শনিবার, ১৭ মে, ২০১৪

গর্ভাবস্থায় যৌনসঙ্গম সহবাস সম্পর্কে কিছু কথা

গর্ভাবস্থায় যৌনসঙ্গম অনেক নর-নারী একান্তভাবে পছন্দ করে না। তার কারণ হলো, গর্ভাবস্থায় যৌনসঙ্গমের কতগুলো যুক্তি আছে। নিম্নে সে বিষয়ে আলোচনা করা হলোঃ

যে কারণে গর্ভাবস্থায় যৌনসঙ্গম করা উচিত নয়

যাদের ধারনা যৌনমিলন কেবল গর্ভের জন্যই, তারা অহেতুক এই মিলনের পক্ষপাতী নয়।
  • গর্ভাবস্থায় সঙ্গমের সময় ঠিকমত পদ্ধতি না জানলে বা ধাক্কা লাগলে গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে।
  • পেটে ব্যথা, মৃদু রক্তপাতও হয়ে থাকে। 
  • আবার কোন কোন ক্ষেত্রে ধাক্কা লেগে গর্ভপাত না হলেও নবজাতক শিশু হতে পারে বিকলাঙ্গ। 
গর্ভাবস্থায় যৌনসঙ্গম সহবাস

গর্ভাবস্থায় যৌনসঙ্গম সস্পর্কে যুক্তি

  • বেশী আনন্দ নর-নারীর জীবনের প্রধান কথা। গর্ভাবস্থায় ছয়মাস পর্যন্ত এই পূর্ণ আনন্দ বিরাজ থাকে। 
  • প্রথম ছয়মাস গর্ভপাতের ভয় বিশেষ থাকে না, তখন যৌনসঙ্গম হতে থাকে। 
  • গর্ভাবস্থায় যৌনমিলনের জন্য বিশেষ আসন অবলম্বন করা উচিত। গর্ভাবস্থায় যেসব আসনে পেটে ধাক্কা খাওয়ার সম্ভবনা কম সেইসব আসনে সঙ্গম করা যেতে পারে। 
  • গর্ভাবস্থায় সঠিক আসনে সেক্স করলে গর্ভস্থ সন্তান বা প্রসূতির কারও পক্ষে ক্ষতিকর হয় না। 
  • ৬-৭ মাস থেকে অনেক নারীর প্রচন্ড যৌন আকাঙ্খা জেগে ওঠে। তখন যৌনসঙ্গম না হলে মানসিক ক্ষতি হয়। তাই সেইসময়ে যৌনসঙ্গম না করেও আপনার স্ত্রীকে সঙ্গমবীহিন যৌনতার মাধ্যমে কিছুটা তৃপ্ত রাখতে পারেন।
বিস্তারিত

মহিলাদের জরায়ু-মুখ ক্যান্সারের রয়েছে কার্যকর চিকিৎসা - জানতে হবে কখন কোথায় চিকিৎসা নিবেন?

জরায়ু-মুখ ক্যান্সার/জরায়ু ক্যান্সার (Cervical Cancer) নারীদের জন্য একটি ভয়াবহ ব্যাধি এবং জরায়ুমুখ ক্যান্সার বিশ্বব্যাপী নারীদের মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ। বিশ্বে প্রতি দুই মিনিটে একজন নারী জরায়ু-মুখ ক্যান্সারে মৃত্যুবরণ করেন এবং প্রতি বছর প্রায় ৫০ লক্ষাধিক নারী নতুন করে আক্রান্ত হন। অথচ এরও রয়েছে কার্যকর চিকিৎসা যা অনেকেরই অজানা।

