কোন দেশের পরুষদের যৌন সমস্যা সবচেয়ে বেশি হয়। এর সঠিক কোন উত্তর আমার জানা নেই। তবে কোন দেশের পুরুষরা যৌনতা নিয়ে বেশি চিন্তিত তার একটা পরিসংখ্যান আমি আজ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। আমি হোমিওপ্যাথিক চিকিত্সা নিয়ে লেখালেখি করি সেই ২০০৭ সাল থেকে। আমার ইংরেজি ভাষার শুধু মাত্র একটা ব্লগের পরিসংখ্যান থেকে কিছু ডাটা আজ আপনাদের দেখাবো। হোমিওপ্যাথি ফর হ্যাপি লাইফ এর ট্রাফিক সোর্স এর ডাটা থেকে আমি দেখেছি যে, সবচেয়ে বেশি সার্চ দিয়ে ট্রাফিকরা আসেন "যৌন সমস্যার সমাধান বিষয়ক লেখা গুলোতে" ।
প্রথম পাতা
সকল আর্টিকেল
মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৩
রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৩
অবিবাহিত মেয়েদের শ্বেত প্রদর বা সাদা স্রাব, রক্ত প্রদর নির্মূলে হোমিওপ্যাথি
আজ দুই বছর আগের একটা গল্প শোনাব আপনাদের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালযে ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসে গ্রাম থেকে আমার এক আত্মীয়া। বয়স ১৮ এর কিছু বেশি হবে। সে আসার পর তার মা আমাকে বিস্তারিত ফোন করে জানায়। দুর্দান্ত কষ্টকর প্রদরে আক্রান্ত। যাই হোক তাকে বিষয়টি জিজ্ঞাসা করলে লজ্জায় বলতে চায় না। তার পর আমি কয়েকটি প্রশ্ন করলে সে আমাকে কাগজে লিখে বিস্তারিত জানায়। আপনাদের বুঝার সুবিধার জন্য আমি হুবহু তার লেখাটি নিচে লিখলাম :
মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর, ২০১৩
মেয়েদের দেরিতে বা অনিয়মিত পিরিয়ডে হোমিওপ্যাথি
মহিলাদের জীবনে দু’তিনটি পর্বে পিরিয়ড অনিয়মিত হয়ে যেতে পারে মেনাকি বা মেন্সট্রুয়েশন শুরুর সময়ে। তখন ওভারি ততটা পরিপকস্ফ হয়ে ওঠে না বলে তার পূর্ণ কর্মক্ষমতা দেখা যায় না। খেয়াল করলে দেখবেন ডেলিভারির পর ৩-৪ মাস পিরিয়ড একটু অনিয়মিত থাকে, তবে সন্তানকে ব্রেস্ট ফিডিং করালে এ পর্বটা আরও দীর্ঘায়িত হতে পারে। আর এ তো সবারই জানা যে মধ্য বা শেষ-চল্লিশে ওভারি প্যাক আপ করার জন্য তৈরি হয়।
নি:সন্তান দম্পতিদের জন্য কার্যকর হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
বিবাহিত দম্পতিদের সন্তান না হওয়ার বিড়ম্বনা সব সমাজেই বিদ্যমান। সাধারণত ২০-৩৫ বছর বয়স্ক দম্পতিরা একত্রে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে জীবনযাপন করে এবং কোনো প্রকার জন্মনিয়ন্ত্রণের সাহায্য না নিয়ে যদি এক বছরের মধ্যে সন্তান উৎদপাদনে সক্ষম না হন তাহলে তাদের বìধ্যত্ব হয়েছে বলা যাবে। যদি স্ত্রীর বয়স ২৫ কিংবা তার বেশি হয়, তাহলে সময়সীমা (দাম্পত্য জীবন) হবে ছয় মাস। এক সমীক্ষায় জানা যায়, ২০-৪০ বছর বয়সের স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ২০ শতাংশ সন্তান উৎপাদনে অক্ষম।
নারীদের ঋতুচক্র ও প্রজনন
একটি ছোট মেয়ে মহিলা হয়ে উঠছে। এর লক্ষণ যেমন স্তন বড় হওয়া বা বগলে ও যৌনাঙ্গে কেশ জন্মানো, তেমনই একটি সমসাময়িক ঘটনা হচ্ছে তার রজঃস্বলা বা ঋতুমতী হওয়া বা তার মাসিক ঋতুস্রাব শুরু হওয়া। অনেক সময়ই সাধারণ ভাষায় এই অবস্থাকে ‘শরীর খারাপ’ এমনকি 'অশুচি' ইত্যাদি অবৈজ্ঞানিক আখ্যা দেওয়া হয়। আসলে এ অত্যন্ত স্বাভাবিক একটি শারীরিক প্রক্রিয়া, যা না ঘটলে অস্বাভাবিক মনে করতে হবে।
