মহিলাদের শরীরে এমন কিছু স্থান রয়েছে যেগুলো স্পর্শ করলে উনারা অনেক বেশি টার্ন অন হয়ে পরেন। কিন্তু অনেক সময়েই পুরুষরা সেসব জায়গার প্রতি ততটা নজর দেন না। তাদের ফোরপ্লে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ থাকে ব্রেস্ট, নিপল, আর কিসের মধ্যেই। এর পর ওরাল সেক্স, আর ইন্টারকোর্স। ব্যাপারটা যেন একঘেয়েই। কিন্তু কিছু জায়গায় স্পর্শ করে, ভালবেসে, পাগল করে দেওয়া যায় নারীদের।
মেয়েদের টার্নিং অন জায়গাগুলো আসলে তারা নিজেরাও জানেনা যতক্ষণ না কেউ ভালবেসে তাকে জানিয়ে দেয়। প্রত্যেকের ক্ষেত্রে এসব জায়গার ভিন্নতা আছে। সেগুলো আবিষ্কার করে নিতে হবে আপনাকেই। কিছু সাধারন জায়গাও আছে সব মেয়েদের, সেগুলোই বলা হলঃ
সঙ্গিনীর কান :-
কানে হালকা স্পর্শ, চুমু অনেক বেশি সেক্সুয়ালি এরোসড করে দেয় মেয়েদের। কানের উপর আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস ফেললে পাগল হয়ে যায় সে। হালকা কামড় দিতে পারেন কানের যে কোন জায়গায়। লিক করতে পারেন কানের চার পাশে যে কোন জায়গায়। কিন্তু কানের ছিদ্রে নয়, এটি মেয়েদের জন্যে একটা টার্ন অফ।
কানে হালকা স্পর্শ, চুমু অনেক বেশি সেক্সুয়ালি এরোসড করে দেয় মেয়েদের। কানের উপর আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস ফেললে পাগল হয়ে যায় সে। হালকা কামড় দিতে পারেন কানের যে কোন জায়গায়। লিক করতে পারেন কানের চার পাশে যে কোন জায়গায়। কিন্তু কানের ছিদ্রে নয়, এটি মেয়েদের জন্যে একটা টার্ন অফ।
ঘাড়ের পিছন দিক :-
মেয়েদের শরীরে এটাই সবচেয়ে সেক্সুয়ালি টার্নিং অন জায়গা। ছেলেরা এজায়গার উপর খুব অল্পই সময় দেয়। কিন্তু শুধু এখানে স্পর্শ করেও একজন মেয়েকে অর্গ্যাসোমে পৌছানো সম্ভব। একজন মেয়ে যখন সামান্য টার্ন অন থাকে তখন তার পেছন দিকে চুল সরিয়ে হাত বুলিয়ে দেখুন। আস্তে আস্তে কিস করুন। দেখবেন তার প্রচন্ড অনুভুতি সৃষ্টি হয়ে যাবে। সামান্য লিক করুন, সুড়সুড়ি দিন। এরপর তার ব্রেস্টের দিকে যান। দেখবেন সে কতটা হর্নি হয়ে যায়।
হাতের তালু ও পায়ের পাতা :-
হাত দিয়ে প্রতি মুহূর্ত স্পর্শ করছেন, কিন্তু তার হাতেই যে লুকিয়ে আছে অসংখ্য সেক্সুয়াল ফিলিংস। হাতের উপর আংগুল চালান, সুড়সুড়ি দিন। এটি যেন তাকে পরবর্তী সেক্সুয়াল এক্টিভিটিরই মেসেজ দেওয়া। দেখবেন সেও সাড়া দেবে। হাতের আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষতে পারেন। এটিও টার্ন অন করে তাকে।
সঙ্গিনীর থাই :-
আসল জায়গা স্পর্শ না করেও তার আশে পাশের থাই এর নরম জায়গাগুলো স্পর্শ করেই তাকে হর্নি করে দিতে পারেন। হাত এবং মুখ কাজে লাগান, কিস করুন। কিন্তু আসল জায়গায় যাওয়ার আগে সরে আসুন, দেখবেন সে কি করে।
