যৌন জীবন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
যৌন জীবন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০১৪

বিয়ের পর সন্তান ছেলে বা মেয়ে চাইলে কি করবেন ?

বিয়ের পর নব দম্পতিরা তাদের অনাগত সন্তান নিয়ে কিছু না কিছু পরিকল্পনা করে থাকে। কিন্তু গর্ভের সন্তানটি ছেলে না মেয়ে হবে, তা কি আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি? অনেকেরই শখ থাকে তার পরবর্তী সন্তানটি হবে দুরন্ত একটি ছেলে অথবা ফুটফুটে একটি মেয়ে । একেবারে নিশ্চিত হবার কোনো উপায় না থাকলেও, ছোট্ট একটি প্রাকৃতিক কৌশল অবলম্বন করা যেতে পারে।

মূলত শারীরিক মিলনের সময়ের ওপরে নির্ভর করে এই পদ্ধতি। তা কি করে কাজ করে জানতে হলে আপনাকে প্রথমেই দুইটি বিষয়ে জ্ঞান রাখতে হবে। একটি হলো ওভিউলেশন বা ডিম্বপাত নামের প্রক্রিয়াটি কিভাবে কাজ করে, আরেকটি হলো স্পার্ম বা শুক্রাণু কিভাবে একে প্রভাবিত করে।
বিয়ের পর সন্তান ছেলে বা মেয়ে চাইলে কি করবেন ?
প্রথমে দেখা যাক ওভিউলেশনের প্রক্রিয়াটি কিভাবে কাজ করে। নারীর শরীরে প্রতি মাসে পাঁচ দিনের একটি সময়সীমা থাকে যখন ওভিউলেশন হয়। ডিম্বপাতের তিন দিন আগে থেকে শুরু করে এক দিন পর পর্যন্ত হল গর্ভধারণের জন্য সবচাইতে উপযুক্ত সময়। কারণ ডিম্ব কার্যকরী থাকে মাত্র ২৪ ঘণ্টা, কিন্তু শুক্রাণু নারীর শরীরে পাঁচ দিন পর্যন্ত কার্যকরী থাকতে পারে।

এই সময়ের মাঝে গর্ভধারণ করা যাবে তা জানা গেলো। এবার আসুন সন্তান ছেলে না মেয়ে হবে তা কিভাবে ঠিক করা যেতে পারে। জানতে হবে শুক্রাণুর প্রভাব। x ক্রোমোজোমধারি শুক্রাণু দ্বারা ডিম্ব নিষিক্ত হবার কারণে সন্তান মেয়ে হবে, আর Y ক্রোমোজোমের কারণে সে হবে ছেলে। Y শুক্রাণু তুলনামূলকভাবে অনেক ছোট, কিন্তু তা আবার বেশ দ্রুতগামী। তারা খুব বেশিক্ষণ জীবিত থাকে না। X শুক্রাণু বেশ বড় এবং ধীরগতির, কিন্তু তারা আবার একটু বেশ সময় বাঁচে।

এই দুইটি বিষয় জেনে রাখার পর আসুন দেখি করনীয় কি। ছেলে সন্তান চাইলে Y শুক্রাণু যাতে খুব দ্রুত ডিম্বের কাছাকাছি যেতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে। এর জন্য নারীর যে দিন ডিম্বপাত হচ্ছে সে দিনেই মিলিত হওয়াটা জরুরি। নয়তো শুক্রানুটি আর কার্যকরী থাকবে না।

আবার আপনি যদি মেয়ে সন্তান চান তবে ডিম্বপাতের দুই থেকে তিন দিন আগে মিলিত হতে হবে। ডিম্বপাত হবার আগেই সব Y শুক্রাণু মারা যাবে, ফলে সন্তান ছেলে হবার সম্ভাবনা কম থাকবে। বেঁচে থাকবে X শুক্রাণুগুলো। ফলে মেয়ে সন্তান হবার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
বিস্তারিত

গর্ভবতী হতে স্বামীর সাথে কখন মিলিত হওয়া ভালো ?

