মহিলাদের সমস্যা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
মহিলাদের সমস্যা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০১৪

মহিলাদের যৌন অনীহার কারণ, লক্ষন এবং প্রতিকারসমুহ

মহিলাদের যৌন আকাঙ্খা কম থাকাকে যৌন দুর্বলতা বা "ফিমেল সেক্সুয়াল এ্যরুসাল ডিজওর্ডার" বলা হয়। স্বাভাবিক ভাবেই, বেশিরভাগ মহিলাদের এ সমস্যাটা খুবই ক্ষনস্থায়ী। অনেক মহিলারা আপনা থেকেই এ সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারেন। কিন্তু যারা পারেন না তাদের ভালো কোনো হোমিওপ্যাথের পরামর্শ নেয়ার প্রয়োজন পড়তে পারে। যৌন অনীহা মহিলাদের ক্ষেত্রে সচরাচর এবং পুরুষের ক্ষেত্রে একটি বিরল ঘটনা।
মহিলাদের যৌন অনীহার কারণ, লক্ষন এবং প্রতিকারসমুহ
মহিলাদের যৌন অনীহার কারন:- মহিলাদের যৌন অনীহা শাররীক কিংবা মনস্তাস্তিক উভয় কিংবা যেকোন একটি কারনে হতে পারে।শাররীক যে সব কারন থাকতে পারে-
  • রক্ত স্বল্পতা, যা নারীদের মাসিক ঋজচক্রকালীন রক্তে আয়রনের হার হ্রাস পাওয়া থেকে প্রকট হয়। 
  • মদ্যপানে আসক্তি 
  • মাদাকাসক্তি 
  • সন্তান প্রসব। সন্তান প্রসবের পরবর্তী কিছু সময়কাল নারীর যৌন আকঙ্খা সম্পুর্ন হারিয়ে যায়। এটি শরীরে হরমোনাল পরিবর্তনের সাথে প্রায় সরাসরি জড়িত। বেশির ভাগ নারী সন্তান জন্মদেবার পর মানসিক ভাবে অনেকটা বিক্ষিপ্ত থাকেন তাই তারা শাররীক মিলন নিয়ে চিন্তা করার অবকাশ পাননা।  
  • কিছু ঔষধের পাশ্বপ্রতিক্রিয়া। 
  • Hyperprolactinaemia – পিটুহিটারী গ্রন্থির অতিরিক্ত ক্রিয়াশীলতায় এ সমস্যা দেখা দেয়। 
  • ডায়াবেটিস জাতীয় রোগ দেখা যায়। 
মনস্তাস্তিক কারন সমুহ:-
  • অবসাদ কিংবা বিষন্নতা। 
  • দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হওয়া; যখন নারী দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকে তখন এ্যডরিনাল (মুত্র) গ্রন্থি ইষ্ট্রোজেন এবং টেষ্ট্রোষ্টিরন হরমোন সৃষ্টিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। ইষ্ট্রোজেন এবং টেষ্ট্রোষ্টিরন হরমোনই নারী শরীরে যৌন আকাঙ্খা উৎপন্ন করে। 
  • উদ্বিগ্নতা। 
  • স্বামীর সাথে প্রচন্ড মানসিক বিবাধ থাকা। 
  • শিশুসুলভ মনোভাবের পুর্নজন্ম। 
  • পুর্বের ধর্ষণ কিংবা যন্ত্রনাদায়ক শাররীক সম্পর্কের শিকার হওয়া। 
যৌন অনীহায় মহিলাদের করনীয়:-
আপনি যদি অনুমান করতে না পারেন যৌনকর্মে আপনার অনীহার কারন কি – তাহলে আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে নি:সংকোচে সবকিছু খুলে বলুন। প্রপার ট্রিটমেন্ট নিলে আশা করি সেরে উঠবেন।
বিস্তারিত

রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৪

যৌনতায় পুরুষ/স্বামীকে যে ভাবে সাহায্য করতে পারেন নারী/স্ত্রীরা

যৌন মিলনে বরাবরই পুরুষরা অগ্রগামী থাকে। এটা অনেক পুরুষের কাছে রীতিমত বোরিং। তাই নারীদেরও কিছু কর্তব্য থাকতে পারে এ ব্যাপারে। একজন নারী ইচ্ছে করলেই সংসারে এবং মিলনে দারুন নতুনত্ব সৃষ্টি করতে পারেন।  পুরুষদের মাঝে পরিচালিত একটি জরিপে কিছু বিষয় পরিলক্ষিত হয়েছে যা নিচে সারাংশরূপে তুলে ধরা হলো। 
বিস্তারিত