পুরুষের বীর্যের যাবতীয় তথ্যদি
এটা আগেই জেনে রাখা ভালো যে বীর্য শুধুমাত্র পুরুষের প্রজননতন্ত্র থেকে নির্গত হয়। নারীর বীর্য বলে কোন কিছু নেই। নারীর কখনো বীর্য নির্গত হয়না। তবে যেহেতু নারীর যৌনাঙ্গ এবং মুত্রথলি খুব কাছাকছি অবস্থিত এবং মিলনকালে মুত্রথলিতে যথেষ্ট চাপ পড়ে তাই মিলনে পুর্নতৃপ্তিতে শেষের দিকে সামান্য পরিমান প্রস্রাব বেরিয়ে যেতে পারে যাকে পুরুষ/নারী অজ্ঞতাবশত বীর্য বলে ধরে নেন।
মেয়েদের মুত্রনালির সংক্রমণ এ করণীয়
মুত্রনালির সংক্রমণ ও প্রদাহ বলতে সাধারণত মুত্রথলির ও মুত্রদ্বারের সংক্রমণকে বোঝায়, যা সময়মতো চিকিৎসা না করালে মুত্রনালি বা ইউরেটার এবং বৃক্ক বা কিডনির সংক্রমণ ও প্রদাহে রুপ নিতে পারে।
মুত্রনালির সংক্রমণ খুব বেশি দেখা দেয় মেয়েদের মধ্যে। কারণ, মেয়েদের ক্ষেত্রে মুত্রদ্বার ও যোনিপথ খুব কাছাকাছি অবস্হান করে। মেয়েদের যোনিপথে নানা কারণে সংক্রমণ ও প্রদাহের সৃষ্টি হয় খুব সহজেই। যেমন ধরুন মাসিক ঋতুস্রাবের সময় যোনিপথে রক্তক্ষরণ হয় এটা একটা স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় ব্যাপার। কিন্তু রক্তে ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণুর বংশবৃদ্ধির জন্য খুবই উপযুক্ত মাধ্যম। মাসিক ঋতুস্রাবের সময় অনেকক্ষেত্রে মেয়েরা ময়লা, ছেঁড়া ও নোংরা নেকড়া জাতীয় কাপড় স্ত্রী-অঙ্গে ব্যবহার করেন, এতে জীবাণু প্রথমে যোনিপথে ও পরে তৎসংলগ্ন মুত্রনালিকে সংক্রমিত করে।
এরপর আসুন প্রসবজনিত স্বাস্হ্যসমস্যা প্রসঙ্গে। এ সময় যোনিপথে সন্তান প্রসবের কারণে নানা প্রকার ক্ষতের সৃষ্টি হয় এবং রক্তক্ষরণ ও রস নিঃসৃত হয়। শারীরিক দুর্বলতার জন্যও এ সময় জীবাণু সহজেই শরীরকে কাবু করে ফেলে। আগেই বলেছি রক্তমিশ্রিত রস জীবাণুর বংশবৃদ্ধি ও বিস্তারে অত্যন্ত সহায়ক। তাই এ সময় জরায়ু ও যোনিপথের প্রদাহ ও সংক্রমণের সঙ্গে মুত্রনালির সংক্রমণটা ঘটা খুবই স্বাভাবিক।
গর্ভবতী অবস্হায় ও প্রসব-পরবর্তী প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত। এ সময় পানি কম খেলে মুত্রনালির প্রদাহ ও সংক্রমণ বেড়ে যায়। কারণ গর্ভকালে মেয়েদের শরীরের প্রোজেসটেরন (Progesteron) নামক এক প্রকার স্ত্রী হরমোন খুব বেশি পরিমাণে নিঃসৃত হয়। এ হরমোনের প্রভাবে শরীরের নরম ও মসৃণ মাংসযুক্ত নালিগুলো সম্প্রসারিত হয়, ফলে মুত্রবাহী নালিও সম্প্রসারিত হয়। এর ফলে ওই সময় পানি কম খেলে প্রস্রাবের বেগ আরো কমে যাবে এবং প্রস্রাবের কিছুটা তলানি (Residual urine) সবসময় মুত্রবাহী নালিতে জমে থাকার আশঙ্কা থাকবে, যা জীবাণু বৃদ্ধির জন্য খুবই সহায়ক। তাই গর্ভাবস্হায় প্রস্রাবের প্রদাহ এবং মুত্রনালির সংক্রমণ ও প্রদাহ বেশি হয় অন্য সময়ের চেয়ে।
এছাড়া মাঝে মধ্যে প্রস্রাবের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা করে দেখা উচিত কোনো প্রকার জীবাণু সংক্রমণ আছে কি না। বিশেষ করে গর্ভাবস্হায় নিয়মিত চেকআপ করানো এবং প্রস্রাবে অ্যালবুমিন এবং সুগার আছে কি না তাও অবশ্যই দেখতে হবে।
