বিয়ের পর মহিলাদের মোটা হয়ে যাওয়ার প্রবণতা পৃথিবীর সব দেশেই দেখা যায়। অস্ট্রেলিয়ার স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞেরা ৩৫০ জন কনের ওপর গবেষণা করে বের করেন এই তথ্য। দেখা যায়, বিয়ের পর প্রথম ছয় মাসে কনেরা প্রায় পাঁচ পাউন্ডের মতো ওজন বাড়িয়ে ফেলেন। পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, যারা বিয়ের সময়ে সুন্দর দেখাতে নিজের ওজন অনেক দ্রুত কমিয়ে ফেলেন, বিয়ের পর তাদের ওজন দ্রুত বেড়ে যায়।
এটা প্রায়শই দেখা যায় যে, মেয়েরা চায় বিয়ের সময়ে তাদের দেখতে ছিপছিপে এবং কমবয়সী লাগুক। এ কারণে তারা বিয়ের কয়েক মাস আগে থেকেই কঠোর ডায়েটে চলে যান। এমনকি দেখা যায়, পরিবারের মানুষ এমনকি তাদের বাগদত্ত পুরুষেরাই তাদেরকে বলেন ওজন কমাতে। তারা বেশিরভাগই মোটামুটি ২০ পাউন্ড (৯ কেজির) মতো ওজন কমানোর পরিকল্পনা করে ডায়েট শুরু করেন। অনেকের ওজন এই ডায়েটের ফলে কমে গেলেও বেশিরভাগেরই ওজনে তেমন কোনো হেরফের হয় না। বিয়ের আগে এভাবে খাওয়া দাওয়া কমিয়ে দেবার ফলে বিয়ের পর যখন তারা আবার অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যভ্যাসে চলে যান, তখন প্রথম ছয় মাসের মাঝেই তাদের ওজন বেড়ে যায় দ্রুত।
দেখা যায়, বিয়ের ছয় মাস পর তাদের ওজন বেড়েছে গড়ে ৪.৭ পাউন্ড (২.১ কেজি)। যারা বিয়ের আগে ওজন কমিয়েছিলেন, তাদের ওজন বাড়ার পরিমাণ আরও বেশি, প্রায় ৭.১ পাউন্ড (৩.২ কেজি)। দেখা যাচ্ছে যে, বিয়ের আগে যারা অন্যদের থেকে ওজন কমানোর জন্য চাপের মুখে ছিলেন, তারাই বিয়ের পরে এভাবে মুটিয়ে যাচ্ছেন। বাগদত্ত বা আত্মীয়েরা যদি কনেকে বলেন তার ওজন কমানো দরকার, তবে তারা বিয়ের আগে ওজন কমালেও বিয়ের পরে প্রায় ৪.৫ কেজি পর্যন্ত ওজন বেড়ে যায় তাদের। আর বিয়ের আগে এমন ওজন কমানোর চাপ যেসব কনের থাকে না, বিয়ের পর তাদের ওজন বাড়ার পরিমাণ প্রায় তিনগুণ কম হয়।
বিয়ের আগে ওজন কমানোর একটা তাগিদ থাকলেও বিয়ের পরে মেয়েরা মনে করে, সামনে তো আর কোনো বড় উপলক্ষ নেই আর তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের দিকে তাদের তেমন লক্ষ্য থাকে না। তারা খাওয়াদাওয়া এবং ব্যায়ামের ব্যাপারে নিয়মকানুন অনুসরণ বন্ধ করে দেন, যার ফলে ওজন বেড়ে যেতে থাকে। অনেকে আবার মনে করেন, বিয়ের পরে তাদের আকর্ষণীয় ফিগার বজায় রাখার দরকার নেই, এ কারনেও তাদের ওজন এভাবে বাড়তে দেখা যায়।
ছবি: যে কারণে বিয়ের পর মোটা হয়ে যায় নারীরা বিয়ের পর মেয়েরা মোটা হয়ে যায়- এটা অনেকেই কুসংস্কার বলে উড়িয়ে দেবেন। কেউ বলবেন, এটা সবার ক্ষেত্রে খাটে না। কেউ সরাসরি অস্বীকার করে বলবেন, বিয়ের পর তারা আরও শুকনো হয়ে গেছেন! তবে এখন এই কথা মেনে নিতেই হবে যে, বিয়ের পর মানুষ মোটা হয়ে যায়, বিশেষ করে মেয়েরা। আর এ ব্যাপারটা মোটেও অনুমানভিত্তিক নয় বরং গবেষণা করে পাওয়া তথ্য! অস্ট্রেলিয়ার স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞেরা ৩৫০ জন কনের ওপর গবেষণা করে বের করেন এই তথ্য। দেখা যায়, বিয়ের পর প্রথম ছয় মাসে কনেরা প্রায় পাঁচ পাউন্ডের মতো ওজন বাড়িয়ে ফেলেন। পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, যারা বিয়ের সময়ে সুন্দর দেখাতে নিজের ওজন অনেক দ্রুত কমিয়ে ফেলেন, বিয়ের পর তাদের ওজন দ্রুত বেড়ে যায়।
