বৃহস্পতিবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১২

যৌন মিলনের ক্ষেত্রে পুরুষদের করা কিছু কমন ভুল !!

ছেলেরা সেক্স সম্পর্কে অনেক মুভি দেখে, বই পড়ে। এছাড়া অনেক ছেলেরই অনেক মেয়ের সাথে সেক্স করার অভিজ্ঞতা থাকে। মোট কথা একজন ছেলের সেক্স সম্পর্কে একটা মোটামুটি ধারনা আছে। এবং অনেকেই মনে করে যে সে সেক্স নিয়ে সব জানে। পর্ণ দেখে অনেকেই মনে করে সে চাইলেই সেক্স করতে পারবে, এবং একটা মেয়েকে সম্পূর্ণ স্যাটিসফাই করতে পারবে। ব্লু ফিল্ম, পর্ণ এগুলো থেকে আমরা অনেক কিছু জানি সত্যি, কিন্তু তার সাথে যে বাস্তব জীবনের অনেক তফাত তাও সবাই কোন না কোন সময় টের পেয়েছি। আর ছেলেদের আত্মবিশ্বাসের কারণেই হোক আর পর্ণ থেকে জ্ঞান লাভের কারণেই হোক, তারা সেক্স করার সময় কিছু ভুল করে থাকে প্রায়ই। এসব কিছু সাধারণ সেক্স ভুলের কথা বলা হল।
বিস্তারিত

মঙ্গলবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১২

পুরুষদের যৌন সমস্যা দূরীকরণে কিছু ঘরোয়া সমাধান

বর্তমান যুগে বেশীর ভাগ পুরুষের মধ্যে একটা সমস্যা বেশ প্রকট হয়ে উঠছে৷ দিন যত যাচ্ছে পুরুষের মধ্যে নপুংসকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের যৌণ ইচ্ছা ক্রমশঃ কমে যাচ্ছে৷ কাজেই আপনার যৌন চাহিদা কমে যাওয়ার আগে থেকে আপনি সচেতন হয়ে যান৷ জেনে নিন কেন আপনার মধ্যে থেকে এই চাহিদা ক্রমঃ ক্ষয়মান৷
বিস্তারিত

যে ভুলগুলি বিবাহিত জীবনের শুরুতেই করে থাকেন নতুন দম্পতিরা !

একজন নারী ও পুরুষের জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু হয় বিয়ের মাধ্যমে। নতুন একটি জীবনে প্রবেশ করেন তারা। বিয়েটা ভালোবাসার বিয়ে কিংবা পারিবারিক পছন্দের বিয়ে যেভাবেই হোক না কেন বৈবাহিক সম্পর্কে যাওয়ার পর সত্যিকার অর্থেই নতুন একটি জীবনের সূচনা ঘটে। পারিবারিক পছন্দের বিয়েতে সম্পূর্ণ নতুন করে আবিষ্কার করেন একে অপরকে ঠিক তেমনই ভালোবাসার বিয়েতে প্রেমিক ও প্রেমিকা থেকে স্বামী ও স্ত্রীতে পরিণত হওয়ায় একই ধরণের নতুনত্ব থাকে।

বৈবাহিক জীবনের শুরুটা অনেক বেশি গুরুত্ব রাখে সম্পর্কে। অনেক দম্পতি এই সময়ে অনেক বড় কিছু ভুল করে থাকেন। কিন্তু এই সময়ের সামান্য ভুল দাম্পত্য জীবনে অনেক বড় প্রভাব ফেলতে পারে। দাম্পত্য জীবনের শুরুতে যদি কিছু ভুল এড়িয়ে চলা যায় তবে বৈবাহিক জীবন সফল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। এবং একটি সুখি দম্পতি হিসেবে সুখের জীবন যাপন করা সম্ভব হয়।
যে ভুলগুলি বিবাহিত জীবনের শুরুতেই করে থাকেন নতুন দম্পতিরা !

