বিয়ের কিছু কাল পর অনেক দম্পতিই দেখা কিছুটা নিরাসক্ত হয়ে যান। অনেকের বা আবার যৌন জীবনে ভাটা পড়ে। হয়ত নানা কারণ থাকতে পারে। তবে আপনি যদি কিছু বিষয় নিয়মিত মেনে চলেন তাহলে দেখবেন আপনার যৌন জীবন ঠিক বিয়ের প্রথম দিককার মতই আনন্দময় হয়ে উঠবে। আসুন দেখি সে গুলো কি :-
প্রথম পাতা
অনুসন্ধান ফলাফল : যৌন সচেতনতা
যৌন সচেতনতা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
যৌন সচেতনতা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট, ২০১৪
ছেলে মেয়েদের শিশু এবং কিশোর বয়সের যৌনতা বিষয়ে প্রশ্নোত্তর
বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটের নানা প্রতিকূল পরিবেশের কারণে যৌন শিক্ষার বিষয়ে আমাদের মা বাবারা কমবেশি সবাই এড়িয়ে যেতে চান। কিন্তু না এই বিষয়ে সবার ভালো জ্ঞান থাকা দরকার। কেননা এটা আমাদের জীবনেরই একটি অংশ। এই বিষয়ে একটা সিস্টেমে সবার খোলামেলা আলোচনা করা উচিত।
যৌন মিলনের পদ্ধতি, যৌনাঙ্গের পরিমাপ ও নারী-পুরুষের যৌন চাহিদা
কিশোর বয়স থেকে যখন ছেলে মেয়েরা প্রথম যৌবনে প্রদার্পন করে তখন যৌনতা সংক্রান্ত নানা চিন্তা ভাবনা মনে ঘোরপাক খাওয়াটা মোটেও অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু আমাদের দেশে পর্যাপ্ত যৌন শিক্ষার অভাবে তরুণরা সঠিক সময়ে যথাযথ জ্ঞান লাভ করতে পারে না। তাই বহু যুগ ধরেই এ দেশে যৌনতা সম্পর্কে নানা সত্য-মিথ্যা ধারণা আমাদের মধ্যে প্রচলিত আছে৷ সেই ধারনাগুলি সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত আজ তুলে ধরা হলো :-
আমাদের তরুণদের যৌন সচেতন হওয়া প্রয়োজন
আপনারা অবশ্যই নানা প্রকার যৌন রোগ সম্পর্কে অবগত আছেন। বিশ্বজুড়ে প্রতিবছর যে সংখ্যক লোক এ যৌনরোগে আক্রান্ত হয় তার পরিমান প্রায় ২৫ কোটি। তার মধ্যে একমাত্র গনোরিয়াতেই আক্রান্ত হয়ে থাকে সাড়ে ৬ কোটিরও বেশি মানুষ। বলা হয় ২ কোটিরও বেশি যুবক যুবতী বর্তমান বিশ্বে এইডস ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর অপেক্ষায় দিন গুনছেন।
যে জিনিস পুরুষের বীর্যে শুক্রাণুর পরিমাণ কমিয়ে দেয়
আপনি জানেন কি ? মিষ্টি পানীয় আপনার বীর্যে শুক্রাণুর পরিমাণ কমিয়ে দিয়ে থাকে ! বর্তমানে আধুনিক চিকিৎসকেরা মনে করছেন অতিরিক্ত মিষ্টি বিশেষ করে মিষ্টি জাতীয় পানীয়গ্রহনের ফলে কমে যেতে পারে পুরুষের বীর্যের শুক্রাণুর পরিমাণ৷ মিষ্টি জাতীয় পানীয় বলতে চিকিৎসকরা সোডা, ভোদকা কিম্বা জিনের মতো অ্যালকোহলকেই দিকেই প্রথম ইঙ্গিত করেছেন৷
সোমবার, ৪ আগস্ট, ২০১৪
স্বামী-স্ত্রীর যৌন জীবন এবং সন্তান
বিয়ের পর প্রায় সকল দম্পতির ক্ষেত্রেই একটা বিষয় লক্ষ্য করা যায় আর সেটা হলো বিবাহিত জীবনের প্রথম দিনগুলো যেন একটু বেশি দ্রুততায় কেটে যায়। এরপর ভালোবাসার প্রতীক হয়ে জন্ম নেয় তাদের সন্তান। এসময় কোনো কোনো দম্পতির মধ্যকার অন্তরঙ্গ প্রেমময় মুহূর্তগুলো যেন হারিয়ে যেতে বসে।
স্বামী-স্ত্রীর বন্ধন সুদৃঢ় করতে সেক্স বা সহবাসের পর করণীয়