শনিবার, ৯ আগস্ট, ২০১৪

স্বামী স্ত্রী যৌন মিলন বা সহবাসের পর কিছু করণীয় এবং বর্জনীয়

প্রায়ই সময়ই স্বামী স্ত্রী তাদের সহবাসের পর সাথে সাথে আলাদা হয়ে যান বা এমন কিছু করে বসেন যা তাদের যৌন জীবনকে বিষন্নতায় ডুবিয়ে দেয়। তাই জেনে রাখা দরকার সহবাসের পর কিছু করণীয় এবং বর্জনীয় বিষয় :-
বিস্তারিত

স্বামী বির্যস্থলনের পর কিছু সংখ্যক নারীর যোনিতে জ্বালা-পোড়া অনুভবের কারণ

সহবাসকালীন সময়ে স্বামী বির্যস্থলনের পর কোন কোন মহিলা তাদের যোনিতে জ্বালা-পোড়া অনুভব করে থাকেন। তার কারণ কি ? মেডিকেল পর্যবেক্ষণে প্রায় বিরল কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে, পুরুষের বীর্যে যে প্রোটিন বিদ্যমান থাকে তা অনেক মহিলাদের কাছে এ্যালার্জিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে যা “সিমেন এ্যালার্জি” নামে পরিচিত। সিমেন এ্যালার্জির সাথে  আবার পুরুষ বান্ধত্বের কোন প্রকার সম্পর্ক নেই।
বিস্তারিত

নারীদের গর্ভধারনে সমস্যা হলে কি কি করবেন ?

প্রথম অবস্থায় মহিলাদের গর্ভধারনে সমস্যাটা একেবারে অস্বাভাবিক কিছু নয়। এমনটি হতেই পারে। অনেক সময় সতর্ক না থাকলে আবার দুর্ঘটনারও সৃষ্টি হতে পারে। তবে যদি অন্য কোন সমস্যা না থাকে তাহলে কিছু নিয়ম কানুন অনুসরণ করতে পারেন। ডাক্তারের কাছে গেলে তারা আপনাকে প্রথমে যা যা করতে বলবেন:-
বিস্তারিত

যৌন মিলনে চরম তৃপ্তিতে নারীর যোনী থেকে তরল নিঃস্বরন।

অনেক মহিলারাই যৌন মিলনের সময় চরম তৃপ্তি লাভের পর যোনী দিয়ে কিছু তরল নির্গত করে থাকেন। এই তরলে সাধারনত যোনীপথের সাদা তরল আঠালো পদার্থের সাথে কিছুটা পরিমান প্রশ্রাব মিশ্রিত থাকে। তবে তরল যে রকম-ই হোক না কেন এটি পুরুষের বীর্যের শুক্রের মতো ডিম্বানু সমেত থাকেনা নিঃস্বরীত হয়না। বয়সের তারতম্যের সাথে নির্গত তরলের পরিমানে পার্থক্য থাকতে পারে। এবং এটি নির্ভর করে নারীর তার প্রস্রাবের থলির নিয়ন্ত্রনের যোগ্যতার উপর।
বিস্তারিত

শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০১৪

স্ত্রীরা স্বামীদের যে ভাবে যৌন মিলনে সাহস যোগাবেন

আগেই একটা আর্টিকেলে বলেছি সহবাস বা স্বামী- স্ত্রীর যৌন মিলন একার কোনো বিষয় নয়। এখানে একজনের তৃপ্তি পাওয়াটা অন্যজনের উপর নির্ভর করে। তাই স্বামী যেমন নানা কৌশলে স্ত্রীকে উত্তেজিত করে তুলবেন তেমনি স্ত্রীরাও সহবাসে স্বামীকে উত্সাহ যোগাবেন, দেখবেন আপনার স্বামীর যৌন সংক্রান্ত সকল মানুষিক সমস্যা গুলো দূর হয়ে গেছে এবং আনন্দময় হয়ে উঠেছে আপনাদের সাংসারিক জীবন। আর আপনরা আনন্দময় যৌন জীবন উপভোগ করুন এটাই আমাদের কামনা। আসুন এবার মূল বিষয়ে। আপনি অর্থাৎ স্ত্রীরা যা যা করতে পারেন :-
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট, ২০১৪