মুত্রনালি প্রদাহ ও সংক্রমণ খুবই ছোঁয়াচে রোগ এবং এ রোগের জীবাণু খুব সহজেই সংক্রমিত হতে পারে। মুত্রনালির, মুত্রথলির বা কিডনির কোনো প্রকার প্রদাহ ও সংক্রমণ যাতে না হয় সেজন্য সামান্য সতর্কতাই যথেষ্ট। যেমন সব সময় প্রচুর পানি পান করা, গর্ভবতী মায়েদের নিয়মিত চেকআপ করানো এবং প্রদাহ বা সংক্রমণের সামান্য লক্ষণ প্রকাশ পেলে সত্বর চিকিৎসার ব্যবস্হা নেয়া উচিত। এতে আমরা সুস্হ থাকব এবং কিডনি হারানোর মতো গুরুতর বিপত্তির হাত থেকে রক্ষা পাব।
মুত্রনালির সংক্রমণ খুব বেশি দেখা দেয় মেয়েদের মধ্যে। কারণ, মেয়েদের ক্ষেত্রে মুত্রদ্বার ও যোনিপথ খুব কাছাকাছি অবস্হান করে। মেয়েদের যোনিপথে নানা কারণে সংক্রমণ ও প্রদাহের সৃষ্টি হয় খুব সহজেই। যেমন ধরুন মাসিক ঋতুস্রাবের সময় যোনিপথে রক্তক্ষরণ হয় এটা একটা স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় ব্যাপার। কিন্তু রক্তে ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণুর বংশবৃদ্ধির জন্য খুবই উপযুক্ত মাধ্যম। মাসিক ঋতুস্রাবের সময় অনেকক্ষেত্রে মেয়েরা ময়লা, ছেঁড়া ও নোংরা নেকড়া জাতীয় কাপড় স্ত্রী-অঙ্গে ব্যবহার করেন, এতে জীবাণু প্রথমে যোনিপথে ও পরে তৎসংলগ্ন মুত্রনালিকে সংক্রমিত করে।
এরপর আসুন প্রসবজনিত স্বাস্হ্যসমস্যা প্রসঙ্গে। এ সময় যোনিপথে সন্তান প্রসবের কারণে নানা প্রকার ক্ষতের সৃষ্টি হয় এবং রক্তক্ষরণ ও রস নিঃসৃত হয়। শারীরিক দুর্বলতার জন্যও এ সময় জীবাণু সহজেই শরীরকে কাবু করে ফেলে। আগেই বলেছি রক্তমিশ্রিত রস জীবাণুর বংশবৃদ্ধি ও বিস্তারে অত্যন্ত সহায়ক। তাই এ সময় জরায়ু ও যোনিপথের প্রদাহ ও সংক্রমণের সঙ্গে মুত্রনালির সংক্রমণটা ঘটা খুবই স্বাভাবিক।
গর্ভবতী অবস্হায় ও প্রসব-পরবর্তী প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত। এ সময় পানি কম খেলে মুত্রনালির প্রদাহ ও সংক্রমণ বেড়ে যায়। কারণ গর্ভকালে মেয়েদের শরীরের প্রোজেসটেরন (Progesteron) নামক এক প্রকার স্ত্রী হরমোন খুব বেশি পরিমাণে নিঃসৃত হয়। এ হরমোনের প্রভাবে শরীরের নরম ও মসৃণ মাংসযুক্ত নালিগুলো সম্প্রসারিত হয়, ফলে মুত্রবাহী নালিও সম্প্রসারিত হয়। এর ফলে ওই সময় পানি কম খেলে প্রস্রাবের বেগ আরো কমে যাবে এবং প্রস্রাবের কিছুটা তলানি (Residual urine) সবসময় মুত্রবাহী নালিতে জমে থাকার আশঙ্কা থাকবে, যা জীবাণু বৃদ্ধির জন্য খুবই সহায়ক। তাই গর্ভাবস্হায় প্রস্রাবের প্রদাহ এবং মুত্রনালির সংক্রমণ ও প্রদাহ বেশি হয় অন্য সময়ের চেয়ে।
লক্ষণ:
- মুত্রনালি এবং বৃক্ক বা মুত্রগ্রন্হির বা মুত্রথলির প্রদাহ হলে প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া করবে।
- প্রস্রাব পরিমাণে কম হতে পারে।
- খুব ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ হবে।
- তলপেটে ব্যথা ও যন্ত্রণা হবে। প্রস্রাব করার পরও রোগিনী অস্বস্তি ও যন্ত্রণা থেকে রেহাই পাবে না এবং বারবার সে বাথরুমে ছুটে যাবে কিংবা দীর্ঘসময় প্রস্রাবের জন্য বসে থাকবে।
- কাঁপুনি দিয়ে জ্বর হবে এবং জ্বরের সময় বেশ শীত ভাব অনুভুত হবে।
- রোগিনী বেশ অসুস্হ ও দুর্বল থাকবে।
প্রতিকার কী?
