মহিলাদের সমস্যা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
মহিলাদের সমস্যা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

মঙ্গলবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৫

যে লক্ষণে বুঝবেন - জন্মনিয়ন্ত্রণ পিলটি আপনার দেহের উপযোগী নয়

জন্মনিয়ন্ত্রণে নারীদের বহুলপ্রচলিত একটি পদ্ধতি পিল। তবে সব ধরনের পিল সবার দেহের জন্যে উপযোগী হয়ে ওঠে না। এন্ডোমেট্রিয়াল টিস্যু জরায়ু থেকে বেরিয়ে আসা, জরায়ুত ফিব্রোয়াস টিস্যুতে টিউমার, পিরিয়ড চলাকালীন অতি রক্তপাত ইত্যাদি কারণে অনেক জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল আপনাকে গর্ভধারণ থেকে রক্ষা করতে পারবে না। বর্তমানে যে পিলটি খাচ্ছেন তা যদি আপনার দেহের জন্যে উপযোগী না হয়ে থাকে, তবে বেশ কিছু লক্ষণ প্রকাশ পাবে। জেনে নিন এমনই ৭টি লক্ষণ।
বিস্তারিত

শনিবার, ৭ মার্চ, ২০১৫

নারীদের স্তনের বোটা ভেতরে ঢুকে যাওয়ার কারণ ও সামাধান !

একথা কারো অজানা নয় যে - স্বাভাবিকভাবেই একজন পুরুষের চেয়ে একজন নারীর দেহে সমস্যা একটু বেশিই হয়ে থাকে। আর এটি হওয়াটাই স্বভাবিক। কারণ একজন নারীর দেহে বহু রকমের কার্যাদি সম্পন্ন হয়। আর অন্য দিকে পুরুষের ক্ষেত্রে তা অতি নগন্য। বিশেষ করে বয়োঃসন্ধিকালে ও সন্তান জন্ম দেওয়ার প্রক্রিয়া বহু ধরণের সমস্যার সম্মখীন হতে হয়।
বিস্তারিত

রবিবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

নারীদের যৌন ক্ষমতা বাড়াতে আপেলের ভুমিকা

একটি গবেষণায় দেখা গেছে, স্বাস্থ্যবতী মহিলারা দিনে একটি করে আপেল খেলে তাদের যৌন ক্ষমতা বেড়ে যায়। আপেলে পলিফেনলস ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যা জননেন্দ্রিয়র মধ্যে রক্তপ্রবাহকে উত্তেজিত করে তোলে। এই কারণেই মহিলারা যৌনতা বেশি করে উপভোগ করতে পারেন।
বিস্তারিত

শুক্রবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০১৫

মাসিক হবার পর, সেক্স করলে কি প্রেগনেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে?

মেয়েদের মাসিকের সময়ে শারীরিক মিলন করলে গর্ভধারনের সম্ভাবনা থাকে না, তবে এই সময়ে শারীরিক মিলন থেকে বিরত থাকাই ভালো। বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে জানা যায় মাসিক হওয়ার ৭ দিন আগে ও পরের সময়ে শারীরিক মিলন করলে গর্ভ ধারণের সম্ভাবনা কম থাকে এবং এর মাঝামাঝি সময়গুলোতে গর্ভ ধারণের সমূহ সম্ভাবনা থাকে।
বিস্তারিত

নারীদের বয়স ত্রিশ এর বেশি হলে সন্তান নেয়া ঝুঁকিপূর্ণ কেন?

