সোমবার, ৪ আগস্ট, ২০১৪

নারীদের ঋতুর সময়ে কি কি বিষয়ে সতর্কতা জরুরি

আপনারা হয়ত একটা বিষয় জানেন যে, মেয়েদের যৌবন আগমন থেকে যৌবনের সীমা পর্যন্ত এই সময়টায় প্রতি ১৮ দিন অন্তর তাদের যোনি থেকে কিছুটা রক্ত ও শ্লেষ্মা বেরিয়ে আসে। একই বলা হয়ে থাকে  মাসিক বা ঋতু।
বিস্তারিত

নারী এবং পুরুষের যৌবন আগমনের লক্ষণ

যদিও  মাঝে মধ্যে প্রকৃতিগত নিয়মেও ব্যতিক্রম দেখা যায় তারপরও লক্ষণ নারী এবং পুরুষের যৌবন আগমন সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। কারণ দেহে যৌবন আগমনের সময় পুরুষ এবং নারীদের ভিন্ন ভিন্ন কিছু লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে এবং তাদের দৈহিক ও মানসিক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। এবার আসুন জেনে নেই বিষয় গুলো কি কি ?
বিস্তারিত

দেশ এবং কাল ভেদে যৌবনের হেরফের

আবহাওয়া, দেশ, কাল এবং পরিবেশ ভেদেও মানুষের যৌবনের পরিবর্তন এবং হেরফের লক্ষ্য করা যায়। নারী ও পুরুষ উভয়ের জীবনেই বিভিন্ন সময়ে যৌবনের সঞ্চার ঘটে থাকে। তবে যৌবন আগমন উভয়ের ঠিক একই সময়ে ঘটে না বিভিন্ন সময়ে ঘটে। নারীর যৌবন আগমন ঘটে আগে - পুরুষের ঘটে কিছু পারে।
বিস্তারিত

সঙ্গীর চোখই বলে দেবে ভালবাসা নাকি যৌনকাঙ্ক্ষা ?

আপনার সঙ্গীর চোখ দেখেই বুঝতে পারবেন সে কি চায়। চোখের ভাষা যদিও বুঝা খুব কঠিন তবুও চোখ সবসময় সত্যই প্রকাশ করে। আর তাই মানুষের চোখ যে সত্যিই ‘হৃদয়ের দর্পণ’ তা প্রমাণিত হলো নতুন এক গবেষণায়। ভালোবাসা নাকি শুধুই যৌনাকাঙ্ক্ষা চোখের দৃষ্টি থেকেই বোঝা যাবে কারো তার মনে কি রয়েছে- এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।
বিস্তারিত

শনিবার, ২ আগস্ট, ২০১৪

যৌন মিলনে যে বিষয়টি নারীদের চরম পরিতৃপ্তির সন্ধান দেয়

হিন্দুস্তান টাইমস এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, নতুন এক গবেষণা বলছে, নারীরা যৌনকর্মের সময় যদি তাদের দৈহিক অনুভূতিগুলোতে আরো বেশি মনোযোগ দেন এবং আরো বেশি সেক্সি চিন্তা-ভাবনা করেন তবে চরম যৌনসুখ উপভোগ করবেন তারা।

গবেষকরা দেখেছেন, যে সব নারীরা প্রতিবার যৌনতার সময় চরম সুখের সন্ধান পান তাদের চিন্তায় সেক্সি বিষয়গুলো বেশি বেশি কাজ করে। আর যাদের মাথায় তা আসে না তারা সব সময় চরম সুখে পৌঁছতে পারেন না। এই গবেষণা ২৫১ জন ফরাসী নারীর ওপর পরিচালিত হয় যাদের বয়স ১৮ বছর থেকে ৬৭ বছর ছিলো।
যৌন মিলনে যে বিষয়টি নারীদের চরম পরিতৃপ্তির সন্ধান দেয়
প্রথম দলে ১৭৬ জন নারীকে বেছে নেওয়া হয় যারা প্রতিবার সেক্সের ক্ষেত্রে চরম সুখ পেয়েছেন। আর ৭৫ জন নারীরা অন্য দলে যারা নিয়মিত সুখ পান না। অংশগ্রহণকারী সবাই নিয়মিত সেক্স করতেন। আবেগ, চিন্তা-ভাবনা এবং আচার-আচরণের বিষয়ে তাদের নানা প্রশ্ন করা হয়।

