পুরুষদের বয়স বাড়লে সন্তান উত্পাদন ক্ষমতা কি করতে থাকে ? এই ধারণাটাই আজ ভুল প্রমাণিত করল বৃটেনের এক দল বিজ্ঞানীদের নতুন গবেষনা। এই গবেষনায় দেখা গেছে চল্লিশোর্ধ দাতাদের শুক্রানু থেকে সন্তান উত্পাদনের সম্ভাবনা অনেক বেশি হয়। অর্থাৎ, শুক্রানু দাতা যদি মধ্যবয়সী পুরুষ হন তবে মহিলাদের গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকে বেশি।
ইউকে-র নতুন গাইডলাইনে বলা হয়েছিল শুক্রাণু দাতার বয়স হতে হবে চল্লিশের নিচে। কিন্তু, সমীক্ষা বলছে চল্লিশোর্ধ দাতারাই বেশি সক্ষম। ১৯৯১ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত মোট ৪০,৪০০টি ইউভিএফ চিকিত্সা পদ্ধতির ওপর সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। দেখা গিয়েছে ২০ বছরের নিচে শুক্রাণুদাতাদের থেকে ইউভিএফ পদ্ধতিতে গর্ভধারণ যেখানে সম্ভব হয়েছে ২৮.৩ শতাংশ, সেখানে ৪১ থেকে ৪৫ বছর বয়স্ক দাতাদের শুক্রাণু থেকে ইউভিএফ পদ্ধতিতে গর্ভধারণ সফল হয়েছে ৩০.৪ শতাংশ ক্ষেত্রে।
নিউক্যাসল ফার্টিলিটি সেন্টার অ্যাট লাইফের চিকিত্সক মীনাক্ষি চৌধুরী জানালেন, "বয়সের সঙ্গে শুক্রাণুর ক্ষমতা কমার কোনও সম্পর্ক নেই। এটা নির্ভর করে শুক্রাণুর মানের ওপর।"
ইউকে-র নতুন গাইডলাইনে বলা হয়েছিল শুক্রাণু দাতার বয়স হতে হবে চল্লিশের নিচে। কিন্তু, সমীক্ষা বলছে চল্লিশোর্ধ দাতারাই বেশি সক্ষম। ১৯৯১ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত মোট ৪০,৪০০টি ইউভিএফ চিকিত্সা পদ্ধতির ওপর সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। দেখা গিয়েছে ২০ বছরের নিচে শুক্রাণুদাতাদের থেকে ইউভিএফ পদ্ধতিতে গর্ভধারণ যেখানে সম্ভব হয়েছে ২৮.৩ শতাংশ, সেখানে ৪১ থেকে ৪৫ বছর বয়স্ক দাতাদের শুক্রাণু থেকে ইউভিএফ পদ্ধতিতে গর্ভধারণ সফল হয়েছে ৩০.৪ শতাংশ ক্ষেত্রে।
নিউক্যাসল ফার্টিলিটি সেন্টার অ্যাট লাইফের চিকিত্সক মীনাক্ষি চৌধুরী জানালেন, "বয়সের সঙ্গে শুক্রাণুর ক্ষমতা কমার কোনও সম্পর্ক নেই। এটা নির্ভর করে শুক্রাণুর মানের ওপর।"