠবে অনেক বেশি মজবুত ও সুন্দর।
স্বামীর যে কাজগুলো স্ত্রীর কাছে দারুণ রোমান্টিক
চুম্বনটি হোক ভীষণ আন্তরিক :- অবাক হচ্ছেন? ভাবছেন, চুমু তো আন্তরিকই হয়! চুমু খাওয়ার সময় তাঁর সুন্দর মুখটি নিজের দুহাতে কোমল করে ধরুন। আর অনেকটা সময় নরম করে তাকিয়ে থাকুন। দেখবেন, এই সামান্য জিনিসটি তিনি কি পছন্দই না করছেন। একটু লজ্জা পাচ্ছেন, আবার একটু খুশিও হচ্ছেন। নারীদের কাছে এই বিষয়টি খুব রোমান্টিক।

মাঝে মাঝেই তাঁর মাথায় হাত রাখুন :- ভালোবাসা মানে শুধু তীব্র প্রেম আর দৈহিক আকর্ষণ নয়। একদম সাধারণ একটি স্পর্শও প্রকাশ করতে পারে গভীর ভালোবাসা। তাঁর মাথায় হাত রাখুন, কখনো চুলের মাঝে হাত বুলিয়ে দিন, মুখে চুল এসে পড়লে আলতো করে সরিয়ে দিন। আপনার এই ভালোবাসার ছোট্ট আচরণ তাঁর মনে তৈরি করে নেবে বিশাল একটি জায়গা।

তাঁকেও সুযোগ দিন আরাম করার :- আপনার স্ত্রী নিশ্চয়ই সারাদিন কাজ করেন বাসায়? আর কর্মজীবী হয়ে থাকলে তো বাসা-অফিস মিলিয়ে তাঁর অবস্থা নিশ্চয়ই কাহিল! বাড়িয়ে দিন সাহায্যের হাত। চেষ্টা করুন এটা-সেটায় তাঁকে একটু সাহায্য করতে। নিজে রাঁধতে না পারেন, মাঝে মাঝে ডিনারের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে না হয় বাইরে থেকেই খাবার কিনে আনুন। এই একটুখানি আদরে আপনি তাঁর কাছে পাবেন আন্তরিক সম্মান।

দুজনে বাইরে যাচ্ছেন - কি করবেন :- হয়তো স্ত্রী খুব সেজেগুজে বের হয়েছেন আপনা সাথে বেড়াতে যাবেন বলে। হয়তো সাধারণত রিকশা বা বাসেই চলাচল করেন আপনারা। আজ নিয়ম ভেঙে একটি সিএনজি বা ট্যাক্সি ভাড়া করে ফেলুন। একটুখানি আরামে দুজনে পাশাপাশি উপভোগ করুন খানিকটা সময়। একটা দিন নাহয় তাঁকে বাস বা রিকশার যন্ত্রণা থেকে বাঁচিয়ে দিলেন।

ভিড়ের মাঝে আগলে রাখুন :- প্রচণ্ড ভিড় হয়তো বাসে কিংবা মার্কেটে। হয়তো কোথাও বেড়াতে গিয়েছেন বা সিনেমায় গেছেন, সেখানেও। এই ভিড়ের মাঝে ভালোবাসার নারীকে অবশ্যই একটু আগলে রাখুন। চেষ্টা করুন তাঁকে ঠেলাঠেলি থেকে রক্ষা করতে, হাতটা শক্ত করে ধরে রাখুন। কে কী ভাবল সেসব নিয়ে চিন্তা করবেন না। সে যেন বোঝে যে জীবনের সকল পরিস্থিতিতে আপনি তাঁর পাশেই আছেন।

সবসময় তাঁকে সুন্দর, পরিপাটি থাকার জন্য চাপ দেবেন না :- হ্যাঁ, তিনিও মানুষ। সবসময় সুন্দর পোশাক পরে পরিপাটি থাকা তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়। সবসময়ে একজন মানুষকে দেখতে ভালো দেখানো এক কথায় অসম্ভব। তিনি যখন নিজের সবচাইতে খারাপ পোশাকটি পরে আছেন, কিংবা যেদিন তাঁকে দেখতে সবচাইতে বাজে লাগছে, কিংব সাজসজ্জা বিহীন ঘুরতে বেরিয়েছেন- তখনও তাঁকে সুন্দর বলুন। মিথ্যা করে হলেও বলুন। এই ছোট্ট মিথ্যাই তাঁকে নিয়ে আসবে আপনার খুব কাছাকাছি।

ছোট্ট আদুরে জেদ করুন :- এর অর্থ তাঁকে নিয়ন্ত্রণ করা নয়, বরং নিজের ভালোবাসা প্রকাশ করা। কী রকম? যেমন ধরুন তাঁর চোখের কাজল আপনার খুব ভালো লাগে, কিংবা কপালের টিপটা। আদর করে জানিয়ে দিন- "তুমি কিন্তু টিপ না পরে বাইরে মোটেও যাবে না!" এই সামান্য ব্যাপারে তিনি যে কতটা খুশি হবেন আপনার ধারণাও নেই।

ভুলবেন না ছোট্ট উপহার :- তাঁকে অনেক কিছু কিনে দেয়ার সামর্থ্য নিশ্চয়ই আপনার আছে। কিন্তু সেসবের ভিড়ে ছোট্ট কিন্তু প্রিয় উপহার গুলোর কথা ভুলে যাবেন না। একটু ফুল, প্রিয় চকলেট, একটা গান, এক গুচ্ছ চুড়ি কিংবা এক পাতা টিপ- এসবের মাঝে যে রোমান্টিকতা আছে সেসব আসলে আর কিছুর মাঝে নেই।
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৪

আমার বিবাহ হয়েছে ১৬ মাস, আমার সমস্যা হচ্ছে, আমার ফিলিংস আসে কম এবং খুব তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হয়।

সম্মানিত পাঠকের প্রশ্ন :- ভাই, আমার বিবাহ হয়েছে ১৬ মাস, আমার সমস্যা হচ্ছে, আমার ফিলিংস আসে কম এবং খুব তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হয়। আমার বয়স ৩২ বছর। উচ্চতা ৫'৫"। ওজন ৬৭ কেজি। বিয়ের পুরবে হস্তমৈথুন এর অভভাস ছিল। আর কোন ধরনের বাজে অভ্যাস নেই। সমাধান সম্ভব কিনা? আর কতদিন এ ভালো হতে পারে। আমি এলোপ্যাথি চিকিৎসা নিয়েছি। ওষুধ যতদিন খাই মোটামুটি কাজ হয়। বন্ধ করলে কাজ হয়না।
বিস্তারিত

বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৪

সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য কার্যকর কিছু অভ্যাস রপ্ত করুন

দাম্পত্য সম্পর্ককে মধুর করে তুলতে চাইলে কিছু বিশেষ অভ্যাস রপ্ত করা প্রয়োজন। মাঝে মধ্যে নয়, বরং প্রতিদিনের জন্য। প্রতিদিন এই ছোট্ট কাজগুলো করার বিশেষ অভ্যাস দাম্পত্য সম্পর্কে ভালোবাসা বাড়িয়ে দেয় বহু গুন। সেই সঙ্গে সম্পর্কের প্রতি বিরক্তি দূর করে ফেলে খুব সহজেই। জেনে নিন স্বামী স্ত্রীর দাম্পত্য জীবন মধুর করে তোলার সেই বিশেষ অভ্যাসগুলো কি কি, আশা করি সেগুলো রপ্ত করে নেবেন প্রতিদিনের জন্য।

একই সময়ে ঘুমানো:- দিন শেষে ক্লান্ত শরীরে দুজনে ঘুমিয়ে পড়ুন একই সময়ে। সারাদিনের ছোটখাটো গল্প আর ভালোবাসার মিষ্টি মিষ্টি কথায় ঘুমানোর আগের সময়টা বেশ ভালো কাটবে দুজনের। এতে সম্পর্কটাও আরো মধুর হয়ে উঠবে।
সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য কার্যকর কিছু অভ্যাস রপ্ত করুন
একই ধরণের শখ:- আপনার সঙ্গীর শখ গুলোর প্রতি আগ্রহ দেখান। এতে আপনার সঙ্গীও আপনার শখ গুলোর প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠবেন। আপনার সঙ্গীর কোনো শখ যদি আপনার বিরক্তির কারণ হয়ে থাকে তাহলে সেটা তাকে বুঝতে দেবেন না। এতে সম্পর্কটা আরো সুন্দর হবে। সেই সঙ্গে কেটে যাবে সম্পর্কের একঘেয়েমি।

হাত ধরে হাঁটা:- প্রেমের শুরুতে কিংবা বিয়ের পর পর হাত ধরেই হাঁটতেন দুজনে কারণ এ যেন অন্য রকম এক রোমান্টিকতা। কিন্তু কিছুদিন যাওয়ার পরই হাঁটতে শুরু করেছেন নিজেদের মত করে। সেই পরস্পরকে ছুঁয়ে থাকার স্বভাবটা কোথায় যেন হারিয়ে গেছে। আবারো ধরে ফেলুন সঙ্গীর হাতটি। কারণ বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে যেসব দম্পতি হাত ধরে হাঁটেন তাদের নিজেদের মধ্যে ভালোবাসা ও নিরাপত্তাবোধ সৃষ্টি হয় যা সম্পর্ককে সুখের করে তোলে।

সঙ্গীর দোষের বদলে গুণ খুঁজুন:- বেশিরভাগ দম্পতিই সঙ্গীর দোষ খুঁজে বেড়াতে পছন্দ করেন। ফলে সম্পর্ক ভালো হওয়ার বদলে উল্টো খারাপ হতে থাকে। তাই অহেতুক সঙ্গীর দোষ না খুঁজে চেষ্টা করুন গুণ গুলো খুঁজে বের করার।

প্রতিদিন ‘ভালোবাসি’ বলা:- সম্পর্কটা যতদিনের পুরোনোই হোক না কেন প্রতিদিনই সঙ্গীকে একবার করে ভালোবাসার কথা জানিয়ে দিন। ভালোবাসার কথা প্রতিদিন জানিয়ে দিলে সম্পর্ক কখনোই পুরনো হয়না।

কাজ শেষে দেখা হলেই আলিঙ্গন করা:-সারাদিন দুজনেই ব্যস্ত সময় কাটান। দিন শেষে দেখা হয় দুজনের। এই সারাদিনের দেখা না হওয়ার দূরত্বটা নিমিষেই ঘুচে যাবে যদি আপনি দিন শেষে দেখা হওয়া মাত্র আপনার সঙ্গীকে আলিঙ্গন করেন। প্রতিদিনের এই অভ্যাসটি আপনার সম্পর্কটাকে সুন্দর রাখবে।
বিস্তারিত

গনোরিয়া - সংক্রমিত এক জটিল যৌন রোগ

নারী পুরুষের জটিল যৌন রোগ গুলির মধ্যে গনোরিয়া এমন একটি রোগ যা কেবল যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে এক পুরুষ থেকে অন্য নারীতে বা এক নারী থেকে অন্য পুরুষে সংক্রমিত হতে থাকে। এ রোগের ক্ষেত্রে রক্তের সঙ্গে জীবাণু সংস্পর্শ খুবই কম। এটি বংশ পরম্পরায় সংক্রমিত হয় না। সাধারণত নারী বা পুরুষের যৌনাঙ্গে এ জীবাণু ক্ষত সৃষ্টি করে থাকে।

এ ক্ষতে পুঁজ সৃষ্টি হয়। এ পুঁজ যদি অন্য নারী বা পুরুষের যৌনাঙ্গে স্পর্শ করে তাহলে এ জীবাণু তাদের যৌনাঙ্গে প্রবেশ করে। সেখানে বাসা বাঁধে এবং ক্ষতের সৃষ্টি করে।