এ প্রদাহ বা সংক্রমণের প্রকোপকে অতি সহজেই প্রতিকার করা সম্ভব। আর তা হলো একটিমাত্র সহজ উপায়ে এবং এতে কোনো টাকা-পয়সাও খরচ করতে হয় না। আজকের দুর্মুল্যের বাজারে টাকা-পয়সার কথাটাও ভাবতে হবে বৈকি। এ আপাত সহজ অথচ মারাত্মক পরিণতির হাত থেকে রেহাই পাবার একমাত্র উপায় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা। সারাদিন অন্তত ১৫/২০ গ্লাস পানি বা পানিজাতীয় খাবার খাবেন, যেমন ধরুন শরবত, ডাবের পানি, ফলের রস ইত্যাদি। ডাব প্রস্রাবের বা মুত্রনালির সংক্রমণ প্রতিকারে খুবই উপকারী।এছাড়া মাঝে মধ্যে প্রস্রাবের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা করে দেখা উচিত কোনো প্রকার জীবাণু সংক্রমণ আছে কি না। বিশেষ করে গর্ভাবস্হায় নিয়মিত চেকআপ করানো এবং প্রস্রাবে অ্যালবুমিন এবং সুগার আছে কি না তাও অবশ্যই দেখতে হবে।
মুত্রনালির সংক্রমণে ক্ষতির আশঙ্কা
মুত্রনালির প্রদাহে ও সংক্রমণে শরীরে সমুহ ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। এ জাতীয় প্রদাহ ও সংক্রমণে আস্তে আস্তে কিডনি বা বৃক্ক আক্রান্ত হয়ে কিডনির কার্যক্ষমতা নষ্ট করে ফেলতে পারে। এছাড়া জ্বরের প্রকোপে ও প্রস্রাবের অসহ্য জ্বালা যন্ত্রণায় রোগিনী খুব দুর্বল ও ভগ্নস্বাস্হ্য হয়ে পড়ে। এটি বিশেষভাবে মনে রাখতে হবে যে, মুত্রনালি সংক্রমণের চিকিৎসা যথাসময়ে না করালে কিডনি নষ্ট হয়ে যাবার এবং রোগিনীর প্রাণনাশের সমুহ আশঙ্কা থাকে।মুত্রনালি প্রদাহ ও সংক্রমণ খুবই ছোঁয়াচে রোগ এবং এ রোগের জীবাণু খুব সহজেই সংক্রমিত হতে পারে। মুত্রনালির, মুত্রথলির বা কিডনির কোনো প্রকার প্রদাহ ও সংক্রমণ যাতে না হয় সেজন্য সামান্য সতর্কতাই যথেষ্ট। যেমন সব সময় প্রচুর পানি পান করা, গর্ভবতী মায়েদের নিয়মিত চেকআপ করানো এবং প্রদাহ বা সংক্রমণের সামান্য লক্ষণ প্রকাশ পেলে সত্বর চিকিৎসার ব্যবস্হা নেয়া উচিত। এতে আমরা সুস্হ থাকব এবং কিডনি হারানোর মতো গুরুতর বিপত্তির হাত থেকে রক্ষা পাব।
মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথায় করণীয়
মেয়েদের মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথা আমাদের দেশে একটা সাধারণ ব্যাপারই বলতে হয়। কিন্তু একটু সচেতন হলেই এই ব্যথা এড়িয়ে চলা যায়। কোন বোতলে গরম পানি ভরে বা কাপড় গরম করে তলপেটে ২০/২৫ মিনিট ছ্যাক লাগাতে হবে। এটা সপ্তাহে টানা ৩/৪ দিন করে করতে হবে। এতে ধীরে ধীরে মাসিকের সময় ব্যাথা কমে যাবে।
এছাড়া আরেকটা পদ্ধতি আছে- সিজ বাথ। ৩ মিনিট গরম পানিতে কোমর ডুবিয়ে বসে থাকতে হবে। পরের ২/১ মিনিট ঠাণ্ডা পানিতে। এভাবে ২০/২৫ মিনিট সিজ বাথ নিতে হবে। এটাও সপ্তাহে টানা ৩/৪দিন নিতে হবে। শুধু পানি বা পানিতে কিছু লবন, বেকিং সোডা বা ভিনেগারও ব্যবহার করা যায়।
আরেকটা পদ্ধতি আছে- কেজেল ব্যায়াম। এটাও খুব উপকারী।এগুলো করলে যোনি মধ্যে রক্ত চলাচল প্রক্রিয়া বাধাপ্রাপ্ত না হয়ে আবার ঠিকঠাক হয়ে যাবে, ব্যাথাও কমে যাবে।