যৌনমিলনে কোনো কোনো সময় নারীর প্রসাবের অনুভূতি

মাঝে মাঝে যৌন মিলনের সময় অনেক মহিলাই মনে করেন তাদের প্রসাবের বেগ হচ্ছে। যারা জি-স্পট সম্পর্কে জানেন তারা হয়তো বিষয়টা আরো ভালো করে বুঝবেন, মিলনকালে জি-স্পটে চাপ পড়লে মনে হতে পারে আপনি এখনি প্রস্রাব করে দিবেন! এটা চিন্তার কোন বিষয় নয়। আসুন এ বিষয়টা জানি।
বিস্তারিত

জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি নারীদের যৌনতায় পরিতৃপ্তি নষ্ট করে

যুগ যুগ ধরে মানুষ জন্মনিয়ন্ত্রণের নানা পদ্ধতির আবিস্কার করে আসছে। তার মধ্যে সবচেয়ে কার্যকর এবং আধুনিক হলো নারীদের জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি গ্রহণ। কিন্তু ইদানিং এক গবেষণায় এর বিরুদ্ধে সুর তুলেছেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু কেন ?
বিস্তারিত

সোমবার, ৪ আগস্ট, ২০১৪

নারীর গর্ভধারণে যে খাবার গুলি সহায়তা করে

বিয়ের পর মাতৃত্বের স্বাদ নিতে মেয়েরা আগ্রহী হয়ে উঠবে এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু অধিকাংশ নারীদের ক্ষেত্রে দেখা দেয় নানান বিড়ম্বনা। তাই সঠিক সময়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়াটা অতি জরুরি। অনেক সময়ই ডাক্তারি পরীক্ষায় ধরা পড়ে মেয়েটি শারীরিক উর্বরতাজনিত সমস্যায় ভুগছেন।
বিস্তারিত

নারীদের ঋতুর সময়ে কি কি বিষয়ে সতর্কতা জরুরি

আপনারা হয়ত একটা বিষয় জানেন যে, মেয়েদের যৌবন আগমন থেকে যৌবনের সীমা পর্যন্ত এই সময়টায় প্রতি ১৮ দিন অন্তর তাদের যোনি থেকে কিছুটা রক্ত ও শ্লেষ্মা বেরিয়ে আসে। একই বলা হয়ে থাকে  মাসিক বা ঋতু।
বিস্তারিত

শুক্রবার, ১ আগস্ট, ২০১৪

নারীর যৌন অনীহার লক্ষন, কারন এবং করনীয়

নারীর যৌন আকাঙ্খা কম থাকাকে যৌনদুর্বলতা অথবা "ফিমেল সেক্সুয়াল এ্যরুসাল ডিজওর্ডার" বলা হয়। স্বাভাবিক ভাবেই, বেশিরভাগ নারীর এ সমস্য খুবই ক্ষনস্থায়ী। অনেক নারী আপনা থেকেই এ সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারে। কিন্তু যারা পারেন না তাদের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেবার প্রয়োজন পড়তে পারে। যৌন অনীহা নারীর ক্ষেত্রে সচরাচর এবং পুরুষের ক্ষেত্রে বিরল।
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০১৪

নারী গর্ভবতী হলে কি কি লক্ষণ প্রকাশ পায় ?

যদি কোন নারী গর্ভবতী হয়ে পড়েন তাহলে প্রথম কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত তিনি কিছু বুঝতে নাও পারেন। একটু ক্লান্তি, একটু বমি বমি ভাব থাকতেও পারে আবার না-ও থাকতে পারে। হয়তো তিনি সেসব খেয়ালই করলেন না। প্রথম যে বিষয়টি লক্ষ্যনীয় সেটা হলো, সময় মাসিক না হওয়া। এটা গর্ভধারণের একটা নিশ্চিত লক্ষণ, তবে আরও অনেক কারণে মাসিক বন্ধ থাকতে পারে। তাই মাসিক বন্ধ হলেই কোনো নারী গর্ভবতী হয়েছেন এমনটা নিশ্চিত করে বলা যাবে না। কিন্তু গর্ভবতী হলে মাসিক বন্ধ হবেই।
বিস্তারিত

