প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো একজন ভালো ও অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন। এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লিজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী।
প্রথম পাতা
সকল আর্টিকেল
বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১১
নারী পুরুষ উভয়েরই বন্ধ্যত্বের জন্য দায়ী হতে পারে নিরীহ যেসব উপকরন !
সানস্ক্রিন, সাবান, টুথপেস্ট, ডিটারজেন্ট ইত্যাদিতে থাকা রাসায়নিক পদার্থ নারী পুরুষের বন্ধ্যত্বের কারণ হতে পারে। গবেষণায় এমন ফলাফলই দেখা গিয়েছে। কয়েক বছর আগের গবেষণায় গবেষকরা দেখতে পান আমাদের প্রতিদিনকার ব্যবহার করা গৃহস্থালি পণ্যে থাকা উপাদান সমূহ পুরুষের প্রজননতন্ত্রে খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। এতে করে দেখা দিতে পারে বন্ধ্যত্ব। এবং সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এমন এক পদ্ধতি উদ্ভাবন করা হয়েছে যাতে করে দেখা যাবে কীভাবে এইসব রাসায়নিক পদার্থ মানুষের প্রজননতন্ত্রে প্রভাব রাখছে।
গৃহস্থালি এসব পণ্যে থাকা কিছু কিছু রসায়ন প্রজননতন্ত্রের নিয়ন্তা সেক্স হরমোনকে ‘আক্রমণ’ করে। সেক্স হরমোনের সাথে মিশে গিয়ে সেখান থেকে এমন সংকেত প্রেরণ করে যেন শুক্রাণুগুলো দ্রুততা পরিহার করে ধীরে ধীরে চলে। এমনটাই বলছিলেন গবেষণার সাথে যুক্ত থাকা স্টিভ কনার। এটা একদমই অবৈধ অনুপ্রবেশ! নীতিবহির্ভূত ভাবে কাউকে আদেশ পালন করানো।
এই উপাদান আরও একটি কাজ করে। ডিম্বাণুর সাথে শুক্রাণু নিষিক্ত হবার সময় শুক্রাণু কর্তৃক একটি এনজাইম নিঃসৃত হয় যার ফলে সফল নিষেক সম্পন্ন হয়। এই দুষ্টু রাসায়নিক উপাদান শুক্রাণুকে বাধ্য করে ডিম্বাণুতে পৌঁছানোর আগেভাগেই সেই এনজাইমটি ছেড়ে দিতে। সঠিক সময়ে এনজাইম নিঃসৃত হয়না ফলে সফল নিষেকও সম্পন্ন হয় না। এটাও বন্ধ্যত্বের কারণ।
ইউরোপিয়ান এডভান্স স্টাডিজ এন্ড রিসার্চ এর বিজ্ঞানীরা এমন ৯৬টি রাসায়নিক পদার্থের তালিকা করেছেন যেগুলো গৃহস্থালি পণ্যের সাথে থাকে। এমনকি প্লাস্টিকও আছে এই তালিকায়। যাদের কাজ কোনো না কোনো একভাবে শুক্রাণুর দৃঢ়টা ও সাতার কাটার ক্ষীপ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে।
সাধারণভাবে গণহারে ব্যবহার হয়না এমন অন্য কোনো রসায়ন হলে ব্যাপারটা খুব সহজেই সামলে ওঠা যেত। কিন্তু সমস্যাটা এমন সকল পদার্থকে নিয়ে হয়েছে যে সকল পদার্থকে ছাড়া আধুনিক জীবন যাপন স্বাচ্ছন্দ্যের হয় না কিছুতেই। তাহলে? সভ্যতা কি থেমে থাকবে? না। বিজ্ঞানের কাজই হচ্ছে বিপদ আর সীমাবদ্ধতাকে কাটিয়ে সমাধান দেয়া। এই সমস্যারও নিশ্চয় সমাধান বের করে আনবে বিজ্ঞান। দুদিন আগে অথবা পরে।