জরায়ু-মুখ ক্যান্সার ১৫-৪৫ বছর বয়সের নারীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়, কিন্তু ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশের প্রায় ২ থেকে ২০ বছর আগেই একজন নারী এ রোগের ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হন। তবে সচেতনতার মাধ্যমে এই রোগ প্রতিরোধ করা যায়। সাধারণত অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের নারীরা স্বাস্থ্য বিষয়ে সম্পূর্ণ সচেতন না বলে এই রোগের বিস্তার বেশি। তবে উন্নত দেশের নারীরা এবিষয়ে সচেতন এবং উন্নত জীবনযাপনের কারণে অনেকটাই এই রোগ থেকে নিরাপদ। জরায়ু-মুখ ক্যান্সার সনাক্ত করার জন্য ‘পেপস স্মেয়ার টেস্ট’ রয়েছে, যা উন্নত দেশের নারীরা দ্বিধাহীনভাবে গ্রহণ করতে পারেন, যা অনুন্নত দেশে গ্রহণ করতে অনেক পারিবারিক ও সামাজিক বাধা রয়েছে।
মহিলাদের জরায়ু-মুখ ক্যান্সারের রয়েছে কার্যকর চিকিৎসা - জানতে হবে কখন কোথায় চিকিৎসা নিবেন?
জরায়ু-মুখ ক্যান্সার বিশ্বব্যাপী ১২তম সবচেয়ে পরিচিত রোগের নাম। নারীদের জন্য ৫ম প্রাণঘাতী রোগের নাম জরায়ু-মুখ ক্যান্সার। প্রতিলাখে প্রতিবছর ১৬ জন নারী এই রোগে আক্রান্ত হন। যাদের ৮ জনই মৃত্যুবরন করেন। আনুমানিক ৮০ শতাংশ উন্নয়নশীল দেশের নারীরা এই ব্যাধিতে আক্রান্ত। বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ১৩,০০০ নারী নতুন করে জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্ত হন এবং প্রতিবছর মৃত্যুবরণ করেন প্রায় ৬,৬০০ নারী (প্রেক্ষিত ২০১০)। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে সারাদেশে ১৮ জন নারী মারা যাচ্ছেন জরায়ু-মুখ ক্যান্সারে।

জরায়ু-মুখ ক্যান্সারের লক্ষণ

২০ বছরের কম বয়সীদের নিচে এ রোগ সাধারণত হয় না। আক্রান্তরা সাধারণত ৩৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সী হয়ে থাকেন। ৬০ বছরের পরও এ রোগ হতে পারে, তবে সংখ্যা তুলনামূলক কম। উপযুক্ত চিকিৎসায় শতভাগ আরোগ্য সম্ভব। হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) হিউম্যান পেপিলোমা বা এইচপি ভাইরাস জরায়ু-মুখ ক্যানসারের একটি অন্যতম কারণ, তবে এটি একমাত্র কারণ নয়। যৌন সংযোগে এর সংক্রমণ ঘটে। সংক্রমণের এক যুগেরও বেশি সময় ধরে জরায়ু-মুখের স্বাভাবিক কোষ পরিবর্তিত হতে থাকে এবং একসময় তা ক্যান্সারে রূপ নেয়। এযাবৎ প্রায় ১০০ ধরণের এইচপি ভাইরাস সনাক্ত হয়েছে, যার বেশিরভাগই জরায়ু ক্যান্সারের জন্য অতোটা ঝুঁকিপূর্ণ নয়। তবে এইচপিভি-১৬, এইচপিভি ১৮, এইচপিভি-৬, এইচপিভি-১১ সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। স্বাভাবিক জীবনযাপনে অভ্যস্ত নারীদের জরায়ু প্রায়ই এইচপি ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে। এতে কোনো উপসর্গ থাকে না বা শারীরিক পরীক্ষায় কোনো চিহ্ন বা ক্ষত পাওয়া যায় না। এর জন্য কোনো চিকিৎসারও প্রয়োজন নেই। শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতাবলে ১৮-২৪ মাসের মধ্যে জরায়ু প্রায় সব এইচপি ভাইরাস থেকে মুক্ত হয়ে যায়। জরায়ুতে এইচপি ভাইরাস দীর্ঘদিন স্থায়ী হলে, জরায়ু কোষে পরিবর্তনের সূত্রপাত হয় এবং ধীরে ধীরে তা ক্যান্সারে রূপ নেয়।

পেপস স্মেয়ার টেস্ট

পেপস স্মেয়ার টেস্ট বা প্যাপ স্মিয়ার টেস্ট, এ জাতীয় ক্যান্সার সনাক্তকরণের একটি সহজ পরীক্ষা। জরায়ুমুখ থেকে রস নিয়ে অণুবীক্ষণযন্ত্র দিয়ে পরীক্ষা করে ক্যান্সার, ক্যান্সার হওয়ার পূর্বাবস্থা ও জরায়ুমুখের অন্যান্য রোগ যেমন প্রদাহ (ইনফ্লামেশন) সনাক্ত করা যায়। এটি একটি ব্যথামুক্ত ও সাশ্রয়ী পরীক্ষা পদ্ধতি। সাধারণত বিবাহিত নারীদের ২১ বছরের পর থেকে এ পরীক্ষা শুরু করা যেতে পারে এবং দুই বছরে একবার করে পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দেয়া হয়। ৩০ থেকে ৬৪ বছর বয়স পর্যন্ত, যাদের ফলাফল তিনবার ‘স্বাভাবিক’ এসেছে, তাঁরা প্রতি তিন বছর পর পর এই পরীক্ষা করা উচিত।তবে চিকিৎসকের পরামর্শে এ রুটিনের পরিবর্তন হতে পারে।