দেখা যায়, মিলনের সময় সেক্সি চিন্তার অভাব পরিতৃপ্তি দেয় না। অথচ যারা এসব চিন্তায় উত্তেজিত থাকেন তারা সহজেই পরিতৃপ্ত হন।

বেলজিয়ামের লুভেইন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ও গবেষক প্যামতেল ডি সুদার বলেন, আমরা ধারণাও করিনি যে সঙ্গমের সময় নারীর চিন্তা-ভাবনা তাদের চরম সুখের সন্ধান দেয়। 'সেক্সোলজিস' জার্নালে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, চেহারা এবং দৈহিক সৌন্দর্যের বিষয়ে নানা চিন্তা নারীদের উত্তেজক চিন্তাকে বাধা দিতে পারে। (সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস)
বিস্তারিত

স্ত্রীর সাথে নিয়মিত সেক্স/মিলনে সম্পর্ক ভালো থাকে

ছোটখাটো মানসিক চাপ  বা সম্পর্কের টানাপড়েন দূর করার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো স্ত্রীর সাথে নিয়মিত সেক্স বা যৌন মিলন করা। সম্প্রতি এক দল গবেষকের গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে যে, দম্পতিরা সাংসারিক দ্বন্দ্ব বা অন্যান্য মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাবেন যদি নিয়মিত যৌনতা উপভোগ করেন। ফিলিপাইনে বিবাহিতদের ওপর এ গবেষণা পরিচালনা করেন তারা।
বিস্তারিত

যেসব শারীরিক সমস্যা যৌন কামনাকে দমিয়ে রাখে - জানতে হবে সবাইকে!

নারী পুরুষের বেশ কিছু শারীরিক সমস্যা রয়েছে যে গুলো তাদের যৌন কামনাকে দমিয়ে রাখে। এটাই স্বাভাবিক যে, কোনো রোগে আক্রান্ত হলে মানুষ ঐটা ছাড়া অন্য কিছু চিন্তা করতে পারে না। আগে তাত্ক্ষণিক সমস্যাটা সমাধানের চেষ্টা করে। কিন্তু বেশ কিছু শারীরিক সমস্যা রয়েছে যে গুলোতে অধিকাংশ মানুষই ভুগে থাকেন এবং এই গুলোর জন্য তাদের যৌন স্পৃহা কম থাকে। আসুন জেনে নেই সে গুলো কি ?

ডিপ্রেশন: হেলদি সেক্সুয়াল লাইফ এনজয় করার জন্য সেক্সুয়াল ডিসায়ার তৈরি হওয়া উচিত। শরীরের সব ইচ্ছার জন্ম মস্তিষ্কে হয়। তাই ব্রেন যদি ঠিক মতো কাজ না করে তখন সেক্স করার ইচ্ছা তৈরি হয় না। যারা chronic stress and clinical depression এর রোগী তাদের মধ্যে এটা দেখা যায়। আবার ডিপ্রেশনের ওষুধ বা Antidepressants খেলে সেক্স করার ইচ্ছা চলে যায়।
যেসব শারীরিক সমস্যা যৌন কামনাকে দমিয়ে রাখে
ডায়াবেটিস: রক্তে চিনির পরিমাণ বৃদ্ধি হওয়াতে অনেকরকমের জটিলতা তৈরি হয় তার মধ্যে একটা হল সেক্সুয়াল ডিসফাংশন। পরিসংখ্যাণ অনুযায়ী ৬০% থেকে ৭০% পুরুষ যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের ইন্দ্রিয় শৈথিল্য দেখা দিয়েছে। মধুমেহর ফলে যৌনাঙ্গে ঠিকমত রক্ত চলাচল হয় না। ফলে এই সমস্যা দেখা দেয়। আবার মধুমেহ হলে নার্ভের সমস্যা দেখা দেয় ফলে ঠিক মত erection হয় না।