গনোরিয়া রোগের লক্ষণসমূহ 

নিচের লক্ষণগুলো দেখা দিলেই বুঝতে হবে পুরুষ বা নারী এ রোগে আক্রান্ত। প্রস্রাবের জ্বালা অনুভূত হতে থাকে। প্রস্রাবের পরে চাপ দিলে সামান্য আঠা আঠা মতো পুঁজ দেখা দেয়। চিকিৎসা না করালে ধীরে ধীরে প্রস্রাবের জ্বালা ও ব্যথা বৃদ্ধি পায়। পুরুষের ইন্দ্রিয় বাইরে ও নারীর যোনির চারদিকে ঘা হতে দেখা যায়। এসব ঘায়ে জ্বালা ও তাতে পুঁজ হয়ে থাকে। ক্রমশ ঘা আরও ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় ব্যথা বেড়ে যায়। অনেক সময় প্রস্রাব বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয় এবং প্রস্রাব করতে ভীষণ কষ্ট হয়।
গনোরিয়া - সংক্রমিত এক জটিল যৌন রোগ
অল্প অল্প জ্বর দেখা দেয়। জ্বরের সঙ্গে মাথাধরা, গা-হাত পা ম্যাজ ম্যাজ করা, শরীরের ভুগলে ঋতুতে গণ্ডগোল হয়। ঋতুস্রাত বেশি হতে থাকে। কখনো মাসে দুবার হয়। আবার কখনো ঋতুস্রাব শেষে শ্বেতস্রাব হতে থাকে।

ভয়াবহ ক্ষতিকর দিকগুলো

এ রোগ হলে পুরুষের চেয়ে নারীদেরই বেশি ক্ষতি হয়। নারীর সঙ্গে তার সন্তানেরও ক্ষতির সম্ভাবনা বেশি। নিচে সেদিকগুলো তুলে ধরা হলো। নারীর ডিম্ববাহী ও নারীর ডিম্বকোষ আক্রান্ত হলে তার সন্তান জন্ম চিরদিনের জন্য বন্ধ্য ও নারী বন্ধ্যত্ববরণ করতে পারে। কখনো কখনো গর্ভবতী হওয়ার প্রথম অবস্থায় ওই রোগ হলে গর্ভস্থ ভ্রূণ গর্ভপাত হয়ে পড়ে যায়, তার জরায়ু থেকে প্রচুর রক্তপাত হতে থাকে। গর্ভের শেষ অবস্থায় এ রোগ হলে সন্তান জন্মের সময় তার চোখে রোগের পুঁজ লেগে শিশু অন্ধ হয়ে যেতে পারে।

গনোরিয়া রোগের চিকিৎসা

হোমিওপ্যাথি চিকিত্সায় গনোরিয়া রোগের স্থায়ী সমাধান বিদ্যমান। প্রপার ট্রিটমেন্ট এ নিয়মিত ঔষধ খেয়ে গেলে গনোরিয়ার জীবানু মূল থেকে চিরদিনের জন্য দূর হয়ে যায়। হোমিও ঔষধ কোনো প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে না। তাই নানা প্রকার উচ্চ শক্তির এন্টিবায়োটিকের উপর নির্ভর না করে হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা নিন। কোনো প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই অল্প কিছু দিনে সুস্থ হয়ে উঠবেন আশা করি।

অন্যান্য ব্যবস্থা

যদি রোগীর জ্বর থাকে তাহলে জ্বরের জন্য হালকা খাবার যেমন_ পাউরুটি সেঁকে বা হরলিকস প্রভৃতি হালকা ও তরল খাবার দিতে হবে। এ রোগ হলে সম্পূর্ণ সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত যৌন মিলন করা যাবে না। স্বামী-স্ত্রীকে পূর্ণ চিকিৎসা দ্বারা সুস্থ হতে হবে আগে। না হলে এর ফল খুবই খারাপ হবে।
বিস্তারিত

অঙ্কশাস্ত্র জন্ম-মাস দেখে মানুষের স্বভাব-চরিত্রের ধারণা দেয়

অঙ্কশাস্ত্র মতে একজন মানুষের স্বভাব, চরিত্র নাকি তার জন্ম মাস বিচার করে জানা যায়। কোন মাসে জন্মালে, কেমন হবে তার চারিত্রিক গুনাবলী এই গুলো নাকি সংখ্যাতত্ত্ব বিচার বিশ্লেষণ করেও বলা যায় ? এমনি কিছু বিশ্লেষণ নিচে দেয়া হলো।

জানুয়ারি:- আপনি স্বাধীন, নেতা এবং সবকিছুই বিচার-বিশ্লেষণ করেন। আপনি খুব সৃষ্টিশীল। আপনার ক্যারিসমা এতটাই যে, আপনাকে কোনও প্রশ্ন না-করেই অন্য ব্যক্তি আপনাকে অনুসরণ করেন। জীবনে সাফল্যের জন্য মহিলাদের তুলনায় পুরুষের সাহায্যই আপনি বেশি পান। অন্যের তুলনায় অনেক বেশি ঐতিহ্যশালী জীবনযাপন করেন। এঁরা জেদি, অ্যাম্বিশিয়াস। এঁরা শিক্ষাদান এবং শিক্ষালাভ ভালোবাসেন। এঁরা কোনও ব্যক্তির দুর্বলতার দিকে নজর দেন না। কঠোর পরিশ্রমী, সংবেদনশীল, অন্যকে খুশি করতে জানেন। সহজে উত্তেজিত হন না বা ঘাবড়ে যান না। বাচ্চা ভালোবাসেন। এঁরা সাধারণত অ্যালজাইমারে আক্রান্ত হন। 
অঙ্কশাস্ত্র জন্ম-মাস দেখে মানুষের স্বভাব-চরিত্রের ধারণা দেয়
ফেব্রুয়ারি:- আপনারা অন্যের মনের কথা সহজে জেনে নেন এবং অন্যের সঙ্গে মিশে যান। সমস্ত সম্পর্কই আপনার কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। নিজের মনের মানুষকে খুঁজতে আপনি সারা জীবন ব্যয় করতে প্রস্তুত। নিজের মনের মানুষ না-পেলে আপনি ভেঙে পড়তে পারেন। আপনারা ভালো অভিভাবক। বাস্তবতাকে ভালোবাসেন, বুদ্ধিমান, চালাক, আকর্ষণীয়, সেক্সি, রাগী, শান্ত, লাজুক, সত্‍‌। লক্ষ্যে পৌঁছতে বদ্ধপরিকর। স্বাধীনতাপ্রেমী, বাধাপ্রাপ্ত হলে বিপ্লবী হয়ে পড়েন। অত্যন্ত সংবেদনশীল এবং সহজে আঘাত পেয়ে যান। সহজে রেগে গেলেও, তা সকলের সামনে প্রকাশ করেন না। সাহসী, জেদি, মনোরঞ্জনপ্রেমী, বিলাসবহুল জীবনযাপন পছন্দ করেন। মন থেকে রোম্যান্টিক, কিন্তু তা প্রকাশ করতে পারেন না। কুসংস্কারী। এই মাসে যাঁদের জন্ম, তাঁরা শিল্পী হয়ে থাকেন। আপনাদের ঘুমে প্রায়ই ব্যাঘাত ঘটে। ৯-৫টার চাকরি আপনাদের জন্য নয়। 

মার্চ:- আপনি সঠিক সময়ে সঠিক স্থানে উপস্থিত থাকেন। প্রচুর অর্থের মালিক হন। কিন্তু খুব শিগগির সেই অর্থ হারিয়ে ফেলেন। আপনি কখনও বড় হয়ে উঠতে চান না, কিন্তু এটিই আবার মাঝেমধ্যে আপনাকে আরও বেশি ভালোবাসার যোগ্য করে তোলে। আপনার ব্যক্তিত্ব আকর্ষণীয়। আপনি সেক্সি, স্নেহশীল, লাজুক, স্বল্পভাষী, উদার, সহানুভূতিশীল, বিশ্বস্ত, মুডি, সঙ্গীতানুরাগী। শান্তি এবং নির্মলতা ভালোবাসেন। অন্যের জন্য কাজ করতে ভালোবাসেন। সহজে রেগে যান। স্বপ্ন দেখতে এবং নিজের কল্পনার জগত্‍‌ গড়ে তুলতে ভালোবাসেন। ভ্রমণপিপাসু। জীবনসঙ্গী/সঙ্গিনী খুঁজতে গিয়ে খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। এঁরা সাধারণত অ্যাস্থমায় আক্রান্ত থাকেন। এঁরা স্কুলে খুব ভালো ফলাফল না-ও করতে পারেন। অনেক সময় এঁরা অস্বাভাবিক কেরিয়ার বেছে থাকেন। 

এপ্রিল:- আপনি জেদি, আবেগপ্রবণ এবং অন্যের ওপর কর্তৃত্ব ফলাতে ভালোবাসেন। অন্য দিকে আপনি খুব সৃজনশীল, সেক্সি, বুদ্ধিমান। আপনার ক্যারিসমায় অনেকে আপনার প্রতি আকৃষ্ট। তবে অন্যের ওপর অত্যধিক কর্তৃত্বফলানোর চেষ্টা করবেন না। একবার লক্ষ্য নির্ধারণ করলে, সেখানে পৌঁছনো থেকে কেউ আপনাকে আটকাতে পারবে না। সক্রিয় এবং গতিশীল, বিচারক্ষমতাসম্পন্ন, মানসিক দিক দিয়ে খুব শক্তিশালী, নজরকাড়তে পছন্দ করেন, কূটনীতিক, শান্ত্বনা দিতে পারেন, অন্যের সমস্যার সমাধান করতে পারেন সহজেই। আবার আপনি খুব দুঃসাহসিক, আক্রমণাত্মক, অনুভূতিপ্রবণ, লাভিং, কেয়ারিং, উদার এবং নরম মনোভাবাপন্ন। আপনাদের স্মৃতিশক্তি খুবই ভালো। মাথা এবং বুকের রোগে আক্রান্ত থাকেন। 

মে মাস:- জেদি, শক্ত-মনের, চিন্তা-ভাবনা খুবই প্রখর। সহজে রেগে যান। অনুভূতি খুবই গভীর। অন্যকে আকর্ষণ করতে পারেন। এঁদের মোটিভেশনের কোনও প্রয়োজন হয় না। সহজে শান্ত করা যায়। কান এবং গলায় সমস্যা থাকে। কল্পনাশক্তি ভালো। শারীরিক গঠন ভালো হয়। তবে শ্বাস-প্রশ্বাসে একটু সমস্যা হয়। সাহিত্য-শিল্প অনুরাগী। ভ্রমণপিপাসু, বাড়িতে থাকতে ভালোবাসেন না। পরিশ্রমী। এই মাসে যাঁরা জন্মগ্রহণ করেন, তাঁরা ডায়াবিটিস এবং গ্লুকোমায় আক্রান্ত থাকেন।

জুন:- খুব রোম্যান্টিক, কিন্তু খুব জেলাস। ভালো প্রেমী এবং সেনসুয়াল। আপনার ভালোবাসার জীবন অত্যন্ত জটিল। মানব-হিতৈষী এবং দয়ালু। গসিপ করতে ভালোবাসেন। আপনি বাচ্চা ভালোবাসেন না, তবে পরিবারের প্রবীণ সদস্যরাই আপনার কাছে সবকিছু। আপনারা খুব নম্র-ভদ্র, সংবেদনশীল। আপনার কাছে প্রচুর আইডিয়া থাকে। সবচেয়ে ভালোটিই আপনার চাই, আপনি খুব ব্র্যান্ড কনসিয়াস। জোকস ভালোবাসেন। তর্কশক্তি খুব ভালো। দিবাস্বপ্নে ব্যস্ত থাকেন। সহজে বন্ধু বানাতে পারেন, আবার সহজে আঘাতও পান। ঠান্ডার ধাত থাকে। মাঝেমধ্যেই নিজের আবেগ প্রকাশ করে থাকেন। হৃদয়ে আঘাত লাগলে, সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে সময় লাগে।