পিঠ :-
পিঠ, বিশেষ করে পিঠের নিচে, কোমড়ের দিকের অংশটাতে স্পর্শ ও আদর চায় মেয়েরা। মেরুদন্ড বরাবর চুমু দিতে দিতে নিচে নেমে যান, কিস করুন সে বিশেষ জায়গাটিতে। তার সেক্স করার মুড আরো বাড়বেই।
সঙ্গিনীর পা :-
পায়ে হাত বুলিয়ে সুড়সুড়ি দিলে অনেকেই বেশ মজা পায়। পায়ের আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষলেও টার্ন অন হয় অনেকেই। তবে কিছু মেয়ের এটি পছন্দ নয়। জিজ্ঞেস করে নিন আপনার সঙ্গিনীকেই।
কলার বোন :-
ব্রেস্টের দিকে যাওয়ার আগে, তার গলার নিচে, কলার বোনের দিকে নজর দিন একটু। জিহবা দিয়ে সার্কেল করে লিক করুন। হালকা কামড় দিন। এতে সে বুঝবে আপনি কতটা চান আপনার সঙ্গিনীকে।
সকল আপডেট পেতে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন আমাদের সাথে।
ডাঃ হাসান (ডিএইচএমএস, পিডিটি - বিএইচএমসি, ঢাকা)
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ, ঢাকাযৌন ও স্ত্রীরোগ, চর্মরোগ, কিডনি রোগ, হেপাটাইটিস, লিভার ক্যান্সার, লিভার সিরোসিস, পাইলস, IBS, পুরাতন আমাশয়সহ সকল ক্রনিক রোগে হোমিও চিকিৎসা নিন।
১০৬ দক্ষিন যাত্রাবাড়ী, শহীদ ফারুক রোড, ঢাকা ১২০৪, বাংলাদেশফোন :- ০১৭২৭-৩৮২৬৭১ এবং ০১৯২২-৪৩৭৪৩৫
ইমেইল:adhunikhomeopathy@gmail.com
স্বাস্থ্য পরামর্শের জন্য যেকোন সময় নির্দিধায় এবং নিঃসংকোচে যোগাযোগ করুন।
পুরুষদের যৌন সমস্যার কার্যকর চিকিৎসা
- শুক্রতারল্য এবং অকাল বা দ্রুত বীর্যপাত
- প্রস্রাবের সাথে ধাতু ক্ষয়, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া
- পায়খানার সময় কুন্থনে বীর্যপাত
- পুরুষাঙ্গ দুর্বল বা নিস্তেজ এবং বিবাহভীতি
- রতিশক্তির দুর্বলতা এবং দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা
- বিবাহপূর্ব হস্তমৈথন ও এর কুফল
- অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ সমস্যা
- বিবাহিত পুরুষদের যৌন শিথিলতা
- অতিরিক্ত শুক্রক্ষয় হেতু ধ্বজভঙ্গ
- উত্তেজনা কালে লিঙ্গের শৈথিল্য
- সহবাসকালে লিঙ্গ শক্ত হয় না
- স্ত্রী সহবাসে পুরুপুরি অক্ষম
স্ত্রীরোগ সমূহের কার্যকর হোমিও চিকিৎসা
- নারীদের ওভারিয়ান ক্যান্সার
- জরায়ুর ইনফেকশন ও ক্যান্সার
- নারীদের জরায়ুর এবং ওভারিয়ান সিস্ট
- ফলিকুলার সিস্ট, করপাস লুটিয়াম সিস্ট
- থেকা লুটেন, ডারময়েড, চকলেট সিস্ট
- এন্ডোমেট্রোয়েড, হেমোরেজিক সিস্ট
- পলিসিস্টিক ওভারি, সিস্ট এডিনোমা
- সাদাস্রাব, প্রদর স্রাব, বন্ধ্যাত্ব
- ফ্যালোপিয়ান টিউব ব্লক
- জরায়ু নিচের দিকে নামা
- নারীদের অনিয়মিত মাসিক
- ব্রেস্ট টিউমার, ব্রেস্ট ক্যান্সার