ভ্যাসকুলার ডিজিজেজ : যারা রক্ত সংক্রান্ত সমস্যায় ভোগেন যেমন হাইপারটেনশন বা hardening of the arteries এর সমস্যায় আক্রান্ত, তাদের ঠিকমতো রক্ত চলাচল হয় না। ফলে erectile dysfunction হতে পারে। আর মহিলাদের ক্ষেত্রে insufficient lubrication এর সমস্যা দেখা দেয়।

ব্যাক পেইন: যদিও পিঠে ব্যথা হলে সেক্স লাইফে সরাসরি প্রভাব ফেলে না কিন্তু দেখা গেছে পিঠে ব্যথা হলে সেক্স করার ইচ্ছা কমে যায়। তাই পিঠে ব্যথা হলে তা অবহেলা করবেন না।

অ্যানিমিয়া: অ্যানিমিয়ার কারণে শরীর দুর্বল হয়ে যায় ফলে সেক্স করার উৎসাহ পান না অনেকেই। পুরুষদের অ্যানিমিয়া হলে lowered sexual desire আর erection problems দেখা যায়।

মেনোপোজ: মহিলাদের মেনোপোজ হলে হরমোনের লেভেল কমে যায় আর তার জন্যে সেক্সসুয়াল ডিজায়ার কমে যায়। সঠিক কাউন্সেলিং আর ট্রিটমেন্ট করলে এই সমস্যা অনেকটা কমে যায়।

তবে যৌন সংক্রান্ত সমস্যার পেছনে বহু কারণ থেকে থাকে। সে অবস্থায় প্রপার হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলেই ঠিক হয়ে যায়। 
বিস্তারিত

শুক্রবার, ১ আগস্ট, ২০১৪

বয়স্কদের যৌন চাহিদা কেমন হয়ে থাকে ?

বয়স্কদের যৌন চাহিদা যুবকদের থেকে কম না কি বেশি ? আপাত দৃষ্টিতে সবাই হয়ত বলবেন কম। কিন্তু সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে অন্য রকম কিছু তথ্য। আসুন জেনে নেই যৌনতার প্রতি বয়স্করা কতটা আগ্রহী।

বয়স বেড়েছে বলে কি তাদের সাধ আহ্লাদ থাকতে পারে না? কিন্তু সে সাধের মধ্যে যৌনতার প্রতি ঝোঁক কিন্তু একটু বেশিই থাকে তাদের। তবে সুযোগ আর সঙ্গীর অভাবে অনেকেই শেষ বয়সে এসে নিজেদের যৌনতার চাহিদা পূরণ করতে পারেন না। সাম্প্রতিক এক গবেষণা থেকে এমনই জানা গেছে। ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক জো হাইড ও তার সহকর্মীরা ৭৫ থেকে ৯৫ বছর বয়সী ২৭০০ পুরুষের ওপর সম্প্রতি এক গবেষণা করেন।
বয়স্কদের যৌন চাহিদা কেমন হয়ে থাকে ?
এতে দেখা গেছে, অধিকাংশ পুরুষই যৌনতার প্রতি বেশ আগ্রহী। তবে সুযোগের অভাবেই নিজেরে মনোবাসনা চরিতার্থ করতে অক্ষম অনেকে। গবেষক দল বয়স্কদের স্বাস্থ্য, সম্পর্ক ও যৌনকর্ম বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্ন করেন। গবেষণার অন্তর্গত ৯০ থেকে ৯৫ বয়সী বৃদ্ধরা শারীরিকভাবে সক্ষম না হলেও যৌনকর্মকে গুরুত্ব দিয়েছেন প্রায় সবাই। দেখা গেছে, বয়স্কদের যৌনতার বিশেষ ভূমিকা রাখছে টেস্টোস্টেরন হরমোন। এ হরমোন আরও কাজের সঙ্গে শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