সেক্স বা যৌন মিলনে নারীর কিছু কষ্টদায়ক সমস্যা ও সমাধান

আমাদের দেশের মেয়েরা স্বাভাবিক ভাবেই অনেক লাজুক। তাদের ছোট ছোট সমস্যাই শেয়ার করতে পারে না আর যৌন সমস্যা হলে তো কথাই নেই। মেয়েদের এমন কিছু কষ্টের কথা নিয়েই আজকের ছোট প্রবন্ধ। বিবাহিত মহিলা ও যারা বিয়ের পায়তারা করছেন তাদের জন্য এটি বিশেষ উপকারী হবে বলেই মনে করছি। কিছু গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার ব্যাপারে আলোকপাত করা হয়েছে, সমস্যা গুলোকে হালকা দৃষ্টিতে না দেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়াই সমীচীন হবে।

যৌন চাহিদা হওয়ার পরেও লুব্রিকেশনের অভাব

কারণঃ অনেকেরই যৌন চাহিদা হওয়া সত্ত্বেও যৌন স্থান ভিজে না। পানিশূন্যতা, বিভিন্ন ধরনের ওষুধ (কাউন্টার এন্টিহিস্টামিন), নার্সিং, মেনোপজের সময় হরমোন লেভেল পরিবর্তন এর উল্লেখযোগ্য কারণ।
সেক্স বা যৌন মিলনে নারীর কিছু কষ্টদায়ক সমস্যা ও সমাধান
চিকিৎসাঃ পিচ্ছিল কারক পদার্থ ব্যবহার করতে হবে, পানি জাতীয় ব্যবহার করলে ভালো, কারণ কনডম এর জন্যে নিরাপদ। কিন্তু কেউ যদি তৈলাক্ত পিচ্ছিল কারক ব্যবহার করে তখন এটি কনডমের স্থিতিস্থাপকতা নষ্ট করে দিতে পারে। রঙ দেয়া, সেন্ট দেয়া ও ফ্লেভার জাতীয় লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করা যাবে না। কারণ তা ইস্ট ইনফেকশন করে শুকনা ভাব আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। অনেকের প্রশ্ন হতে পারে, ইস্ট ইনফেকশন কি তার পুরুষ সঙ্গীর শরীরেও ইনফেকশন করতে পারে? উত্তর হবে হ্যাঁ । এটি অনেক কমই হয়, কিন্তু হয়। একই রকম লক্ষণ যেমন- লাল হয়ে যাওয়া, চুলকানি, যৌনমিলনের পর অস্বাভাবিক নিঃসরণ হতে পারে। কোন পুরুষের যদি ডায়াবেটিস থাকে, এন্টিবায়োটিক নিতে থাকে অথবা সে তার যদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কোন কারণে কমে যায় তখন তার আক্রান্ত হওয়ার ঝুকি বেড়ে যায়। খৎনা করা না থাকলেও এর ঝুকি বেড়ে যায়। কারণ এর উপরের চামড়া ভেজা ভেজা অবস্থার সৃষ্টি করে যা ইস্ট বেড়ে ওঠায় সাহায্য করে।

মিশনারি (পুরুষ উপরে থাকা ) পজিশনে যৌন মিলনে সমস্যা হওয়া

শতকরা ২০ ভাগ মহিলার জরায়ু নরমালের উল্টো দিকে থাকতে পারে অর্থাৎ পেটের দিকে না থকে শিরদাঁড়ার দিকে থাকেতে পারে। এ ক্ষেত্রে টেম্পুন বা ডায়াফ্রাম ব্যবহার করা কষ্টকর হয় কারণ তা জরায়ুর ভেতর পর্যন্ত চলে যেতে পারে। তাই নারী উপরে থেকে মিলনে কষ্ট লাঘব হবে। আর মা হতে চাইলে যৌন মিলনের পর পেটের উপর অর্থাৎ উপুড় হয়ে কিছুক্ষণ শুয়ে থাকলে তা স্পার্ম কে সাঁতরে জরায়ুমুখে যেতে সাহায্য করবে।

যৌন চাহিদা কমে যাওয়া

মেনোপজের কাছাকাছি বয়সের মহিলাদের এটি একটি উল্লেখযোগ্য সমস্যা। মেনোপজের আগে ইস্ট্রোজেন হরমোন লেভেল কমে যায়। লুব্রিকেশনের অভাবে ব্যথা ও ব্যথা থেকে আগ্রহ কমে যাওয়া এর প্রধান কারণ।

চিকিৎসাঃ এমনটা হলে আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে কথা বলুন। খুব তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবেন।