সন্তান নেয়ার জন্য নারীদের ক্ষেত্রে উপযুক্ত বয়স হলো ২০-৩০ বছর।  ৩০ বছরের পর মায়েদের প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পেয়ে অর্ধেক এ নেমে আসে আর ৩৫ বছর পার করলে তা আরো কমে আসে। তবে শুধুমাত্র প্রথম সন্তান নেয়ার ক্ষেত্রে এই সমস্যাটি হতে পারে। পরবর্তী সন্তান ধারণের ক্ষেত্রে এই সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।
নারীদের বয়স ত্রিশ এর বেশি হলে সন্তান নেয়া ঝুঁকিপূর্ণ কেন?
সাধারণত গর্ভকালীন ডায়াবেটিস, গর্ভকালীন উচ্চ-রক্তচাপ ,হরমনগত সমস্যা কিংবা বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। এ কারণে নারীদের ৩০ বছর বয়সের পরে সন্তান নিলে এই ধরনের শারীরিক সমস্যায় ভোগার সম্ভাবনা থাকে ফলে তা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।

নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে সন্তান ধারণের নির্দিষ্ট বয়সসীমা শুধু নারীদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য নয় পুরুষদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ৩০ বছর বয়সের পরে নারীদের জন্য যেমন সন্তান নেয়া ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায় ঠিক তেমনি ৪৫ বছর পরে পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পেতে শুরু করে বলে তাদের জন্যও তা ঝুঁকিপূর্ণ।
বিস্তারিত

শনিবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৫

যেসব কারণে নারীরা যৌনজীবনে অধিক অতৃপ্ত ও অসুখী হয়ে থাকে !

দেখা গেছে নারীরা পুরুষের তুলনায় যৌন জীবনে কিছুটা বেশি অসুখী হয়ে থাকে। এর বাস্তব কারণও রয়েছে অনেক। দেখা যায় নিজের ভালোবাসার পুরুষটির সাথেও যৌন জীবন নিয়ে খুশি নন প্রচুর নারী। মুখে প্রকাশ না করলেও মনের মাঝে একটা চাপা ক্ষোভ নিয়ে জীবন যাপন করেন টানা, মুখ ফুটে অনেকেই বলতে পারেন না যৌন জীবনে নিজের অতৃপ্তির কথা। কিন্তু এটা কেন? কেন প্রচুর নারী রয়ে যান যৌন জীবনে অসুখী ও অতৃপ্ত?

ভুল ধারণা ও অজ্ঞতা নারীদের যৌন জীবনে অসুখী রয়ে যাওয়ার মূল কারণ হচ্ছে পর্যাপ্ত যৌন শিক্ষার অভাব। যৌনতা যে কেবল সন্তান উৎপাদনের মাধ্যম নয়, নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্যই একটি আনন্দের ব্যাপার- এই ব্যাপারটি সম্পর্কে আজও অজ্ঞ প্রচুর নারী। কী করতে হবে বা কীভাবে করলে আরও আনন্দময় হয়ে উঠবে যৌন মিলন, সেটা জানা নেই বলে তাঁরা রয়ে যান অসুখী ও অতৃপ্ত।
যেসব কারণে নারীরা যৌনজীবনে অধিক অতৃপ্ত ও অসুখী হয়ে থাকে !
নিজেকে বুঝতে না পারা আসলে কী চাইছেন, তার শরীর কোন জিনিসে কীভাবে সাড়া দিচ্ছে, কোন অঙ্গগুলো যৌনতার ক্ষেত্রে স্পর্শকাতর বা নিজের শরীরের চাহিদাগুলো কী কী ইত্যাদি বিষয়ে অজ্ঞতা বা বুঝতে না পারাও যৌন জীবনে অসুখী হবার একটি বড় কারণ। যেমন ধরুন, প্রচুর নারীই জানেন না যে ক্লাইটোরিস কী বা যৌন জীবনে এর প্রভাব কী।

কী চান সেটা বলতে না পারা নিজেকে বুঝতে পারেন, নিজের চাহিদাও জানেন, কিন্তু মুখ ফুটে বলতে পারছেন না নিজের ভালো লাগা না লাগার কথা। নারীদের যৌন জীবনে অতৃপ্ত থাকার অন্তরালে এটা একটি বিশাল কারণ। এমনকি তিনি যে যৌন জীবনে সুখী নন, এটাও পুরুষ সঙ্গীকে মুখ ফুটে বলতে পারেন না অনেক নারী।