গৃহস্থালি এসব পণ্যে থাকা কিছু কিছু রসায়ন প্রজননতন্ত্রের নিয়ন্তা সেক্স হরমোনকে ‘আক্রমণ’ করে। সেক্স হরমোনের সাথে মিশে গিয়ে সেখান থেকে এমন সংকেত প্রেরণ করে যেন শুক্রাণুগুলো দ্রুততা পরিহার করে ধীরে ধীরে চলে। এমনটাই বলছিলেন গবেষণার সাথে যুক্ত থাকা স্টিভ কনার। এটা একদমই অবৈধ অনুপ্রবেশ! নীতিবহির্ভূত ভাবে কাউকে আদেশ পালন করানো।
এই উপাদান আরও একটি কাজ করে। ডিম্বাণুর সাথে শুক্রাণু নিষিক্ত হবার সময় শুক্রাণু কর্তৃক একটি এনজাইম নিঃসৃত হয় যার ফলে সফল নিষেক সম্পন্ন হয়। এই দুষ্টু রাসায়নিক উপাদান শুক্রাণুকে বাধ্য করে ডিম্বাণুতে পৌঁছানোর আগেভাগেই সেই এনজাইমটি ছেড়ে দিতে। সঠিক সময়ে এনজাইম নিঃসৃত হয়না ফলে সফল নিষেকও সম্পন্ন হয় না। এটাও বন্ধ্যত্বের কারণ।
ইউরোপিয়ান এডভান্স স্টাডিজ এন্ড রিসার্চ এর বিজ্ঞানীরা এমন ৯৬টি রাসায়নিক পদার্থের তালিকা করেছেন যেগুলো গৃহস্থালি পণ্যের সাথে থাকে। এমনকি প্লাস্টিকও আছে এই তালিকায়। যাদের কাজ কোনো না কোনো একভাবে শুক্রাণুর দৃঢ়টা ও সাতার কাটার ক্ষীপ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে।
সাধারণভাবে গণহারে ব্যবহার হয়না এমন অন্য কোনো রসায়ন হলে ব্যাপারটা খুব সহজেই সামলে ওঠা যেত। কিন্তু সমস্যাটা এমন সকল পদার্থকে নিয়ে হয়েছে যে সকল পদার্থকে ছাড়া আধুনিক জীবন যাপন স্বাচ্ছন্দ্যের হয় না কিছুতেই। তাহলে? সভ্যতা কি থেমে থাকবে? না। বিজ্ঞানের কাজই হচ্ছে বিপদ আর সীমাবদ্ধতাকে কাটিয়ে সমাধান দেয়া। এই সমস্যারও নিশ্চয় সমাধান বের করে আনবে বিজ্ঞান। দুদিন আগে অথবা পরে।
মহিলাদের মাতৃত্বকালীন দাগের কারণ ও প্রতিকার
সন্তান জন্মদানের পর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক মায়ের দাগ চলে যায়। আবার অনেক সময় সন্তান জন্মের পরও দাগ থেকে যায়। মায়েরা তাই চিন্তিত হয়ে পড়েন। অথচ একটু সচেতন হলে দাগ পড়া ভাবটা কিছুটা হলেও কমিয়ে আনা যায়।
কর্মক্ষেত্রের চাপ ডায়াবেটিস ঝুঁকি বাড়ায়
বেশি ওজন না থাকলেও কর্মক্ষেত্রে বাড়তি চাপ ডায়াবেটিস ঝুঁকি ৪৫ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়। জার্মানির মিউনিখ এপিডেমোলোজি ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় এমন আশঙ্কার কথা বলা হয়েছে। ওই গবেষণার বরাত দিয়ে ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে ৩০ লাখ ব্রিটিশ ডায়াবেটিসে ভুগছে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ২০২৫ সাল নাগাদ এই সংখ্যা ৪০ লাখ এবং ২০৩০ সালে ৫০ লাখ ছাড়িয়ে যাবে। এদের ৯০ শতাংশই টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ভুগবে।
বিয়ের আগেই মেয়েদের যে সকল টিকা নেয়া উচিৎ