নিয়মিত স্ত্রী সহবাস বা সেক্স স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার ভালোবাসার বন্ধন দৃঢ় করে এটি আমাদের সকলেরই জানা কথা । কিন্তু আপনি জানেন কি যৌন মিলনের পর কিছু কাজ স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ককে অনেক শক্ত করে থাকে এবং মিলন শেষ হওয়ার পরবর্তী মুহূর্তটি এ বন্ধন আরো বাড়িয়ে দেয়।
নিয়মিত স্ত্রী সহবাস সুস্থ জীবনের অঙ্গীকার
শরীর ভাল রাখার সবচেয়ে ভাল উপায় হলো নিয়মিত যৌন মিলন বা স্ত্রী সহবাস করা। এর মাধ্যমে মানব দেহের প্রচুর কেমিক্যালের ক্ষরণ হয় যা সকলেরই মস্তিষ্ক ও হৃদয়ের পক্ষে স্বাস্থ্যকর ৷ এছাড়াও সহবাসের আরো অনেক উপকারিতাও রয়েছে৷ এটি রক্তের সংবহনকে বৃদ্ধি করতে যথেষ্ট সাহায্য করে এবং ত্বকে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি করে ফলে ত্বক অনেক বেশি স্বাস্হ্যজ্জ্বল হয়ে থাকে৷
নারীর গর্ভধারণে যে খাবার গুলি সহায়তা করে
বিয়ের পর মাতৃত্বের স্বাদ নিতে মেয়েরা আগ্রহী হয়ে উঠবে এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু অধিকাংশ নারীদের ক্ষেত্রে দেখা দেয় নানান বিড়ম্বনা। তাই সঠিক সময়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়াটা অতি জরুরি। অনেক সময়ই ডাক্তারি পরীক্ষায় ধরা পড়ে মেয়েটি শারীরিক উর্বরতাজনিত সমস্যায় ভুগছেন।
নারীদের ঋতুর সময়ে কি কি বিষয়ে সতর্কতা জরুরি
আপনারা হয়ত একটা বিষয় জানেন যে, মেয়েদের যৌবন আগমন থেকে যৌবনের সীমা পর্যন্ত এই সময়টায় প্রতি ১৮ দিন অন্তর তাদের যোনি থেকে কিছুটা রক্ত ও শ্লেষ্মা বেরিয়ে আসে। একই বলা হয়ে থাকে মাসিক বা ঋতু।
নারী এবং পুরুষের যৌবন আগমনের লক্ষণ
যদিও মাঝে মধ্যে প্রকৃতিগত নিয়মেও ব্যতিক্রম দেখা যায় তারপরও লক্ষণ নারী এবং পুরুষের যৌবন আগমন সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। কারণ দেহে যৌবন আগমনের সময় পুরুষ এবং নারীদের ভিন্ন ভিন্ন কিছু লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে এবং তাদের দৈহিক ও মানসিক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। এবার আসুন জেনে নেই বিষয় গুলো কি কি ?
শনিবার, ২ আগস্ট, ২০১৪
যৌন মিলনে যে বিষয়টি নারীদের চরম পরিতৃপ্তির সন্ধান দেয়
হিন্দুস্তান টাইমস এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, নতুন এক গবেষণা বলছে, নারীরা যৌনকর্মের সময় যদি তাদের দৈহিক অনুভূতিগুলোতে আরো বেশি মনোযোগ দেন এবং আরো বেশি সেক্সি চিন্তা-ভাবনা করেন তবে চরম যৌনসুখ উপভোগ করবেন তারা।
গবেষকরা দেখেছেন, যে সব নারীরা প্রতিবার যৌনতার সময় চরম সুখের সন্ধান পান তাদের চিন্তায় সেক্সি বিষয়গুলো বেশি বেশি কাজ করে। আর যাদের মাথায় তা আসে না তারা সব সময় চরম সুখে পৌঁছতে পারেন না। এই গবেষণা ২৫১ জন ফরাসী নারীর ওপর পরিচালিত হয় যাদের বয়স ১৮ বছর থেকে ৬৭ বছর ছিলো।
প্রথম দলে ১৭৬ জন নারীকে বেছে নেওয়া হয় যারা প্রতিবার সেক্সের ক্ষেত্রে চরম সুখ পেয়েছেন। আর ৭৫ জন নারীরা অন্য দলে যারা নিয়মিত সুখ পান না। অংশগ্রহণকারী সবাই নিয়মিত সেক্স করতেন। আবেগ, চিন্তা-ভাবনা এবং আচার-আচরণের বিষয়ে তাদের নানা প্রশ্ন করা হয়।
দেখা যায়, মিলনের সময় সেক্সি চিন্তার অভাব পরিতৃপ্তি দেয় না। অথচ যারা এসব চিন্তায় উত্তেজিত থাকেন তারা সহজেই পরিতৃপ্ত হন।