জরায়ু-মুখ ক্যান্সার প্রতিরোধক

সাধারণত ১০ বছর বয়সের পর থেকেই জরায়ু-মুখ ক্যান্সার প্রতিরোধক টিকা নেয়া যায়। মোট তিন ডোজ টিকা নিতে হয়। প্রথম ডোজের এক মাস পর দ্বিতীয় ডোজ এবং প্রথম ডোজের ছয় মাস পর তৃতীয় ডোজ টিকা নিতে হয়। টিকা গ্রহণের পাশাপাশি নিয়মিত পরীক্ষা করালে জরায়ু-মুখ ক্যান্সারের আক্রমণ হার কমিয়ে আনা যায়। ভাইরাস এইচপিভি-১৬, এইচপিভি-১৮, এইচপিভি-৬, এইচপিভি-১১-এর প্রতিরোধক টিকা আবিষ্কৃত হয়েছে। আমেরিকার ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) নিয়মানুযায়ী নয় থেকে ২৫ বছর বয়সে এ টিকা কার্যকর হয়। গর্ভাবস্থায় এ টিকা প্রদানের অনুমোদন নেই। আক্রান্ত হয়ে ক্যান্সার সংঘটনের পর এই টিকা আর কোনো কাজে আসে না।

তবে ঔষধি প্রতিরোধকের চেয়ে আচরণগত প্রতিরোধকের দিকে বিজ্ঞানীরা বেশি গুরুত্বারোপ করেছেন। যেমন: বাল্য বিবাহ রোধ; অধিক সন্তান প্রসব; ধুমপান করা (এমনকি পরোক্ষ ধূমপানের স্বীকার হওয়া); পানের সাথে জর্দা, সাদা পাতা, দাঁতের গোড়ায় গুল (তামাকের গুঁড়া) রাখা ইত্যাদি কারণে এই ক্যান্সারে আক্রান্তের সম্ভাবনা বাড়ে। আর সুষম খাবার গ্রহণ; দৈনিক তিন-চারবার ফল, শাকসব্জি, তরকারি খাওয়া; পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, স্বাস্থ্যসম্মত, সুশৃঙ্খল জীবনযাপন ও সামাজিক অনুশাসন মান্য করা এই রোগ প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এর পাশাপাশি নারীর, নিয়মিত পেপস স্মেয়ার টেস্টে অংশ নেওয়া উচিত, তাতে রোগ আগেভাগে সনাক্ত করা সম্ভব হয়।

কার্যকর চিকিৎসা 

মহিলাদের জরায়ু-মুখ ক্যান্সার হলেও চিন্তার ততটা কারণ নেই। কারণ হোমিওপ্যাথিতে রয়েছে এর সম্পূর্ণ রোগ নির্মূলকারী অসাধারণ চিকিৎসা। রোগ ধরা পড়ার সাথে সাথেই অভিজ্ঞ এবং রেজিস্টার্ড একজন হোমিও ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিন - আশা করি বিফল হবেন না। তবে একটি কথা অবশ্যই আপনাকে মনে রাখতে হবে - এই রোগ থেকে হোমিও চিকিৎসা দ্বারা মুক্তি পেতে চাইলে আপনাকে প্রাইমারি বা সেকেন্ডারি স্টেজের মধ্যেই হোমিও চিকিৎসা শুরু করতে হবে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় অধিকাংশ রোগীরাই এলোপ্যাথির পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে একেবারে শেষ পর্যায়ে আসেন হোমিও চিকিৎসা নিতে যখন পৃথিবীর কোন চিকিৎসাই >> এটি হ্যান্ডেল করতে পারে না। তবে যারা প্রাইমারি বা সেকেন্ডারি স্টেজেই অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিয়ে থাকেন তাদের ক্ষেত্রে সাফল্যের পরিমান অনেক বেশি। 
বিস্তারিত