এটা প্রায়শই দেখা যায় যে, মেয়েরা চায় বিয়ের সময়ে তাদের দেখতে ছিপছিপে এবং কমবয়সী লাগুক। এ কারণে তারা বিয়ের কয়েক মাস আগে থেকেই কঠোর ডায়েটে চলে যান। এমনকি দেখা যায়, পরিবারের মানুষ এমনকি তাদের বাগদত্ত পুরুষেরাই তাদেরকে বলেন ওজন কমাতে। তারা বেশিরভাগই মোটামুটি ২০ পাউন্ড (৯ কেজির) মতো ওজন কমানোর পরিকল্পনা করে ডায়েট শুরু করেন। অনেকের ওজন এই ডায়েটের ফলে কমে গেলেও বেশিরভাগেরই ওজনে তেমন কোনো হেরফের হয় না। বিয়ের আগে এভাবে খাওয়া দাওয়া কমিয়ে দেবার ফলে বিয়ের পর যখন তারা আবার অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যভ্যাসে চলে যান, তখন প্রথম ছয় মাসের মাঝেই তাদের ওজন বেড়ে যায় দ্রুত।
দেখা যায়, বিয়ের ছয় মাস পর তাদের ওজন বেড়েছে গড়ে ৪.৭ পাউন্ড (২.১ কেজি)। যারা বিয়ের আগে ওজন কমিয়েছিলেন, তাদের ওজন বাড়ার পরিমাণ আরও বেশি, প্রায় ৭.১ পাউন্ড (৩.২ কেজি)। দেখা যাচ্ছে যে, বিয়ের আগে যারা অন্যদের থেকে ওজন কমানোর জন্য চাপের মুখে ছিলেন, তারাই বিয়ের পরে এভাবে মুটিয়ে যাচ্ছেন। বাগদত্ত বা আত্মীয়েরা যদি কনেকে বলেন তার ওজন কমানো দরকার, তবে তারা বিয়ের আগে ওজন কমালেও বিয়ের পরে প্রায় ৪.৫ কেজি পর্যন্ত ওজন বেড়ে যায় তাদের। আর বিয়ের আগে এমন ওজন কমানোর চাপ যেসব কনের থাকে না, বিয়ের পর তাদের ওজন বাড়ার পরিমাণ প্রায় তিনগুণ কম হয়। বিয়ের আগে ওজন কমানোর একটা তাগিদ থাকলেও বিয়ের পরে মেয়েরা মনে করে, সামনে তো আর কোনো বড় উপলক্ষ নেই আর তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের দিকে তাদের তেমন লক্ষ্য থাকে না। তারা খাওয়াদাওয়া এবং ব্যায়ামের ব্যাপারে নিয়মকানুন অনুসরণ বন্ধ করে দেন, যার ফলে ওজন বেড়ে যেতে থাকে। অনেকে আবার মনে করেন, বিয়ের পরে তাদের আকর্ষণীয় ফিগার বজায় রাখার দরকার নেই, এ কারনেও তাদের ওজন এভাবে বাড়তে দেখা যায়।
বিয়ের পর মোটা হয়ে যাওয়া রোধে করণীয় :
তবে কেবল মেয়েদের জন্য নয়, নারী-পুরুষ উভয়েই এই টিপস মেনে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন ওজন–
- নিজের খাবারের সময়ের খুব বেশি হেরফের করবেন না । দুই বেলার খাবারের ভেতর যেন খুব বেশি গ্যাপ না হয় সেদিকে নজর রাখুন। বেশি অনিয়মে ওজন বাড়বেই বাড়বে।
- হানিমুনে গেলে খুব বেশি জাঙ্ক ফুড না খেয়ে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। যেমন – পোলাও, বিরিয়ানি না খেয়ে গ্রিল করা চিকেন বা মাছ খেতে পারেন। সাথে খাবেন প্রচুর পরিমানে সালাদ । আর মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন কেক, পেস্ট্রি খাওয়ার বদলে ফ্রুট সালাদ আর ফলের রস খেতে পারেন। ভ্রমনে গেলে রিচ ফুড এমনিতেও এড়িয়ে চলা উচিত।
- ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ভিটামিন বি জাতীয় ওষুধ খেতে পারেন। নতুন পরিবেশে নতুন দায়িত্ব নেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় এনার্জি জোগাবে ভিটামিন বি, বাড়ি খাবারের প্রয়োজন পড়বে না।
- বিয়ের পর প্রায় প্রতিদিনই কোন না কোন আত্মীয়ের বাসায় নতুন জুটির দাওয়াত থাকাটাই স্বাভাবিক। আর এতেই ওজন অনেকটা বেড়ে যায়। তাই বলে কোথাও দাওয়াতে গেলে একদমই যে খাবেন না তা কিন্তু নয়, ঘি ও তেল মশলা দেয়া খাবার কম নিয়ে সালাদের পরিমান বাড়িয়ে দিন। কোমল পানীয়ের বদলে পানি পান করুন। গরু বা খাসীর মাংসের বদলে মাছ ভাজা থাকলে তা খেতে পারেন। দুপুরে বা রাতে দাওয়াত থাকলে ১১টার সময়কার কিংবা বিকালের নাস্তাতা এড়িয়ে যান।
- শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে মোটা হয়ে যাবার প্রবনতা দেখা দেয়। তাই চা– কফি ও কোল্ড ড্রিঙ্কস খাওয়া কমিয়ে দিন। আর রাতে শুতে যাবার আগে এক গ্লাস দুধ খাবার কথা ভুলবেন না, কারন দুধই ক্যালসিয়ামের সব চাইতে বড় উৎস। কষ্ট করে হলেও ব্যাপারটা মেনে চলুন।
- নতুন পরিবারে গেলেও নিজের ব্যায়ামের রুটিনটা মেনে চলুন। যতই ব্যস্ত থাকুন না কেন দিনে অন্তত আধা ঘণ্টা শরীর চর্চায় ব্যয় করুন। নিদেন পক্ষে নিজের কামরায় দরজা আটকে কিছু ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম করে নিন।
- বিয়ের পর সকলেরই একটা প্রবণতা বাড়ে। সেটা হলো সকালে একটু বেশি ঘুমানো বা দুপুরে ভাত খাওয়ার পর ঘুম। ওজন বৃদ্ধি করার জন্য এর চাইতে খারাপ অভ্যাস আর হতে পারে না। বিশেষ করে ভাত ঘুমটা তো অবশ্যই পরিহার করুন।
- বিয়ের পর দুজনে নানান স্থানে বেড়াতে যাবেন, সেটাই স্বাভাবিক। তবে চেষ্টা করুন যেন সপ্তাহে একদিনের বেশি খুব হুলস্থুল খাওয়া দাওয়ার স্থানে যাওয়া না হয়।
- নারীরা জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য পিলের ওপর ভরসা না করে বেছে নিন অন্য কোন পদ্ধতি। পিল আপনার শরীরে যেসব সাইড এফেক্ট দেখায় তার মানে একটি হলো অকারণে ওজন বৃদ্ধি।
সকল আপডেট পেতে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন আমাদের সাথে।
ডাঃ হাসান (ডিএইচএমএস, পিডিটি - বিএইচএমসি, ঢাকা)
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ, ঢাকাযৌন ও স্ত্রীরোগ, চর্মরোগ, কিডনি রোগ, হেপাটাইটিস, লিভার ক্যান্সার, লিভার সিরোসিস, পাইলস, IBS, পুরাতন আমাশয়সহ সকল ক্রনিক রোগে হোমিও চিকিৎসা নিন।
১০৬ দক্ষিন যাত্রাবাড়ী, শহীদ ফারুক রোড, ঢাকা ১২০৪, বাংলাদেশফোন :- ০১৭২৭-৩৮২৬৭১ এবং ০১৯২২-৪৩৭৪৩৫
ইমেইল:adhunikhomeopathy@gmail.com
স্বাস্থ্য পরামর্শের জন্য যেকোন সময় নির্দিধায় এবং নিঃসংকোচে যোগাযোগ করুন।
পুরুষদের যৌন সমস্যার কার্যকর চিকিৎসা
- শুক্রতারল্য এবং অকাল বা দ্রুত বীর্যপাত
- প্রস্রাবের সাথে ধাতু ক্ষয়, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া
- পায়খানার সময় কুন্থনে বীর্যপাত
- পুরুষাঙ্গ দুর্বল বা নিস্তেজ এবং বিবাহভীতি
- রতিশক্তির দুর্বলতা এবং দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা
- বিবাহপূর্ব হস্তমৈথন ও এর কুফল
- অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ সমস্যা
- বিবাহিত পুরুষদের যৌন শিথিলতা
- অতিরিক্ত শুক্রক্ষয় হেতু ধ্বজভঙ্গ
- উত্তেজনা কালে লিঙ্গের শৈথিল্য
- সহবাসকালে লিঙ্গ শক্ত হয় না
- স্ত্রী সহবাসে পুরুপুরি অক্ষম
স্ত্রীরোগ সমূহের কার্যকর হোমিও চিকিৎসা
- নারীদের ওভারিয়ান ক্যান্সার
- জরায়ুর ইনফেকশন ও ক্যান্সার
- নারীদের জরায়ুর এবং ওভারিয়ান সিস্ট
- ফলিকুলার সিস্ট, করপাস লুটিয়াম সিস্ট
- থেকা লুটেন, ডারময়েড, চকলেট সিস্ট
- এন্ডোমেট্রোয়েড, হেমোরেজিক সিস্ট
- পলিসিস্টিক ওভারি, সিস্ট এডিনোমা
- সাদাস্রাব, প্রদর স্রাব, বন্ধ্যাত্ব
- ফ্যালোপিয়ান টিউব ব্লক
- জরায়ু নিচের দিকে নামা
- নারীদের অনিয়মিত মাসিক
- ব্রেস্ট টিউমার, ব্রেস্ট ক্যান্সার