বেলজিয়ামের লুভেইন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ও গবেষক প্যামতেল ডি সুদার বলেন, আমরা ধারণাও করিনি যে সঙ্গমের সময় নারীর চিন্তা-ভাবনা তাদের চরম সুখের সন্ধান দেয়। 'সেক্সোলজিস' জার্নালে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, চেহারা এবং দৈহিক সৌন্দর্যের বিষয়ে নানা চিন্তা নারীদের উত্তেজক চিন্তাকে বাধা দিতে পারে। (সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস)
গবেষকরা দেখেছেন, যে সব নারীরা প্রতিবার যৌনতার সময় চরম সুখের সন্ধান পান তাদের চিন্তায় সেক্সি বিষয়গুলো বেশি বেশি কাজ করে। আর যাদের মাথায় তা আসে না তারা সব সময় চরম সুখে পৌঁছতে পারেন না। এই গবেষণা ২৫১ জন ফরাসী নারীর ওপর পরিচালিত হয় যাদের বয়স ১৮ বছর থেকে ৬৭ বছর ছিলো।
প্রথম দলে ১৭৬ জন নারীকে বেছে নেওয়া হয় যারা প্রতিবার সেক্সের ক্ষেত্রে চরম সুখ পেয়েছেন। আর ৭৫ জন নারীরা অন্য দলে যারা নিয়মিত সুখ পান না। অংশগ্রহণকারী সবাই নিয়মিত সেক্স করতেন। আবেগ, চিন্তা-ভাবনা এবং আচার-আচরণের বিষয়ে তাদের নানা প্রশ্ন করা হয়।
দেখা যায়, মিলনের সময় সেক্সি চিন্তার অভাব পরিতৃপ্তি দেয় না। অথচ যারা এসব চিন্তায় উত্তেজিত থাকেন তারা সহজেই পরিতৃপ্ত হন।
বেলজিয়ামের লুভেইন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ও গবেষক প্যামতেল ডি সুদার বলেন, আমরা ধারণাও করিনি যে সঙ্গমের সময় নারীর চিন্তা-ভাবনা তাদের চরম সুখের সন্ধান দেয়। 'সেক্সোলজিস' জার্নালে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, চেহারা এবং দৈহিক সৌন্দর্যের বিষয়ে নানা চিন্তা নারীদের উত্তেজক চিন্তাকে বাধা দিতে পারে। (সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস)
যেসব শারীরিক সমস্যা যৌন কামনাকে দমিয়ে রাখে - জানতে হবে সবাইকে!
নারী পুরুষের বেশ কিছু শারীরিক সমস্যা রয়েছে যে গুলো তাদের যৌন কামনাকে দমিয়ে রাখে। এটাই স্বাভাবিক যে, কোনো রোগে আক্রান্ত হলে মানুষ ঐটা ছাড়া অন্য কিছু চিন্তা করতে পারে না। আগে তাত্ক্ষণিক সমস্যাটা সমাধানের চেষ্টা করে। কিন্তু বেশ কিছু শারীরিক সমস্যা রয়েছে যে গুলোতে অধিকাংশ মানুষই ভুগে থাকেন এবং এই গুলোর জন্য তাদের যৌন স্পৃহা কম থাকে। আসুন জেনে নেই সে গুলো কি ?
ডিপ্রেশন: হেলদি সেক্সুয়াল লাইফ এনজয় করার জন্য সেক্সুয়াল ডিসায়ার তৈরি হওয়া উচিত। শরীরের সব ইচ্ছার জন্ম মস্তিষ্কে হয়। তাই ব্রেন যদি ঠিক মতো কাজ না করে তখন সেক্স করার ইচ্ছা তৈরি হয় না। যারা chronic stress and clinical depression এর রোগী তাদের মধ্যে এটা দেখা যায়। আবার ডিপ্রেশনের ওষুধ বা Antidepressants খেলে সেক্স করার ইচ্ছা চলে যায়।
ডায়াবেটিস: রক্তে চিনির পরিমাণ বৃদ্ধি হওয়াতে অনেকরকমের জটিলতা তৈরি হয় তার মধ্যে একটা হল সেক্সুয়াল ডিসফাংশন। পরিসংখ্যাণ অনুযায়ী ৬০% থেকে ৭০% পুরুষ যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের ইন্দ্রিয় শৈথিল্য দেখা দিয়েছে। মধুমেহর ফলে যৌনাঙ্গে ঠিকমত রক্ত চলাচল হয় না। ফলে এই সমস্যা দেখা দেয়। আবার মধুমেহ হলে নার্ভের সমস্যা দেখা দেয় ফলে ঠিক মত erection হয় না।