পরিবারের সিদ্ধান্তকেই নিজেদের সিদ্ধান্ত ভাবতে থাকা 

বিয়ের পর দুটি পরিবারের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন হয়। কিন্তু দম্পতির জীবনের কোনো সিদ্ধান্তে পরিবারের অযাচিত হস্তক্ষেপ দাম্পত্য জীবনের জন্য অনেক খারাপ। অনেকেই মনে করে নতুন বিয়ে হয়েছে তাই পরিবারের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে কাজ করাই ভালো। কিন্তু এটি অনেক বড় একটি ভুল। পরিবারের মানুষের কাছ থেকে পরামর্শ নিতে পারেন ঠিকই কিন্তু নিজেদের জন্য কোনটি ভালো হবে তার ভাবার দায়িত্ব তখন দম্পতির ওপর বর্তায়। এবং এটি পরবর্তী জীবনের জন্য ভালো।

একে অপরকে সময় না দেয়া

কাজের ব্যস্ততায় একে অপরকে দাম্পত্য জীবনের শুরুতেই সময় না দেয়া অনেক বড় একটি ভুল কাজ। অনেকেই আছেন ব্যস্ত থাকার কারণে এবং পারিবারিক নানা সমস্যায় পরে হানিমুনে যান না বা যেতে অনেক দেরি করেন যা করা একেবারেই উচিৎ নয়। কারণ পরিবার থেকে কিছুটা সময় আলাদা থেকে একে অপরকে বেশ কিছুটা সময় দিয়ে নিজেদের মধ্যের দূরত্বটা কমিয়ে নেয়া উচিৎ বৈবাহিক জীবনের শুরুতেই। তাই এই ভুলটি কখনোই করবেন না।

খুব দ্রুত সন্তান নেয়ার কথা ভাবা

পারিবারিক চাপে কিংবা নিজেদের ইচ্ছাতেই অনেকে বিয়ের ১ বছর পার হতে না হতেই সন্তান নিয়ে ফেলেন। অনেকের ধারণা সন্তান স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ককে গভীর করে তোলে। কিন্তু শুনতে খারাপ শোনালেও সত্যি যে বৈবাহিক জীবনের একেবারে শুরুতেই সন্তান নেয়া দাম্পত্যজীবনে খারাপ প্রভাব ফেলে থাকে। কারণ সন্তানের দিকে মনোযোগ সরে যাওয়ায় একে অপরের মধ্যে দাম্পত্যজীবনের শুরুতেই দূরত্ব চলে আসে। তাই খুব দ্রুত সন্তান না নিয়ে নিজেদের কিছুটা দিন সময় দিন।

একে অপরের আর্থিক অবস্থার কথা শেয়ার না করা

বিয়েতে যে খরচ হয়ে থাকে তা সকলেরই জানা। কিন্তু বিয়ের পরও অনেক বেশি খরচ হয় অনেক ফর্মালিটি পালন করতে গিয়ে। এই সময় আর্থিক অবস্থা খারাপ হয়ে যেতেই পারে যে কারো। কিন্তু তা যদি নিজের ইগোর কারণে সঙ্গীর কাছে শেয়ার করতে না পারেন, যদি ভেবে থাকেন সঙ্গীকে শুরুতেই এই কথা বলা ঠিক নয় তাহলে ভুল করে ফেলবেন আপনি। এতে করে আপনাদের মধ্যে ভুল বোঝাবোঝির সৃষ্টি হবে। হয়তো আপনার সঙ্গী আপনার কাছে আশা করবেন অনেক কিছু যা আপনি আর্থিক কারণে দিতে পাড়ছেন না। যদি আপনি সঙ্গীকে আপনার আর্থিক অবস্থার কথা শুরুতেই জানিয়ে দেন তবে আপনার সঙ্গী আপনাকে বুঝবেন।

দৈহিক মিলনকে গুরুত্ব না দেয়া

অনেকেই মনে করেন মাত্র বিয়ে হয়ে দৈহিক সম্পর্কের জন্য পুরো জীবন থাকবে। একারণে এই শারীরিক চাহিদার কথা খুব বেশি গুরুত্ব সহকারে দেখেন না। কিন্তু মানুষের এই জৈবিক চাহিদার প্রভাব অনেক বেশি একটি সুখি দাম্পত্য জীবনে। আপনি আপনার দাম্পত্য জীবনের শুরুতে এই ব্যাপারে গুরুত্ব না দিলে আপনার সঙ্গীর মনে আপনার প্রতি ভুল ধারণার জন্ম হতে পারে। তাই এই ব্যাপারটি এড়িয়ে যাবেন না
বিস্তারিত

শনিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১২

ছেলে এবং মেয়েদের যৌন অক্ষমতার সমস্যা এবং তার সহজ মেডিকেল সমাধান

বাংলাদেশ একটি রক্ষনশীল দেশ, তবে বর্তমানে এদেশের যৌন  বা সেক্স কালচার অনেক ফাস্ট, অনেক কম বয়স থেকেই ছেলে মেয়েরা সব কিছু জানে, বুঝে এবং করে (বিশেষ করে শহরে)। কিন্তু সেক্সের এট্রাকটিভ দিক গুলোতেই সবার স্বাভাবিক ভাবেই আকর্ষন বেশি এবং এসব সমন্ধে জানার আগ্রহ থাকে, বেশি। তবে সেকসু্যাল সমস্যার বিষয়ে রয়ে গেছে ভয়ানক অজ্ঞতা, এবং যা জানা থাকে তার বেশিরভাগি ভুল তথ্য যা তারা ইন্টারনেট থেকে পেয়ে থাকে। দেখা যায় পশ্চিমা বিশ্বের গবেষকদের কিছু তথ্য উপাত্ত যা তাদের দেশের শীতপ্রধান অঞ্চলের ছেলেমেয়েদের উপর পরিচালিত গবেষণালব্ধ ফলাফল। এবং আমাদের গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলের ছেলেমেয়েদের বিষয়ে তা আদৌ মিলে না।
বিস্তারিত

স্বমৈথুন/আত্ম মৈথুন/হস্তমৈথুন করা উচিত নয় !

যখন একজন মানুষ অন্য কোনো মানুষের বা প্রানীর সংস্পর্শ ছাড়া নিজে নিজেই যৌনক্রিয়া সম্পন্ন করে এবং চুড়ান্ত পরিতৃপ্তি লাভ করে তাকে আত্ম মৈথুন বা স্বমৈথুন বলা হয়। পুরুষেরা সাধারনত বালিশ বা বিছানার সাথে পুরুষাঙ্গ ঘর্ষনের মাধ্যমে এমনটি করায় অভ্যস্ত হয়ে থাকে। তবে বিভিন্ন ধরনের বোতল, টেষ্ট টিউব, রাবারের তৈরী কৃত্রিম যোনিপথ বা ডিভাইস, খেলনা পুতুল ইত্যাদি সামগ্রীও এজন্য ব্যবহার করতে দেখা যায়। যখন হাতের সাহায্যে একাজটি করা হয় তাকে হস্তমৈথুন বলে।
বিস্তারিত

যৌন মিলনের প্রস্ততি এবং মিলন পর্বে পুরষদের কি করা উচিত ?

যৌন মিলন সংক্রান্ত কিছু বিষয় সব পুরুষ এবং মহিলাদেরই জেনে রাখা উচিত। একজন মহিলা যেমন তার পুরুষটিকে সাহস দিতে পারে তেমনি কিছু পুরুষটিও তার স্ত্রীকে যৌনতায় সুখী করতে পারে। তার জন্য দু'জনেরই উচিত কিছু বিষয় জেনে রাখা। আসুন এ সংক্রান্ত কিছু টিপস জেনে নেই।
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১১

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতার লক্ষণ, কারণ ও করনীয় !

প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো একজন ভালো ও অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন। এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লিজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী।
বিস্তারিত

নারী পুরুষ উভয়েরই বন্ধ্যত্বের জন্য দায়ী হতে পারে নিরীহ যেসব উপকরন !

সানস্ক্রিন, সাবান, টুথপেস্ট, ডিটারজেন্ট ইত্যাদিতে থাকা রাসায়নিক পদার্থ নারী পুরুষের বন্ধ্যত্বের কারণ হতে পারে। গবেষণায় এমন ফলাফলই দেখা গিয়েছে। কয়েক বছর আগের গবেষণায় গবেষকরা দেখতে পান আমাদের প্রতিদিনকার ব্যবহার করা গৃহস্থালি পণ্যে থাকা উপাদান সমূহ পুরুষের প্রজননতন্ত্রে খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। এতে করে দেখা দিতে পারে বন্ধ্যত্ব। এবং সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এমন এক পদ্ধতি উদ্ভাবন করা হয়েছে যাতে করে দেখা যাবে কীভাবে এইসব রাসায়নিক পদার্থ মানুষের প্রজননতন্ত্রে প্রভাব রাখছে।

