আমাদের সমাজে অনেক নারীই তাদের যৌনতার বিষয়টি পুরুপুরি পুরুষের উপর ছেড়ে দেন যেন এতে তাদের কোনো ভূমিকাই নেই। অথচ যৌন মিলনের বিষয়টি একজন পুরুষ আর একজন নারীর দুটি আত্মার সংমিলন। এখানে দু'জনেরই ভুমিকা রয়েছে কারণ এটা একার কোনো বিষয় নয়। তাই নারীদেরও হয়ে উঠা উচিত যৌন সচেতন এবং আত্মবিশ্বাসী। তার জন্য রয়েছে কিছু টিপস এবং ট্রিকস।
সুন্দর অন্তঃবাস ব্যবহার করুন :- আমাদের দেশের মেয়রা অন্তঃবাসকে অত একটা গুরত্ব দেয়না। বেশিরভাগ নারী মনে করে এটাতো জামা/শাড়ীর নিচে থাকবে অতএব বেশি টাকা দিয়ে সুন্দর ব্রা/আন্ডার গার্মেন্টস খরিদ করার দরকার কি? মাঝে মাঝে লক্ষ্য করা যায় হলুদ জামার নিচে কেউ কালো অন্তঃবাস পরে বেরিয়ে পড়েছেন যা সহজেই অন্যের চোখে দৃশ্যমান হয়ে একটি অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। এবার আসুন ঘরে! স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে বাহ্যিক পরিদেয় কাপড়ের সাথে সাথে অন্তঃবাসের গুরত্ব অপরিসীম। একজন নারীর অন্তঃবাস হতে পারে তার স্বামীর “টার্ন অন সুইচ”। নারী অনুভতির অনুরননে ব্যকুল হলেও পুরুষ ভিজ্যুয়ালাইজেশানে বেশি কর্মঠ। নারীদের বলে রাখি – মিলনের প্রস্তুতি হিসেবে নিজ থেকে কাপড় খুলে বসে থাকবেন না। আপনার পুরুষকে পিপাসার্ত করুন – তাকে বস্ত্রহরন উপভোগ করতে দিন। বস্ত্রহরনে সেক্সি সুন্দর অন্তঃবাস পুরুষ শরীরে আগুন জ্বালে।
সুন্দর জামা কাপড়ে পরিপাটি থাকুন :- কোন একটি বিশেষ অনুষ্ঠান, বিশেষ দিন কিংবা বিশেষ মুহুর্তের জন্য কেন অপেক্ষা করবেন? আপনি হয়তো লক্ষ্য করেছেন সাজগোজ করে থাকলে আপনার প্রিয়জন আপনার দিকে বেশি নজর দেয়। একদম জমকালো মেকাপ করে সারাদিন বসে থাকতে বলছি না – সামান্য চুল আচড়ে রাখা কিংবা ঠোটে হালকা লিপিষ্টিক এর সাথে আয়রন করা জামা আপনাকে ঘরোয়া পরিবেশে আকর্ষনীয় করে তুলতে পারে। আপনার যেসকল জামা আপনাকে আনকমফোর্টএ্যবল কিংবা আনএট্রাক্টিভ করে বলে মনে হয় তা ফেলে দিন (গরীবকে দিয়ে দিন) – শুধুমাত্র আপনার পছন্দসই কাপড়ই ভেতর থেকে আপনাকে মানসিক শক্তিশালী করতে সক্ষম! যেসব রঙ আপনার গায়ের রংয়ের সাথে যায় শুধু সে রকম কাপড় কিনুন। কাপড় পছন্দের ক্ষেতে কি কাপড় কিনছেন তাও লক্ষ্য রাখার বিষয়; কারন আপনি নিশ্চয় গ্রীষ্মে সিল্ক জামা পরে ঘুরবেন না।
নিজ সম্পর্কে পুর্ন আত্মবিশ্বাসী হউন :- নারী পুরুষ নির্বিশেষে আমাদের দেশে মানুষের শাররীক আত্মবিশ্বাস অনেক কম। এর প্রধান (হয়তো একমাত্রও বলা যায়) যৌনতা এবং শরীর সম্পর্কে আমাদের অজ্ঞতা। ছোট্র একটি উদাহরনঃ আমাদের পাড়ার এক বড়ভাই (তিনি গ্রেজুয়েট ছিলেন!) বিয়ের পর পর প্রায় তার বউকে তালাক দেবার ঘোষণা দিয়ে দিয়েছিলেন – কারন ছিল তার স্ত্রীর বাম স্তন ডান স্তন থেকে ছোট! এরকম একটি প্রাইভেট বিষয় পাড়ায় পাড়ায় রটে গেল! কি লজ্জার বিষয়। অথচ সত্য হল পৃথিবীর প্রায় ৫৫% নারীর দুইটি স্তন একেবারে সমান আকার/গঠনের নয়। কারো কারো স্তন আকারের পার্থক্য এত কম যে চোখে পড়েনা; আর কারো একটু বেশি যা সহজে দৃষ্টিগোচর হয়। স্তনের আকারের এই বিষয়টি নারীরাও জানেন না বলে নিজ থেকে হীনমন্যতায় ভোগেন তারা। এ রকম আরো অসংখ্য স্বাভাবিক বিষয় আছে যা ভেবে আমরা অহেতুক চিন্তিত হই।