জুলাই:- এই মাসে যাঁদের জন্ম তাঁরা সিনসিয়ার, পক্ষপাতহীন এবং সহানুভূতিশীল ব্যক্তি। পরিবারের প্রতি অত্যন্ত যত্নশীল। নিজের সম্বন্ধ রক্ষার জন্য তাঁরা অনেক দূর পর্যন্ত যেতে পারেন। এরা আবার রূঢ়প্রকৃতির এবং ব্যঙ্গ-বিদ্রুপও করে থাকেন। এদের স্বভাবের এই দিকটি অনেককে বিভ্রান্ত করে তোলে, বিশেষত তাঁদের, যারা এদের প্রতি যত্নশীল। আবার ড্রেসিং সেন্স এবং লাইফস্টাইল হ্যাবিটের ক্ষেত্রে এদের স্বভাব অনেকটা অদ্ভূত। এই মাসে যারা জন্মগ্রহণ করেন, তাদের মধ্যে অনেকে জিনিয়াস হয়ে থাকেন, তবে তারা অত্যন্ত সংবেদনশীল এবং বিষণ্ণতায় ভোগেন। আপনার সঙ্গে থাকতে যে কেউ ভালোবাসবে। কথা গোপন রাখতে পারেন। পরিশ্রমী, সত্, মুডি, রসিক, লাভিং-কেয়ারিং, একা থাকতে ভালোবাসেন এরা। ব্যক্তির অনুভূতিকে গুরুত্ব দেন, সহজে আঘাত পান, প্রতিশোধস্পৃহা নেই, সহজে ক্ষমা করে দিলেও, কখনও কিছু ভুলে যান না, খুব যত্নে বন্ধুত্ব গড়ে তোলেন, সকলের সঙ্গে সমান ব্যবহার করেন। এই মাসে যাদের জন্ম, তাদের দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ হয়ে থাকে।

আগস্ট:- আপনি লাভিং, বিয়েকে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন, সকলের ভালো দিকটিই দেখেন আপনি। তবে অত্যন্ত পরিশ্রমী হওয়ায় স্বাস্থ্যসংক্রান্ত সমস্যা দেখা দেয়। আপনার টিম স্পিরিট খুব ভালো। আবার আপনি মানবপ্রেমী এবং সহজে অন্যকে অনুপ্রাণিত করতে পারেন। আপনার কাছে টাকা খুব সহজে চলে আসে। আপনি খুব নরম প্রকৃতির, আকর্ষণীয়, সাহসী, অকুতভয়ো, লাভিং, কেয়ারিং। আপনার মধ্যে নেতৃত্বের গুণ রয়েছে। আপনি আবার উদার এবং আত্মবাদীও। উস্কানি পেলে সহজে রেগে যান, জেলাস, সজাগ থাকেন। আপনার চিন্তাভাবনা স্বাধীন এবং খুব তাড়াতাড়ি চিন্তাভাবনা করতে পারেন। স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন। সঙ্গীত, শিল্প-কলা এবং প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে প্রতিভাশালী। সংবেদনশীল, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা অত্যন্ত দুর্বল।

সেপ্টেম্বর:- নিজের জীবনে বহুমুখী ভূমিকা পালন করতে হয় আপনাকে। কারণ আপনি বুদ্ধিমান। তবে আপনার দুর্বলতা হল, আপনি বিষণ্ণতায় ভোগেন। আপনি জয়ী হতে চাইলে, অনেক সময় নিজের মনের সমালোচকের ধ্বনি উপেক্ষা করতে হবে। আপনি যে কোনও পরিস্থিতি নিয়েই অনেক বেশি বিচার-বিশ্লেষণ করতে বসেন, যার ফলে আপনাকে সমস্যায় পড়তে হয়। নরম মনোভাবাপন্ন, কম্প্রোমাইসিং, সতর্ক, সংগঠিত, জেদি, শান্ত, সহানুভূতিশীল, লয়াল, আত্মবিশ্বাসী, উদার, চালাক, জ্ঞানী, স্মৃতিশক্তি ভালো। কেউ সমালোচনা করলে তাঁকে আটকাতে পারেন। অন্যকে মোটিভেট করতে পারেন। খেলাধুলো এবং বিলাসিতা পছন্দ করেন। নিজের আবেগ সহজে প্রকাশ করেন না। অত্যন্ত চুজি, বিশেষত খুব বাছাই করা সম্পর্কে নিজেকে আবদ্ধ রাখেন।

অক্টোবর:- আপনি খুব ভাগ্যবান। কোনও লক্ষ্য নির্ধারণ করলে, তা হাসিল করে নেন। তবে আপনার স্বভাবের খারাপ দিক হল, আপনি কথায় কথায় খুব তর্ক করেন। প্রতারিত করার এবং প্রতিশোধ নেওয়ার প্রবণতাও আপনার মধ্যে থাকে। নিজের মনের দস্যুকে মারতে পারলে, কল্পনাতীত সাফল্য অর্জন করতে পারবেন আপনি। নিজস্ব ক্ষেত্রে নেতৃত্বদানের ক্ষমতা আপনার মধ্যে আছে। কথা বলতে ভালোবাসেন, মাঝেমধ্যেই রেগে যান, বন্ধুদের গুরুত্ব দেন, নতুন বন্ধু বানাতে ভালোবাসেন, সহজে আঘাত পান আবার সহজেই সেখান থেকে বেরিয়েও আসেন, দিবাস্বপ্ন দেখেন, লয়াল, অন্যেরা কী ভাবলেন তা নিয়ে মাথা ঘামান না, আবেগপ্রবণ, নিষ্পত্তিমূলক, ভ্রমণপিপাসু, সাহিত্য ও শিল্প-কলা অনুরাগী, কোনও কিছুর ভান করেন না, সত্, জেলাস, সহজে আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেন এবং প্রভাবিত হয়ে পড়েন। শিশুপ্রেমী।

নভেম্বর:- আপনি অপরের ভাবনাকে বুঝতে পারেন এবং সহজেই সকলের সঙ্গে মিশে যেতে পারেন। জীবনের প্রতি পজিটিভ দৃষ্টিভঙ্গী রাখেন। কিন্তু মাঝে মধ্যেই নিজের সেনসিটিভিটি নিয়ে এতটা উত্তেজিত এবং আনন্দিত হয়ে পড়েন যা, আপনার স্বাস্থ্যহানীর কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আপনি অন্যের জন্য উদাহরণস্বরুপ। আপনি খুব ভালো শিক্ষক। আপনার কাছে প্রচুর আইডিয়া থাকে, তবে আপনার মনের গভীরে উঁকি মারা খুব শক্ত, প্রগতিশীল এবং তীক্ষ্ণ চিন্তাভাবনা করেন আপনি। ভালো চিকিত্সক হতে পারেন। ব্যক্তিত্বও অত্যন্ত গতিশীল। কৌতূহলী, কম কথা বলেন, সাহসী, উদার, ধৈর্য রাখতে পারেন, জেদি, কঠোর হৃদয়ের মানুষ আপনি। সহজে হার মানেন না। সহজে রাগেন না, একা থাকতে ভালোবাসেন। অন্যের থেকে চিন্তাভাবনা আলাদা।

ডিসেম্বর:- আপনি উদার, সেক্সি, দেশপ্রেমী, খেলাধুলোয় সক্রিয়, অ্যাম্বিশিয়াস, সত্, বিশ্বাসী। এই মাসে যাঁদের জন্ম, তাঁরা মেলামেশা করতে, প্রশংসা শুনতে ভালোবাসেন। আপনার ব্যক্তিত্ব পরিবর্তনশীল, প্রতিবন্ধকতা পছন্দ করেন না। এই মাসে যাঁদের জন্ম, তাঁরা অ্যাস্থমা বা অ্যালার্জিতে আক্রান্ত থাকেন।
এই গুলো যে অনুমানের উপর ভিত্তি করে তৈরী করা এটা হয়ত আপনরা সকলেই জানেন। দেখবেন, এক দিকে কিছু কিছু মিলেছে তো অন্য দিকে মিলে নি। তাই বাস্তবতা হলো আল্লাহর উপর ভরসা করে নিজের পরিশ্রমের মাধ্যমে সামনে এগিয়ে যাওয়া। কারণ আল্লাহ সবাইকেই কাজ করার জন্য হাত দিয়েছেন , চলার জন্য পা দিয়েছেন আর চিন্তা করার জন্য দিয়েছেন একটা অতুলনীয় সুপার কম্পিউটার মাথা। তাই নিজের উপর আস্থা বাড়ান এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে নানান গুনাগুন অর্জনের চেষ্টা করে যান তাহলেই সাফল্য পাবেন। কারণ আমি এক জোতিষীকে রাশিফল এবং সংখ্যাতত্ত্ব সম্পর্কে জিগ্যেস করেছিলাম। তিনি বলেছিলেন এই গুলো শুধু আশা ছাড়া আর কিছুই নয়। ভাবুন এবার বিষয়টা কি। জোতিষী বলবেন, আপনি শুনবেন আর মনে মনে আশাবাদী হবেন। এটুকুই। ভালো থাকবেন সবাই। 
বিস্তারিত

মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০১৪

রাস্তা বা ফুটপাতের যৌনশক্তি বাড়ানোর ঔষধ কেনা থেকে বিরত থাকুন

যৌনশক্তি বাড়ানোর জন্য যারা সহবাসের পূর্বে বা শখের বসের ইয়াবা বা ইন্ডিয়ান ট্যাবলেট সেবন করেন, তাদের জন্য একটি বাস্তব পরামর্শ হলো সেক্স বাড়ানো জন্য কোনো প্রকার যৌনশক্তি >> বর্ধক ট্যাবলেট খাবেন না।। কারণ এটা একসময় আপনার যৌন জীবনে কঠিন বিপর্যয় ডেকে আনবে।

এই ঔষধগুলি পুরুষকে ধ্বজভংগ রোগের দিকে ঠেলে দেয়, আবার কিছু কিছু  ক্ষেত্রে মানুষকে মৃত্যুর দিকে পর্যন্ত ঠেলে দেয়। যৌন শক্তি বাড়ানো জন্য কোন ঔষধ সেবনের প্রয়োজন নেই। এটা আমরা বার বার বলে আসছি। কারণ ছোট কাল থেকে বেড়ে উঠে আপনি যখন যৌবনে পদার্পণ করলেন তখন আপনার যৌন শক্তি কিন্তু স্বাভাবিকই ছিল। এত বছর পর্যন্ত কেন আপানর যৌন শক্তি বর্ধক ঔষধের প্রয়োজন পড়ে নি ? আজ কেন পড়ল ? কারণ রাস্তা ঘাটে কিছু অসাধু হারবাল এবং কবিরাজি ঔষধ ব্যবসায়ী আপনার দুর্বল মানুষিকতার সুযোগ নিয়ে আপনাকে রোগী বানিয়ে দিচ্ছে। আর আপনিও সেগুলো খেয়ে আগে আপনার যেটুকু ছিল তাও হারাতে বসেছেন। 
রাস্তা বা ফুটপাতের যৌনশক্তি বাড়ানোর ঔষধ কেনা থেকে বিরত থাকুন
দেখা যায় হস্থমৈথন বা অন্য কোনো অস্বাভাবিক যৌন অনাচারের কারণে আপনার দেহে নানা যৌন সমস্যা সৃষ্টি করে বসে আছেন। অসাধু হারবাল এবং কবিরাজি ঔষধ ব্যবসায়ীরা আপনার এই সুযোগটিই নিয়ে থাকে। অথচ আপনি জানেনও না যে, এই গুলির ক্ষমতা একেবারেই সাময়িক; কারণ এইগুলিতে নানা প্রকার ভেজাল মাদক দ্রব্য পর্যন্ত মেশানো থাকে। আপনার যৌন সমস্যা সারানোর কোনো ক্ষমতাই এই গুলির নেই। তাই আপনাকে তা সারা জীবন খেয়ে যেতে হবে। কিন্তু কিছুদিন খেয়ে যাবার পরই টের পাবেন আপনার যৌন জীবন কোথায় গিয়ে ঠেকেছে। 

যৌন সমস্যা চিরতরে নির্মূল করার ক্ষেত্রে এপর্যন্ত ৯৮% সাফল্য দেখিয়েছে হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা বিজ্ঞান। সমস্যার তীব্রতা ভেদে মাত্র কয়েক মাসের হোমিওপ্যাথি চিকিত্সায় আপনার রোগটি তার মূল থেকে চিরতরে দূর হয়ে যাবে আর আপনি ফিরে পাবেন আগেরই মত নব-যৌবন। তবে তার জন্য অবশ্যই ভালো এবং অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথের কাছ থেকে চিকিত্সা নিতে হবে। আপনার ক্ষেত্রে ঔষধ সিলেকশনে ভুল হয়ে থাকলে সারা জীবন হোমিও ঔষধ খেয়ে গেলেও কোনো কাজ হবে না। এ বিষয়টা অবশ্যই খেয়াল রাখবেন। কারণ আমরা এমন অনেক রোগী পেয়েছি যারা ২-৩ বছর হোমিও ঔষধ খেয়েও কোনো ফলাফল পান নাই। অবশেষে আমাদের চিকিত্সাধীনে এসে আমাদের শোভাকাংক্ষীতে পরিনত হয়েছেন। 