যৌন মিলনের পর প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া

কারণঃ চাপে ঘষা লেগে মূত্রনালিতে ইরিটেশন হলে জ্বালাপোড়া হতে পারে। দীর্ঘক্ষণ মিলন আর যৌন স্থানের শুষ্ক ভাবও এর গুরুত্বপূর্ণ কারণ। প্রস্রাব নালীতে ইনফেকশন হলেও এই সমস্যা হতে পারে। যদি প্রস্রাব যৌন স্থানে লাগার পর জ্বালাপোড়া হয় তবে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। মুত্রথলি খালি হওয়ার সাথে সাথে ব্যথা বাড়তে থাকলে মুত্রথলি ইনফেকশনের ব্যাপারেই সন্দেহ বেড়ে যায়।

চিকিৎসাঃ যৌন মিলনের পর বাথ টাব ভর্তি কুসুম গরম পানিতে বসে থাকলে ব্যথা কমতে পারে। তাছাড়া পিচ্ছিল কারক ব্যবহারেও মাঝে মাঝে উপকার পাওয়া যেতে পারে। যদি এসব কিছুতেই লাভ না হয় তাহলে আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে কথা বলুন কারণ তখন কারণটা ইনফেকশনের দিকেই বেশি ইঙ্গিত করে। পানি বেশি পান করলে পিচ্ছিলতা ও ইনফেকশন থেকে মুক্তি দুইটা জিনিসেই উপকার পাওয়া যায়।

যৌনমিলনের পর তীব্র দুর্গন্ধ ও চুলকানি

কারণঃ ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে এমন হতে পারে। নতুন বা একাধিক মিলন সঙ্গীর কারণে এমন হতে পারে। যৌন স্থানের ভেতরে কিছু দেয়া থাকলে ( যেমন চিকিৎসার জন্যে বা রোগ নির্ণয়ে কোন কিছু ব্যবহার করা হলে ) তা থেকেও হতে পারে। এর পাশাপাশি ইনফেকশনের আরও কিছু লক্ষণ থাকতে পারে যেমন অস্বাভাবিক নিঃসরণ, জ্বালাপোড়া। চিকিৎসা না করা হলে ডেট এর আগেই ডেলিভারি হওয়া, স্বল্প ওজনের বাচ্চা জন্ম নিতে পারে।

চিকিৎসাঃ আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে কথা বলুন। খুব তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবেন।

শেষ করার আগে একটা ছোট্ট টিপস দিতে চাই। অনেকেই মনে করেন পিল খেলে মোটা হওয়ার ঝুকি বেড়ে যায়। দীর্ঘ দিন ব্যবহারের জন্যে পিলের উপরে কিছু নেই। আর নতুন বাজারে আসা পিল গুলোর সাইড ইফেক্ট-ও কম। কনডম ছিড়ে গিয়ে লিক করতে পারে। সেইফ পিরিয়ড মেনে যৌন মিলন শুধু রেগুলার পিরিয়ড হওয়া মেয়েদের জন্যেই কার্যকরী। তাও সেইফ থেকে ঠিক আনসেইফ পিরিয়ড হওয়ার সময়-ও ভুলবশত গর্ভধারণ হয়ে যেতে পারে কারণ এতটা হিসেব মেনে সেইফ আনসেইফ বের করা সম্ভব হয় না আর জরায়ুর ভেতরে জন্মনিয়ন্ত্রক ডিভাইস রেখে দিলে তার সাইড ইফেক্ট এর তো শেষ নেই। তাই সিদ্ধান্ত আপনার। নিরাপদ থাকুন।
বিস্তারিত

মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০১৪

বিয়ের পর মেয়েরা যে কারণে মোটা হয়ে যায়

বিয়ের পর মহিলাদের মোটা হয়ে যাওয়ার প্রবণতা পৃথিবীর সব দেশেই দেখা যায়। অস্ট্রেলিয়ার স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞেরা ৩৫০ জন কনের ওপর গবেষণা করে বের করেন এই তথ্য। দেখা যায়, বিয়ের পর প্রথম ছয় মাসে কনেরা প্রায় পাঁচ পাউন্ডের মতো ওজন বাড়িয়ে ফেলেন। পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, যারা বিয়ের সময়ে সুন্দর দেখাতে নিজের ওজন অনেক দ্রুত কমিয়ে ফেলেন, বিয়ের পর তাদের ওজন দ্রুত বেড়ে যায়।
বিস্তারিত

সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০১৪

কিশোরী বয়সে মেয়েদের স্তন ঝুলে যাওয়া

মেয়েদের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে একটি নির্দিষ্ট কৌনিক মাত্রায় স্তন ঝুলে যাওয়াটা  অস্বাভাবিক কিছু নয়, কিন্তু কিশোরী বয়সে স্তন ঢিলা হয়ে যাবার প্রবনতা স্বাভাবিক শাররীক পরিবর্তনের পর্যায়ে পড়েনা। কিশোরীর স্তন ঝুলে যাবার সম্ভাব্য কারনগুলোর মধ্যে আছে শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়া, সন্তান গর্ভধারন, ধুমপান অথবা বংশগত কারনে বড় আকৃতির স্তন থাকা এবং বড় স্তনে প্রয়োজনীয় সার্পোট/সঠিক আকারের ব্রা পরিধান না করা।
বিস্তারিত

স্তন ঢিলে হলে এবং ঝুলে গেলে কি করবেন ?