অনেকে আবার গায়ের রঙ কিংবা উচ্চতা ইত্যাদি নিয়ে নিজের মধ্যে একপ্রকার নেগেটিভ ধারনা পোষেন। আরে ভাই জগতের সব মানুষ স্বয়ংসম্পুর্ন নয়। কারো উচ্চতা ভাল তো গায়ের রং শ্যামলা। কেউ দেখতে সুন্দর তো হাসেঁর মত কর্কশ গলা (জলন্ত উদাহরন দেশের বিখ্যাত মডেল মোনালিসা, সারিকা, মৌ – ভারতের নায়ক শাহরুখের তোতলানো…)। আবার যাদের শাররীক সব গুন ঠিক আছে তারা হয় চরিত্রহীন কিংবা যৌন অসমর্থ! তাই সব কথার শেষ কথা – বিধাতা যাকে যা দিয়েছেন তা হিসেব করেই দিয়েছেন, না হয় কিছু মানুষের অহংকারের ধম্বে পৃথিবী বাসের অযোগ্য হয়ে যেত! আপনার যতটা আছে তাই আপনার হাতিয়ার – গুটিয়ে নয় ছুটিয়ে বাঁচুন। আত্মবিশ্বাসী হউন।
যত্ন/ভালবাসা/কেয়ার :- শরীর আর শরীরে যৌনমিলন হয়না। শাররীক অঙ্গের মাধ্যমে আত্মার সাথে আত্মার মিলন হলো যৌন সম্পর্ক। শক্তি দিয়ে “রেপ” করা যায়। কিন্তু অন্তরঙ্গ শাররীক মিলনের জন্য প্রয়োজন যার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করছেন তার প্রতি আপনার যত্নশীলতা এবং ভালবাসা। একজন নারী কিংবা পুরুষ তখনি যৌনতৃপ্তি অনুভব করেন যখন মানসিক ভাবে সঙ্গীর সাথে সাচ্ছ্যন্দ বোধ করেন। আমার ভাষায় আমি বলি “ঘৃণা দিয়ে কেউ আমার একটা পশমও ছিড়তে পারবে না – কিন্তু ভালবাসা দিয়ে যদি কেউ আমার বুক কেটে কলিজা টান দিয়ে ছিড়ে নিয়ে যায়, আমি ব্যথায় উহ্ শব্দটি করবোনা”। যৌনসুখ শুধুমাত্র কিছু সেক্স ট্রিকস্ কিংবা পৌরুষ শক্তির উপর নির্ভর করেনা। যৌন জীবন সুখি করতে চাই মিলন পরবর্তী/পুর্ববর্তী সময়েও স্বামী-স্ত্রীর সুসম্পর্ক।
প্রসঙ্গত বলে রাখি, আজকাল মোবাইল কিংবা অন্যকোন ভাবে পরিচিত হয়ে (বিবাহিত কিংবা অবিবাহিত) যারা শাররীক সম্পর্ক করছেন তারা শুধুমাত্র “চরিত্র নষ্ট করছেন”। ভালবাসা ওখানে নেই। কারন ভালবাসায় “মন প্রধান – শরীর গৌন”। এখনকার বেশিরভাগ অবৈধ সম্পর্ককে আমি “গরম পানি বিসর্জন” বলে অবিহিত করতে চাই। আগে যে কাজ একজন যুবক টয়লেটে হাত দিয়ে সেরে নিত এখন নষ্টা নারী সহজলোভ্য হবার কারনে হাতের বদলে নারী শরীরযন্ত্র ব্যবহার করে সাদা রঙের গরম পানি টয়লেটের বদলে নারী যোনীতে (ভ্রম্যমান কমোড) ত্যাগ করছেন।
পুরুষের ক্ষেত্রে টয়লেট কিংবা নারী দুটি স্থানের বীর্য বিসর্জনে অনুভুতি প্রায় একই – নারীর ক্ষেত্রে শুধুমাত্র তিনি “চরিত্রহীনা” খেতাবটি অর্জন করছেন। গ্যরান্টি দিয়ে বলতে পারি – গরম পানি বিসর্জনের এই প্রক্রিয়া নারী কিন্তু বিন্দুমাত্র উপভোগ করেন নি। কারন ছেলেটি মিলন স্থান হিসেবে ব্যবহার করছে ছাদের সিড়ি ঘর কিংবা বন্ধুর খালী বাড়ী। তার মস্তিস্কে কাজ করে ভয়; এই বুঝি কেউ এসে গেলো, ধরা খেয়ে গেলো বুঝি – কোনরকম ১/২ মিনিটে কার্য সমাধা করে ছেলেটি ততক্ষনে জিপার আটকিয়ে দিয়েছে। সিড়ি ঘরের উক্ত কর্মে মেয়েটির কাজ ছিল পাজামা হাটু পর্যন্ত নামিয়ে অস্বস্তিকর কুকুরী ভঙ্গিতে হাটুর উপর হাত রেখে কিংবা সিড়ির রেলিং ধরে চোরের মত এদিক ওদিক চাহনি! তার শরীর যন্ত্রে মাঝের অংশে কি হচ্ছে তা অনুভব করার আগেই সুবিধাভোগী পুরুষের কার্য সমাধা হয়ে গেছে। ফলাফলঃ নারী নিয়ে নিলেন সারা জীবনের জন্য চরিত্রহীনা টাইটেল।