যাই হোক এত গেল ট্রিটমেন্ট এর বিষয়। গবেষনায় দেখা গেছে পুরুষের পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়ার মাধ্যমে যৌন শক্তি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। এক্ষেত্রে গাভীর খাঁটি দুধ ও ডিমের ভূমিকা অসাধারন।

যৌন শক্তি বাড়ানোর কোন মন্ত্র আছে বলে বিজ্ঞান বিশ্বাস করে না। যারা আপনাকে মন্ত্র পড়ে সহবাসের পরামর্শ দেয় তারা নিছক আপনার সাথে প্রতারনা করছে মাত্র। তাই যে কোন চিকৎসা বা পরামর্শের জন্য রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। মনে রাখবেন রাস্তার পাশে ফুটপাত থেকে যৌন শক্তিবর্ধক ট্যাবলেট কিনে খেতে থাকলে আপনার যৌন জীবনে একসময় মারাত্মক বিপর্যয় নেমে আসবে তখন এমন অবস্থাও অনেকের সৃষ্টি হয় যে অন্যান্য ঔষধে পর্যন্ত কাজ করে না। তাই সময় থাকতেই আমাদের সকলের সাবধান হওয়া উচিত। ভালো থাকবেন সবাই।
বিস্তারিত

প্রাকৃতিক উপায়ে মেয়েদের স্তন বা ব্রেস্ট ছোট করার কৌশল

আজ দেকলাম কোনো এক বোন হয়ত গুগল সার্চ করেছেন এ সংক্রান্ত Key Word দিয়ে। তাই ভাবলাম এটা নিয়ে লিখা যাক। আজ লিখব কিভাবে প্রাকৃতিকভাবে মেয়েদের স্তন বা ব্রেস্ট ছোট করা যায়। অনেক মেয়েই তার বড় ব্রেস্ট নিয়ে অনেক সময় সমস্যায় পড়েন। সাধারণত ৩৪/৩৬ মেয়েদের স্ট্যান্ডার্ড ব্রেস্ট সাইজ। যদি ব্রেস্টের মাপ ৩৮ ও হয়, তাতেও সমস্যা নেই।

যদি আপনি স্ট্যান্ডার্ড ব্রেস্টের মাপ এর চেয়ে ছোট করতে চান, তবে তা দেখতে বেমানান লাগবে। এ পদ্বতিটি শুধুমাত্র তাদের জন্য যাদের ব্রেস্ট খুবই বড় অথবা অস্বাভাবিক। তাই নিম্নে প্রাকৃতিকভাবে ব্রেস্ট ছোট করার কয়েকটি উপায় আলোচনা করা হলোঃ
প্রাকৃতিক উপায়ে মেয়েদের স্তন বা ব্রেস্ট ছোট করার কৌশল
অস্বাস্থ্যকর খাবার বর্জন:- অস্বাস্থ্যকর খাবার, বিশেষ করে ফাস্টফুড খাবার বর্জন করতে হবে। এছাড়া চিনিজাতীয় খাবারও বর্জন করতে হবে। বিভিন্ন সফট ড্রিংক্স, জুস, আইসক্রিম, চিপস, তেলে ভাজা খাবার একদম খাবেন না।

ওজন নিয়ন্ত্রণ:- মেয়েদের ব্রেস্ট টিস্যুর ৯০% হলো ফ্যাট। তাই শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমিয়ে প্রাকৃতিকভাবে ব্রেস্ট ছোট করা যায়। তবে শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমানোর জন্য শুধুমাত্র ব্রেস্টকেই টার্গেট করা যাবে না। তাই ব্রেস্ট ছোট করার ক্ষেত্রে আপনাকে পুরো শরীরের প্রতি নজর দিতে হবে, যা আপনার ব্রেস্ট ছোট করতে সাহায্য করবে। তাই ফিগার ম্যানটেইন করুন।

পুষ্টি:- স্বাস্থ্যকর খাবার, বিশেষ করে শাক-সবজী বেশী করে খাবেন। দুই ঘন্টা পর পর লো ক্যালোরীর খাবার খান। এতে আপনার শরীরের অতিরিক্ত ক্যালোরী ঝরে যাবে এবং আপনার শরীরের ওজনও কমে যাবে। এক্ষেত্রে "Kellogg’s Special K" ট্রাই করে দেখতে পারেন। তবে সফট ড্রিংক্স এবং জুস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন, কারণ এতে থাকা অতিরিক্ত চিনি আপনার ব্রেস্ট কমানোর বদলে বৃদ্বি করতে সাহায্য করবে।

ব্যায়াম:- শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমানোর জন্য ব্যায়ামের বিকল্প নেই। নিয়মিত ব্যায়াম করলে এবং নিয়মিত ডায়েট করলে আপনার শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমে যাবে। ব্যায়াম করলে আপনার শরীরের পেশীগুলো নতুন করে সুসংগঠিত হবে, ফলে আপনার ব্রেস্ট ছোট হবে। তবে এধরণের ব্যায়াম পরিমিত করবেন।

এ্যারোবিক্স:- সপ্তাহে অন্তত ৫-৬ দিন, অর্থাৎ প্রতিদিন আধঘন্টা করে যদি এ্যারোবিক্স করেন, তাহলে শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমে যাবে। তাই ব্রেস্ট ছোট করতে চাইলে এ্যারোবিক্স ট্রাই করতে পারেন।

ডায়েট:- ব্রেস্ট ছোট করার ক্ষেত্রে ডায়েট করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটা অবহেলা করা উচিত নয়। ডায়েট করতে হলে বিভিন্ন ফল, শাক-সবজী, রুটি খেতে পারেন। তবে বাটার, আইসক্রিম, চিপস, বার্গার এবং বিভিন্ন তেলে ভাজা খাবার বর্জন করতে হবে।

এছাড়া জামা-কাপড় এবং জুয়েলারীর মাধ্যমেও আপনার বড় ব্রেস্টকে ছোট দেখাতে পারেন, যদি আপনি ব্রেস্ট ছোট করার ঝামেলা করতে না চান। এ পদ্বতিটি তাদের জন্য যারা নিজেদের ব্রেস্ট ছোট দেখাতে পছন্দ করেন। উপায়গুলো নিম্নে দেয়া হলোঃ

মিনিমাইজিং ব্রা ব্যবহারঃ যাদের ব্রেস্ট বড়, তারা মিনিমাইজিং ব্রা ব্যবহার করতে পারেন। এর বিভিন্ন ডিজাইন রয়েছে। আপনার ব্রেস্টের মাপ অনুযায়ী ব্রা কিনুন। এ ধরণের ব্রা পরলে আপনার ব্রেস্টকে অন্তত ২ সাইজ কম দেখাবে। এছাড়া মিনিমাইজিং ব্রা পরতে আরামদায়ক এবং ব্রেস্টের সাইজ কম দেখানোর অন্যতম উপায়।

জামা-কাপড় এবং জুয়েলারীর মাধ্যমে ব্রেস্ট ছোট দেখানোঃ জামা-কাপড়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই লম্বা এবং ঢিলেঢালা জামা পরতে পারেন। এছাড়া গাঢ় রংয়ের জামা পরতে পারেন। এতে ব্রেস্টের প্রকৃত মাপ বোঝা যায় না। ব্রেস্টের অধিকাংশ দেখা যায় এমন জামা পরবেন না। এছাড়া বড় গলার ডিজাইন করা এবং শর্ট জামাও পরবেন না। শর্ট জামা পরলে ব্রেস্ট বড় দেখায়। আর জুয়েলারীর ক্ষেত্রে এমন কোন জুয়েলারী পরবেন না যা ব্রেস্টের মাঝখানে এসে ঝুলে থাকে। চাইলে গলায় থাকবে এমন ছোটখাট কোন জুয়েলারী পরুন।

অন্যান্য ব্রা এর মাধ্যমে ব্রেস্ট ছোট দেখানোঃ মিনিমাইজিং ব্রা ছাড়াও অন্যান্য ব্রা এর মাধ্যমেও বড় ব্রেস্টকে ছোট দেখানো যায়। সেক্ষেত্রে পাতলা ধরণের দুটি ব্রা একত্রে পরিধান করুন। এক্ষেত্রে কাপড় বা পাতলা ফোম জাতীয় সঠিক কাপ সাইজের ব্রা পরতে পারেন। এতে আপনার ব্রেস্ট টানটান থাকবে এবং আপনার ব্রেস্ট ছোট দেখাবে। এছাড়া স্পোর্টস ব্রা পরতে পারেন। এতেও ব্রেস্ট ছোট দেখাবে। ভুলেও টাইট ব্রা অথবা ব্লাউজ পরবেন না।
বিস্তারিত

ফোন সেক্স - পুরুষদের যৌন দুর্বলতা এবং দ্রুত বীর্যপাতের কারণ

প্রযুক্তির অপব্যবহারে অবস্থা এখন এমন পর্যায়ে পৌছেছে যে, চিকিত্সকরা নির্দিধায় বলতে বাধ্য হচ্ছেন, ভয়াবহ যৌন দুর্বলতা সৃষ্টি হতে পারে ফোন সেক্স এর মত খারাপ অভ্যাসের কারণে৷ এমনকি, লিঙ্গশীতলতা, দ্রুত বীর্যপাত এবং পুরুষত্বহীনতার মতো রোগেও আক্রান্ত হতে পারে ফোন সেক্সে৷তাই যদি এ ধরনের অভ্যাসে আসক্ত হয়ে থাকেন তাহলে এক্ষুনি সতর্ক হন।
বিস্তারিত

জন্মবিরতিকরন পিল খাওয়ার পরেও গর্ভধারণের সম্ভাবনা

পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ এড়াতে অধিকাংশ নারী জন্মবিরতিকরণ পিল ব্যবহার করে থাকেন। বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন যে - এসকল পিল ৯৯.৭ শতাংশ নারীকে অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ থেকে রক্ষা করে। কিন্তু আসলেই কি এইসব পিল শতভাগ কার্যকরী? পিল সেবন করলেই কি গর্ভধারণের সম্ভাবনা শূন্যের কোঠায় নেমে যায় ? 
বিস্তারিত

পুরুষত্বহীনতা নিয়ে অজানা কিছু প্রশ্নোত্তর - বাঁচতে হলে জানতে হবে

পুরুষত্বহীনতা Erectile Dysfunction (Impotence) খুব সহজেই ভালো করা যায় হোমিও ট্রিটমেন্ট দিয়ে। তবে এক্ষেত্রে অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নেয়া জরুরি। দেখা যায় যে, খুব বেশি মাত্রায় উদ্বিগ্ন থাকলে বা কোনো কিছু নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকলে যৌনমিলনের সময় পুরুষ তার যৌন উত্তেজনা হারাতে পারে। আবার খুব বেশি মাত্রায় অ্যালকোহল সেবনের ফলেও পুরুষের লিঙ্গের দৃঢ়তা নষ্ট হয়ে যায়। সাইকোজেনিক অথবা অর্গানিক নানা কারণে পুরুষের পুরুষত্বহীনতার সৃষ্টি হতে পারে।