মহিলাদের স্তন ঢিলে হয়ে  যাওয়াটা একেবারেই সাধারণ বিষয়। বিয়ের কিছু কাল পর, সন্তান জন্মের পর, বা বয়স যখন ২৮ অতক্রম করবে তখন যদি আপনার স্তনের সৌন্দর্য নিয়ে সচেতন না হন তা হলে স্বাভাবিক ভাবেই আপনার স্তন ঝুলে পড়বে। স্তন ঝুলে যাওয়াটা বেশ কয়েকটি কারনে হতে পারে, যেমন -অতিরিক্ত ওজন, আপনার বয়স এবং সন্তান গর্ভধারন। তবে স্তনের এ শিথিলতা থেকে অনেকাংশেই রক্ষা পাওয়া যায়। আপনি যদি কিছু বিষয় নিয়মিত খেয়াল রেখে চলেন তা হলে হয়ত এ থেকে সহজেই রেহাই পেতে পারেন। স্তন ঢিলে হয়ে যাওয়া রোধ করার এবং ঝুলে পড়লে কমানোর বেশ কিছু টিপস রয়েছে। তার কয়েকটি নিচে দেয়া হলো :
বিস্তারিত

গর্ভবতী হতে স্বামীর সাথে কখন মিলিত হওয়া ভালো ?

একটা গুরত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন। গর্ভবতী হতে স্বামীর সাথে কখন মিলিত হলে ভালো হয়, এ সম্পর্কে অনেক তথ্যাদি  হয়ত আপনি কোনো না কোনো লেখকের বই থেকে পড়ে থাকবেন। নিচে এর প্রধান কিছু বিষয় তুলে ধরা হলো :
বিস্তারিত

মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০১৪

মহিলাদের যৌন ক্ষমতা বাড়াতে আপেল

কথায় আছে দিনে একটি করে আপেল খেলে চিকিৎসকের প্রয়োজন পড়ে না। ঠিক তেমনি মহিলারাও যদি দিনে একটি করে আপেল খেতে পারেন তবে তারা যৌনতা অনেক বেশি করে উপভোগ করতে পারবেন। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, স্বাস্থ্যবতী মহিলারা দিনে একটি করে আপেল খেলে তাদের যৌন ক্ষমতা বেড়ে যায়।
বিস্তারিত

শনিবার, ১৭ মে, ২০১৪

মহিলাদের জরায়ু-মুখ ক্যান্সারের রয়েছে কার্যকর চিকিৎসা - জানতে হবে কখন কোথায় চিকিৎসা নিবেন?

জরায়ু-মুখ ক্যান্সার/জরায়ু ক্যান্সার (Cervical Cancer) নারীদের জন্য একটি ভয়াবহ ব্যাধি এবং জরায়ুমুখ ক্যান্সার বিশ্বব্যাপী নারীদের মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ। বিশ্বে প্রতি দুই মিনিটে একজন নারী জরায়ু-মুখ ক্যান্সারে মৃত্যুবরণ করেন এবং প্রতি বছর প্রায় ৫০ লক্ষাধিক নারী নতুন করে আক্রান্ত হন। অথচ এরও রয়েছে কার্যকর চিকিৎসা যা অনেকেরই অজানা।