পুরুষ পেয়ে গেলেন সারা জীবন উক্ত নারীকে যেকোন সময় যেকোন পরিস্থিতিতে; এমনকি দশবছর পর পাঁচ মিনিটের দেখায় অন্তত স্তন টিপে দেবার সার্টিফিকেট।… ছিঃ ধিক্কার জানাই তাদের। এই কথা গুলোয় কিছু নারী ক্ষেপে গেছেন হয়তো এতক্ষনে। রাগের সাথে প্রশ্ন বিদ্ধ করতে চাইছেন আমাকে “সবদোষ নারীর?” আমি বলি হ্যঁ আপনার দোষ! কারন একটি ছেলে গহীন বনে একা একটি মেয়ের সাথে শাররীক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবে না – যতক্ষন পর্যন্ত না মেয়েটি তা করার সম্মতি (সরাসরি কিংবা ইঙ্গিতে) না দেয়।
একজন পুরুষ এবং একজন নারী একা থাকলে তাদের সাথে ৩য় ব্যক্তি হিসেবে শয়তান উপস্থিত হয়। গোপন কথা বলার জন্য আপনি খোলা পার্কে যেতে পারেন। ছাদের সিড়ির গোড়ায় কিংবা খালি প্ল্যাটে আসার মানেই হলো আপনি ছেলেটিকি টিকিট দিয়ে দিয়েছেন। ইদানিং অবশ্য পার্কগুলোরও অবস্থা কথিত এসব নষ্ট যুগল বাদ রাখেন নি। বেহায়াপনার চরম অবস্থা কমবেশি সবাই দেখেছেন। নারী না চাইলে কোন পুরুষের (দুধর্ষ খুনি হলেও) সাহস আছে খোলা পার্কে ওড়ানার নিচে হাতের কাজ সারে? বাংলাদেশে কোটি মানুষ বাস করে – আমি যাদের কথা বলছি তারা হাতে গোন। তাই দয়করে নিজের গায়ে নিতে চেষ্টা করবেন না (যদি আপনি ওরকম পুরুষ/নারী হন)। সব কথার শেষ কথা বিবাহিত বৈধ সম্পর্কের বিকল্প নেই। মনে ভয় থাকবেনা – জীবনে অপরাধবোধ তাড়া করবেনা। অন্য কেউ আপনার শরীর দিয়ে নোংরামী করতে পারবে না। বিধাতা তথাকথিত স্মার্টদের সুমতি দিন।
চিকিত্সকের পরামর্শ নিন :- মানুষ সবসময় শারীরিক কিংবা মানসিক ভাবে সুস্থ্য থাকবে এমনটি ভাবা উচিত নয়। বিবাহিত জীবনের যেকোন সময় যেকোন প্রকার সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনার সঙ্গির সাথে তা সরাসরি আলোচনা করুন। প্রয়োজনে অভিজ্ঞ একজন হোমিওপ্যাথের পরামর্শ নিন। মনে রাখবেন হাতুড়ে ডাক্তার ভুল ধারনা দিয়ে আপনার সুখী যৌন জীবন বিপর্যস্থ করে তুলবে। তাই বিশেষজ্ঞ একজন হোমিওপ্যাথের পরামর্শ বাঞ্চনীয়। কারণ নারী এবং পুরুষের যৌন সমস্যা নির্মূলে হোমিওপ্যাথির মত সফলতা আজ পর্যন্ত কোনো চিকিত্সা বিজ্ঞানই দেখাতে পারে নি। তাই বিবাহিত জীবনে আপনাদের যাবতীয় যৌন সমস্যার দায় ভার নিশ্চিন্তে হোমিওপ্যাথির উপর ছেড়ে দিন।
জীবন সম্পর্কে পজেটিভ চিন্তা করুন :- আপস্ এন্ড ডাউন ই হলো জীবনের ধর্ম। যেদিন আপনার মাথায় কোন চিন্তা নেই – ধরে নেবেন আপনি মরে গেছেন। এটা পেলামনা কেন? ওটা আমার জীবনে হলোনা কেন? ইত্যাদি ইত্যাদি নিয়ে ভাবা বোকামীর চরম লক্ষন। জীবন একটি যুদ্ধ – তাই সংসার জীবনে অহেতুক নেতিবাচক চিন্তা থেকে বিরত থেকে বাস্তবতার হাত ধরে চলুন।