কিছু রোগের কথা আপনজনকেও জানাতে চায় না নারী। মনে করে এ বুঝি নির্লজ্জতা। এমন একটি রোগ জরায়ুমুখের ক্যান্সার। এই রোগ পুষে রাখে। আড়াল রাখে। নারী বলে না, বলতে চায় না। অথচ নিজেকে নিরবে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়।
বিয়ে করার স্বাস্থ্যগত সুফল
বিয়ে মানে তো নতুন সংসার, নতুন পরিবারের মানুষজন নিয়ে নতুনভাবে জীবন শুরু করা। এর মধ্যে স্বাস্থ্যগত সুফলের কথা কোথা থেকে আসলো এটাই নিশ্চয়ই মনে হচ্ছে আপনার? চলুন দেখে নেই বিয়ে কি ধরণের স্বাস্থ্যগত সুফল থাকতে পারে:-
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
সাম্প্রতিক আর্টিকেল
বিভাগ নির্বাচন করুন
জনপ্রিয় আর্টিকেল
-
আপনি কোমল পানীয় বা অ্যালকোহলের ফ্যান? খুব ভালোবাসেন কোক-পেপসি কিংবা নানান রকম এনার্জি ড্রিঙ্ক পান করতে? তাহলে জেনে রাখুন, এইসব অতিরিক্ত মি...
-
আমরা প্রতিদিন যে খাবারগুলো খাচ্ছি তা কি আমাদের যৌন স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছে? সুস্থ যৌন স্বাস্থ্যের জন্য কিছু বিশেষ খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। বিশ...
-
নারীদের প্রতি পুরুষের আকর্ষণ থাকাটাই স্বাভাবিক। আর এমনই আকর্ষন থেকেই প্রেম করেছিলেন হয়তো নিজের পরিচিত একটি মেয়ের সাথে। প্রথম প্রথম বেশ ভাল...
-
এ পর্যন্ত যত ফোন কল পেয়েছি তার মধ্যে প্রায় হাজার খানেক হবে যেখানে পেশেন্টরা একটা অভিযোগই আমায় করেছেন যে তাদের পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মো...
-
বর্তমান সময়ে যৌনমিলনের ক্ষেত্রে কনডম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া বিভিন্ন যৌনবাহিত রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রেও কনডম বেশ কার্যকরী। কনডম পুরোপুরি ...
-
চুমুতে ভালবাসা বাড়ে, ভালবাসা ছড়ায় জানাছিল, কিন্তু চুমুর মধ্যে দিয়ে ব্যাকটেরিয়ার আদানপ্রদান হয় তা কি জানা আছে? নতুন এক গবেষণা বলছে মাত্র ১০...
-
কোন দেশের পরুষদের যৌন সমস্যা সবচেয়ে বেশি হয়। এর সঠিক কোন উত্তর আমার জানা নেই। তবে কোন দেশের পুরুষরা যৌনতা নিয়ে বেশি চিন্তিত তার একটা পরিসং...
-
কিশোর বয়স থেকে যখন ছেলে মেয়েরা প্রথম যৌবনে প্রদার্পন করে তখন যৌনতা সংক্রান্ত নানা চিন্তা ভাবনা মনে ঘোরপাক খাওয়াটা মোটেও অস্বাভাবিক কিছু নয়...
-
পুরুষত্বহীনতা অর্থাৎ পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা যৌন দুর্বলতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে আমাদের দেশে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী প...
-
সমগ্র বিশ্বে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের কদর দিন দিন বাড়ছে। এর প্রধান কারণ হলো এলোপ্যাথিক চিকিৎসা যে ক্রনিক ডিজিস এবং দুরারোগ্য ব্যাধিগু...