ভ্যাসকুলার ডিজিজেজ : যারা রক্ত সংক্রান্ত সমস্যায় ভোগেন যেমন হাইপারটেনশন বা hardening of the arteries এর সমস্যায় আক্রান্ত, তাদের ঠিকমতো রক্ত চলাচল হয় না। ফলে erectile dysfunction হতে পারে। আর মহিলাদের ক্ষেত্রে insufficient lubrication এর সমস্যা দেখা দেয়।
ব্যাক পেইন: যদিও পিঠে ব্যথা হলে সেক্স লাইফে সরাসরি প্রভাব ফেলে না কিন্তু দেখা গেছে পিঠে ব্যথা হলে সেক্স করার ইচ্ছা কমে যায়। তাই পিঠে ব্যথা হলে তা অবহেলা করবেন না।
অ্যানিমিয়া: অ্যানিমিয়ার কারণে শরীর দুর্বল হয়ে যায় ফলে সেক্স করার উৎসাহ পান না অনেকেই। পুরুষদের অ্যানিমিয়া হলে lowered sexual desire আর erection problems দেখা যায়।
মেনোপোজ: মহিলাদের মেনোপোজ হলে হরমোনের লেভেল কমে যায় আর তার জন্যে সেক্সসুয়াল ডিজায়ার কমে যায়। সঠিক কাউন্সেলিং আর ট্রিটমেন্ট করলে এই সমস্যা অনেকটা কমে যায়।
তবে যৌন সংক্রান্ত সমস্যার পেছনে বহু কারণ থেকে থাকে। সে অবস্থায় প্রপার হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলেই ঠিক হয়ে যায়।
ডিপ্রেশন: হেলদি সেক্সুয়াল লাইফ এনজয় করার জন্য সেক্সুয়াল ডিসায়ার তৈরি হওয়া উচিত। শরীরের সব ইচ্ছার জন্ম মস্তিষ্কে হয়। তাই ব্রেন যদি ঠিক মতো কাজ না করে তখন সেক্স করার ইচ্ছা তৈরি হয় না। যারা chronic stress and clinical depression এর রোগী তাদের মধ্যে এটা দেখা যায়। আবার ডিপ্রেশনের ওষুধ বা Antidepressants খেলে সেক্স করার ইচ্ছা চলে যায়।
ডায়াবেটিস: রক্তে চিনির পরিমাণ বৃদ্ধি হওয়াতে অনেকরকমের জটিলতা তৈরি হয় তার মধ্যে একটা হল সেক্সুয়াল ডিসফাংশন। পরিসংখ্যাণ অনুযায়ী ৬০% থেকে ৭০% পুরুষ যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের ইন্দ্রিয় শৈথিল্য দেখা দিয়েছে। মধুমেহর ফলে যৌনাঙ্গে ঠিকমত রক্ত চলাচল হয় না। ফলে এই সমস্যা দেখা দেয়। আবার মধুমেহ হলে নার্ভের সমস্যা দেখা দেয় ফলে ঠিক মত erection হয় না।
ভ্যাসকুলার ডিজিজেজ : যারা রক্ত সংক্রান্ত সমস্যায় ভোগেন যেমন হাইপারটেনশন বা hardening of the arteries এর সমস্যায় আক্রান্ত, তাদের ঠিকমতো রক্ত চলাচল হয় না। ফলে erectile dysfunction হতে পারে। আর মহিলাদের ক্ষেত্রে insufficient lubrication এর সমস্যা দেখা দেয়।
ব্যাক পেইন: যদিও পিঠে ব্যথা হলে সেক্স লাইফে সরাসরি প্রভাব ফেলে না কিন্তু দেখা গেছে পিঠে ব্যথা হলে সেক্স করার ইচ্ছা কমে যায়। তাই পিঠে ব্যথা হলে তা অবহেলা করবেন না।
অ্যানিমিয়া: অ্যানিমিয়ার কারণে শরীর দুর্বল হয়ে যায় ফলে সেক্স করার উৎসাহ পান না অনেকেই। পুরুষদের অ্যানিমিয়া হলে lowered sexual desire আর erection problems দেখা যায়।
মেনোপোজ: মহিলাদের মেনোপোজ হলে হরমোনের লেভেল কমে যায় আর তার জন্যে সেক্সসুয়াল ডিজায়ার কমে যায়। সঠিক কাউন্সেলিং আর ট্রিটমেন্ট করলে এই সমস্যা অনেকটা কমে যায়।
তবে যৌন সংক্রান্ত সমস্যার পেছনে বহু কারণ থেকে থাকে। সে অবস্থায় প্রপার হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলেই ঠিক হয়ে যায়।
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০১৪
যৌন মিলনে চরমানন্দ কয় প্রকার হয়ে থাকে?