প্রশ্নঃ এটি কিভাবে নিশ্চিত হওয়া যায় পুরুষত্বহীনতার কারণ শারীরিক এবং মানসিক?
উত্তরঃ নতুন গবেষণা মতে একজন পুরুষ যদি হস্তমৈথুনের সময় তার লিঙ্গকে উত্তেজিত করতে পারে তবে বোঝা যাবে সে পুরুষত্বহীন নয়। তবে দেখা যায় যে, যৌনসঙ্গিনীর সাথে যৌনমিলনের সময় পুরুষ লিঙ্গে উত্তেজনা বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারে না। এক্ষেত্রে সমস্যা মানসিক হোক বা শারীরিক হোক প্রপার হোমিও চিকিৎসা নিলেই ঠিক হয়ে যায়।
পুরুষত্বহীনতা নিয়ে অজানা কিছু প্রশ্নোত্তর
প্রশ্নঃ পুরুষত্বহীনতার জন্য প্রধান শারীরিক কারণটি কি?
উত্তরঃ দুটি সমস্যা যৌথভাবে পুরুষের পুরুষত্বহীনতার সমস্যা সৃষ্টি করে। এই সমস্যা দুটি হলো ভাসকুলার সমস্যা এবং স্নায়বিক সমস্যা। এর সাথে হরমোনের সমস্যা যুক্ত হয়ে ব্যাপারটিকে আরো তীব্র করে তোলে। শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মতো পুরুষের লিঙ্গেও রক্তনালী রয়েছে। এগুলোকে লিঙ্গের আর্টারি বলে। এই রক্তনালীগুলো যৌন উত্তেজনার সময় লিঙ্গে প্রচুর পরিমাণে রক্ত সরবরাহ করে। যাতে করে লিঙ্গ দৃঢ় হয়। কিন্তু ভাসকুলার কারণে এই রক্তের চাপ যদি তীব্র না হয় তবে লিঙ্গ সঠিকভাবে দৃঢ় হয় না। যাতে করে পুরুষত্বহীনতার সৃষ্টি হয়। কারণ যেটাই থাকুক খুব সহজেই হোমিও চিকিৎসায় তা ঠিক হয়ে যায়। তবে ঔষধ কারো কারো ক্ষেত্রে কয়েক মাস খেয়ে যেতে হয়।

প্রশ্নঃ পুরুষের এক্ষেত্রে কী করার থাকে?
উত্তরঃ শারীরিক পুরুষত্বহীনতার জন্য বিভিন্ন প্রকার এলোপ্যাথিক চিকিৎসার মধ্যে লিঙ্গের ইমপ্ল্যান্ট, লিঙ্গের ইনজেকশন, ভ্যাকুয়াম ডিভাইস, হরমোন থেরাপি এবং সার্জারির সাহায্য নেয়া হয় যা জটিলতাপূর্ণ। আর সব চেয়ে ভালো হল অভিজ্ঞ একজন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নেয়া। কারণ এটাই বর্তমান বিশ্বে এক নম্বর স্থান দখল করে আছে।

প্রশ্নঃ লিঙ্গের উত্থান কী পর্যায়ে হলে তা স্বাভাবিক?
উত্তরঃ পুরুষের লিঙ্গ অনুত্তেজিত অবস্থায় ছোট এবং নরম থাকে। যৌনমিলনের আগে যৌন ক্রীড়ার সময় এটি উত্তেজিত এবং শক্ত হতে থাকে। লিঙ্গ যখন দৃঢ় হয় তখন এর পেশিতে এবং রক্তনালীতে রক্ত জমা হয়। চূড়ান্তভাবে লিঙ্গ উত্তেজিত হলে পুরুষ যৌনমিলনের জন্য উদগ্রীব হয়ে ওঠে। এই সময় পুরুষের লিঙ্গের দৈর্ঘ্য বাড়ে এবং লিঙ্গ অপেক্ষাকৃত বেশি শক্ত হয়। এটি হচ্ছে লিঙ্গ উত্থানের স্বাভাবিক পর্যায়।

প্রশ্নঃ ডিভাইস ব্যবহার কতটুকু অস্বস্তিকর?
উত্তরঃ পুরুষের পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসায় অনেক ক্ষেত্রে এলোপ্যাথি ডাক্তাররা ডিভাইস ব্যবহারের পরামর্শ দেন। এটি একটি খালি বায়ুশূন্য ডিভাইস। ডিভাইসের ভেতরে লিঙ্গ ঢুকিয়ে চাপ দিতে হয়। এতে করে লিঙ্গের রক্তনালীগুলোর ওপর চাপ পড়ে। এভাবে ১০ থেকে ২০ মিনিট ডিভাইস ব্যবহার করতে হয়। ডিভাইস ব্যবহার বহু পুরুষের জন্য অস্বস্তিকর। আবার এটি দামের দিক থেকেও তুলনামূলকভাবে বেশি।

প্রশ্নঃ পুরুষত্বহীনতারোধে লিঙ্গের ইনজেকশনগুলো কী কী?
উত্তরঃ পুরুষের লিঙ্গের রক্তনালীগুলোকে সচল করতে চিকিৎসা বিজ্ঞান তিন ধরনের ইনজেকশন আবিষকার করতে পেরেছে। এই তিন প্রকার ইনজেকশনগুলো পাপাভেরিন, ফেনট্রালামিন এবং প্রোস্টেগল্যান্ডিন-ই। তবে এদের অসুবিধেও রয়েছে।

প্রশ্নঃ ইনজেকশনের অসুবিধাগুলো কি?
উত্তরঃ দুই-তৃতীয়াংশ ক্ষেত্রে ইনজেকশনের বেশ কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। সাধারণভাবে পুরুষদের এ সমস্যায় ডাক্তাররা পূর্ব থেকে অবহিত হন না। যে কারণে ৭০-৮০% রোগী ইনজেকশন গ্রহণজনিত নানাবিধ শারীরিক উপসর্গে ভুগে থাকে। তাই এই দিকে পা বাড়াবেন না।

প্রশ্নঃ হরমোন থেরাপি কেমন?
উত্তরঃ পুরুষত্বহীনতা সমস্যায় হরমোন থেরাপি কিছু ক্ষত্রে কাজে আসে। হরমোন থেরাপির টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বাড়ায়। এতে করে শরীরে প্রোল্যাক্টিন হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়। এটি হলো পুরুষের যৌন হরমোন। এই হরমোনগুলোর প্রভাবে পুরুষের যৌনতা ভারসাম্যপূর্ণ হয়। যদি কোনো কারণে হরমোন থেরাপি চলতে চলতে ব হয়ে যায় তবে শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। সেজন্য ডাক্তারের পরামর্শ মতো হরমোন থেরাপি চালানো উচিত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে হরমোন থেরাপির প্রভাবে পুরুষের যৌনকাতরতা বেড়ে যায়। সে ব্যাপারে ডাক্তারকে সতর্ক হতে হবে।

প্রশ্নঃ পুরুষত্বহীনতার কার্যকর চিকিৎসা কি?
সবচেয়ে কার্যকর, ফলদায়ক এবং সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ামুক্ত হলো হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা। পুরুষত্বহীনতা যে কারণেই হোক না কেন এটাকে মূল থেকে নির্মূল করতে হোমিওপ্যাথির বিকল্প আর কিছুই নেই। এটা আপনি বিশ্বাস করুন বা নাই করুন আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। কেবল মাত্র হোমিও ঔষধই রোগীর মানুষিক এবং শারীরিক যাবতীয় বিষয় নিরীক্ষণ করে প্রয়োগ করা যায় যা অন্য কোনো চিকিৎসাতে সম্ভব হয় না। মনোদৈহিক বিষয়ে এক চমত্কার সেতু বন্ধন স্থাপন করে থাকে হোমিওপ্যাথি যা রোগীর শরীর এবং মন দুইটাতেই যথার্থ পরিবর্তন সাধন করে।
বিস্তারিত

নারী পুরুষের যৌন রোগের লক্ষণ এবং প্রতিরোধ

যৌন রোগ আক্রন্ত পুরুষ অথবা নারী যৌন মিলনের সময় তার যৌন সঙ্গীর দেহে এসব রোগ সংক্রমিত করে। এ কারণে এগুলিকে যৌন সংক্রমিত রোগ বলা হয়। অনেক স্থানে বহু সংখ্যক যুবক এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তবে আমাদের দেশের মানুষ যৌন রোগে আক্রান্ত হলেও এ বিষয়টা সহজে কারো কাছে বলতে চান না এমনকি চিকিত্সকের কাছে পর্যন্ত অনেক বিষয় গোপন করেন। এটা করা আদৌ উচিত নয়।
বিস্তারিত

নারীর গর্ভধারণের প্রাথমিক পর্যায়ে করণীয় বিষয়সমূহ

বিবাহিত জীবনে কোনো নারী যখন প্রথম নিজের মধ্যে অপর একটি প্রাণের অস্তিত্ব অনুভব করেন খুশিতে তখন মনটা তার ভরে যায়, এ বিষয়ে অন্তত কারো ভিন্নমত থাকার কথা নয়। কিন্তু হ্যাঁ, সেই সাথে আছে কিছু ভয় এবং আশঙ্কাও। কী করবেন, কী করবেন না, কোনটা তার অনাগত সন্তানের জন্য মঙ্গলজনক আর কোনটা ভালো নয় - এইসব নানান ভাবনা মনে উঁকি দিয়ে যায় সারাক্ষণ, আর সেটা হওয়াই স্বাভাবিক। 
বিস্তারিত

ইসলামে যেসব নারী-পুরুষদের মধ্যে বিয়ে/বিবাহ বন্ধন হারাম

এক জন পুরুষ ও আর একজন নারী বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েই মূলত একটি সভ্য সমাজের গোড়া পত্তন করে। যদি বিয়ের বন্ধন না থাকে তবে, সমাজের কঠামো মজবুত হয়না। থাকেনা পারিবারীক বন্ধন। তবে একজন পুরুষ বা নারী যাকে খুশী তাকেই বিয়ে করতে পারেনা। সমাজের কিছু বিধি নিষেধ মেনে চলতে হয়।
বিস্তারিত

সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০১৪

যৌনজীবনে পুরুষের একান্ত দুর্বলতা-লক্ষণ, কারণ ও কার্যকর হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা

পুরুষত্বহীনতা অর্থাৎ পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা যৌন দুর্বলতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে আমাদের দেশে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌন সমস্যা। অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং তার সাথে বাড়ছে ডিভোর্সেরও পরিমান।
বিস্তারিত

যে কাজগুলো সব ধরনের সম্পর্ক নষ্ট করে দিতে পারে মুহূর্তেই

জন্মের পর থেকেই মানুষ  নানা সম্পর্কের মাঝে বড় হতে থাকে। আমাদের বেড়ে ওঠার মাঝে নানা সম্পর্কের মানুষের গুরুত্ব রয়েছে। আমরা পরিবার পরিজন, আত্মীয় স্বজন এমনকি বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছাড়া একটি দিনও চিন্তা করতে পারি না, ভালোবাসার মানুষটি পাশে না থাকলে খারাপ লাগে। সম্পর্ক এমনই একটি জিনিস। কিন্তু আমরা সম্পর্ক সুস্থ ও সঠিক রাখার জন্য কী কী করি? আমরা অনেকেই ভাবি না আমাদের কিছু কাজে হয়তো আমাদের অতি আপন মানুষগুলো দূরে সরে যাচ্ছে, কষ্ট পাচ্ছে, সম্পর্কে দূরত্ব আসছে। আমরা আসলেই অনেক কাজ না ভেবেই করে থাকি। আজকে চলুন দেখে নেয়া যাক এমনই কিছু কাজ যা আপনার যে কোনো সম্পর্ককে নষ্ট করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট।
বিস্তারিত

আঁচিল বা জন্ম-চিহ্নের অবস্থান ভেদে মানুষের স্বভাব-চরিত্রের ধারণা

গর্ভাবস্থায় বা জন্মের কয়েক মাস পরই শিশুর শরীরে জন্ম-চিহ্ন প্রকাশ পায়। কিন্তু জন্মচিহ্ন কি কোন প্রকার বিশেষ অর্থ বহন করে? আঁচিল দেখে কি কারও চরিত্র বা ভবিষ্যত জানা যায় ? বিশেষজ্ঞরা গবেষণা করে এই চিহ্ন দেখে মানুষের আঁচিল বা জন্ম-চিহ্নের অবস্থান ভেদে তাদের চারিত্রিক পার্থক্য পর্যন্ত নিরুপন করেছেন। আসুন দেখি সে গুলো কি :-
বিস্তারিত

বয়স ভেদে নারীদের পছন্দনীয় পুরুষ !