নিজের শরীর সম্পর্কে জানুন :- মাঝেমাঝে টয়লেটে যদি বড় আয়না থাকে কিংবা দরজা জানালা বন্ধ করে (পর্দা ঠিকঠাক টেনে) মাঝে মাঝে সম্পুর্ন বিবস্ত্র হয়ে আপনার শরীর বিভিন্ন কৌনিকে পর্যবেক্ষন করুন। নিজ শরীর সম্পর্কে আত্মবিশ্বাসী হউন। আপনার চোখে যেসকল অস্বাভাবিকতা ধরা পড়ে তা ঠিক করার চেষ্টা করুন। যেমন কেমন অন্তঃবাস পরলে আপনাকে সুন্দর লাগে কিংবা কেমন করে দাড়ালে আপনার সঙ্গীর চোখে আবেদনময়ী মনে হবে সেরকম ভঙ্গিমার প্রাকটিস করুন।
সম্পুর্ন নতুন মেকওভার নিন :- আপনাকে ডান পাশে সিথি কাটলে সুন্দরী লাগে। কিংবা চোখে গাঢ় কাজলে মায়াবী লাগতে পারে। কিন্তু সবসময় একই রকম সাজগোজ অথবা বাহ্যিক অবয়ব আপনার স্বামীর ভাল লাগার কথা নয়। তাই চুলের নতুন স্টাইল, মেনিকিউর, পেডিকিউর, ব্রু ফ্লাক সহ সম্পুর্ন মেকওভার করিয়ে নিতে পারেন। আর্থিক সমস্যা থাকলে এতকিছু একসাথে না করে ঘরোয়া ভাবে নিজের বাহ্যিক পরিবর্তনের চেষ্টা করতে পারেন।
চমত্কার হাসি :- নবী করিম (সঃ) বলেছেন “হাসি হলো সদকা”। কেউ একজনের দিকে হাসি মুখে তাকানো এবং কাউকে অর্থ সাহায্য করার মাধ্যমে সমান নেকী পাওয়া যায়। স্বামী কিংবা আপনজনের পানে হাসিমুখে তাকানোর মাধ্যমে তার পৃথিবী বদলে দিতে পারেন। আমার দাদা বলতেন “দিনমজুর সারাদিন মাটি কেটে ঘরে আসার পর তার স্ত্রী যদি হাসিমুখে তাকে ডাল-ভাত খেতে দেয় তাহলে ওই মজুর সারাদিনের কষ্ট নিমেষেই ভুলে যান এবং তার কাছে ডাল-ভাত বিরিয়ানীর মত স্বাদের লাগে। আবার কোটিপতি সারাদিন প্রচুর আরাম আয়েশে অফিস করে ঘরে আসার পর যদি স্ত্রী চেহারা কালো করে চাইনীজও খেতে দেয় তখন সে খাবার তার কাছে ছাই-ভস্ম খাবার মত লাগবে।” ভালবাসা লেনদেনের জিনিস। দিবেন তো ফিরত পাবেন। দিবেন না – পাবার কল্পনাও করবেন না।
নিয়মিত ব্যয়াম করুন :- বিয়ের পর মেয়েরা হঠাৎ ঘরকুনো হয়ে যাওয়ার ফলে শাররীক ওজন বেড়ে যায়। অনেক নারী মনে করেন বিয়েতো হয়ে গেছে এখন আর শরীর অথবা বাহ্যিক সৌন্দয্য চর্চার দরকার কি? ধারনা ভুল! সব পুরুষ চায় তার বউ হবে অপ্সরী। আপনি হয়তো নায়িকাদের মত হতে পারবেন না – তবে পরিমিত খাবার গ্রহন এবং নিয়মিত ব্যয়ামের মাধ্যমে শররীক গঠন ঠিক রাখা এবং মানসিক প্রশান্তি অর্জন করতে পারেন।
সুন্দর অন্তঃবাস ব্যবহার করুন :- আমাদের দেশের মেয়রা অন্তঃবাসকে অত একটা গুরত্ব দেয়না। বেশিরভাগ নারী মনে করে এটাতো জামা/শাড়ীর নিচে থাকবে অতএব বেশি টাকা দিয়ে সুন্দর ব্রা/আন্ডার গার্মেন্টস খরিদ করার দরকার কি? মাঝে মাঝে লক্ষ্য করা যায় হলুদ জামার নিচে কেউ কালো অন্তঃবাস পরে বেরিয়ে পড়েছেন যা সহজেই অন্যের চোখে দৃশ্যমান হয়ে একটি অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। এবার আসুন ঘরে! স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে বাহ্যিক পরিদেয় কাপড়ের সাথে সাথে অন্তঃবাসের গুরত্ব অপরিসীম। একজন নারীর অন্তঃবাস হতে পারে তার স্বামীর “টার্ন অন সুইচ”। নারী অনুভতির অনুরননে ব্যকুল হলেও পুরুষ ভিজ্যুয়ালাইজেশানে বেশি কর্মঠ। নারীদের বলে রাখি – মিলনের প্রস্তুতি হিসেবে নিজ থেকে কাপড় খুলে বসে থাকবেন না। আপনার পুরুষকে পিপাসার্ত করুন – তাকে বস্ত্রহরন উপভোগ করতে দিন। বস্ত্রহরনে সেক্সি সুন্দর অন্তঃবাস পুরুষ শরীরে আগুন জ্বালে।