ষাটের দশকের যৌনবিজ্ঞানীদের মতে যৌন-চরমানন্দের জন্য ভগাংকুর-ই একমাত্র অঙ্গ। অন্য কোন অঙ্গের সাথে চরমানন্দের সরাসরি সম্পর্ক নেই। কিন্তু পরবর্তীতে বিশদ গবেষনা এবং নারীদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার তথ্য সংগ্রহ করে জানা যায় - সংগমের শেষ ভাগে পরম-যৌনতৃপ্তির একপ্রকার অনুভুতি ভগাঙকুরে শুরু হয়ে সম্পুর্ন যৌনাঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে, যা পরবর্তী মুহুর্তের জন্য ক্রমশঃ শক্তিশালী আনন্দের চরম শিখরে পৌঁছায়।
প্রচলিত আছে নারীর জি-স্পটে যৌনানন্দের কম্পনের (আন্দোলিত হওয়া) সৃষ্টি হয়ে তা গভীর থেকে গভীরতায়, শক্তিশালী থেকে প্রকটতায়, সময়ব্যপ্তি এবং যোনী - মুত্রনালী - পেলভিক অঙ্গে প্রতক্ষ্য সংযোগ স্থাপন করে এক স্বর্গীয় সুখানুভুতির অনুরনন ঘটায়। নারী স্বীকার করেন সত্যিকার অর্থেই যৌনপুর্নতৃপ্তি তার মস্তিস্কের ভালবাসা অনুভবের স্নায়ুযন্ত্রে স্বামীর সাথে মনের যোগাযোগ/সংযোগ প্রতিস্থাপন করে দেয় যা তাকে সংসারের প্রতি দায়িত্বশীল এবং বিশ্বাসযোগ্য দাম্পত্য সম্পর্কে উৎসাহী করে।
প্রচলিত আছে নারীর জি-স্পটে যৌনানন্দের কম্পনের (আন্দোলিত হওয়া) সৃষ্টি হয়ে তা গভীর থেকে গভীরতায়, শক্তিশালী থেকে প্রকটতায়, সময়ব্যপ্তি এবং যোনী - মুত্রনালী - পেলভিক অঙ্গে প্রতক্ষ্য সংযোগ স্থাপন করে এক স্বর্গীয় সুখানুভুতির অনুরনন ঘটায়। নারী স্বীকার করেন সত্যিকার অর্থেই যৌনপুর্নতৃপ্তি তার মস্তিস্কের ভালবাসা অনুভবের স্নায়ুযন্ত্রে স্বামীর সাথে মনের যোগাযোগ/সংযোগ প্রতিস্থাপন করে দেয় যা তাকে সংসারের প্রতি দায়িত্বশীল এবং বিশ্বাসযোগ্য দাম্পত্য সম্পর্কে উৎসাহী করে।
নারী পুরুষের যৌন পরিতৃপ্তি কিভাবে কাজ করে?
যারা বিবাহ করেছেন তারা হয়ত নিয়মিত মিলিত হওয়ার কারণে বিষয়টি লক্ষ্য করে থাকবেন। তারপরও আসুন জেনে নেয়া যাক নারী পুরুষের যৌন পরিতৃপ্তি কিভাবে কাজ করে? নারী মিলন-পুর্ব-সিঙারে পুরুষের তুলনায় অধিক সময় নিয়ে শারীরিক উত্তেজনা তথা যৌনমিলনের জন্য শারীরিক প্রস্তুতি নিয়ে থাকে।
আনন্দের চরম শিখর আরোহনের পর সে ধীর গতিতে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে (পক্ষান্তরে পুরুষের অনন্দানুভুতি স্বল্প সময়ে ধ্বসে পড়ে). অনেক সময় এই অবস্থা লম্বা সময় নিয়ে নারী শরীরে বিরাজমান থাকে এবং মিলনকালে স্বামী কর্মঠ থাকলে থেমে থেমে একাদিকবার এ সুখবোধ অনুভব করেন। আকাঙ্খার শিখরে আরোহন পর্যন্ত যৌন পীড়ন ক্রমশঃ প্রকট হতে থাকে এবং এক পর্যায়ে তার শরীর পুরুষাঙ্গ গ্রহনে উতলা আগ্রহী হয়ে উঠবে। লিঙ্গ প্রতিস্থাপন এবং পুরুষের সবল শরীর আন্দোলনে (সজোরে ঠেলে দেয়া) তার ভাললাগা অনুভবের মাত্রা উন্নিত হতে থাকে এবং সে যৌন পুর্নতৃপ্তির দিকে অগ্রসর হয়।
আনন্দের চরম শিখর আরোহনের পর সে ধীর গতিতে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে (পক্ষান্তরে পুরুষের অনন্দানুভুতি স্বল্প সময়ে ধ্বসে পড়ে). অনেক সময় এই অবস্থা লম্বা সময় নিয়ে নারী শরীরে বিরাজমান থাকে এবং মিলনকালে স্বামী কর্মঠ থাকলে থেমে থেমে একাদিকবার এ সুখবোধ অনুভব করেন। আকাঙ্খার শিখরে আরোহন পর্যন্ত যৌন পীড়ন ক্রমশঃ প্রকট হতে থাকে এবং এক পর্যায়ে তার শরীর পুরুষাঙ্গ গ্রহনে উতলা আগ্রহী হয়ে উঠবে। লিঙ্গ প্রতিস্থাপন এবং পুরুষের সবল শরীর আন্দোলনে (সজোরে ঠেলে দেয়া) তার ভাললাগা অনুভবের মাত্রা উন্নিত হতে থাকে এবং সে যৌন পুর্নতৃপ্তির দিকে অগ্রসর হয়।
কিভাবে একজন নারী একই মিলনে একাধিক পুর্নতৃপ্তি অর্জন করতে পারে?
