পুরুষের সমস্যা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
পুরুষের সমস্যা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৩

পুরুষ বন্ধ্যাত্ব কি? যে কারনে অনেক পুরুষরা বাবা হতে পারতেছেন না । Men's Infertility causes in bangla.

বন্ধ্যাত্ব কি?

কোনো ধরনের জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ছাড়া স্বামী এবং স্ত্রী যদি এক থেকে দেড় বছর সন্তান লাভের আশায় এক সঙ্গে কম বাস করার পর ও সন্তান ধারনে ব্যার্থ হলে তাকে বন্ধ্যাত্ব বলা হয়।

বন্ধ্যাত্ব দুই ধরনের

    প্রাইমারি - যাদের কখনো সন্তান হয়নি।
    সেকেন্ডারী - যাদের আগে গর্ভধারন হয়েছে কিন্ত আর গর্ভধারন হচ্ছে না।

বীর্য বিশ্লেষণ(Semen Analysis)

  • Appearance to seme - বীর্ঘ দেখতে কেমন - whitish to grey সাদাটে থেকে ধূসর রং এর হয়।
  • Semen volume বীর্যের পরিমানঃ বীর্যের পরিমান ২ মিলি বা তার বেশি হবে। যদি এই পরিমানের চেয়ে কম বা বেশি হয় তাহলে বীর্যের মধ্যে শুক্রানুর সংখ্যা বা পরিমান কম বেশি হতে পারে।
  • Semen shape (আকার) - বীর্যের মধ্যে থাকা একেকটি শুক্রানুর মধ্যে ৩টি অংশ থাকে -১। মাথা ২।শরীর ৩। লেজ ৩০% শুক্রানোর শারীরিক গঠনে এবনরমালিটি থাকলে আপনার স্ত্রীর ডিম্বানুর সাথে আপনার শুক্রানোর ফার্টিলাইজেশন বা নিষিক্ত হবেনা এবং সন্তান হবে না
  • sperm count - 20-200 মিলিয়ন শুক্রানু প্রতি মিলি লিটার বীর্যের মধ্যে থাকতে হবে।
  • Motile, Motility, movement - শুক্রানোর নড়া চড়া বা গতি 50% শুক্রানোর মধ্যে স্বাভাবিক নড়া চড়া থাকতে হবে।
  • pH - ল্যাব টেস্ট অনুযায়ী মানুষের বীর্য PH এর মান 7.2 - 7.8 পর্যন্ত স্বাভাবিক যদি 8 এর বেশি থাকে তা হলে তা ইনফেকশন নির্দেশ করে।
  • Viability (কার্যকারিতা): 75% অথবা তার বেশি কার্যকারী হতে হবে।


  • অস্বাভাবিক বীর্য বিশ্লেষণ রিপোর্ট

    • Aspermia: (অ্যাসপার্মিয়া) বীর্যই তৈরী হয়না।
    • Azoospermia: (অ্যাজুস্পার্মিয়া) বীর্য আছে কিন্তু এর মধ্যে শুক্রানু নাই।
    • Oligospermia: (অলিগোস্পার্মিয়া) শুক্রানুর সংখ্যা প্রতি মিলিতে 70 মিনিয়ন এর কম।
    • Asthenozoospermia: (অ্যাস্থেনোজুস্পার্মিয়া) 50% এর কম শুক্রানোর মধ্যে স্বাভাবিক মুভমেন্ট/নড়া চড়া আছে
    • Teratozoospermia: (টেরাটোজোস্পার্মিয়া) 70% এর বেশি শুক্রানুর শারীরিক গঠন অস্বাভাবিক।
    • Necrozoospermia: (নেক্রোজুস্পার্মিয়া) শুক্রানো আছে তবে মৃত।
    • Oligoasthenozoospermia: (ওলিগোঅ্যাস্থেনুজুস্পামিয়া) স্বাভাবিক সংখ্যক শুক্রানুর স্বাভাবিক নড়া চড়া নাই এবং একই সাথে শুক্রানুর সংখ্যা ও কম।
    • Varicocele (ভ্যারিকোসেল) আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে প্রায় 5-6% রোগীর পুরুষ বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়।
    • Epididymitis/epididymal cyst: (এপিডিডাইমাইটিস/এপিডিডাইমাল সিস্ট) শুক্রবাহী নালীতে ইনফেকশন বা সিস্ট হলেও পুরুষ বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়।