একটা গুরত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন। গর্ভবতী হতে স্বামীর সাথে কখন মিলিত হলে ভালো হয়, এ সম্পর্কে অনেক তথ্যাদি  হয়ত আপনি কোনো না কোনো লেখকের বই থেকে পড়ে থাকবেন। নিচে এর প্রধান কিছু বিষয় তুলে ধরা হলো :
বিস্তারিত

স্ত্রীর সাথে প্রাণ খুলে কথা বলুন আপনার হৃদয় সুস্থ থাকবে !

সম্প্রতি বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, যে সকল পুরুষরা তাদের স্ত্রী (wife) কে নিয়মিত সময় দেয়, তাদের সাথে খোশ গল্প করে তাদের হৃৎযন্ত্র অনেক ভাল থাকে। তাই, স্ত্রীর কথা শুনুন, তাঁর সঙ্গে সময় কাটান। নিজের হৃদয় ও হৃৎযন্ত্রকে সুস্থ রাখার মোক্ষম দাওয়াই- জীবনসঙ্গীর সঙ্গে কথা বলা।
বিস্তারিত

বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০১৪

সেক্সে/সহবাসে পুরুষকে যে ভাবে উত্তেজিত করতে পারেন নারীরা

এই আধুনিক যুগে নারীরাও পুরুষের মত সহবাসে বা সেক্সে অনেক অ্যাক্টিভ। তারা যেমন সেক্সে মজা চায় তেমনি মজা দিতেও চায়। পার্টনার হর্নি হয়ে Moan করছে এটা ছেলে মেয়ে উভয়ের জন্যেই অনেক বেশি টার্ন অন হিসাবে কাজ করে। মেয়েদের মত, ছেলেদেরও কিছু জায়গা আছে যেগুলোতে স্পর্শ করে তাদের পাগল করে দেওয়া যায়। ফোরপ্লেতে শুধু পেনিস নয়, স্পর্শ করুন সব কিছুই। আবিষ্কার করুন তার বিষেশ স্পটগুলো। এখানে কিছু সাধারন জায়গার কথা তুলে ধরা হলোঃ
বিস্তারিত

প্রথম সেক্স/সহবাসের প্রস্ততিতে কি কি করবেন ?

আজকাল যদিও ছেলে/মেয়েরা আধুনিকতার বদৌলতে বিবাহের পূর্বেই এ বিষয়ে অনেক ঘাটাঘাটি করতে অবস্থ তথাপি বিবাহের পর বাস্তব জীবন নিয়ে তারা নানা প্রকার টেনসনে ভোগে থাকেন। আমাদের অবিবাহিত রোগীদের সাথে কথাবার্তার সময় এ বিষয়টা একেবারেই স্পষ্ট। যদিও বিষয়গুলো বিয়ের কিছুদিন পর যখন স্বামী স্ত্রী একে অপরকে বুঝতে পারে তখন থেকেই ঠিক হতে থাকে। তারপরও এখানে কিছু পরামর্শ দেয়া হলো :
বিস্তারিত

বিবাহিত জীবনে সহবাসে/যৌন ভয় দূর করতে নারী/পুরুষের করণীয়

যৌন ভয় দুর করার উপায় - বিবাহের পূর্বে এবং বিবাহের পরে অনেক পুরুষেরই সহবাস বিষয়ে কিছু না কিছু যৌন ভয় কাজ করে থাকে। অবশ্য এর কিছু সামাজিক এবং মানুষিক কারণও রয়েছে। তবে মানুষিক কারণগুলিই সবচেয়ে প্রকট, যেগুলো চিকিত্সকরা সচরাচর দেখে থাকেন। নিম্নে এ সম্পর্কে কিছু করণীয় বর্ণনা করা হলো যেগুলো হয়ত আপনাদের কারো না কারোর উপকারে আসতে পারে।