একজন নারী একই মিলনে দুই বা ততোদিক পরিতৃপ্তি অর্জন করতে পারেন - অপরপক্ষে পুরুষের ক্ষেত্রে বহুবার পরিতৃপ্তি অনুপস্থতিত। তীক্ষ তৃপ্তির কিনারায় গিয়ে সাময়িক বিরতি দিয়ে পুরুষ মিলনে সময় বাড়িয়ে তার সহধর্মিনীকে বহুমাত্রিক যৌনতৃপ্তি প্রদানে সক্ষম - যতক্ষন নারী সম্পুর্ন মাত্রায় উত্তেজিত থাকবে। প্রকৃতপক্ষে নারী সব মিলনে পরিপুর্ন তৃপ্তি অর্জন করেন না, এমনকি সে প্রতিবার পুর্নপরিতৃপ্তির আকাঙ্খাও করেনা। পরম যৌন পরিতৃপ্তি শেষে অধিকাংশ নারী স্বামীকে আবেগের সহিত চুমু খেয়ে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এবং পরম আন্তরিকতায় জড়িয়ে ধরেন, কিছু নারী অনেকটা অবচেতন ভাবনায় হারিয়ে যায়। অনেকে ঘুমঘুম ভাবে আবিষ্ট হন।পিরিয়ডের সময় সেক্স বা যৌন মিলন করা কি উচিত ?
অনেকেই হয়ত পিরিয়ডের সময় স্ত্রীর সাথে যৌন মিলন করার পক্ষপাতি। কিন্তু এটা করা কতটা যুক্তি সংগত হতে পারে আমাদের সকলেরই তা ভেবে দেখা উচিত। কারণ পিরিয়ডের সময় সেক্স করাটা শুধু অস্বাস্থ্যকরই নয় বরং ক্ষতিকর। মুসলমানদের জন্য এসময় সহবাস করা নিষিদ্ধ।
এই সময় মেয়েদের মুড পাল্টে যায়, কিছুটা বিষন্নতা, মাথা যন্ত্রণা, তল পেটে ব্যথা, সম্পুর্ন শরীর ব্যথা বা জ্বর জ্বর ভাব প্রভৃতি থাকতে পারে। এ সময় মেয়েরামিলন করতে তেমন আগ্রহীও হয়না। তাই সঙ্গম না করে বরং তার মনোভাবের দিকে খেয়াল রাখা কর্তব্য এবং তাকে কাজে সহযোগিতা করা উচিৎ। পিরিয়ডের সময় মেয়েরা অন্য সময়ের মতো ততটা আনন্দ পায় না। পিরিয়ডের সময় যৌন মিলন মেয়েদের খুব বেশি Bleeding এর কারন হতে পারে। তাছাড়া এসময় সঙ্গম করলে পুরুষের যৌনরোগে (STD: Sexually Transmitted Diseases) আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এই সময় মেয়েদের মুড পাল্টে যায়, কিছুটা বিষন্নতা, মাথা যন্ত্রণা, তল পেটে ব্যথা, সম্পুর্ন শরীর ব্যথা বা জ্বর জ্বর ভাব প্রভৃতি থাকতে পারে। এ সময় মেয়েরামিলন করতে তেমন আগ্রহীও হয়না। তাই সঙ্গম না করে বরং তার মনোভাবের দিকে খেয়াল রাখা কর্তব্য এবং তাকে কাজে সহযোগিতা করা উচিৎ। পিরিয়ডের সময় মেয়েরা অন্য সময়ের মতো ততটা আনন্দ পায় না। পিরিয়ডের সময় যৌন মিলন মেয়েদের খুব বেশি Bleeding এর কারন হতে পারে। তাছাড়া এসময় সঙ্গম করলে পুরুষের যৌনরোগে (STD: Sexually Transmitted Diseases) আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০১৪
চুম্বনকারী দম্পতিরা অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী ও সুখী হয়
আজ চুম্বনের কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে আমরা জানব। আপনারা হয়ত এটা জেনে থাকবেন যে ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, বেলজিয়াম সহ আরো অনেক দেশেই গালে চুম্বন করাটা শুভেচ্ছা জানানোর একটি রীতি এবং কাউকে ‘হ্যালো’ বলার একটি প্রথা। তাছাড়া এই চুম্বন হলো ভালোবাসা প্রকাশের একটি দারুন মাধ্যম।
বিয়ের পর সন্তান ছেলে বা মেয়ে চাইলে কি করবেন ?