    বিস্তারিত

    বুধবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৮

    হস্তমৈথুনের ফলে দ্রুত বীর্যপাত হচ্ছে। ছেড়ে দিলে সমস্যা সমাধান হবে?

    একজন ইমেইল করেছেন - আমার বয়স ১৮। আমি তিনবছর যাবৎ হস্তমৈথুন করে আসছি।এখন আমার দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায় হস্তমৈথুনে। এখন যদি হস্তমৈথুন ছেড়ে দিই আমার সমস্যাগুলো সমাধান হবে কি?

    উত্তর : দীর্ঘদিন হস্তমৈথুনে করলে এর কিছু কুফল তৈরী হয় যার কিছু কিছু উপসর্গ আগেই প্রকাশ পায় তবে আরো ভালোভাবে বুঝা যায় বাস্তব স্ত্রী মিলনের সময়। তখন যদি সমস্যা হয় তাহলে অভিজ্ঞ কোন হোমিও ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিলেই ঠিক হয়ে যাবেন। কারণ হস্তমৈথুন এবং এ সংক্রান্ত যাবতীয় কুফল দূর করার একমাত্র চিকিৎসা হলো হোমিওপ্যাথি। এটিই এখন সমগ্র বিশ্বে পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত, যৌন অক্ষমতা, পুরুষাঙ্গ উত্থানহীনতা ইত্যাদি দূরীকরণে এক নম্বর চিকিৎসার তালিকায় আছে।
    হস্তমৈথুনের ফলে দ্রুত বীর্যপাত হচ্ছে। ছেড়ে দিলে সমস্যা সমাধান হবে?
    কারণ হোমিওপ্যাথির প্রতিটি ঔষধেই রয়েছে  রোগীর - শারীরিক, মানুষিক, চারিত্রিক, স্বভাবগত এবং যে রোগে আক্রান্ত হয়েছে সেই রোগের সুনির্দিষ্ট লক্ষণ। আর তাই তো হোমিওপ্যাথি এত কার্যকর এবং স্থায়ী একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। এক্ষেত্রে একেক জনের ক্ষেত্রে একেক প্রকার লক্ষণ অর্থাৎ লক্ষণের ভিন্নতা থাকলেও অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারদের এই রোগ স্থায়ী ভাবে সারাতে মোটেও বেগ পেতে হয় না।
    আরো জেনে নিন -




    তবে রেজিস্টার্ড এবং অভিজ্ঞ একজন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নেয়া বাঞ্ছনীয়। যদি কোন হোমিও ডাক্তারের চিকিৎসায় ফল না দেয় তাহলে ডাক্তার পরিবর্তন করুন। কারণ আপনার রোগ ভালো হচ্ছে না এর জন্য ঐ ডাক্তারের ঔষধ এবং ঔষধের পাওয়ার সিলেকশনে ভুল থাকতে পারে। এটা হোমিওপ্যাথির দোষ নয়। আর সব সময় অভিজ্ঞ এবং রেজিস্টার্ড হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নেয়াই হলো অতি উত্তম।

    আবার আসি আপনার প্রসঙ্গে -  আপনি হস্তমৈথুন ছেড়ে দিন তাতে আপনার মন মানুষিকতা পবিত্র থাকবে। আপাতত এ সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে চিন্তা না করাই ভালো, নিজের কাজে কর্মে মনোযোগ দিন। যদি সমস্যা মনে করেন তাহলে প্রয়োজনবোধে বিয়ের কয়েক মাস আগে চিকিৎসা নিতে পারেন। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে আমার ফোন নম্বর দেয়া আছে - ফোনে যোগাযোগ করে জেনে নিবেন। ধন্যবাদ। 
    বিস্তারিত

    যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির ট্যাবলেট খেলে কি সমস্যা হবে ?