বয়সের সাথে সাথে মানুষের রুচির পরিবর্তন ঘটে এমনি । তাই কোন বয়সে নারীরা কেমন পুরুষ সঙ্গী পছন্দ করে তার একটি জরিপ প্রকাশিত হয়েছে।যুক্তরাজ্যের নারীদের ওপর সম্প্রতি এ বিষয়ে একটা জরিপ পরিচালনা করেছে দেশটির একটি ম্যাচমেকিং ওয়েবসাইট। নারীরা কোন বয়সে সঙ্গী হিসেবে কেমন পুরুষ পছন্দ করেন, তা জানা যাচ্ছে ওই জরিপে। এক প্রতিবেদনে জরিপের ফল এবং এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত তুলে ধরেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
বিস্তারিত

যৌবন কি রেলিফের মাল যে চাইলেই পাওয়া যায় !!

স্বাস্থ্যময় সুস্থ এবং আনন্দময় যৌন জীবন উপভোগ করতে কে না চায়। কিন্তু যৌবন কি রেলিফের মাল যে চাইলেই হাতে পেয়ে যাবেন। না, অবশ্যই না। তা পেতে হলে বা ধরে রাখতে হলে আপনার দৈনিক রুটিনে কিছু বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি। শুধু তাই নয় সেগুলো নিয়মিত মেনেও চলতে হবে আপনাকে। তাহলেই আপনি আনন্দময় সুস্থ যৌন জীবন উপভোগ করতে পারবেন আশা করা যায়, যদি এর মধ্যে অন্য কোনো রোগ-ব্যাধি আপনার শরীরে বাসা না বাধে।
বিস্তারিত

অস্বাভাবিক যৌন আচরন - স্বমৈথুন, ওরাল সেক্স, ইনসেস্ট, সোডোমি ইত্যাদি

স্বামী স্ত্রী অর্থাৎ নারী পুরুষের যৌন মিলন তথা সহবাস একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এর মাধ্যমে নারী পুরুষ অপার তৃপ্তি লাভ করে থাকে। কিন্তু এই তৃপ্তি লাভ যদি হয় অন্য কোনো যৌন প্রক্রিয়ায় তাহলে তা অস্বাভাবিক যৌন আচরন ছাড়া আর কিছু নয়। এই রকম কিছু অস্বাভাবিক যৌন আচরন নিয়েই আজকের আলোচনা।
বিস্তারিত

মহিলাদের কনডম ব্যবহারে উপকার বা সুবিধা কি?

এই বিষয়টি হয়ত অনেকের কাছেই নতুন মনে হতে পারে যে - মহিলাদের আবার কনডম! এটা কি করে সম্ভব। হা, মহিলাদেরও এক প্রকার জন্মনিরোধক কনডম রয়েছে যার ব্যবহার প্রত্যেক মেয়েকেই জেনে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর রয়েছে আলাদা কিছু উপকারিতা।
বিস্তারিত

নারীদের নকল-পুর্ন-যৌন-তৃপ্তি প্রদর্শনের কারণ

অনেক সময় এমনও দেখা যায় যৌনমিলনে মহিলারা এক প্রকার নকল পুর্ন যৌন পরিতৃপ্তির অনভুতি প্রকাশ করে থাকে। এর পেছনে রয়েছে বেশ কিছু কারণ। আসুন এবার বিস্তারিত বিষয়ে যাই।
বিস্তারিত

স্বতীচ্ছদ এর অবস্থা দেখে নারীর স্বতীত্ব বিচার করা যায় কি?

একজন চিকিত্ক সঠিক ভাবে বলতে পারবেন একজন মেয়ের স্বতীচ্ছদ ফেটে গেছে কিনা। কিন্তু একজন মেয়ে কিভাবে বুঝবেন তার স্বতীচ্ছদ ফেটে গেছে না অক্ষত রয়েছে ? কিছু লক্ষন থেকে আপনি অনুমান করতে পারেন স্বতীচ্ছদ সত্যিকারেই ফেটে গেছে নাকি এখনো বিদ্যমান রয়েছে। আসুন দেখি সেগুলি কি কি ?
বিস্তারিত

মেয়েদের স্বতিচ্ছদ বা Hymen এবং এর প্রকারভেদ

গ্রীক শব্দ হাইমেন এর বাংলা অর্থ স্বতীচ্ছদ। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় হাইমেন বা স্বতীচ্ছদ অর্ধচন্দ্রাকার একপ্রকার শ্লৈষ্মিক ঝিল্লী যা স্ত্রী যোনিমূখ ঘিরে থাকে। এটি শরীরের অতি জরুরী অঙ্গের একটি। বয়স যত বাড়তে থাকে স্বতীচ্ছদের মুখ/ছিদ্র ক্রমশঃ বড় হতে থাকে। এটি যোনীমুখের একদম সামনের দিকে অবস্থিত।
বিস্তারিত

গর্ভধারণের প্রথম দিকে গর্ভপাতের কারণ, উপসর্গ ও প্রতিকারের উপায়সমূহ

প্রত্যেক নারী মাত্রই অনুমান করতে পারেন যে, গর্ভধারণ একজন মায়ের জন্য কতটা আনন্দের একটা বিষয়। অনেক স্বপ্ন জড়িয়ে থাকে এতে। কিন্তু অনেক সময় সেই স্বপ্নের আকাশে গর্ভপাত নামক ঘনকালো মেঘ দেখা দিতে পারে। অনেক স্বপ্ন অংকুরেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। একজন মায়ের জন্য এই স্বপ্নের অপমৃত্যু অনেক বেদনাদায়ক। আর তাই গর্ভধারণের একদম শুরুর দিকে গর্ভপাত নিয়ে আজকে লিখতে বসেছি।
বিস্তারিত

মহিলাদের যৌন অনীহার কারণ, লক্ষন এবং প্রতিকারসমুহ

মহিলাদের যৌন আকাঙ্খা কম থাকাকে যৌন দুর্বলতা বা "ফিমেল সেক্সুয়াল এ্যরুসাল ডিজওর্ডার" বলা হয়। স্বাভাবিক ভাবেই, বেশিরভাগ মহিলাদের এ সমস্যাটা খুবই ক্ষনস্থায়ী। অনেক মহিলারা আপনা থেকেই এ সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারেন। কিন্তু যারা পারেন না তাদের ভালো কোনো হোমিওপ্যাথের পরামর্শ নেয়ার প্রয়োজন পড়তে পারে। যৌন অনীহা মহিলাদের ক্ষেত্রে সচরাচর এবং পুরুষের ক্ষেত্রে একটি বিরল ঘটনা।
মহিলাদের যৌন অনীহার কারণ, লক্ষন এবং প্রতিকারসমুহ
মহিলাদের যৌন অনীহার কারন:- মহিলাদের যৌন অনীহা শাররীক কিংবা মনস্তাস্তিক উভয় কিংবা যেকোন একটি কারনে হতে পারে।শাররীক যে সব কারন থাকতে পারে-
  • রক্ত স্বল্পতা, যা নারীদের মাসিক ঋজচক্রকালীন রক্তে আয়রনের হার হ্রাস পাওয়া থেকে প্রকট হয়। 
  • মদ্যপানে আসক্তি 
  • মাদাকাসক্তি 
  • সন্তান প্রসব। সন্তান প্রসবের পরবর্তী কিছু সময়কাল নারীর যৌন আকঙ্খা সম্পুর্ন হারিয়ে যায়। এটি শরীরে হরমোনাল পরিবর্তনের সাথে প্রায় সরাসরি জড়িত। বেশির ভাগ নারী সন্তান জন্মদেবার পর মানসিক ভাবে অনেকটা বিক্ষিপ্ত থাকেন তাই তারা শাররীক মিলন নিয়ে চিন্তা করার অবকাশ পাননা।  
  • কিছু ঔষধের পাশ্বপ্রতিক্রিয়া। 
  • Hyperprolactinaemia – পিটুহিটারী গ্রন্থির অতিরিক্ত ক্রিয়াশীলতায় এ সমস্যা দেখা দেয়। 
  • ডায়াবেটিস জাতীয় রোগ দেখা যায়। 
মনস্তাস্তিক কারন সমুহ:-
  • অবসাদ কিংবা বিষন্নতা। 
  • দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হওয়া; যখন নারী দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকে তখন এ্যডরিনাল (মুত্র) গ্রন্থি ইষ্ট্রোজেন এবং টেষ্ট্রোষ্টিরন হরমোন সৃষ্টিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। ইষ্ট্রোজেন এবং টেষ্ট্রোষ্টিরন হরমোনই নারী শরীরে যৌন আকাঙ্খা উৎপন্ন করে। 
  • উদ্বিগ্নতা। 
  • স্বামীর সাথে প্রচন্ড মানসিক বিবাধ থাকা। 
  • শিশুসুলভ মনোভাবের পুর্নজন্ম। 
  • পুর্বের ধর্ষণ কিংবা যন্ত্রনাদায়ক শাররীক সম্পর্কের শিকার হওয়া। 
যৌন অনীহায় মহিলাদের করনীয়:-
আপনি যদি অনুমান করতে না পারেন যৌনকর্মে আপনার অনীহার কারন কি – তাহলে আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে নি:সংকোচে সবকিছু খুলে বলুন। প্রপার ট্রিটমেন্ট নিলে আশা করি সেরে উঠবেন।
বিস্তারিত

ছেলে-মেয়েদের দেরীতে বয়ঃসন্ধি শুরু হওয়ার লক্ষন এবং কারনসমুহ

বয়ঃসন্ধি হচ্ছে শিশুর শারীরিক পরিবর্তনের প্রক্রিয়া যার ফলে সে শিশু থেকে কৈশরে পা রাখে এবং প্রজননে সামর্থ হয়। বয়ঃসন্ধি হয়তো কয়েক বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে এবং তা স্বাভাবিক বিষয়, তাই এটিকে স্বাভাবিক বলা যায়। কিন্তু যখন একটি ছেলে কিংবা একটি মেয়ের স্বাভাবিক বয়সের চেয়ে বেশি বয়সে শারীরিক এবং হরমোনজনিত পরিবর্তন শুরু হয় তখন আমরা বলি দেরীতে বয়ঃসন্ধি হয়েছে । লিঙ্গ ভেদে এর বেশ কিছু কারণও থাকে। 
বিস্তারিত

প্রাকৃতিক উপায়ে বীর্যে শুক্রানুর সংখ্যা এবং বীর্য ঘনত্ব বাড়ানোর কার্যকর পদ্ধতি

প্রাকৃতিক উপায়ে বীর্যে শুক্রানুর সংখ্যা এবং বীর্য ঘনত্ব বাড়ানোর কার্যকর পদ্ধতি - যদি কোন পুরুষ মনে করেন যে তার বীর্যে শুক্রানু প্রয়োজনীয় পরিমানে সর্বোচ্চ নয়, তাহলে তিনি কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন করতে পারেন। মনে রাখবেন আপনি যদি একবছরের বেশি সময় ধরে এ চেষ্টা না করে থাকেন তাহলে বীর্যে শুক্রানুর সংখ্যা নিয়ে দুশ্চিন্তা করার মত কোন কিছু নেই। আর যদি আপনি এক বছরের চেয়ে বেশি সময় ধরে সন্তান নেবার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হচ্ছেন, তাহলেই হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের কাছে আসছেন।

বীর্যে শুক্রানুর পরিমান/সংখ্যা নিয়ে পুরুষের কিছু ভুল ধারনা

শুক্রানু সংখ্যা বৃদ্ধির উপায় বলার আগে চলুন এ বিষয়ে কিছু ভুল ধারনা সম্পর্কে যানা যাক। কিছু মানুষ মনে করেন তার বীর্যের পরিমান এবং রঙের দিকে তাকিয়ে নিঃস্বরিত বীর্যে শুক্রানুর সংখ্যা অনুমান করা সম্ভব! বীর্যের পরিমান দিয়ে কোন পুরুষের বন্ধত্ব কিংবা সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা নির্ধারন করা যায়না। বীর্যের বেশিরভাগ অংশ বীর্য-তরল, তাই খালি চোখে আমরা যা দেখি তা দিয়ে দৃশ্যমান বীর্যে শুক্রানুর সংখ্যা নিরূপন করা করা অসম্ভব। বীর্যে শুক্রানুর পরিমান/সংখ্যা জানতে তা মাইক্রোস্কপে পরীক্ষা করা অবশ্যক।
প্রাকৃতিক উপায়ে বীর্যে শুক্রানুর সংখ্যা এবং বীর্য ঘনত্ব বাড়ানোর কার্যকর পদ্ধতি
কিছু মানুষ মনে করে খৎনা না করা লিঙ্গ পুরুষের সন্তান জন্মদান ক্ষমতাকে ক্ষতিসাধন করতে পারে। খৎনা এবং শুক্রানুর সংখ্যার সাথে কোন পারস্পরিক সম্পর্ক নেই। খৎনা হলো শুধুমাত্র লিঙ্গের অগ্রভাগ থেকে কিছুটা চামড়া কেটে ফেলা মাত্র। খৎনা নিয়ে জাতি এবং ধর্মবেধে মতপার্থক্য থাকতে পারে। কিন্তু লিঙ্গের অগ্রভাগে চামড়া থাকা এবং না থাকার সাথে বীর্যে শুক্রানুর সংখ্যায় কোন পার্থক্য হয়না।

