গর্ভাবস্থায় বা জন্মের কয়েক মাস পরই শিশুর শরীরে জন্ম-চিহ্ন প্রকাশ পায়। কিন্তু জন্মচিহ্ন কি কোন প্রকার বিশেষ অর্থ বহন করে? আঁচিল দেখে কি কারও চরিত্র বা ভবিষ্যত জানা যায় ? বিশেষজ্ঞরা গবেষণা করে এই চিহ্ন দেখে মানুষের আঁচিল বা জন্ম-চিহ্নের অবস্থান ভেদে তাদের চারিত্রিক পার্থক্য পর্যন্ত নিরুপন করেছেন। আসুন দেখি সে গুলো কি :-
এই তত্ত্ব অনুযায়ী, ব্যক্তির শরীরে জন্ম-চিহ্নের অবস্থান দেখে, সেই ব্যক্তি সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যায়। যেমন- কারও ডান হাতে জন্ম-চিহ্ন থাকলে তার উন্নতি কেউ টলাতে পারবে না। কিন্তু বাম হাতে এই চিহ্ন থাকলে ওই ব্যক্তি খরুচে স্বভাবের হয়ে থাকেন। আবার যাঁদের বাম পায়ে জন্ম-চিহ্ন থাকে তারা অত্যন্ত বুদ্ধিমান হন। ডান পায়ে জন্ম-চিহ্ন থাকলে, সেই ব্যক্তি ভ্রমণ-পিপাসু।
ঘাড়ে আঁচিল বা জন্ম-চিহ্ন থাকলে:-
এরা আদর্শ এমপ্লয়ি, পরিশ্রমী। এদের ধর্যশক্তি অনেক বেশি। যাদের ঘাড়ে আঁচিল বা জন্মচিহ্ন থাকে, তারা খুব দয়ালু এবং শুভাকাঙ্খী হয়ে থাকেন। কিন্তু জুয়া এদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা। এই ব্যক্তিরা মোটামুটি জ্ঞানী। খুব একটা ভাগ্যবান নন, তাই ভালো ভবিষ্যতের জন্য অনেক কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। সামাজিক জীবনে এদের চলাফেরা খুব সীমিত।
কাঁধে আঁচিল বা জন্মচিহ্ন থাকলে:-
এরা ভালো গুণের অধিকারী। রয়াল এবং অটল ব্যক্তি। অন্যান্য ব্যক্তির সঙ্গে সত্ থাকেন এবং ভদ্র ব্যবহার করেন। চালাক এবং পরিশ্রমী। কঠোর পরিশ্রম অনেক সময়েই এঁদের দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কাঁধে জন্মচিহ্ন বা আঁচিল রয়েছ, এমন ব্যক্তির দৃঢ় ব্যক্তিত্বসম্পন্ন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন জীবনসঙ্গিনীর সঙ্গে বিয়ে করা উচিত। লক্ষ্য রাখবেন, তাঁরা যেন, অন্যান্য লোকের সঙ্গে ভদ্র ব্যবহার করেন।
আর্মপিটে আঁচিল বা জন্মচিহ্ন থাকলে:-
মিশ্র আবেগ থাকে এদের, যা মাঝে মাঝে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে যায়। এই ব্যক্তিরা নিষ্ঠুর, রাগী, স্বার্থপর, উচ্চাকাঙ্খী। তবে বোঝার ক্ষমতায় এবং বিশ্বাসযোগ্যতায় ঘাটতি এঁদের সাফল্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। ধার্মিক ক্ষেত্রে সুখ-শান্তি খুঁজে পাওয়া এদের ভাগ্যে রয়েছে বলে, অনেক সময়ে এরা অবিবাহিতই থেকে যান। বিয়ে করতে চাইলেও, মাঝবয়সে এসেই কারও খোঁজ পেতে পারেন। কিন্তু যাকে বিয়ে করবেন, তারা সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারেন। তাই যাঁদের আর্মপিটে আঁচিল বা জন্মচিহ্ন থাকে, তাঁদের অবিবাহিত থাকাই উচিত।
নাভিতে আঁচিল বা জন্মচিহ্ন থাকলে:-