    অনেকেই বলে থাকেন যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির ট্যাবলেট খেলে কোন সমস্যা হবে কি না। জেনে রাখা ভালো যেটি তাৎক্ষণিক ফল দিচ্ছে অবশ্যই এর বিপদজনক ক্ষতিকর দিক রয়েছে। আপনি শুরুতেই উত্তেজনা বৃদ্ধির রেজাল্ট পেয়ে খুশি হয়ে গেলেন কিন্তু এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াটা কিছুটা সময় পর বুঝবেন। তখন আপনার জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠবে।
    যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির ট্যাবলেট খেলে কি সমস্যা হবে ?
    প্রথম দিকে হয়তো কারো কারো ক্ষেত্রে এই সমস্যাগুলি দেখা দিয়ে থাকে - মাথাব্যাথা, শরীর ব্যথা এবং যন্ত্রনা, তীব্র গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা, দৃষ্টিশক্তির সমস্যা, যৌন শক্তির হ্রাস, যৌণ অক্ষমতা এটা দেখা দেয় পরবর্তীতে। কিছু কিছু ট্যাবলেট আপনার কিডনি এবং লিভারকেও নষ্ট করে দিবে। শুরুতে আপনি এই বিষয়গুলি বুঝবেন না কিন্তু সমস্যা ধরা পড়ার পর আর কিছুই করার থাকবে না। 
    আপনার যদি যৌন সংক্রান্ত কোন সমস্যা থেকে থাকে সেটা অভিজ্ঞ কোন হোমিও ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিয়ে ঠিক করে নিতে পারেন। এর জন্য বার বার ঔষধ খাওয়ার আদৌ প্রয়োজন নেই। ভালো থাকুন, সুন্দর থাকুন। ধন্যবাদ।
    বিস্তারিত

    আমি দীর্ঘ ৩ বছর যাবত স্বপ্নদোষ রোগে ভুগছি - এর থেকে মুক্তি চাই

    কিছু দিন আগে একজন বলছেন - আমি দীর্ঘ ৩ বছর যাবত স্বপ্নদোষ রোগে ভুগছি। এখন আমার বয়স ১৭ বছর। অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের কারনে আমার এই সমস্যা। এটি বাদ দেয়ার পর থেকে আমার সপ্তাহে ২ বার করে স্বপ্নদোষ হচ্ছে। হোমিও ডাক্তার দেখিয়েছি, হারবাল, হামদর্দ, ভেষজ ঔষধ খেয়েছি। এমনকি BCS করা M.B.B.S ডাক্তারও দেখিয়েছি। কিন্তু কোন কাজ হয় নাই। এটি কি ভালো হবে না ?