লজ্জা ও সংকোচ অনেক নারীই মনে করেন যে মেয়েদের যৌনতার কথা বলতে নেই, কিংবা মেয়েদের যৌনতার বিষয়টি নিয়ে কথা বল বা যৌন চাহিদা প্রদর্শন করার বিষয়টি খুবই লজ্জার। তাই মনের ইচ্ছা মনেই চেপে রাখেন তাঁরা।

পুরুষ সঙ্গীর স্বার্থপরতা বেশিরভাগ পুরুষই নিজের সঙ্গীনির যৌন চাহিদা পূরণের ব্যাপারে মনযোগী নন। বরং নিজের চাহিদা মিটে গেলেই তাঁরা স্বার্থপরের মত আচরণ করতে শুরু করেন। এটাও নারীদের অতৃপ্ত থাকার একটি বড় কারণ।

অরগাজম সম্পর্কে ভুল ধারণা অরগাজম বা চূড়ান্ত সুখ যে কেবল পুরুষের জন্য নয়। নারীরাও যে অরগাজম লাভ করতে পারেন এবং সেটা পুরুষদের মতই প্রত্যেক মিলনে, এই ব্যাপারটি জানেন না প্রচুর নারী। কীভাবে অরগাজম লাভ সম্ভব, কোন পজিশনে মিলিত হলে অরগাজম সহজে আসে ইত্যাদি বিষয়ে অজ্ঞতার কারণে নারীরা রয়ে যান অসুখী।

যৌনতা ঘিরে ভয় অনেক নারীর মাঝেই যৌনতা বিষয়ে নানান রকমের ভীতি কাজ করে। ফলে এই বিষয়টি সম্পর্কে তাঁরা কখনো সহজ মনোভাব পোষণ করতে পারেন না, চিরকাল বিষয়টি নিয়ে আড়ষ্টতা রয়ে যায়।

শারীরিক-মানসিক সমস্যা নিয়ে সংকোচ যৌনতায় আগ্রহ নেই বা যৌনতা ঘিরে কোন শারীরিক সমস্যা বোধ করছেন ? এমন অবস্থায় অভিজ্ঞ কোনো হোমিও ডাক্তারের কাছে যান না অধিকাংশ নারী। ফলে সামান্য একটু চিকিৎসার অভাবেই তাঁদের যৌন জীবন রয়ে যায় বিভীষিকাময়। অথচ প্রপার হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলে নারী ও পুরুষের যৌন সংক্রান্ত সমস্যাসমূহ অল্প সময়ের মধ্যেই নির্মূল হয়ে যায়।
বিস্তারিত

সোমবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৪

মেয়েদের ঋতুস্রাব/পিরিয়ড স্বাভাবিক নিয়মে হওয়ার লক্ষণ সমূহ

ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড হলো প্রতিটি নারীর একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। কিন্তু অস্বাভাবিকতা দেখা দিতে পারে এই প্রক্রিয়াতে যার ফলে একজন নারীর বন্ধ্যাত্ব সমস্যাও হতে পারে। তবে কী করে বুঝবেন আপনার ঋতুস্রাবটি স্বাভাবিক নিয়মে হচ্ছে?