যাদের নাভিতে আঁচিল বা জন্মচিহ্ন থাকে তারা বুদ্ধিমান, দয়ালু এবং দায়িত্বপরায়ণ। প্রয়োজনে যে কোনও ব্যক্তিকে সাহায্যে করতে এগিয়ে আসেন।
পিঠে আঁচিল বা জন্মচিহ্ন থাকলে:-
যাদের পিঠে এমন কোনও চিহ্ন থাকে, তারা বিশেষ উন্নতি করতে পারেন না। এরা অলস এবং কামলালসাপূর্ণ। এই ব্যক্তি পরনির্ভরশীল। এঁরা বিয়ে করবেন কি না, সে বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে। কারণ কোনও মেয়েই এমন ব্যক্তির বোঝা নিতে চাইবেন না।
বি. দ্র. :- বিষয়গুলো বিভিন্ন স্বভাব-চরিত্রের মানুষের উপর জরিপ চালিয়ে করা হলেও আপনি হয়ত নিজেও বুঝতে পারছেন এই গুলি অনুমান নির্ভর। তাই এর উপর ভিত্তি করে কোনো সিদ্ধান্ত নিয়ে বসে না থেকে আমাদের সকলেরই উচিত নিজ নিজ পরিশ্রমের মাধ্যমে উন্নতির চেষ্টা করে যাওয়া। ধন্যবাদ।
সকল আপডেট পেতে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন আমাদের সাথে।
ডাঃ হাসান (ডিএইচএমএস, পিডিটি - বিএইচএমসি, ঢাকা)
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ, ঢাকাযৌন ও স্ত্রীরোগ, চর্মরোগ, কিডনি রোগ, হেপাটাইটিস, লিভার ক্যান্সার, লিভার সিরোসিস, পাইলস, IBS, পুরাতন আমাশয়সহ সকল ক্রনিক রোগে হোমিও চিকিৎসা নিন।
১০৬ দক্ষিন যাত্রাবাড়ী, শহীদ ফারুক রোড, ঢাকা ১২০৪, বাংলাদেশফোন :- ০১৭২৭-৩৮২৬৭১ এবং ০১৯২২-৪৩৭৪৩৫
ইমেইল:adhunikhomeopathy@gmail.com
স্বাস্থ্য পরামর্শের জন্য যেকোন সময় নির্দিধায় এবং নিঃসংকোচে যোগাযোগ করুন।
পুরুষদের যৌন সমস্যার কার্যকর চিকিৎসা
- শুক্রতারল্য এবং অকাল বা দ্রুত বীর্যপাত
- প্রস্রাবের সাথে ধাতু ক্ষয়, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া
- পায়খানার সময় কুন্থনে বীর্যপাত
- পুরুষাঙ্গ দুর্বল বা নিস্তেজ এবং বিবাহভীতি
- রতিশক্তির দুর্বলতা এবং দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা
- বিবাহপূর্ব হস্তমৈথন ও এর কুফল
- অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ সমস্যা
- বিবাহিত পুরুষদের যৌন শিথিলতা
- অতিরিক্ত শুক্রক্ষয় হেতু ধ্বজভঙ্গ
- উত্তেজনা কালে লিঙ্গের শৈথিল্য
- সহবাসকালে লিঙ্গ শক্ত হয় না
- স্ত্রী সহবাসে পুরুপুরি অক্ষম
স্ত্রীরোগ সমূহের কার্যকর হোমিও চিকিৎসা
- নারীদের ওভারিয়ান ক্যান্সার
- জরায়ুর ইনফেকশন ও ক্যান্সার
- নারীদের জরায়ুর এবং ওভারিয়ান সিস্ট
- ফলিকুলার সিস্ট, করপাস লুটিয়াম সিস্ট
- থেকা লুটেন, ডারময়েড, চকলেট সিস্ট
- এন্ডোমেট্রোয়েড, হেমোরেজিক সিস্ট
- পলিসিস্টিক ওভারি, সিস্ট এডিনোমা
- সাদাস্রাব, প্রদর স্রাব, বন্ধ্যাত্ব
- ফ্যালোপিয়ান টিউব ব্লক
- জরায়ু নিচের দিকে নামা
- নারীদের অনিয়মিত মাসিক
- ব্রেস্ট টিউমার, ব্রেস্ট ক্যান্সার