    উত্তর :- কেন ভালো হবে না। অন্যান্য রোগের মতো অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ (Nightfall or Wet Dreams) হওয়াও একটি রোগ। আর এরও চিকিৎসা আছে। এলোপ্যাথিতে এর কোন কার্য্যকর চিকিৎসা নেই - তারা আপনাকে বিয়ে করার পরামর্শ দিবে, যা এই সমস্যার কোন যৌক্তিক সমাধান নয়। কিন্তু এই রোগের স্থায়ী চিকিৎসা রয়েছে হোমিওতে। এক্ষেত্রে আপনাকে অভিজ্ঞ একজন হোমিও ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিতে হবে।
    বলে রাখা ভাল - সপ্তাহে ২ বারের বেশি বা  মাসে গড়ে ৫/৬ বারের বেশি স্বপ্নদোষ ক্রমাগত ভাবে হতে থাকলে এটিকে অতিরিক্ত ধরা হয়ে থাকে। সেই ক্ষেত্রে প্রপার ট্রিটমেন্ট ছাড়া এর থেকে মুক্তি পাওয়া কষ্টকর। অনেকেই আপনাকে দোয়া কালাম, আর কিছু নিয়ম কানুন পালন করার পরামর্শ দিবে - মনে রাখবেন প্রপার ট্রিটমেন্ট ছাড়া এই সমস্যা সহজেই ভালো হবার নয়।
    তবে আপনার আপাতত এটা নিয়ে চিন্তা না করারই ভালো। যেহেতু আপনার সপ্তাহে ২ বারের বেশি হচ্ছে না তাই এটিকে অতিরিক্ত বলা যাবে না। এক্ষেত্রে আপনি নিয়মিত পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করুন তাহলে শরীর স্বাস্থ সবই ঠিক থাকবে। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে সপ্তাহে ২ বার হলে মাসে গড়ে ৮/৯ বার হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে অনেকেই কিছুটা দুর্বলতায় ভুগেন এবং অনেকে মেজাজের ভারসাম্যহীনতায় ভুগেন - যা তার স্বাভাবিক কাজ কর্ম করার ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। আপনার যদি এমনটি হয় তাহলে অভিজ্ঞ কোন হোমিও চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে প্রপার ট্রিটমেন্ট নিন। সমস্যা ঠিক হতে বাধ্য। 
    হোমিওপ্যাথির প্রতিটি ঔষধেই রয়েছে  রোগীর - শারীরিক, মানুষিক, চারিত্রিক, স্বভাবগত এবং যে রোগে আক্রান্ত হয়েছে সেই রোগের সুনির্দিষ্ট লক্ষণ। আর তাই তো হোমিওপ্যাথি এত কার্যকর এবং স্থায়ী একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। বিভিন্ন রোগে একেক জনের ক্ষেত্রে একেক প্রকার লক্ষণ অর্থাৎ লক্ষণের ভিন্নতা থাকলেও অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারদের রোগ স্থায়ী ভাবে সারাতে মোটেও বেগ পেতে হয় না। তাই এই রোগে আক্রান্ত হলে অযথাই অন্য দিকে ছুটাছুটি করে আপনার টাকা পয়সা এবং সময় নষ্ট না করে রেজিস্টার্ড এবং অভিজ্ঞ একজন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিন। 

    যদি কোন হোমিও ডাক্তারের চিকিৎসায় ফল না দেয় তাহলে ডাক্তার পরিবর্তন করুন। কারণ আপনার রোগ ভালো হচ্ছে না এর জন্য ঐ ডাক্তারের ঔষধ এবং ঔষধের পাওয়ার সিলেকশনে ভুল থাকতে পারে। এটা হোমিওপ্যাথির দোষ নয়। আর সব সময় অভিজ্ঞ এবং রেজিস্টার্ড হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নেয়াই হলো অতি উত্তম। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে আমার ফোন নম্বর দেয়া আছে - ফোনে যোগাযোগ করে জেনে নিবেন। ধন্যবাদ। 
    বিস্তারিত