জরায়ু-মুখ ক্যান্সার ১৫-৪৫ বছর বয়সের নারীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়, কিন্তু ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশের প্রায় ২ থেকে ২০ বছর আগেই একজন নারী এ রোগের ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হন। তবে সচেতনতার মাধ্যমে এই রোগ প্রতিরোধ করা যায়। সাধারণত অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের নারীরা স্বাস্থ্য বিষয়ে সম্পূর্ণ সচেতন না বলে এই রোগের বিস্তার বেশি। তবে উন্নত দেশের নারীরা এবিষয়ে সচেতন এবং উন্নত জীবনযাপনের কারণে অনেকটাই এই রোগ থেকে নিরাপদ। জরায়ু-মুখ ক্যান্সার সনাক্ত করার জন্য ‘পেপস স্মেয়ার টেস্ট’ রয়েছে, যা উন্নত দেশের নারীরা দ্বিধাহীনভাবে গ্রহণ করতে পারেন, যা অনুন্নত দেশে গ্রহণ করতে অনেক পারিবারিক ও সামাজিক বাধা রয়েছে।
মহিলাদের জরায়ু-মুখ ক্যান্সারের রয়েছে কার্যকর চিকিৎসা - জানতে হবে কখন কোথায় চিকিৎসা নিবেন?
জরায়ু-মুখ ক্যান্সার বিশ্বব্যাপী ১২তম সবচেয়ে পরিচিত রোগের নাম। নারীদের জন্য ৫ম প্রাণঘাতী রোগের নাম জরায়ু-মুখ ক্যান্সার। প্রতিলাখে প্রতিবছর ১৬ জন নারী এই রোগে আক্রান্ত হন। যাদের ৮ জনই মৃত্যুবরন করেন। আনুমানিক ৮০ শতাংশ উন্নয়নশীল দেশের নারীরা এই ব্যাধিতে আক্রান্ত। বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ১৩,০০০ নারী নতুন করে জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্ত হন এবং প্রতিবছর মৃত্যুবরণ করেন প্রায় ৬,৬০০ নারী (প্রেক্ষিত ২০১০)। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে সারাদেশে ১৮ জন নারী মারা যাচ্ছেন জরায়ু-মুখ ক্যান্সারে।

জরায়ু-মুখ ক্যান্সারের লক্ষণ

২০ বছরের কম বয়সীদের নিচে এ রোগ সাধারণত হয় না। আক্রান্তরা সাধারণত ৩৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সী হয়ে থাকেন। ৬০ বছরের পরও এ রোগ হতে পারে, তবে সংখ্যা তুলনামূলক কম। উপযুক্ত চিকিৎসায় শতভাগ আরোগ্য সম্ভব। হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) হিউম্যান পেপিলোমা বা এইচপি ভাইরাস জরায়ু-মুখ ক্যানসারের একটি অন্যতম কারণ, তবে এটি একমাত্র কারণ নয়। যৌন সংযোগে এর সংক্রমণ ঘটে। সংক্রমণের এক যুগেরও বেশি সময় ধরে জরায়ু-মুখের স্বাভাবিক কোষ পরিবর্তিত হতে থাকে এবং একসময় তা ক্যান্সারে রূপ নেয়। এযাবৎ প্রায় ১০০ ধরণের এইচপি ভাইরাস সনাক্ত হয়েছে, যার বেশিরভাগই জরায়ু ক্যান্সারের জন্য অতোটা ঝুঁকিপূর্ণ নয়। তবে এইচপিভি-১৬, এইচপিভি ১৮, এইচপিভি-৬, এইচপিভি-১১ সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। স্বাভাবিক জীবনযাপনে অভ্যস্ত নারীদের জরায়ু প্রায়ই এইচপি ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে। এতে কোনো উপসর্গ থাকে না বা শারীরিক পরীক্ষায় কোনো চিহ্ন বা ক্ষত পাওয়া যায় না। এর জন্য কোনো চিকিৎসারও প্রয়োজন নেই। শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতাবলে ১৮-২৪ মাসের মধ্যে জরায়ু প্রায় সব এইচপি ভাইরাস থেকে মুক্ত হয়ে যায়। জরায়ুতে এইচপি ভাইরাস দীর্ঘদিন স্থায়ী হলে, জরায়ু কোষে পরিবর্তনের সূত্রপাত হয় এবং ধীরে ধীরে তা ক্যান্সারে রূপ নেয়।

পেপস স্মেয়ার টেস্ট

পেপস স্মেয়ার টেস্ট বা প্যাপ স্মিয়ার টেস্ট, এ জাতীয় ক্যান্সার সনাক্তকরণের একটি সহজ পরীক্ষা। জরায়ুমুখ থেকে রস নিয়ে অণুবীক্ষণযন্ত্র দিয়ে পরীক্ষা করে ক্যান্সার, ক্যান্সার হওয়ার পূর্বাবস্থা ও জরায়ুমুখের অন্যান্য রোগ যেমন প্রদাহ (ইনফ্লামেশন) সনাক্ত করা যায়। এটি একটি ব্যথামুক্ত ও সাশ্রয়ী পরীক্ষা পদ্ধতি। সাধারণত বিবাহিত নারীদের ২১ বছরের পর থেকে এ পরীক্ষা শুরু করা যেতে পারে এবং দুই বছরে একবার করে পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দেয়া হয়। ৩০ থেকে ৬৪ বছর বয়স পর্যন্ত, যাদের ফলাফল তিনবার ‘স্বাভাবিক’ এসেছে, তাঁরা প্রতি তিন বছর পর পর এই পরীক্ষা করা উচিত।তবে চিকিৎসকের পরামর্শে এ রুটিনের পরিবর্তন হতে পারে।