কেগেল ব্যায়াম শ্রোর্ণী মেঝের পেশীকে দৃঢ এবং শক্তিশালী করে যাজরায়ু, মূত্রথলি এবং পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাকে সাহায্য করে। আপনি প্রায় যে কোনো সময়ে শুয়ে বা বসেকেগেল ব্যায়াম করতে পারেন। এমনকি গর্ভবতী অবস্থায়ও করা যেতে পারে। কেন কেগেল ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ- সেটা আগে বুঝতে হবে।
অনেক কারণে আপনার শ্রোর্ণী মেঝের মাংসপেশী দুর্বল হয়ে যেতে পারে। গর্ভাবস্থা থেকে সন্তান প্রসব, বয়স বৃদ্ধি, এমনকি মুটিয়ে গেলে বা ওজন বৃদ্ধি পেলেওএমন হতে পারে। এ কারণে শ্রোণী অঙ্গ থেকে যোনির অনেক পেশী ঢিলা হয়ে নিচেরদিকে নেমে যেতে পারে। এতেপ্রস্রাবের চাপ সহ্য করার ক্ষমতা কমে যাওয়া সহআরো অনেক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
কেগেল ব্যায়াম কিছু অবশ্যম্ভাবী ঘটনাকে বিলম্বিত করে, শ্রোর্ণী অঙ্গ স্থানচ্যুতি এবং সম্পর্কিত উপসর্গ প্রতিরোধ করে আপনার তারুণ্য অনেকদিন ধরে রাখতে পারে। এছাড়া যাদের চরমপূলক লাভে সমস্যা হয় তাদের জন্যও এটা উপকার হতে পারে।কিভাবে কেগেল ব্যায়াম করতে হয়- সেটা জানার আগে আপনার শ্রোর্ণী মেঝের পেশী চিহ্নিত করে নিতে হবে এবং কিভাবে পেশী সংকুচন এবং প্রসারণ করতে হয়।
প্রথমে পেশী খুঁজে নিতে হবে। যোনির ভিতর আঙ্গুল ঢুকিয়ে পার্শ্ববর্তী পেশীগুলো সংকুচন করার চেষ্টা করুন। আপনার যোনি আঁটা এবং আপনার শ্রোর্ণী মেঝের পেশীগুলো ঊর্ধ্বাভিমুখী মনে হবে। তারপর পেশী শিথিল করে দিন। দেখবেন শ্রোণীপেশীগুল আবার আগেরঅবস্থানে ফিরে এসেছে।
প্রস্রাব করার সময় দু-একবার প্রস্রাব করার প্রবাহ বন্ধ করে দিন। সফলহলে বুঝলেন প্রাথমিক ধাপটা পার হতে পারছেন। (প্রস্রাব করার প্রবাহ বন্ধ করাটা বার বার বা অভ্যসে পরিনত করবেন না।) মূত্রথলি পরিপূর্ণ অবস্থায় বা প্রস্রাব করার সময় কেগেল ব্যায়াম করবেন না। এতে পেশী আরো শিথিল হয়ে যাবে বা প্রস্রাব করা অপূর্ণ থেকে যাবে যা মূত্রনালিতে সংক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
এবার পূর্ণ পদ্ধতি। শ্রোণী এলাকা (পেলভিস) অর্থাৎ তলপেটের নিম্নভাগের মাংশপেশীর অবস্থান নির্ণয় করা হয়ে গেলে বা বুঝতে পারার পর মূত্রথলি সম্পূর্ণ খালি করবেন। তারপর চেয়ারে বসে বা মেঝে/বিছানায় শুয়ে পড়বেন। পেলভিস মাসল সংকুচন করুন। ৫ সেকেণ্ড ধরে রাখুন। ৫ সেকেণ্ড পরেশিথিল করে দিন। এভাবে একটানা ৪/৫ বার করুন। এভাবে ধীরে ধীরে ৫ সেকেণ্ডের জায়গায় ১০ সেকেণ্ড করে করার চেষ্টা করুন।
শুধু শারীরিক ভাবে নয়, মানসিক ভাবেও পূর্ণ মনোযোগ দিতে হবে। ভালো ফলাফলের জন্য শুধু পেলভিস মাসলের উপরই মনোযোগ দেবেন। খেয়াল রাখবেন- পেটের পেশী, উরু, নিতম্বের পেশীতে যেন টান না পড়ে বা সেগুলো সংকুচিতনা হয়। শ্বাস-প্রশ্বাস ধরে বা বন্ধ রাখবেন না। স্বাভাবিক অবস্থায় যেমন শ্বাস-প্রশ্বাস নেন, এই ব্যায়ামের সময়ও সেভাবে নেবেন।