গবেষণায় দেখা গেছে, বিশেষ হরমোন পরিবর্তনের ফলে বয়স্কদের জীবনে পরিবর্তন আনা যেতে পারে। তবে গবেষণার অন্তর্গত শরীরিক সক্ষম বয়স্কদের ৮০ শতাংশ জানিয়েছেন, তারা নিয়মিত যৌনক্রিয়া করতে চাইলেও সুযোগের অভাবে তা হয়ে ওঠে না। ইন্টারন্যাশনাল মেডিসিনের বার্ষিক সংস্করণে গবেষক জো’ এর এ গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে। এতে দেখা গেছে, অনেক পুরুষই শেষ বয়সে এসে যৌনতার প্রতি বিশেষভাবে আকর্ষিত হন। কিন্তু উপযুক্ত সঙ্গীর অভাব ও বাড়তি বয়সের ফলে তারা এ কাজ করতে পারেন না। অবশ্য সবাই যে এ ধরনের চিন্তা করেন তা কিন্তু একেবারেই নয়। ৭৫ থেকে ৯৫ বছর বয়সী বৃদ্ধদের একাংশ মনে করেন, শেষ বয়সে যৌনকর্ম একেবারেই নয়।
বিস্তারিত

নারীর যৌন অনীহার লক্ষন, কারন এবং করনীয়

নারীর যৌন আকাঙ্খা কম থাকাকে যৌনদুর্বলতা অথবা "ফিমেল সেক্সুয়াল এ্যরুসাল ডিজওর্ডার" বলা হয়। স্বাভাবিক ভাবেই, বেশিরভাগ নারীর এ সমস্য খুবই ক্ষনস্থায়ী। অনেক নারী আপনা থেকেই এ সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারে। কিন্তু যারা পারেন না তাদের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেবার প্রয়োজন পড়তে পারে। যৌন অনীহা নারীর ক্ষেত্রে সচরাচর এবং পুরুষের ক্ষেত্রে বিরল।
বিস্তারিত

পুরুষের নানান যৌনাশঙ্কা এবং প্রতিকার

জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে পুরুষের যৌনতা নিয়ে নানা দুশ্চিন্তা বা দুর্ভাবনা থাকে। তারা চিন্তা করে সব সময় কেন উত্থান বা লিঙ্গ দাঁড়ানোর ব্যাপারটা একইভাবে হয় না-তবে কি যৌনঅক্ষমতা বা পুরুষত্বহীন হয়ে গেলাম। কামরস কেন এত তাড়াতাড়ি বেরিয়ে আসে, কামরস যৌনসঙ্গমের সাথে সেক্স করার সময় কেন বের হয় না অথচ হস্তমৈথুন বা সুখস্পর্শের সময় ঠিকই কামরস বের হয়ে আসে ইত্যাদি।
পুরুষের নানান যৌনাশঙ্কা এবং প্রতিকার
পুরুষের যৌন আচরণ আর যৌন ইচ্ছার সুনির্দিষ্ট কোনো সীমা নেই। একেকজন একেক আসন, ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি বা টেকনিক পছন্দ করে অন্যরা হয়ত তা করে না। একজন পুরুষ নিজের যৌনতা নিয়ে যা ভাবেন তাই তার কাছে সটিক হওয়া উচিত। অন্য পুরুষরা যেরকমের আচরণ করেন তাকেও সেই একই রকম আচরণ করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। তবে অনিচ্ছা সত্ত্বেও কাউকে যৌন আচরণে বাধ্য করা অন্যায়। বলাৎকার বা ধর্ষণ আইনের দৃষ্টিতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

যৌন জীবনের কোনো এক পর্যায়ে মনে হবে কেউ উত্থিত লিঙ্গকে যৌনসুখ পাওয়া না পর্যন্ত ঠিক ধরে রাখতে পারছে না। এর আসলে অনেক কারন থাকতে পারে যেমন অসুস্ততা, ক্লান্ত বা অবসন্ন থাকা, মনোশারীরিক চাপে থাকা বা যৌনসঙ্গীকর্তৃক মনঃকষ্ট পাওয়া, এ্যালকোহল, ড্রাগ বা ওষুধ সেবনের কারণে হতে পারে। তবে যৌন অসন্তোষ বা অতৃপ্তি এসব সমস্যাকে আরো বাড়িয়ে দেয়।

সবচেয়ে প্রচলিত যৌনাশঙ্কা আর ভাবনা হলো দ্রুত বীর্যস্খলন বা নির্দিষ্ট সময়ের আগেই বীর্যস্খলন। বিষয়টির বেশ কয়েকটি কারণ থাকতে পারে, তাই অভিজ্ঞ একজন হোমিও ডাক্তারের সাথে এটা নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করুন। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবেন আশা করি। 
বিস্তারিত