নিয়মিত সেক্সের শারীরিক উপকারিতা

ভালোবাসা প্রকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো শারীরিক মিলন৷ আবার শারীরিক প্রয়োজনীয়তার একপ্রকার বহিঃপ্রকাশ সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি৷ কিন্তু আপনি কি জানেন শারীরিক চাহিদা বা ভালোবাসা প্রকাশের দিক ছাড়াও এর অনেক গুণ আছে যার ফলে আপনার ব্যক্তিজীবন আনন্দে ভরপুর হয়ে উঠতে পারে? তাই নিম্নে সেক্সের শারীরিক উপকারিতা তুলে ধরা হলোঃ
বিস্তারিত

মেয়েদের পিঠে ব্যথার অন্যতম কারণ নিয়মিত ব্রা ব্যবহার

স্তনযুগলকে সুডৌল ও সুগঠিত রাখতে চান প্রত্যেকটা নারীই। হলিউডের বিখ্যাত অভিনেত্রী মেরিলিন মোনরোও চাইতেন তার স্তনযুগলকে সুডৌল ও সুগঠিত রাখতে। শুধু মেরিলিন মোনরোই নন, বর্তমান যুগের প্রায় সব নারীরই মনে করেন বক্ষ বন্ধনী স্তনযুগলকে আরও সুগঠিত, সুদর্শনীয় ও সুডৌল করে তোলে। কিন্তু সম্প্রতি এ ধারণাকে ভুল প্রমানিত করেছে ফ্রান্সের একটি গবেষণা। এতে দেখা গেছে যে, ব্রা নয় বরং স্বাভাবিক অবস্থাতেই নারীর স্তনযুগল সবচেয়ে ভাল থাকে।

সম্প্রতি ইয়াহু নিউজের এক প্রতিবেদনের বলা হয়, চিকিৎসাবিজ্ঞান, শারীরিকবিজ্ঞান এবং অঙ্গবিজ্ঞানে এটি প্রচলিত ধারণা যে, বক্ষবন্ধনী নারীর স্তনযুগলকে ঢিলে হওয়া ভাব থেকে বাঁচায় এবং পিঠের ব্যথা রোধ করে। তবে ফ্রান্সের একদল বিজ্ঞানী ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়স্ক ৩৩০ জন ফরাসি নারীর ওপর ১৫ বছর ধরে গবেষণা করে দেখলেন, এই ধারণা একদমই ঠিক নয়। ওই গবেষণা দলের একজন বেসানকন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর জাঁ ডেনিস রুইলন গণমাধ্যমকে বললেন, ‘ব্রার কারণেই স্তনযুগলে ঢিলেভাব আসে’।
মেয়েদের পিঠে ব্যথার অন্যতম কারণ নিয়মিত ব্রা ব্যবহার
বিজ্ঞানীরা তাদের গবেষণায় দেখেছেন, ব্রা পরিধান না করলে স্তনের আশপাশের পেশীগুলো শক্তিশালী হয়। সেই সাথে প্রতি বছর স্তনবৃন্তের পরিমাণ ৭ মিলিমিটার করে বাড়ে। তারা বলছেন, ব্রা ব্যবহার বন্ধ করলে স্তন হয়ে উঠে আরও সুললিত-সুডৌল এবং এর পেশীগুলো নিজেরাই স্তনের ভার বহনে সক্ষম হয়। অপরদিকে ব্রা এর ব্যবহার স্তনের টিস্যুগুলোকে জন্মাতে দেয় না। টিস্যুগুলোকে নির্জীব করে তোলে এবং স্তন ধীরে ধীরে তার আকর্ষনীয়তা হারিয়ে ফেলে।

উক্ত গবেষণায় অংশগ্রহন করেন ৩৩০ জন ফরাসী নারী। এদের মধ্যে একাংশ ব্রা এর ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছেন এবং পরবর্তীতে তাদের কোন পিঠের ব্যথা হয়নি। গবেষণায় অংশগ্রহণকারী ৩০ বছর বয়স্ক একজন নারী ব্রা পরিধান না করার বিভিন্ন সুবিধার কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমি এখন খুব সহজেই নিঃশ্বাস নিতে পারছি, আমার স্তনযুগলকে খুব সহজেই বহন করতে পারছি এবং আমার কোন পিঠের ব্যথা নেই’।