ব্যায়ামটি ১০ বার পুনরাবৃত্তি করে ৩ টি সেটকরবেন এবং দিনে ৩ বার করার চেষ্টা করবেন। এজন্য আলাদা সময়ের দরকার নাই। অন্যান্য কাজের ফাঁকেই এটা করতে পারেন। যেমন কম্পিউটারের কাজ করার সময় বা সোফায় বসে টিভি দেখার সময়, বিছানায় গড়াগড়ি দেয়ার সময়।ব্যায়ামটি চেষ্টা করেও করতে না পারলে লজ্জিত হবার কিছু নাই। এখানে প্রশ্ন করতে পারেন বা আপনার ডাক্তারের পরামর্শনিতে পারেন।
যদি একাগ্রতার সাথে সঠিক ভাবে কেগেল ব্যায়াম করতে পারেন তাহলে ৮ থেকে ১২ সপ্তাহের মধ্যেই ফলাফল দেখতে পাবেন। আর ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ হবে না। সেক্সের সময় যোনি মধ্যে ব্যথা কমে যাবে, বেশীক্ষণমিলিত হতে পারবেন, মিলনে আগের চেয়ে বেশী সুখানুভূতি হবে। আরো অনেক সুবিধা পাবার জন্য এটা করা অব্যাহত রাখা উচিত।
আমাদের দেশের অনেক মেয়েদেরই শারীরিক ফিটনেস ভালো নয় বলে এরকম সমস্যা বেশি হয়। একে একে এই পদ্ধতিগুলোর কথা সবাইকে বলে দিন। একজন আরেকজনকে বলে দিন। এই অবাঞ্চিত সমস্যা থেকে মুক্ত থাকুক আমাদের নারী সমাজ।
এছাড়া আরেকটা পদ্ধতি আছে- সিজ বাথ। ৩ মিনিট গরম পানিতে কোমর ডুবিয়ে বসে থাকতে হবে। পরের ২/১ মিনিট ঠাণ্ডা পানিতে। এভাবে ২০/২৫ মিনিট সিজ বাথ নিতে হবে। এটাও সপ্তাহে টানা ৩/৪দিন নিতে হবে। শুধু পানি বা পানিতে কিছু লবন, বেকিং সোডা বা ভিনেগারও ব্যবহার করা যায়।
আরেকটা পদ্ধতি আছে- কেজেল ব্যায়াম। এটাও খুব উপকারী।এগুলো করলে যোনি মধ্যে রক্ত চলাচল প্রক্রিয়া বাধাপ্রাপ্ত না হয়ে আবার ঠিকঠাক হয়ে যাবে, ব্যাথাও কমে যাবে।
কেজেল ব্যায়াম/কেজেল এক্সারসাইজ
কেজেল ব্যায়াম/কেজেল এক্সারসাইজ/ কেজেল এক্সারসাইজ (Kegel exercises) প্রস্রাবের উপর নিয়ন্ত্রণ এবং শ্রোণী এলাকা (পেলভিস) অর্থাৎ তলপেটের নিম্নভাগের মাংশপেশীর সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে। এখানে কেগেল ব্যায়াম কিভাবে সঠিক ভাবে করতে হয় তার একটা স্টেপ বাই স্টেপ গাইড দেয়ার চেষ্টা করা হলো।কেগেল ব্যায়াম শ্রোর্ণী মেঝের পেশীকে দৃঢ এবং শক্তিশালী করে যাজরায়ু, মূত্রথলি এবং পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাকে সাহায্য করে। আপনি প্রায় যে কোনো সময়ে শুয়ে বা বসেকেগেল ব্যায়াম করতে পারেন। এমনকি গর্ভবতী অবস্থায়ও করা যেতে পারে। কেন কেগেল ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ- সেটা আগে বুঝতে হবে।
অনেক কারণে আপনার শ্রোর্ণী মেঝের মাংসপেশী দুর্বল হয়ে যেতে পারে। গর্ভাবস্থা থেকে সন্তান প্রসব, বয়স বৃদ্ধি, এমনকি মুটিয়ে গেলে বা ওজন বৃদ্ধি পেলেওএমন হতে পারে। এ কারণে শ্রোণী অঙ্গ থেকে যোনির অনেক পেশী ঢিলা হয়ে নিচেরদিকে নেমে যেতে পারে। এতেপ্রস্রাবের চাপ সহ্য করার ক্ষমতা কমে যাওয়া সহআরো অনেক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
কেগেল ব্যায়াম কিছু অবশ্যম্ভাবী ঘটনাকে বিলম্বিত করে, শ্রোর্ণী অঙ্গ স্থানচ্যুতি এবং সম্পর্কিত উপসর্গ প্রতিরোধ করে আপনার তারুণ্য অনেকদিন ধরে রাখতে পারে। এছাড়া যাদের চরমপূলক লাভে সমস্যা হয় তাদের জন্যও এটা উপকার হতে পারে।কিভাবে কেগেল ব্যায়াম করতে হয়- সেটা জানার আগে আপনার শ্রোর্ণী মেঝের পেশী চিহ্নিত করে নিতে হবে এবং কিভাবে পেশী সংকুচন এবং প্রসারণ করতে হয়।