অন্য একটি ভুল ধারনা হলো, যৌন পুরুষোচিত তেজ এর ভিত্তিতে একজন পুরুষ বলতে পারে তার বীর্য কতটা উর্বর। উন্নত যৌনক্ষমতা থাকা হয়তো আনন্দের, কিন্তু তা পুরুষের সন্তান জন্মদান ক্ষমতা এবং বীর্যে শুক্রানুর সংখ্যা পরিমানের সাথে কোন প্রকার সম্পর্কযুক্ত নয়। শুক্রানুর সংখ্যার সাথে অনেকগুলো কারন জড়িত থাকতে পারে, কিন্তু ভাল যৌনমিলন ক্ষমতা এর সাথে সম্পর্কিত নয়।

বীর্যে শুক্রানুর সংখ্যা বাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায়

অল্প কিছু বিষয় পুরুষের বীর্যে শুক্রানু সংখ্যার উপর প্রভাব ফেলে। নিন্মে তার কিছু বর্ননা করা হলো
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখুন:- পর্যপ্ত পুষ্টিযুক্ত খাবার, নিয়মিত শরীর চর্চা এবং শরীরের সঠিক ওজন ধরে রাখার মাধ্যমে উর্বরতা (fertility) উন্নয়ন করা যায়। শাকসব্জি এবং ফলমুল খাদ্য তালিকায় থাকলে স্বাস্থ্য ভাল থাকে যা উর্বরতায় (fertility) ভুমিকা রাখে। গবেষনায় দেখা গেছে শাকাসব্জি ও ফলমুলে বিদ্যমান এন্টিঅক্সিডেন্ট উর্বরতা (fertility) এর জন্য অনেক বেশি উপকারী। পাশাপাশি সঠিক শাররীক ওজনও একটি গুরুত্বপুর্ন বিষয়। অতিরিক্ত মেদযুক্ত পুরুষের শুক্রানুর সংখ্যা এবং শুক্রানুর গুনগত মান উভয়ই খারাপ হয়ে থাকে।

ধুমপান হতে বিরত থাকুন:- এখনাকার সময় সবাই যানে ধুমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। গবেষণায় দেখা গেছে ধুমপান শুধুমাত্র মোটের উপর স্বস্থ্যের জন্য ঝুকিপুর্ন নয়, এটি আপনার সন্তান জন্মদান ক্ষমতাও ধ্বংস করতে পারে। এক স্টাডিতে দেখা গেছে, যেসকল পুরুষ ধুমপান করেন তাদের বীর্যে শুক্রানুর পরিমান যারা ধুমপান করেননা তাদের তুলনায় ১৭% কম।

মদ কিংবা অন্য মাদক পরিহার করুন:- অতিরিক্ত মদ্যপান অথবা মাদকের ব্যবহার উর্বরতা নষ্ট করতে পারে। যেসকল পুরুষ দিনে ৪ গ্লাসের বেশি মদ্যপান করে থাকেন তাদের শুধুমাত্র সন্তান জন্মদান ক্ষমতা নয় – মোটের উপর যৌনক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে। পাশাপাশি অধিক মাদক গ্রহন পুরুষের লিঙ্গের দৃঢ়তা ধরে রাখা ব্যহত করে যা স্থায়ী যৌন অক্ষমতায় রূপ নিতে পারে।

নিয়মিত যৌনমিলন করুন:- আপনি হয়তো মনে করছেন যৌনমিলন করা সন্তান প্রত্যশি যুগলের জন্য ভাল জিনিস, কিন্তু অনেক যগলের ভুল ধারনা আছে যে মাত্রতিরিক্ত শাররীক মিলন করলে বীর্যে শুক্রানুর পরিমান কমে যায়। তথ্যটি একসময় সত্য ছিল – কিন্তু বর্তমানে সুঠাম স্বাস্থ্যবান (মোটা নয়) পুরুষের ক্ষেত্রে এটি ভুল ধারনা বলে প্রমানিত হয়েছে। একসময় ডাক্তার এমন পরামর্শ দিতেন যে, যেসকল পুরুষের শুক্রানু সংখ্যা কম তারা কিছুদিন শাররীক মিলনে বিরতি দিয়ে শুক্রানু জমা করে শাররীক মিলন করতে পারেন। যদিও অনিয়মিত যৌনমিলন হয়তো সংখ্যায় কোনক্রমে উন্নত হয়, একই সাথে শুক্রানুর গুনগত মানে এর নেগেটিভ ইফেক্ট আছে। যখন একজন পুরুষ নিয়মিত যৌনমিলন করে তখন প্রতিবার বীর্যস্থলনের সময় সে তার ক্রুটিপুর্ন শুক্রানুর একটা অংশ নিষ্কৃত করে।

এভাবে ত্রুটিপূর্ণ শুক্রানু নির্গত করে সে স্বাস্থ্যবান শুক্রানু উৎপাদনের জন্য যায়গা খালি করে। সকালবেলা যৌনমিলন করলেও লাভবান হবার সম্ভাবনা আছে। গবেষণায় দেখা গেছে সকালবেলা প্রাকৃতিক ভাবেই বীর্যে শুক্রানু সংখ্যা সর্বোচ্চ পরিমানে থাকে। তবে যদি রোগ বা অন্য কারণে এ সংক্রান্ত কোনো সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে কথা বলতে ভুলবেন না।
বিস্তারিত

যৌন আসক্তি এবং এর হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা

যৌন আসক্তি হল একপ্রকার অনিয়ন্ত্রিত যৌন কর্মকান্ড যা না করে থাকাটা বেশ কঠিন হয়ে দাড়ায়। একজন যৌন আসক্ত ব্যক্তি প্রায়শঃ যৌনকর্মে লিপ্ত হবার জন্য জোর প্রয়োগ করে থাকে। যৌন আক্রোশের ফলশ্রুতিতে আসক্ত ব্যক্তি তার ব্যক্তিগত এবং কর্মজীবনে এমনকি সামাজিক জীবনেও সমস্যার সৃষ্টি করেন। এরা অনেক সময় যৌনতাকে পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং কাজের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
বিস্তারিত

ভারতের বেডরুম সেক্স বিপ্লব

বেশিরভাগ ভারতীয় 'সেক্স' শব্দটি শুনলে আঁতকে ওঠেন, চমকে ওঠেন— এ রকম আরও বিশেষণ ব্যবহার করা যেতে পারে। অনেকের 'অ্যাটিটিউড' তো আবার বেশ 'জঙ্গি' মনোভাবাপন্ন। রে রে করে ওঠেন। এতেই শেষ নয়। যৌনতাকে একটা সামাজিক ব্যাধিও মনে করেন অনেকে। পার্কে বসা কোনও প্রেমিক-প্রেমিকাকে অপদস্থ হওয়ার তালিকা জিজ্ঞাসা করলে বেশ জ্বলন্ত উদাহরণ পাওয়া যায়। বাড়িওয়ালারা অবিবাহিতদের ভাড়া দেওয়া ঠিক মনে করেন না। সিনেমার পর্দাও এই ভাবনা থেকে পুরোপুরি মুক্ত হয়নি।
বিস্তারিত

য়ৌন অক্ষমতা ঠেকাতে সঠিক সময়ে কার্যকরী সাবধানতা !!

যৌন অক্ষমতা এমন একটি বিষয় যা সাধারনত বয়স্ক পুরুষদের মাঝেই বেশি পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। এটা সাধারনত বয়ঃবৃদ্ধির সাথে সম্পর্কিত নয়। তাহলে কি করে এ সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যেতে পারে ? তা করতে হলে সঠিক সময়ে আপনাকে কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে জীবন যাবন করতে হবে। আসুন এবার বিস্তারিত দেখি।
বিস্তারিত

রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৪

অন্তঃসত্বা/গর্ভবতী স্ত্রীর সাথে যৌন মিলন বা সহবাসে করণীয়

যদি আপনার স্ত্রীর গর্ভকালীন সময় স্বাভাবিক ভাবে চলমান থাকে তাহলে আপনি সন্তান গর্ভে থাকা অবস্থায়ও তার সাথে সহবাস করতে পারেন। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম কানুন অনুসরণ করলে কোনো প্রকার বিপত্তির সম্ভাবনা থাকে না। আবার কিছু কারন আছে যার ফলে গর্ভকালীন সময়ের নির্দিষ্ট কিছু সময়ব্যপ্তিতে যৌন মিলন করা থেকে বিরত থাকা জরুরি।
বিস্তারিত

বীর্যহীন যৌনমিলন সমাপ্তি বা শুকনো যৌনমিলন পরিতৃপ্তি

বিষয়টা কেমন যেন মনে হচ্ছে তাই না। শুকনো যৌনমিলন পরিতৃপ্তি হচ্ছে এমন একটি পরিতৃপ্তি যাতে কোন প্রকার বীর্য নির্গত হয়না। শুষ্ক বীর্যস্থলন মানে পুরুষ বন্ধাত্ব অথবা পরিতৃপ্তি প্রাপ্তির অক্ষমতা নয়। এটি শুধুমাত্র বীর্যের অভাব থেকে হয়। এর পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। এবার আসুন দেখা যাক কি কি কারণে এমনটি হতে পারে :-
বিস্তারিত

যৌন মিলনে কনডম ফেঁটে বা খুলে গেলে কি করা উচিত ?

জন্ম নিয়ন্ত্রনের বহুল ব্যবহৃত  গুলোর মধ্যে একটি হল ভুল সহবাস বা যৌন মিলন কালে কনডম ব্যবহার করা। এটা অনেক সেফ বা নিরাপদ পদ্ধতিও বলা হয়ে থাকে। কিন্তু এর ব্যবহারে মাঝে মাঝে কিছু বিপত্তিও দেখা যায়। যেমন কনডম খুলে যাওয়া বা ফেটে যাওয়া ইত্যাদি। যদিও এর সংখ্যা ততটা অধিক নয়। তবে শতকরা দুই থেকে ছয় ভাগ কনডম শাররীক মিলনের সময় ফেঁটে কিংবা খুলে পড়তে পারে। লেটিক্স কনডমের ছেয়ে পলিইউরিথেনই কনডম বেশি মাত্রায় ফাঁটার সম্ভাবনা থাকে।
বিস্তারিত

স্ত্রীর সাথে প্রথম সহবাস/যৌন মিলনের প্রস্ততি

প্রথম মিলন কালে আপনার স্ত্রী লজ্জায় আড়ষ্ট থাকেবেন এটাই স্বাভাবিক। বিশেষ করে পরিবারের ঠিক করা বিয়েতে অপরিচিত একজন পুরুষের সাথে একত্র বসবাস কেউ কি অতি সহজে নিতে পারবে? প্রথমবার শাররীক মিলনে নিচের বিষয়গুলো অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। আপনি হয়তো দ্বিতীয় কিংবা পরের বারের মিলনগুলো খেয়াল রাখবেন না – কিন্তু প্রথম মিলন সব যুগলেরই মনে থেকে যায়। প্রথম মিলন আশ্চর্য্যজনক ভালো কিংবা ফ্লপ যাই হোক স্বামী-স্ত্রী প্রথম মিলনকে ট্রেজেডি হিসেবেই মনে রাখে।
বিস্তারিত