সুন্দর জামা কাপড়ে পরিপাটি থাকুন :- কোন একটি বিশেষ অনুষ্ঠান, বিশেষ দিন কিংবা বিশেষ মুহুর্তের জন্য কেন অপেক্ষা করবেন? আপনি হয়তো লক্ষ্য করেছেন সাজগোজ করে থাকলে আপনার প্রিয়জন আপনার দিকে বেশি নজর দেয়। একদম জমকালো মেকাপ করে সারাদিন বসে থাকতে বলছি না – সামান্য চুল আচড়ে রাখা কিংবা ঠোটে হালকা লিপিষ্টিক এর সাথে আয়রন করা জামা আপনাকে ঘরোয়া পরিবেশে আকর্ষনীয় করে তুলতে পারে। আপনার যেসকল জামা আপনাকে আনকমফোর্টএ্যবল কিংবা আনএট্রাক্টিভ করে বলে মনে হয় তা ফেলে দিন (গরীবকে দিয়ে দিন) – শুধুমাত্র আপনার পছন্দসই কাপড়ই ভেতর থেকে আপনাকে মানসিক শক্তিশালী করতে সক্ষম! যেসব রঙ আপনার গায়ের রংয়ের সাথে যায় শুধু সে রকম কাপড় কিনুন। কাপড় পছন্দের ক্ষেতে কি কাপড় কিনছেন তাও লক্ষ্য রাখার বিষয়; কারন আপনি নিশ্চয় গ্রীষ্মে সিল্ক জামা পরে ঘুরবেন না।
নিজ সম্পর্কে পুর্ন আত্মবিশ্বাসী হউন :- নারী পুরুষ নির্বিশেষে আমাদের দেশে মানুষের শাররীক আত্মবিশ্বাস অনেক কম। এর প্রধান (হয়তো একমাত্রও বলা যায়) যৌনতা এবং শরীর সম্পর্কে আমাদের অজ্ঞতা। ছোট্র একটি উদাহরনঃ আমাদের পাড়ার এক বড়ভাই (তিনি গ্রেজুয়েট ছিলেন!) বিয়ের পর পর প্রায় তার বউকে তালাক দেবার ঘোষণা দিয়ে দিয়েছিলেন – কারন ছিল তার স্ত্রীর বাম স্তন ডান স্তন থেকে ছোট! এরকম একটি প্রাইভেট বিষয় পাড়ায় পাড়ায় রটে গেল! কি লজ্জার বিষয়। অথচ সত্য হল পৃথিবীর প্রায় ৫৫% নারীর দুইটি স্তন একেবারে সমান আকার/গঠনের নয়। কারো কারো স্তন আকারের পার্থক্য এত কম যে চোখে পড়েনা; আর কারো একটু বেশি যা সহজে দৃষ্টিগোচর হয়। স্তনের আকারের এই বিষয়টি নারীরাও জানেন না বলে নিজ থেকে হীনমন্যতায় ভোগেন তারা। এ রকম আরো অসংখ্য স্বাভাবিক বিষয় আছে যা ভেবে আমরা অহেতুক চিন্তিত হই।
অনেকে আবার গায়ের রঙ কিংবা উচ্চতা ইত্যাদি নিয়ে নিজের মধ্যে একপ্রকার নেগেটিভ ধারনা পোষেন। আরে ভাই জগতের সব মানুষ স্বয়ংসম্পুর্ন নয়। কারো উচ্চতা ভাল তো গায়ের রং শ্যামলা। কেউ দেখতে সুন্দর তো হাসেঁর মত কর্কশ গলা (জলন্ত উদাহরন দেশের বিখ্যাত মডেল মোনালিসা, সারিকা, মৌ – ভারতের নায়ক শাহরুখের তোতলানো…)। আবার যাদের শাররীক সব গুন ঠিক আছে তারা হয় চরিত্রহীন কিংবা যৌন অসমর্থ! তাই সব কথার শেষ কথা – বিধাতা যাকে যা দিয়েছেন তা হিসেব করেই দিয়েছেন, না হয় কিছু মানুষের অহংকারের ধম্বে পৃথিবী বাসের অযোগ্য হয়ে যেত! আপনার যতটা আছে তাই আপনার হাতিয়ার – গুটিয়ে নয় ছুটিয়ে বাঁচুন। আত্মবিশ্বাসী হউন।