প্রথমে পেশী খুঁজে নিতে হবে। যোনির ভিতর আঙ্গুল ঢুকিয়ে পার্শ্ববর্তী পেশীগুলো সংকুচন করার চেষ্টা করুন। আপনার যোনি আঁটা এবং আপনার শ্রোর্ণী মেঝের পেশীগুলো ঊর্ধ্বাভিমুখী মনে হবে। তারপর পেশী শিথিল করে দিন। দেখবেন শ্রোণীপেশীগুল আবার আগেরঅবস্থানে ফিরে এসেছে।
প্রস্রাব করার সময় দু-একবার প্রস্রাব করার প্রবাহ বন্ধ করে দিন। সফলহলে বুঝলেন প্রাথমিক ধাপটা পার হতে পারছেন। (প্রস্রাব করার প্রবাহ বন্ধ করাটা বার বার বা অভ্যসে পরিনত করবেন না।) মূত্রথলি পরিপূর্ণ অবস্থায় বা প্রস্রাব করার সময় কেগেল ব্যায়াম করবেন না। এতে পেশী আরো শিথিল হয়ে যাবে বা প্রস্রাব করা অপূর্ণ থেকে যাবে যা মূত্রনালিতে সংক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
এবার পূর্ণ পদ্ধতি। শ্রোণী এলাকা (পেলভিস) অর্থাৎ তলপেটের নিম্নভাগের মাংশপেশীর অবস্থান নির্ণয় করা হয়ে গেলে বা বুঝতে পারার পর মূত্রথলি সম্পূর্ণ খালি করবেন। তারপর চেয়ারে বসে বা মেঝে/বিছানায় শুয়ে পড়বেন। পেলভিস মাসল সংকুচন করুন। ৫ সেকেণ্ড ধরে রাখুন। ৫ সেকেণ্ড পরেশিথিল করে দিন। এভাবে একটানা ৪/৫ বার করুন। এভাবে ধীরে ধীরে ৫ সেকেণ্ডের জায়গায় ১০ সেকেণ্ড করে করার চেষ্টা করুন।
শুধু শারীরিক ভাবে নয়, মানসিক ভাবেও পূর্ণ মনোযোগ দিতে হবে। ভালো ফলাফলের জন্য শুধু পেলভিস মাসলের উপরই মনোযোগ দেবেন। খেয়াল রাখবেন- পেটের পেশী, উরু, নিতম্বের পেশীতে যেন টান না পড়ে বা সেগুলো সংকুচিতনা হয়। শ্বাস-প্রশ্বাস ধরে বা বন্ধ রাখবেন না। স্বাভাবিক অবস্থায় যেমন শ্বাস-প্রশ্বাস নেন, এই ব্যায়ামের সময়ও সেভাবে নেবেন।
ব্যায়ামটি ১০ বার পুনরাবৃত্তি করে ৩ টি সেটকরবেন এবং দিনে ৩ বার করার চেষ্টা করবেন। এজন্য আলাদা সময়ের দরকার নাই। অন্যান্য কাজের ফাঁকেই এটা করতে পারেন। যেমন কম্পিউটারের কাজ করার সময় বা সোফায় বসে টিভি দেখার সময়, বিছানায় গড়াগড়ি দেয়ার সময়।ব্যায়ামটি চেষ্টা করেও করতে না পারলে লজ্জিত হবার কিছু নাই। এখানে প্রশ্ন করতে পারেন বা আপনার ডাক্তারের পরামর্শনিতে পারেন।
যদি একাগ্রতার সাথে সঠিক ভাবে কেগেল ব্যায়াম করতে পারেন তাহলে ৮ থেকে ১২ সপ্তাহের মধ্যেই ফলাফল দেখতে পাবেন। আর ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ হবে না। সেক্সের সময় যোনি মধ্যে ব্যথা কমে যাবে, বেশীক্ষণমিলিত হতে পারবেন, মিলনে আগের চেয়ে বেশী সুখানুভূতি হবে। আরো অনেক সুবিধা পাবার জন্য এটা করা অব্যাহত রাখা উচিত।
ভিডিও টি দেখুন:
টিভি খুললেই অশ্লীল বিজ্ঞাপনে বিব্রত দর্শক
বিনোদনের অন্যতম উপকরণ টিভি। আর তা খুলতেই অশ্লীল বিজ্ঞাপনে বিব্রত দর্শক। এটা টিভি চ্যানেল না হলেও অনুমোদনহীন দর্শকদের আকৃষ্ট করা ক্যাবল নেটওয়ার্কদের বাণিজ্যিক ভিডিও চ্যানেলের বিজ্ঞাপন প্রচারণা। এ প্রচারণায় দেয়া হয় না সরকারি কর। এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেও প্রতিকার পাচ্ছেন না দর্শক গ্রাহকরা। অনুমোদনহীন চ্যানেলে দর্শকদের আকৃষ্ট করতে ক্যাবল নেটওয়ার্কদের সিন্ডিকেট প্রশাসন কর্তৃক মাসোয়ারায় লক্ষ্মীপুর জেলাব্যাপী চলে এ প্রচারণার কার্যক্রম।