যৌনমিলন কালে কিংবা পরে যা যা করবেন না

স্বামী-স্ত্রী শারীরিক মিলন হলো অনুভুতির এক শৈল্পিক বহিঃপ্রকাশ – যার ফলে দুটি আত্মা কিছুক্ষনের জন্য হলেও একপ্রান হয়ে যায়। স্বামী-স্ত্রী পরষ্পরের সবছে কাছে আসার প্রধান মাধ্যম-ই হলো যৌনমিলন। কিন্তু মাঝে মাঝে অসচেতন মনে মুখ দিয়ে কিছু কথা এসে যায় যা জীবনসাথীকে মানসিক কষ্ট দিতে পারে। নিচে সে রকম কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো যা মিলনকালে কিংবা মিলনশেষে ভুল করেও করা উচিত নয়।
বিস্তারিত

নারীদের যৌনাঙ্গের আকার আকৃতি সম্পর্কে বাস্তব ধারণা

অনেকের মনে হতে পারে যোনীমুখ এবং যোনীনালী তো একই বিষয়। বাস্তবে দুইটা এক জিনিস নয়। সাধারনের দৃষ্টিতে এটা একই রকম হলেও ডাক্তারী ভাষায় অঙ্গ দুটি ভিন্ন। যোনীনালী হল লিঙ্গ সঞ্চালন এবং সন্তান প্রসবের পথ – পক্ষান্তরে যোনীদ্বার হল লিঙ্গ গ্রহন এবং নারীকে আনন্দদানের কেন্দ্রবিন্দু। এলিজাবিথ গ্রিট্টা হসপিটাল, লন্ডন এর এক গবেষনায় গবেষকগন নারীর যোনীদ্বার/যোনীমুখ এবং যোনীনালীর আকার নিয়ে একটি গবেষনা পরিচালনা করেন।
বিস্তারিত

পুরুষদের যৌন ইচ্ছা কমে যায় ৩৯ বছরে - জানেন কি ?

সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি গবেষণা থেকে এমন তথ্য উঠে এসেছে যে ৩৯ বছরের পর থেকে পুরুষদের যৌন চাহিদা কমে যেতে থাকে।। তাঁরা দেশের এক হাজার পুরুষের মধ্যে সমীক্ষা করে এই তথ্যটি পেয়েছে।
বিস্তারিত

যৌনতায় পুরুষ/স্বামীকে যে ভাবে সাহায্য করতে পারেন নারী/স্ত্রীরা

যৌন মিলনে বরাবরই পুরুষরা অগ্রগামী থাকে। এটা অনেক পুরুষের কাছে রীতিমত বোরিং। তাই নারীদেরও কিছু কর্তব্য থাকতে পারে এ ব্যাপারে। একজন নারী ইচ্ছে করলেই সংসারে এবং মিলনে দারুন নতুনত্ব সৃষ্টি করতে পারেন।  পুরুষদের মাঝে পরিচালিত একটি জরিপে কিছু বিষয় পরিলক্ষিত হয়েছে যা নিচে সারাংশরূপে তুলে ধরা হলো। 
বিস্তারিত

শনিবার, ৯ আগস্ট, ২০১৪

যে বিষয় গুলোতে পুরুষরা নারীদের থেকে পিছিয়ে

সব সময়ই যে পুরুষরা এগিয়ে থাকবে এমনটি নয়। কিছু কিছু গুন সৃষ্টিকর্তা নারীদের দিয়েছেন যা পুরুষদের দেননি। তাই হয় তো একে অন্যের পুরিপুরক। প্রচুর গবেষনায় দেখা গেছে মহিলাদের এমন কিছু আশ্চয্যজনক গুন আছে যা পুরুষে মাঝে অনুপস্থতিত। আজ আমরা সেসবের মাঝে কিছু অন্যতম বিষয় আলোচনা করবো।
বিস্তারিত

স্বামী-স্ত্রীর যৌন মিলনের বৈজ্ঞানিক গবেষনালব্ধ উপকারিতা সমূহ

আপনারা হয়ত জানেন স্বামী-স্ত্রীর সহবাসে বা যৌন মিলনের ফলে কিছু না কিছু স্বাস্থ্যগত উপকারিতা রয়েছে। কিন্তু জানেন কি মেডিকেল সাইন্স এর গবেষকবৃন্ধ দীর্ঘদিন গবেষণা করে বের করেছেন যৌন মিলনের প্রকৃত উপকারিতা সমূহ। আসুন দেখি সে গুলো কি কি :-
বিস্তারিত

বিবাহিত জীবনে যৌন মিলনের মানসিকতা কিভাবে ধরে রাখবেন ?

বিয়ের পর দাম্পত্য জীবন কয়েক বছর অতিক্রম করতে না করতেই অনেক যুগলকে দেখা যায় নানাবিধ কারনে সন্ধ্যার পর স্বামী-স্ত্রী পরষ্পরের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে বালিশে মাথা গুজছেন অথবা টিভির রিমোর্ট নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু স্বাস্থ্যকর যৌন সম্পর্ক-ই বৈবাহিক সম্পর্কের মূল নিয়ামক। এই বিষয়টি অবহেলা করলে অনৈতিক/পরকীয়া এমনকি সম্পর্ক ছাড়াছাড়ি পযর্ন্ত গড়াতে পারে। তাই বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করা উচিত সবারই। আসুন দেখি কি কি করা যেতে পারে:-
বিস্তারিত

স্বামী স্ত্রী যৌন মিলন বা সহবাসের পর কিছু করণীয় এবং বর্জনীয়

প্রায়ই সময়ই স্বামী স্ত্রী তাদের সহবাসের পর সাথে সাথে আলাদা হয়ে যান বা এমন কিছু করে বসেন যা তাদের যৌন জীবনকে বিষন্নতায় ডুবিয়ে দেয়। তাই জেনে রাখা দরকার সহবাসের পর কিছু করণীয় এবং বর্জনীয় বিষয় :-
বিস্তারিত

স্বামী বির্যস্থলনের পর কিছু সংখ্যক নারীর যোনিতে জ্বালা-পোড়া অনুভবের কারণ

সহবাসকালীন সময়ে স্বামী বির্যস্থলনের পর কোন কোন মহিলা তাদের যোনিতে জ্বালা-পোড়া অনুভব করে থাকেন। তার কারণ কি ? মেডিকেল পর্যবেক্ষণে প্রায় বিরল কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে, পুরুষের বীর্যে যে প্রোটিন বিদ্যমান থাকে তা অনেক মহিলাদের কাছে এ্যালার্জিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে যা “সিমেন এ্যালার্জি” নামে পরিচিত। সিমেন এ্যালার্জির সাথে  আবার পুরুষ বান্ধত্বের কোন প্রকার সম্পর্ক নেই।
বিস্তারিত

নারীদের গর্ভধারনে সমস্যা হলে কি কি করবেন ?

প্রথম অবস্থায় মহিলাদের গর্ভধারনে সমস্যাটা একেবারে অস্বাভাবিক কিছু নয়। এমনটি হতেই পারে। অনেক সময় সতর্ক না থাকলে আবার দুর্ঘটনারও সৃষ্টি হতে পারে। তবে যদি অন্য কোন সমস্যা না থাকে তাহলে কিছু নিয়ম কানুন অনুসরণ করতে পারেন। ডাক্তারের কাছে গেলে তারা আপনাকে প্রথমে যা যা করতে বলবেন:-
বিস্তারিত

যৌন মিলনে চরম তৃপ্তিতে নারীর যোনী থেকে তরল নিঃস্বরন।

অনেক মহিলারাই যৌন মিলনের সময় চরম তৃপ্তি লাভের পর যোনী দিয়ে কিছু তরল নির্গত করে থাকেন। এই তরলে সাধারনত যোনীপথের সাদা তরল আঠালো পদার্থের সাথে কিছুটা পরিমান প্রশ্রাব মিশ্রিত থাকে। তবে তরল যে রকম-ই হোক না কেন এটি পুরুষের বীর্যের শুক্রের মতো ডিম্বানু সমেত থাকেনা নিঃস্বরীত হয়না। বয়সের তারতম্যের সাথে নির্গত তরলের পরিমানে পার্থক্য থাকতে পারে। এবং এটি নির্ভর করে নারীর তার প্রস্রাবের থলির নিয়ন্ত্রনের যোগ্যতার উপর।
বিস্তারিত

পুরুষ বা নারী - যৌন জীবনে কে বেশি সুখী ?

আমাদের অনেকের মনে হয়ত প্রশ্ন জাগতে পারে যে - যৌন জীবনে কে বেশি সুখী হন ? পুরুষরা নাকি নারীরা। এ সংক্রান্ত বেশ কয়েকটা জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে সমগ্র বিশ্বের কথা মাথায় রেখে। ঔষধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান পাইজার কর্পোরেশান এর তত্বাবধানে পরিচালিত এক জরিপে দেখা গেছে বিশ্বজুড়ে পুরুষ তাদের যৌন জীবনে নারীর চেয়ে অধিক সুখী হয়ে থাকেন । আসুন এবার বিস্তারিত বিষয়ে যাই :- 
বিস্তারিত

শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০১৪

বীর্যস্থলনের পর পুরুষের শুক্রানু কতক্ষন বেচেঁ থাকে?

আপনি জানেন কি সহবাসের পর নারী দেহে অথবা যোনীর বাহিরে পুরুষের শুক্রানু কত সময় পর্যন্ত জীবিত থাকে। আমাদের অনেক পাঠক-পাঠিকা হয়ত সহবাসের আনন্দ নেয়াটাই মুখ্য বিষয় মনে করবেন আর বলবেন হয়তো এটা জানার দরকারটাই বা কি! ঠিক আছে মানলাম আপনাদের কথা কিন্তু বিষয়টা জেনে রাখলে তো মন্দ হবে না। তাই না। আসুন তথ্যটা জেনে নেই।
বিস্তারিত

স্ত্রীরা স্বামীদের যে ভাবে যৌন মিলনে সাহস যোগাবেন

আগেই একটা আর্টিকেলে বলেছি সহবাস বা স্বামী- স্ত্রীর যৌন মিলন একার কোনো বিষয় নয়। এখানে একজনের তৃপ্তি পাওয়াটা অন্যজনের উপর নির্ভর করে। তাই স্বামী যেমন নানা কৌশলে স্ত্রীকে উত্তেজিত করে তুলবেন তেমনি স্ত্রীরাও সহবাসে স্বামীকে উত্সাহ যোগাবেন, দেখবেন আপনার স্বামীর যৌন সংক্রান্ত সকল মানুষিক সমস্যা গুলো দূর হয়ে গেছে এবং আনন্দময় হয়ে উঠেছে আপনাদের সাংসারিক জীবন। আর আপনরা আনন্দময় যৌন জীবন উপভোগ করুন এটাই আমাদের কামনা। আসুন এবার মূল বিষয়ে। আপনি অর্থাৎ স্ত্রীরা যা যা করতে পারেন :-
বিস্তারিত

বিয়ের পর স্ত্রীর সাথে যৌন মিলন নিয়ে ভীত ! কিন্তু কেন ?

বিয়ের আগে নানা প্রকার অনাচারের জন্য হয়ত যৌন সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন। আমাদের দেশের যুবকদের অধিকাংশের ক্ষেত্রেই এটা দেখা যায়। আপনি হয়ত জানেনও না যে প্রপার ট্রিটমেন্ট না করলে এ সমস্যা গুলো আপনাকে সারা জীবনই বয়ে বেড়াতে হবে।
বিস্তারিত

স্বামী স্ত্রী পরস্পরকে কিভাবে যৌনতায় উৎসাহিত করবেন ?

আপনি পুরুষ হলে আপনার স্ত্রীর দিকে ভালো করে খেয়াল করুন এবং যৌনতায় তার ভালো লাগা গুলো আবিস্কার করুন। তারপর সুন্দর সুন্দর কথা বলে তাকে উত্সাহিত করুন। দেখবেন আপনার সংসার সুখের হবে। আর আপনি মহিলা হলে আপনার স্বামী প্রতিও তাই করুন। দেখবেন আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া আর কিছুই বুঝেবে না। এখানে কিছু টিপস দেয়া হলো:-
বিস্তারিত