সুতরাং যেসব নারী নিয়মিত ব্রা ব্যবহারের অভ্যাস করে ফেলেছেন, তারা এ অভ্যাসটি ত্যাগ করুন। ব্রা অবশ্যই পরবেন, তবে তা নিয়মিত নয়।
বিস্তারিত

যৌন প্রজননের ব্যাপারে নারীদের মাঝে কিছু ভুল ধারণা

নারীর প্রকৃতিপ্রদত্ত একটি ক্ষমতা হলো সন্তান গর্ভে ধারণ করা ও জন্ম দেওয়া। কিন্তু অবাক করা হলেও সত্যি এই যে, এই ক্ষমতার ব্যাপারে বেশিরভাগ মানুষেরই রয়েছে কিছু ভুল ধারণা। একেবারেই সাধারণ এসব ব্যাপারে শুধু নারী নন, বরং আমাদের সবারই জেনে রাখা উচিৎ। কেননা এইসব ভুলগুলো নিরীহ নয় মোটেই। বরং সব ভুল ধারণা লালন করার জন্য একজন নারী পড়তে পারেন নানান রকম সমস্যায়। আসুন দেখে নেওয়া যাক যৌন প্রজনন, অর্থাৎ সন্তান ধারণ এবং জন্মদানের ব্যাপারে আমাদের কী কী ভুল ধারণা রয়েছেঃ
বিস্তারিত

নারীর যৌন বহিরিন্দ্রিয় সম্পর্কে কিছু কথা

এখানে নারীর বহিরিন্দ্রিয় সম্পর্কে কিছু বিষয় তুলে ধরা হলো। নারীর বহিরিন্দ্রিয় ৬ ভাগে বিভক্ত। সেগুলি হলঃ
বিস্তারিত

মানবদেহের যৌনাঙ্গ সম্পর্কে কিছু ধারণা

যৌনাঙ্গ এমন একটি জিনিস যা প্রত্যেক নারী-পুরুষ উভয়েই যৌনতৃপ্তি লাভের জন্য ব্যবহার করে। প্রত্যেক নর-নারীরই যৌন আকাঙ্খা রয়েছে। এই যৌন আকাঙ্খা একমাত্র যৌনাঙ্গ দিয়েই নিবৃত করা সম্ভব।
বিস্তারিত

পর্ণোগ্রাফী এর মারাত্মক কুফলসমূহ

বর্তমান সমাজে পর্ণোগ্রাফী একটি সামাজিক ব্যাধি। প্রতিদিন কোটি কোটি পর্ণ ভিডিও মোবাইলের মাধ্যমে বিদুৎতের চেয়েও দ্রুত গতিতে তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ছে, যার ফলে বাড়ছে যৌন অপরাধ। বর্তমানে টিনেজাররা পর্ণোগ্রাফীর মূল দর্শক। তাই নিয়মিত পর্ণোগ্রাফী দেখার ফলে তরুণ-তরুণীরা সেক্স সম্পর্কে যা শিখছে তার অধিকাংশই ভুল। তাই নিম্নে এমন কয়েকটি বিষয় তুলে ধরা হলোঃ
বিস্তারিত

কনডম ব্যবহারের উপকারিতা

বর্তমান সময়ে যৌনমিলনের ক্ষেত্রে কনডম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া বিভিন্ন যৌনবাহিত রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রেও কনডম বেশ কার্যকরী। কনডম পুরোপুরি ১০০% রোগ প্রতিরোধ করতে না পারলেও এর সাফল্যের হার প্রায় ৯০%। নিম্নে কনডম ব্যবহারের কিছু উপকারিতা তুলে ধরা হলোঃ
বিস্তারিত

পেনিস বা লিঙ্গ বড় ও মোটা করার ঔষধ আছে কি ?

এ বিষয়ে এর আগেও লিখেছিলাম। কিন্তু আজও লিখতে বসলাম একটা কারণে। আজ আমাদের সমাজে কে কাকে ঠকিয়ে বড় হবে সেই চিন্তায় বেশি ব্যস্ত থাকি। তা না হলে আজ কাল ফেইসবুক আর অনলাইন এ বিভিন্ন ব্লগে যে সব বিজ্ঞাপন দেখা যায় তার কার্যকারিতা বাস্তবে শুন্য এটা হয়ত অনেকেই বুঝেন আবার অনেকেই বুঝেন না।
বিস্তারিত