জরায়ু-মুখ ক্যান্সার প্রতিরোধক

সাধারণত ১০ বছর বয়সের পর থেকেই জরায়ু-মুখ ক্যান্সার প্রতিরোধক টিকা নেয়া যায়। মোট তিন ডোজ টিকা নিতে হয়। প্রথম ডোজের এক মাস পর দ্বিতীয় ডোজ এবং প্রথম ডোজের ছয় মাস পর তৃতীয় ডোজ টিকা নিতে হয়। টিকা গ্রহণের পাশাপাশি নিয়মিত পরীক্ষা করালে জরায়ু-মুখ ক্যান্সারের আক্রমণ হার কমিয়ে আনা যায়। ভাইরাস এইচপিভি-১৬, এইচপিভি-১৮, এইচপিভি-৬, এইচপিভি-১১-এর প্রতিরোধক টিকা আবিষ্কৃত হয়েছে। আমেরিকার ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) নিয়মানুযায়ী নয় থেকে ২৫ বছর বয়সে এ টিকা কার্যকর হয়। গর্ভাবস্থায় এ টিকা প্রদানের অনুমোদন নেই। আক্রান্ত হয়ে ক্যান্সার সংঘটনের পর এই টিকা আর কোনো কাজে আসে না।

তবে ঔষধি প্রতিরোধকের চেয়ে আচরণগত প্রতিরোধকের দিকে বিজ্ঞানীরা বেশি গুরুত্বারোপ করেছেন। যেমন: বাল্য বিবাহ রোধ; অধিক সন্তান প্রসব; ধুমপান করা (এমনকি পরোক্ষ ধূমপানের স্বীকার হওয়া); পানের সাথে জর্দা, সাদা পাতা, দাঁতের গোড়ায় গুল (তামাকের গুঁড়া) রাখা ইত্যাদি কারণে এই ক্যান্সারে আক্রান্তের সম্ভাবনা বাড়ে। আর সুষম খাবার গ্রহণ; দৈনিক তিন-চারবার ফল, শাকসব্জি, তরকারি খাওয়া; পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, স্বাস্থ্যসম্মত, সুশৃঙ্খল জীবনযাপন ও সামাজিক অনুশাসন মান্য করা এই রোগ প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এর পাশাপাশি নারীর, নিয়মিত পেপস স্মেয়ার টেস্টে অংশ নেওয়া উচিত, তাতে রোগ আগেভাগে সনাক্ত করা সম্ভব হয়।

কার্যকর চিকিৎসা 

মহিলাদের জরায়ু-মুখ ক্যান্সার হলেও চিন্তার ততটা কারণ নেই। কারণ হোমিওপ্যাথিতে রয়েছে এর সম্পূর্ণ রোগ নির্মূলকারী অসাধারণ চিকিৎসা। রোগ ধরা পড়ার সাথে সাথেই অভিজ্ঞ এবং রেজিস্টার্ড একজন হোমিও ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিন - আশা করি বিফল হবেন না। তবে একটি কথা অবশ্যই আপনাকে মনে রাখতে হবে - এই রোগ থেকে হোমিও চিকিৎসা দ্বারা মুক্তি পেতে চাইলে আপনাকে প্রাইমারি বা সেকেন্ডারি স্টেজের মধ্যেই হোমিও চিকিৎসা শুরু করতে হবে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় অধিকাংশ রোগীরাই এলোপ্যাথির পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে একেবারে শেষ পর্যায়ে আসেন হোমিও চিকিৎসা নিতে যখন পৃথিবীর কোন চিকিৎসাই >> এটি হ্যান্ডেল করতে পারে না। তবে যারা প্রাইমারি বা সেকেন্ডারি স্টেজেই অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিয়ে থাকেন তাদের ক্ষেত্রে সাফল্যের পরিমান অনেক বেশি। 
বিস্তারিত