বিয়ের পর নব দম্পতিরা তাদের অনাগত সন্তান নিয়ে কিছু না কিছু পরিকল্পনা করে থাকে। কিন্তু গর্ভের সন্তানটি ছেলে না মেয়ে হবে, তা কি আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি? অনেকেরই শখ থাকে তার পরবর্তী সন্তানটি হবে দুরন্ত একটি ছেলে অথবা ফুটফুটে একটি মেয়ে । একেবারে নিশ্চিত হবার কোনো উপায় না থাকলেও, ছোট্ট একটি প্রাকৃতিক কৌশল অবলম্বন করা যেতে পারে।
মূলত শারীরিক মিলনের সময়ের ওপরে নির্ভর করে এই পদ্ধতি। তা কি করে কাজ করে জানতে হলে আপনাকে প্রথমেই দুইটি বিষয়ে জ্ঞান রাখতে হবে। একটি হলো ওভিউলেশন বা ডিম্বপাত নামের প্রক্রিয়াটি কিভাবে কাজ করে, আরেকটি হলো স্পার্ম বা শুক্রাণু কিভাবে একে প্রভাবিত করে।
প্রথমে দেখা যাক ওভিউলেশনের প্রক্রিয়াটি কিভাবে কাজ করে। নারীর শরীরে প্রতি মাসে পাঁচ দিনের একটি সময়সীমা থাকে যখন ওভিউলেশন হয়। ডিম্বপাতের তিন দিন আগে থেকে শুরু করে এক দিন পর পর্যন্ত হল গর্ভধারণের জন্য সবচাইতে উপযুক্ত সময়। কারণ ডিম্ব কার্যকরী থাকে মাত্র ২৪ ঘণ্টা, কিন্তু শুক্রাণু নারীর শরীরে পাঁচ দিন পর্যন্ত কার্যকরী থাকতে পারে।
এই সময়ের মাঝে গর্ভধারণ করা যাবে তা জানা গেলো। এবার আসুন সন্তান ছেলে না মেয়ে হবে তা কিভাবে ঠিক করা যেতে পারে। জানতে হবে শুক্রাণুর প্রভাব। x ক্রোমোজোমধারি শুক্রাণু দ্বারা ডিম্ব নিষিক্ত হবার কারণে সন্তান মেয়ে হবে, আর Y ক্রোমোজোমের কারণে সে হবে ছেলে। Y শুক্রাণু তুলনামূলকভাবে অনেক ছোট, কিন্তু তা আবার বেশ দ্রুতগামী। তারা খুব বেশিক্ষণ জীবিত থাকে না। X শুক্রাণু বেশ বড় এবং ধীরগতির, কিন্তু তারা আবার একটু বেশ সময় বাঁচে।
এই দুইটি বিষয় জেনে রাখার পর আসুন দেখি করনীয় কি। ছেলে সন্তান চাইলে Y শুক্রাণু যাতে খুব দ্রুত ডিম্বের কাছাকাছি যেতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে। এর জন্য নারীর যে দিন ডিম্বপাত হচ্ছে সে দিনেই মিলিত হওয়াটা জরুরি। নয়তো শুক্রানুটি আর কার্যকরী থাকবে না।
আবার আপনি যদি মেয়ে সন্তান চান তবে ডিম্বপাতের দুই থেকে তিন দিন আগে মিলিত হতে হবে। ডিম্বপাত হবার আগেই সব Y শুক্রাণু মারা যাবে, ফলে সন্তান ছেলে হবার সম্ভাবনা কম থাকবে। বেঁচে থাকবে X শুক্রাণুগুলো। ফলে মেয়ে সন্তান হবার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
মূলত শারীরিক মিলনের সময়ের ওপরে নির্ভর করে এই পদ্ধতি। তা কি করে কাজ করে জানতে হলে আপনাকে প্রথমেই দুইটি বিষয়ে জ্ঞান রাখতে হবে। একটি হলো ওভিউলেশন বা ডিম্বপাত নামের প্রক্রিয়াটি কিভাবে কাজ করে, আরেকটি হলো স্পার্ম বা শুক্রাণু কিভাবে একে প্রভাবিত করে।
প্রথমে দেখা যাক ওভিউলেশনের প্রক্রিয়াটি কিভাবে কাজ করে। নারীর শরীরে প্রতি মাসে পাঁচ দিনের একটি সময়সীমা থাকে যখন ওভিউলেশন হয়। ডিম্বপাতের তিন দিন আগে থেকে শুরু করে এক দিন পর পর্যন্ত হল গর্ভধারণের জন্য সবচাইতে উপযুক্ত সময়। কারণ ডিম্ব কার্যকরী থাকে মাত্র ২৪ ঘণ্টা, কিন্তু শুক্রাণু নারীর শরীরে পাঁচ দিন পর্যন্ত কার্যকরী থাকতে পারে।
এই সময়ের মাঝে গর্ভধারণ করা যাবে তা জানা গেলো। এবার আসুন সন্তান ছেলে না মেয়ে হবে তা কিভাবে ঠিক করা যেতে পারে। জানতে হবে শুক্রাণুর প্রভাব। x ক্রোমোজোমধারি শুক্রাণু দ্বারা ডিম্ব নিষিক্ত হবার কারণে সন্তান মেয়ে হবে, আর Y ক্রোমোজোমের কারণে সে হবে ছেলে। Y শুক্রাণু তুলনামূলকভাবে অনেক ছোট, কিন্তু তা আবার বেশ দ্রুতগামী। তারা খুব বেশিক্ষণ জীবিত থাকে না। X শুক্রাণু বেশ বড় এবং ধীরগতির, কিন্তু তারা আবার একটু বেশ সময় বাঁচে।
এই দুইটি বিষয় জেনে রাখার পর আসুন দেখি করনীয় কি। ছেলে সন্তান চাইলে Y শুক্রাণু যাতে খুব দ্রুত ডিম্বের কাছাকাছি যেতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে। এর জন্য নারীর যে দিন ডিম্বপাত হচ্ছে সে দিনেই মিলিত হওয়াটা জরুরি। নয়তো শুক্রানুটি আর কার্যকরী থাকবে না।
আবার আপনি যদি মেয়ে সন্তান চান তবে ডিম্বপাতের দুই থেকে তিন দিন আগে মিলিত হতে হবে। ডিম্বপাত হবার আগেই সব Y শুক্রাণু মারা যাবে, ফলে সন্তান ছেলে হবার সম্ভাবনা কম থাকবে। বেঁচে থাকবে X শুক্রাণুগুলো। ফলে মেয়ে সন্তান হবার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
কাম রস কি এবং কেন হয় ?