ঋতুস্রাব স্বাভাবিক হওয়ার কিছু লক্ষণ

  • হালকা মাথাব্যথা হবে
  • ক্ষুধা লাগবে
  • শারীরিক অনুভূতি দৃঢ় হবে
  • খিটখিটে মেজাজ থাকবে
  • মুখে ব্রণ হতে পারে
  • মাঝে মাঝে বমি ভাব হতে পারে
  • ঘুমের সমস্যা হতে পারে
অনেক নারীই জানেন না যে তার ঋতুস্রাবটি সঠিক নিয়মে হচ্ছে নাকি হচ্ছে না। এক্ষেত্রে প্রয়োজন সঠিক জ্ঞান আর বান্ধবীদের মাঝে আলোচনা। সাধারণত বয়ঃসন্ধিকাল থেকেই নারীদের এই ঋতুস্রাব হয়ে থাকে। মাসের একটি নির্দিষ্ট সময়ে এটি একবার করে হয়ে থাকে। তবে মাসে ২-৩ বার হওয়া বা একেবারেই না হওয়া একটি খারাপ লক্ষণ। তবে হঠাৎ করে এর স্বাভাবিক সময় পরিবর্তন হওয়াটাও খারাপ একটি লক্ষণ। এর জন্য অবশ্যই অভিজ্ঞ কোন হোমিও ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি।
মেয়েদের ঋতুস্রাব/পিরিয়ড স্বাভাবিক নিয়মে হওয়ার লক্ষণ সমূহ
ঋতুস্রাবের সময়কাল :- প্রায় সব নারীরই এই ঋতুস্রাব হওয়ার সময়কাল হয়ে থাকে ৩-৫ দিন পর্যন্ত। কিন্তু এর স্বাভাবিক সময়কাল হল কমপক্ষে ২ দিন থেকে ৭ দিন পর্যন্ত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৭ দিনের একটু বেশি সময় ধরে অল্প অল্প করে রক্তস্রাব হওয়াটা স্বাভাবিক তবে যদি রক্তপ্রবাহ অনেক বেশি হয়ে থাকে তাহলে তা অবশ্যই অস্বাভাবিক।

রক্তপ্রবাহের পরিমাণ :- একেকজন নারীর ভিন্ন ভিন্ন পরিমাণে এই ঋতুস্রাব হয়ে থাকে। কারও অনেক কম হয়ে থাকে, কারও অনেক বেশি হয়ে থাকে আবার কারও মাঝামাঝি পর্যায়ে হয়ে থাকে। স্বাভাবিক রক্তস্রাবের পরিমাণটি কেমন তা জানা দরকার।

অল্প অল্প করে দিনে কয়েকবার হওয়াটা স্বাভাবিক। দিনে ৩ টা প্যাড পরিবর্তন করাটাও স্বাভাবিক। তবে মধ্যরাতে একই পরিমাণ প্যাড পরিবর্তন করাটা অস্বাভাবিক। কেননা স্বাভাবিক নিয়মেই রাতে ঋতুস্রাব একটু কম হয়ে থাকে অনেকেরই। কারণ শারীরিক পরিশ্রমের উপরে এর পরিমাণ বাড়তে পারে, রাতে পরিশ্রম একেবারেই হয় না বলে এর পরিমাণও কম হয়ে থাকে। ঋতুস্রাবের প্রথম কয়েকদিন এর প্রবাহ একটু বেশি থাকবে এটি স্বাভাবিক কিন্তু তাই বলে প্রতি ঘন্টা বা প্রতি ২ ঘন্টায় প্যাড পরিবর্তন করাটা অস্বাভাবিক। এমন অস্বাভাবিকতা দেখামাত্র ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হওয়া একান্ত জরুরি।

পরবর্তী ঋতুস্রাবের মধ্যবর্তী সময়কাল

স্বাভাবিকভাবেই জানা যায় যে বর্তমান ঋতুস্রাব থেকে পরবর্তী ঋতুস্রাবের মধ্যবর্তী সময়কাল হয়ে থাকে ২৮ দিন। তবে গবেষণায় উঠে এসেছে যে এটি একটি ভ্রান্ত ধারণা। বর্তমান ঋতুস্রাব থেকে পরবর্তী ঋতুস্রাবের মধ্যবর্তী সময়কাল ২১ দিন থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে হওয়াটা স্বাভাবিক। তবে এই সময়কাল ২১ দিনের কম এবং ৩৫ দিনের বেশি হওয়াটা অস্বাভাবিক। তবে ঋতুস্রাবের ক্ষেত্রে যে কোন জটিলতায় অভিজ্ঞ কোনো হোমিও ডাক্তারের স্মরনাম্পন্ন হন। 
বিস্তারিত