যত্ন/ভালবাসা/কেয়ার :- শরীর আর শরীরে যৌনমিলন হয়না। শাররীক অঙ্গের মাধ্যমে আত্মার সাথে আত্মার মিলন হলো যৌন সম্পর্ক। শক্তি দিয়ে “রেপ” করা যায়। কিন্তু অন্তরঙ্গ শাররীক মিলনের জন্য প্রয়োজন যার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করছেন তার প্রতি আপনার যত্নশীলতা এবং ভালবাসা। একজন নারী কিংবা পুরুষ তখনি যৌনতৃপ্তি অনুভব করেন যখন মানসিক ভাবে সঙ্গীর সাথে সাচ্ছ্যন্দ বোধ করেন। আমার ভাষায় আমি বলি “ঘৃণা দিয়ে কেউ আমার একটা পশমও ছিড়তে পারবে না – কিন্তু ভালবাসা দিয়ে যদি কেউ আমার বুক কেটে কলিজা টান দিয়ে ছিড়ে নিয়ে যায়, আমি ব্যথায় উহ্ শব্দটি করবোনা”। যৌনসুখ শুধুমাত্র কিছু সেক্স ট্রিকস্ কিংবা পৌরুষ শক্তির উপর নির্ভর করেনা। যৌন জীবন সুখি করতে চাই মিলন পরবর্তী/পুর্ববর্তী সময়েও স্বামী-স্ত্রীর সুসম্পর্ক।
প্রসঙ্গত বলে রাখি, আজকাল মোবাইল কিংবা অন্যকোন ভাবে পরিচিত হয়ে (বিবাহিত কিংবা অবিবাহিত) যারা শাররীক সম্পর্ক করছেন তারা শুধুমাত্র “চরিত্র নষ্ট করছেন”। ভালবাসা ওখানে নেই। কারন ভালবাসায় “মন প্রধান – শরীর গৌন”। এখনকার বেশিরভাগ অবৈধ সম্পর্ককে আমি “গরম পানি বিসর্জন” বলে অবিহিত করতে চাই। আগে যে কাজ একজন যুবক টয়লেটে হাত দিয়ে সেরে নিত এখন নষ্টা নারী সহজলোভ্য হবার কারনে হাতের বদলে নারী শরীরযন্ত্র ব্যবহার করে সাদা রঙের গরম পানি টয়লেটের বদলে নারী যোনীতে (ভ্রম্যমান কমোড) ত্যাগ করছেন।
পুরুষের ক্ষেত্রে টয়লেট কিংবা নারী দুটি স্থানের বীর্য বিসর্জনে অনুভুতি প্রায় একই – নারীর ক্ষেত্রে শুধুমাত্র তিনি “চরিত্রহীনা” খেতাবটি অর্জন করছেন। গ্যরান্টি দিয়ে বলতে পারি – গরম পানি বিসর্জনের এই প্রক্রিয়া নারী কিন্তু বিন্দুমাত্র উপভোগ করেন নি। কারন ছেলেটি মিলন স্থান হিসেবে ব্যবহার করছে ছাদের সিড়ি ঘর কিংবা বন্ধুর খালী বাড়ী। তার মস্তিস্কে কাজ করে ভয়; এই বুঝি কেউ এসে গেলো, ধরা খেয়ে গেলো বুঝি – কোনরকম ১/২ মিনিটে কার্য সমাধা করে ছেলেটি ততক্ষনে জিপার আটকিয়ে দিয়েছে। সিড়ি ঘরের উক্ত কর্মে মেয়েটির কাজ ছিল পাজামা হাটু পর্যন্ত নামিয়ে অস্বস্তিকর কুকুরী ভঙ্গিতে হাটুর উপর হাত রেখে কিংবা সিড়ির রেলিং ধরে চোরের মত এদিক ওদিক চাহনি! তার শরীর যন্ত্রে মাঝের অংশে কি হচ্ছে তা অনুভব করার আগেই সুবিধাভোগী পুরুষের কার্য সমাধা হয়ে গেছে। ফলাফলঃ নারী নিয়ে নিলেন সারা জীবনের জন্য চরিত্রহীনা টাইটেল।
পুরুষ পেয়ে গেলেন সারা জীবন উক্ত নারীকে যেকোন সময় যেকোন পরিস্থিতিতে; এমনকি দশবছর পর পাঁচ মিনিটের দেখায় অন্তত স্তন টিপে দেবার সার্টিফিকেট।… ছিঃ ধিক্কার জানাই তাদের। এই কথা গুলোয় কিছু নারী ক্ষেপে গেছেন হয়তো এতক্ষনে। রাগের সাথে প্রশ্ন বিদ্ধ করতে চাইছেন আমাকে “সবদোষ নারীর?” আমি বলি হ্যঁ আপনার দোষ! কারন একটি ছেলে গহীন বনে একা একটি মেয়ের সাথে শাররীক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবে না – যতক্ষন পর্যন্ত না মেয়েটি তা করার সম্মতি (সরাসরি কিংবা ইঙ্গিতে) না দেয়।