কাম রস হচ্ছে প্রাক-চরমানন্দ-তরল। এটি স্বচ্ছ পানির রঙের আঠালো তরল, যা যৌন চিন্তা/লিঙ্গত্থানের পর পুরুষাঙ্গ থেকে নিঃস্বরিত হয়। কাম রসকে ইংরেজীতে প্রি-কাম, ডগ ওয়াটার কিংবা স্পিড ড্রপ ও বলা হয়। কাম রস এবং বীর্য প্রায় একই প্রকার তরল। এতে শুধু কিছু রাসায়নিক পার্থক্য আছে। এই তরলের পরিমান ব্যক্তিভেদে পার্থক্য হয়। অনেক পুরুষের এটি বিন্দুমাত্রও নির্গত হয়না আবার অনেকের তা ৫ মিঃলিঃ পর্যন্ত হতে পারে।
যৌন মিলনকালে / সেক্সের সময় আপনার সঙ্গিনী ব্যাথা পাচ্ছেন কি?
আপনারা হয়ত দেখে থাকবেন যে, যৌন মিলনে ব্যথা একটি সচরাচর বিষয়। এমন অনেক বিবাহিত যুগল আছেন যারা শাররীক মিলন করতে পারেন না, কারন স্ত্রী মিলনকালে তীব্র ব্যথা অনুভব করেন। ব্যথাযুক্ত যৌনমিলনকে ডিসপারিউনিয়া (dyspareunia) ও বলা হয়।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
সাম্প্রতিক আর্টিকেল
বিভাগ নির্বাচন করুন
জনপ্রিয় আর্টিকেল
-
বর্তমান সময়ে যৌনমিলনের ক্ষেত্রে কনডম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া বিভিন্ন যৌনবাহিত রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রেও কনডম বেশ কার্যকরী। কনডম পুরোপুরি ...
-
কিছু দিন আগে একজন বলছেন - আমি দীর্ঘ ৩ বছর যাবত স্বপ্নদোষ রোগে ভুগছি। এখন আমার বয়স ১৭ বছর। অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের কারনে আমার এই সমস্যা। এটি বা...
-
ছেলে এবং মেয়ে শিশুদের সুন্দর ও ভালো অর্থবোধক ইসলামী নাম এবং এর গুরত্ব নিয়ে আলোচনা করেছেন বিশিষ্ট ব্লগার নূরুল্লাহ তারীফ। শিশুর জন্মের পর ত...
-
আপনারা হয়ত একটা বিষয় জানেন যে, মেয়েদের যৌবন আগমন থেকে যৌবনের সীমা পর্যন্ত এই সময়টায় প্রতি ১৮ দিন অন্তর তাদের যোনি থেকে কিছুটা রক্ত ও শ্লেষ...
-
লেখাটি লিখবো কিনা এ নিয়ে দুমিনিট ভাবছি। কারণ জ্ঞানীরা বলে গেছেন, "ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না।" ইদানীং নারী পুরুষের বিবাহিত স...
-
অল্প উত্তেজনায় ধাতুঝরা, মেহ প্রমেহ ও ধাতু ক্ষয়জনিত রোগের শতভাগ কার্যকর চিকিৎসা রয়েছে হোমিওপ্যাথিতে। আমাদের দেশের অধিকাংশ তরুণদের মাঝে যৌনতা...
-
কক্সবাজার সহ জেলা প্রত্যন্তজনপদে ইউনানী, হারবাল ও কবিরাজি দাওয়াখানায় কথিত চিকিৎসার নামে চলছে চরম প্রতারণা । এসব দাওয়াখানায় চিকিৎসা নিয...
-
এ পর্যন্ত যত ফোন কল পেয়েছি তার মধ্যে প্রায় হাজার খানেক হবে যেখানে পেশেন্টরা একটা অভিযোগই আমায় করেছেন যে তাদের পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মো...
-
কোন দেশের পরুষদের যৌন সমস্যা সবচেয়ে বেশি হয়। এর সঠিক কোন উত্তর আমার জানা নেই। তবে কোন দেশের পুরুষরা যৌনতা নিয়ে বেশি চিন্তিত তার একটা পরিসং...
-
কিশোর বয়স থেকে যখন ছেলে মেয়েরা প্রথম যৌবনে প্রদার্পন করে তখন যৌনতা সংক্রান্ত নানা চিন্তা ভাবনা মনে ঘোরপাক খাওয়াটা মোটেও অস্বাভাবিক কিছু নয়...