বন্ধ্যাত্ব কি?
কোনো ধরনের জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ছাড়া স্বামী এবং স্ত্রী যদি এক থেকে দেড় বছর সন্তান লাভের আশায় এক সঙ্গে কম বাস করার পর ও সন্তান ধারনে ব্যার্থ হলে তাকে বন্ধ্যাত্ব বলা হয়।
বন্ধ্যাত্ব দুই ধরনের
- প্রাইমারি - যাদের কখনো সন্তান হয়নি।
সেকেন্ডারী - যাদের আগে গর্ভধারন হয়েছে কিন্ত আর গর্ভধারন হচ্ছে না।
বীর্য বিশ্লেষণ(Semen Analysis)
অস্বাভাবিক বীর্য বিশ্লেষণ রিপোর্ট
- Aspermia: (অ্যাসপার্মিয়া) বীর্যই তৈরী হয়না।
- Azoospermia: (অ্যাজুস্পার্মিয়া) বীর্য আছে কিন্তু এর মধ্যে শুক্রানু নাই।
- Oligospermia: (অলিগোস্পার্মিয়া) শুক্রানুর সংখ্যা প্রতি মিলিতে 70 মিনিয়ন এর কম।
- Asthenozoospermia: (অ্যাস্থেনোজুস্পার্মিয়া) 50% এর কম শুক্রানোর মধ্যে স্বাভাবিক মুভমেন্ট/নড়া চড়া আছে
- Teratozoospermia: (টেরাটোজোস্পার্মিয়া) 70% এর বেশি শুক্রানুর শারীরিক গঠন অস্বাভাবিক।
- Necrozoospermia: (নেক্রোজুস্পার্মিয়া) শুক্রানো আছে তবে মৃত।
- Oligoasthenozoospermia: (ওলিগোঅ্যাস্থেনুজুস্পামিয়া) স্বাভাবিক সংখ্যক শুক্রানুর স্বাভাবিক নড়া চড়া নাই এবং একই সাথে শুক্রানুর সংখ্যা ও কম।
- Varicocele (ভ্যারিকোসেল) আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে প্রায় 5-6% রোগীর পুরুষ বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়।
- Epididymitis/epididymal cyst: (এপিডিডাইমাইটিস/এপিডিডাইমাল সিস্ট) শুক্রবাহী নালীতে ইনফেকশন বা সিস্ট হলেও পুরুষ বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়।