একজন পুরুষ এবং একজন নারী একা থাকলে তাদের সাথে ৩য় ব্যক্তি হিসেবে শয়তান উপস্থিত হয়। গোপন কথা বলার জন্য আপনি খোলা পার্কে যেতে পারেন। ছাদের সিড়ির গোড়ায় কিংবা খালি প্ল্যাটে আসার মানেই হলো আপনি ছেলেটিকি টিকিট দিয়ে দিয়েছেন। ইদানিং অবশ্য পার্কগুলোরও অবস্থা কথিত এসব নষ্ট যুগল বাদ রাখেন নি। বেহায়াপনার চরম অবস্থা কমবেশি সবাই দেখেছেন। নারী না চাইলে কোন পুরুষের (দুধর্ষ খুনি হলেও) সাহস আছে খোলা পার্কে ওড়ানার নিচে হাতের কাজ সারে? বাংলাদেশে কোটি মানুষ বাস করে – আমি যাদের কথা বলছি তারা হাতে গোন। তাই দয়করে নিজের গায়ে নিতে চেষ্টা করবেন না (যদি আপনি ওরকম পুরুষ/নারী হন)। সব কথার শেষ কথা বিবাহিত বৈধ সম্পর্কের বিকল্প নেই। মনে ভয় থাকবেনা – জীবনে অপরাধবোধ তাড়া করবেনা। অন্য কেউ আপনার শরীর দিয়ে নোংরামী করতে পারবে না। বিধাতা তথাকথিত স্মার্টদের সুমতি দিন।
চিকিত্সকের পরামর্শ নিন :- মানুষ সবসময় শারীরিক কিংবা মানসিক ভাবে সুস্থ্য থাকবে এমনটি ভাবা উচিত নয়। বিবাহিত জীবনের যেকোন সময় যেকোন প্রকার সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনার সঙ্গির সাথে তা সরাসরি আলোচনা করুন। প্রয়োজনে অভিজ্ঞ একজন হোমিওপ্যাথের পরামর্শ নিন। মনে রাখবেন হাতুড়ে ডাক্তার ভুল ধারনা দিয়ে আপনার সুখী যৌন জীবন বিপর্যস্থ করে তুলবে। তাই বিশেষজ্ঞ একজন হোমিওপ্যাথের পরামর্শ বাঞ্চনীয়। কারণ নারী এবং পুরুষের যৌন সমস্যা নির্মূলে হোমিওপ্যাথির মত সফলতা আজ পর্যন্ত কোনো চিকিত্সা বিজ্ঞানই দেখাতে পারে নি। তাই বিবাহিত জীবনে আপনাদের যাবতীয় যৌন সমস্যার দায় ভার নিশ্চিন্তে হোমিওপ্যাথির উপর ছেড়ে দিন।
জীবন সম্পর্কে পজেটিভ চিন্তা করুন :- আপস্ এন্ড ডাউন ই হলো জীবনের ধর্ম। যেদিন আপনার মাথায় কোন চিন্তা নেই – ধরে নেবেন আপনি মরে গেছেন। এটা পেলামনা কেন? ওটা আমার জীবনে হলোনা কেন? ইত্যাদি ইত্যাদি নিয়ে ভাবা বোকামীর চরম লক্ষন। জীবন একটি যুদ্ধ – তাই সংসার জীবনে অহেতুক নেতিবাচক চিন্তা থেকে বিরত থেকে বাস্তবতার হাত ধরে চলুন।
নিজের শরীর সম্পর্কে জানুন :- মাঝেমাঝে টয়লেটে যদি বড় আয়না থাকে কিংবা দরজা জানালা বন্ধ করে (পর্দা ঠিকঠাক টেনে) মাঝে মাঝে সম্পুর্ন বিবস্ত্র হয়ে আপনার শরীর বিভিন্ন কৌনিকে পর্যবেক্ষন করুন। নিজ শরীর সম্পর্কে আত্মবিশ্বাসী হউন। আপনার চোখে যেসকল অস্বাভাবিকতা ধরা পড়ে তা ঠিক করার চেষ্টা করুন। যেমন কেমন অন্তঃবাস পরলে আপনাকে সুন্দর লাগে কিংবা কেমন করে দাড়ালে আপনার সঙ্গীর চোখে আবেদনময়ী মনে হবে সেরকম ভঙ্গিমার প্রাকটিস করুন।
সম্পুর্ন নতুন মেকওভার নিন :- আপনাকে ডান পাশে সিথি কাটলে সুন্দরী লাগে। কিংবা চোখে গাঢ় কাজলে মায়াবী লাগতে পারে। কিন্তু সবসময় একই রকম সাজগোজ অথবা বাহ্যিক অবয়ব আপনার স্বামীর ভাল লাগার কথা নয়। তাই চুলের নতুন স্টাইল, মেনিকিউর, পেডিকিউর, ব্রু ফ্লাক সহ সম্পুর্ন মেকওভার করিয়ে নিতে পারেন। আর্থিক সমস্যা থাকলে এতকিছু একসাথে না করে ঘরোয়া ভাবে নিজের বাহ্যিক পরিবর্তনের চেষ্টা করতে পারেন।