স্ত্রী এবং প্রেমিকা এক বিষয় নয়

মনে রাখবেন আপনার স্ত্রী এবং প্রেমিকা কখনোই এক বিষয় হতে পারে না। কোন নারী যখন স্ত্রী হিসেবে আপনার ঘরে আসবে তখন আপনি প্রানপণে চেষ্টা করবেন তাকে সুখী করার এবং সেই আত্মবিশ্বাস আপনাকে লম্বা সময় মিলন করা শিখাবে। সেক্স একপ্রকার খেলা। এটা শিখতে হয় এবং এর প্রাকটিস লাগে। আপনি যখন আপনার স্ত্রীকে ঘরে আনবেন তখন তার শরীর, তার চাওয়া-পাওয়া আপনার কাছে অজানা থাকবে। কিন্তু যতই দিন যাবে, আপনি জানবেন কিভাবে সে সুখ পায়, কোন পজিশনে তাকে কাবু করা যায় এবং সেও আপনার টার্নিং পয়েন্ট বুঝবে এবং দুইজনের সমন্বয়ে দীর্ঘ সময়ের সেক্স হবে। প্রথম দিকে আপনার দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে, কিন্তু এটা খুবই স্বাভাবিক। আপনার স্ত্রীকেও এই বিষয়গুলো বুঝিয়ে বলতে হবে।
বিবাহিত জীবনে সহবাসে/যৌন ভয় দূর করতে নারী/পুরুষের করণীয়

মন থেকে সেক্স করার ভয় দূর করা

সেক্স এবং ভয় পরষ্পরের শত্রু। পুরুষ অথবা নারীর মনে ভয় থাকলে তারা যৌনকাজ করার চিন্তা পর্যন্ত করবে না। আপনি কি রাস্তায় কাউকে সেক্স করতে দেখেছেন? নিশ্চই না। না করার পেছনে প্রধান কারণ লজ্জা নয় – ভয়। ভয়ে পুরুষের লিঙ্গ পর্যন্ত খাড়া হয়না। বিয়ের আগে যদি কোন কারনে স্বল্প সময়ে স্থলন সমস্যা দেখেন তা হয়তো আপনার ভয়জনিত কারণ।

পুরুষের যৌন ভয় দূর করতে নারীর করণীয়

একজন নারী চাইলে স্বামীকে বাঘ বানাতে পারে, চাইলে ছাগল বানাতে পারে। তবে বাঘ বানালেই সে লাভবান হবে। স্বামীকে যদি বলে “এভাবে করো, তোমার এই স্টাইলটা ভালো লাগছে / তুমি খুব ভালো আনন্দ দিতে পারো / উফফ…দারুণ হচ্ছে। জোরে জোরে করো” অথবা কোন কথা না বলেও যদি আপনি তৃপ্তির দৃষ্টিতে তার দিকে তাকান, অথবা তার দিকে তাকিয়ে নিজের ঠোঁট কামড়াতে থাকেন অথবা তাকে জড়িয়ে ধরে তার পিঠে যদি নখ বসিয়ে দেন, তাহলে আপনার স্বামী বুঝবে তার কার্যক্রম আপনি উপভোগ করছেন। তাহলে সে ঘুমন্ত হলেও জেগে উঠবে। কারণ, স্ত্রীর দেয়া সামান্য আত্মবিশ্বাস তার কছে মহাশক্তি রূপে আবির্ভূত হবে। আর সেই নারীই যদি পুরুষকে বলে, “তুমি পারছো না / ধ্যাৎ…তোমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না” – তাহলেই শেষ। যত শক্তিশালী পুরুষই হোক না কেন, সে রণে ভঙ্গ দেবে। তাই মনে রাখবেন, আপনি যদি ভাবেন স্বামীকে হারাবেন, তাহলে নিজেই ঠকবেন।

বলে রাখা ভালো সহবাসে/যৌন ভয় এক জিনিস আর অসুস্থতা অন্য জিনিস। তাই পুরুষ বা নারী পার্টনারের কারো যদি এ বিষয়ে শারীরিক সমস্যা থেকে থাকে তাহলে প্রপার ট্রিটমেন্ট করতে ভুলবেন না। কারণ সামান্য লজ্জা বা সংকোচের জন্য আপনার যৌন জীবন বিপর্যস্থ করে তোলার কোন মানেই হয় না। ভাল থাকবেন সবাই।
বিস্তারিত

সোমবার, ২১ জুলাই, ২০১৪

সহবাসের সময় নারী পার্টনারের কর্তব্যসমূহ

সহবাস বা সেক্স করার সময় যে শুধু পরুষরাই সবসময় সক্রিয় ভুমিকা পালন করবে এমনটি হওয়া উচিত নয়। এক্ষেত্রে আগে নারী পার্টনারের কিছু কর্তব্য থাকে যেমন :
বিস্তারিত