কানা ইকবাল যেভাবে হারবাল সম্রাট
বেশি দিন আগের কথা নয়। ঢাকার ফুটপাতে ফেরি করে বিক্রি করতেন যৌন রোগের বড়ি। বাসে বাসে ঢোল কোম্পানির দাদের মলম বিক্রি ছিল তার রুটি-রুজির বড় মাধ্যম। তখন এক বেলা খেলে অন্য বেলা উপোস থাকতো পরিবার। মাথাগোঁজার ঠাঁইও ছিল না। পয়সার অভাবে হেঁটেই আসা-যাওয়া করতেন এখানে-সেখানে। লেখাপড়াও জানতেন না। নাম ছিল কানা ইকবাল। সবাই এই নামেই চিনতো। কিন্তু এখন আর সেই দিন নেই। তার দিন পাল্টে গেছে। বদলে গেছেন তিনি নিজেও। নিঃস্ব থেকে কোটিপতি। গাজীপুর শহরের কোনাবাড়ির আহমদ প্লাজায় কিনেছেন ২০ লাখ টাকা দামের ফ্ল্যাট। থাকেন শিল্প এলাকা কোনাবাড়ির একটি বাসায়।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
সাম্প্রতিক আর্টিকেল
বিভাগ নির্বাচন করুন
জনপ্রিয় আর্টিকেল
-
আপনি কোমল পানীয় বা অ্যালকোহলের ফ্যান? খুব ভালোবাসেন কোক-পেপসি কিংবা নানান রকম এনার্জি ড্রিঙ্ক পান করতে? তাহলে জেনে রাখুন, এইসব অতিরিক্ত মি...
-
বন্ধ্যাত্ব কি? কোনো ধরনের জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ছাড়া স্বামী এবং স্ত্রী যদি এক থেকে দেড় বছর সন্তান লাভের আশায় এক সঙ্গে কম বাস করার ...
-
আপনারা হয়ত একটা বিষয় জানেন যে, মেয়েদের যৌবন আগমন থেকে যৌবনের সীমা পর্যন্ত এই সময়টায় প্রতি ১৮ দিন অন্তর তাদের যোনি থেকে কিছুটা রক্ত ও শ্লেষ...
-
প্রায়ই সময়ই স্বামী স্ত্রী তাদের সহবাসের পর সাথে সাথে আলাদা হয়ে যান বা এমন কিছু করে বসেন যা তাদের যৌন জীবনকে বিষন্নতায় ডুবিয়ে দেয়। তাই জেনে...
-
এ পর্যন্ত যত ফোন কল পেয়েছি তার মধ্যে প্রায় হাজার খানেক হবে যেখানে পেশেন্টরা একটা অভিযোগই আমায় করেছেন যে তাদের পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মো...
-
নারীর যৌন আকাঙ্খা কম থাকাকে যৌনদুর্বলতা অথবা "ফিমেল সেক্সুয়াল এ্যরুসাল ডিজওর্ডার" বলা হয়। স্বাভাবিক ভাবেই, বেশিরভাগ নারীর এ সম...
-
একজন ইমেইল করেছেন - আমার বয়স ১৮। আমি তিনবছর যাবৎ হস্তমৈথুন করে আসছি।এখন আমার দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায় হস্তমৈথুনে। এখন যদি হস্তমৈথুন ছেড়ে দিই ...
-
অরকাইটিসকে সাধারণ বাংলায় অণ্ডকোষের প্রদাহও বলা হয়ে থাকে। এটি হলো একটি বা দু’টি অণ্ডকোষের প্রদাহ, যা সচরাচর সংক্রমণের কারণে হয়। অনেকে এটাক...
-
প্রজনন জীবিত শরীরসমূহের আদিম এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গসমূহের আধারভূত কার্য। তার যন্ত্রগুলো অত্যন্ত জটিল এবং আজও পর্যন্ত পূর্ণরূপে তা ব...
-
আজ দেকলাম কোনো এক বোন হয়ত গুগল সার্চ করেছেন এ সংক্রান্ত Key Word দিয়ে। তাই ভাবলাম এটা নিয়ে লিখা যাক। আজ লিখব কিভাবে প্রাকৃতিকভাবে মেয়েদের ...