চমত্কার হাসি :- নবী করিম (সঃ) বলেছেন “হাসি হলো সদকা”। কেউ একজনের দিকে হাসি মুখে তাকানো এবং কাউকে অর্থ সাহায্য করার মাধ্যমে সমান নেকী পাওয়া যায়। স্বামী কিংবা আপনজনের পানে হাসিমুখে তাকানোর মাধ্যমে তার পৃথিবী বদলে দিতে পারেন। আমার দাদা বলতেন “দিনমজুর সারাদিন মাটি কেটে ঘরে আসার পর তার স্ত্রী যদি হাসিমুখে তাকে ডাল-ভাত খেতে দেয় তাহলে ওই মজুর সারাদিনের কষ্ট নিমেষেই ভুলে যান এবং তার কাছে ডাল-ভাত বিরিয়ানীর মত স্বাদের লাগে। আবার কোটিপতি সারাদিন প্রচুর আরাম আয়েশে অফিস করে ঘরে আসার পর যদি স্ত্রী চেহারা কালো করে চাইনীজও খেতে দেয় তখন সে খাবার তার কাছে ছাই-ভস্ম খাবার মত লাগবে।” ভালবাসা লেনদেনের জিনিস। দিবেন তো ফিরত পাবেন। দিবেন না – পাবার কল্পনাও করবেন না।
নিয়মিত ব্যয়াম করুন :- বিয়ের পর মেয়েরা হঠাৎ ঘরকুনো হয়ে যাওয়ার ফলে শাররীক ওজন বেড়ে যায়। অনেক নারী মনে করেন বিয়েতো হয়ে গেছে এখন আর শরীর অথবা বাহ্যিক সৌন্দয্য চর্চার দরকার কি? ধারনা ভুল! সব পুরুষ চায় তার বউ হবে অপ্সরী। আপনি হয়তো নায়িকাদের মত হতে পারবেন না – তবে পরিমিত খাবার গ্রহন এবং নিয়মিত ব্যয়ামের মাধ্যমে শররীক গঠন ঠিক রাখা এবং মানসিক প্রশান্তি অর্জন করতে পারেন।
সকল আপডেট পেতে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন আমাদের সাথে।
ডাঃ হাসান (ডিএইচএমএস, পিডিটি - বিএইচএমসি, ঢাকা)
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ, ঢাকাযৌন ও স্ত্রীরোগ, চর্মরোগ, কিডনি রোগ, হেপাটাইটিস, লিভার ক্যান্সার, লিভার সিরোসিস, পাইলস, IBS, পুরাতন আমাশয়সহ সকল ক্রনিক রোগে হোমিও চিকিৎসা নিন।
১০৬ দক্ষিন যাত্রাবাড়ী, শহীদ ফারুক রোড, ঢাকা ১২০৪, বাংলাদেশফোন :- ০১৭২৭-৩৮২৬৭১ এবং ০১৯২২-৪৩৭৪৩৫
ইমেইল:adhunikhomeopathy@gmail.com
স্বাস্থ্য পরামর্শের জন্য যেকোন সময় নির্দিধায় এবং নিঃসংকোচে যোগাযোগ করুন।
পুরুষদের যৌন সমস্যার কার্যকর চিকিৎসা
- শুক্রতারল্য এবং অকাল বা দ্রুত বীর্যপাত
- প্রস্রাবের সাথে ধাতু ক্ষয়, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া
- পায়খানার সময় কুন্থনে বীর্যপাত
- পুরুষাঙ্গ দুর্বল বা নিস্তেজ এবং বিবাহভীতি
- রতিশক্তির দুর্বলতা এবং দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা
- বিবাহপূর্ব হস্তমৈথন ও এর কুফল
- অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ সমস্যা
- বিবাহিত পুরুষদের যৌন শিথিলতা
- অতিরিক্ত শুক্রক্ষয় হেতু ধ্বজভঙ্গ
- উত্তেজনা কালে লিঙ্গের শৈথিল্য
- সহবাসকালে লিঙ্গ শক্ত হয় না
- স্ত্রী সহবাসে পুরুপুরি অক্ষম
স্ত্রীরোগ সমূহের কার্যকর হোমিও চিকিৎসা
- নারীদের ওভারিয়ান ক্যান্সার
- জরায়ুর ইনফেকশন ও ক্যান্সার
- নারীদের জরায়ুর এবং ওভারিয়ান সিস্ট
- ফলিকুলার সিস্ট, করপাস লুটিয়াম সিস্ট
- থেকা লুটেন, ডারময়েড, চকলেট সিস্ট
- এন্ডোমেট্রোয়েড, হেমোরেজিক সিস্ট
- পলিসিস্টিক ওভারি, সিস্ট এডিনোমা
- সাদাস্রাব, প্রদর স্রাব, বন্ধ্যাত্ব
- ফ্যালোপিয়ান টিউব ব্লক
- জরায়ু নিচের দিকে নামা
- নারীদের অনিয়মিত মাসিক
- ব্রেস্ট টিউমার, ব্রেস্ট ক্যান্সার