গৃহস্থালি এসব পণ্যে থাকা কিছু কিছু রসায়ন প্রজননতন্ত্রের নিয়ন্তা সেক্স হরমোনকে ‘আক্রমণ’ করে। সেক্স হরমোনের সাথে মিশে গিয়ে সেখান থেকে এমন সংকেত প্রেরণ করে যেন শুক্রাণুগুলো দ্রুততা পরিহার করে ধীরে ধীরে চলে। এমনটাই বলছিলেন গবেষণার সাথে যুক্ত থাকা স্টিভ কনার। এটা একদমই অবৈধ অনুপ্রবেশ! নীতিবহির্ভূত ভাবে কাউকে আদেশ পালন করানো।

এই উপাদান আরও একটি কাজ করে। ডিম্বাণুর সাথে শুক্রাণু নিষিক্ত হবার সময় শুক্রাণু কর্তৃক একটি এনজাইম নিঃসৃত হয় যার ফলে সফল নিষেক সম্পন্ন হয়। এই দুষ্টু রাসায়নিক উপাদান শুক্রাণুকে বাধ্য করে ডিম্বাণুতে পৌঁছানোর আগেভাগেই সেই এনজাইমটি ছেড়ে দিতে। সঠিক সময়ে এনজাইম নিঃসৃত হয়না ফলে সফল নিষেকও সম্পন্ন হয় না। এটাও বন্ধ্যত্বের কারণ।

ইউরোপিয়ান এডভান্স স্টাডিজ এন্ড রিসার্চ এর বিজ্ঞানীরা এমন ৯৬টি রাসায়নিক পদার্থের তালিকা করেছেন যেগুলো গৃহস্থালি পণ্যের সাথে থাকে। এমনকি প্লাস্টিকও আছে এই তালিকায়। যাদের কাজ কোনো না কোনো একভাবে শুক্রাণুর দৃঢ়টা ও সাতার কাটার ক্ষীপ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে।

সাধারণভাবে গণহারে ব্যবহার হয়না এমন অন্য কোনো রসায়ন হলে ব্যাপারটা খুব সহজেই সামলে ওঠা যেত। কিন্তু সমস্যাটা এমন সকল পদার্থকে নিয়ে হয়েছে যে সকল পদার্থকে ছাড়া আধুনিক জীবন যাপন স্বাচ্ছন্দ্যের হয় না কিছুতেই। তাহলে? সভ্যতা কি থেমে থাকবে? না। বিজ্ঞানের কাজই হচ্ছে বিপদ আর সীমাবদ্ধতাকে কাটিয়ে সমাধান দেয়া। এই সমস্যারও নিশ্চয় সমাধান বের করে আনবে বিজ্ঞান। দুদিন আগে অথবা পরে।
বিস্তারিত

মহিলাদের মাতৃত্বকালীন দাগের কারণ ও প্রতিকার

সন্তান জন্মদানের পর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক মায়ের দাগ চলে যায়। আবার অনেক সময় সন্তান জন্মের পরও দাগ থেকে যায়। মায়েরা তাই চিন্তিত হয়ে পড়েন। অথচ একটু সচেতন হলে দাগ পড়া ভাবটা কিছুটা হলেও কমিয়ে আনা যায়।
বিস্তারিত

কর্মক্ষেত্রের চাপ ডায়াবেটিস ঝুঁকি বাড়ায়

বেশি ওজন না থাকলেও কর্মক্ষেত্রে বাড়তি চাপ ডায়াবেটিস ঝুঁকি ৪৫ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়। জার্মানির মিউনিখ এপিডেমোলোজি ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় এমন আশঙ্কার কথা বলা হয়েছে। ওই গবেষণার বরাত দিয়ে ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে ৩০ লাখ ব্রিটিশ ডায়াবেটিসে ভুগছে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ২০২৫ সাল নাগাদ এই সংখ্যা ৪০ লাখ এবং ২০৩০ সালে ৫০ লাখ ছাড়িয়ে যাবে। এদের ৯০ শতাংশই টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ভুগবে।
বিস্তারিত