    বুধবার, ৪ এপ্রিল, ২০১৮

    অল্প উত্তেজনায় ধাতুঝরা, মেহ প্রমেহ ও ধাতু ক্ষয়জনিত রোগের ১০০% কার্যকর চিকিৎসা

    অল্প উত্তেজনায় ধাতুঝরা, মেহ প্রমেহ ও ধাতু ক্ষয়জনিত রোগের শতভাগ কার্যকর চিকিৎসা রয়েছে হোমিওপ্যাথিতে। আমাদের দেশের অধিকাংশ তরুণদের মাঝে যৌনতা বিষয়ক জ্ঞান স্বল্পতা এবং যৌবনকালের শুরুতে নিজ কতৃক বিভিন্ন ভুলত্রুটির ফলে পরবর্তীতে যৌনস্বাস্থ্য জনিত নানাবিধ সমস্যা পরিলক্ষিত হয়ে থাকে, যা মূলত মেহ, প্রমেহ, ধাতুঝরা, ধাতু দুর্বলতা, ধাতুক্ষয় রোগ নামে পরিচিত । উক্ত রোগটি সরাসরি বা তৎক্ষণাৎ ভাবে শরীরের উপর কোন প্রকার প্রভাব তৈরি করে না বিধায় উক্ত রোগটির সৃষ্টি সম্পর্কে আক্রান্ত পুরুষ মানবদেহটি সহজে তেমন কিছু অনুভব ও করতে পারে না, কিন্তু উক্ত রোগটি খুব ধীরে ধীরে শরীরের উপর প্রভাব ফেলে শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা সম্পুর্ন নষ্ট করে দেয় ।

    এক কথায় বলতে গেলে – ইহা নিজে কোন রোগ নয় বরং ইহা অন্যান্য অনেক শারীরিক রোগের সৃষ্টিকারী এবং আমাদের দেশে পুরুষ সমাজের অনেকেই উক্ত রোগের ভুক্তভোগী । আর তাই, আজ আমরা আলোচনা করছি – পুরুষ মানবদেহে উক্ত রোগসমূহ সৃষ্টির কারন, লক্ষন এবং শতভাগ কার্যকরী সমাধানসমূহ সহ পুর্ন বিস্তারিত গাইডলাইন ।
    অল্প উত্তেজনায় ধাতুঝরা, মেহ প্রমেহ ও ধাতু ক্ষয়জনিত রোগের ১০০% কার্যকর চিকিৎসা

    কারণসমূহ 

    আমাদের দেশের পুরুষদের মাঝে উক্ত সমস্যা সৃষ্টির প্রধান এবং অন্যতম কারণই হল যৌবনকালের শুরুতে অধিক পরিমানে হস্তমৈথুন করা । এছাড়া অল্প বয়সে যৌনতা বিষয়ক অধিক বেশী চিন্তা করা, অধিক বেশী পর্ণ দেখা, অতিরিক্ত বেশী যৌন মিলন করা সহ অনিয়ন্ত্রিত এবং অনিরাপদ যৌনাচার উক্ত রোগসমূহ পুরুষ মানবদেহে সৃষ্টির অন্যতম কারন হিসাবে বিবেচিত । পাশাপাশি অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ, অতিরিক্ত মানুষিক দুঃশ্চিন্তা, হজমের গন্ডগোল, শারীরিক পুষ্টির অভাব সহ অন্যান্য আরো নানবিধ কারনে উক্ত সমস্যাসমূহ পুরুষ মানবদেহে সৃষ্টি হতে পারে ।

    লক্ষণসমূহ

    • উক্ত রোগে আক্রান্ত রোগীর শুক্র অত্যন্ত তরল হয়।
    • রোগী ধীরে ধীরে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে এবং শক্তিহীন ভাব প্রকাশ পেতে থাকে।
    • দেহের এবং চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট হয়, চেহারার লাবণ্যতা কমে যায়, মুখ মলিন এবং চক্ষু কোঠরাগত হয়ে পরে।
    • দেহে প্রয়োজনীয় প্রোটিন এবং ভিটামিনের প্রবল অভাব পরিলক্ষিত।
    • রোগীর জীবনীশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং নানা প্রকার রোগে অতি সহজেই আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
    • দেহে যৌন হরমোন বা পিটুইটারি এড্রিনাল প্রভৃতি গ্রন্থির হরমোন কম নিঃসৃত হয়, যার ফলে দেহে যৌন ক্ষমতা কমে যায় এবং শুক্র ধীরে ধীরে পাতলা হতে থাকে।
    • দৈহিক এবং মানসিক দুর্বলতা বৃদ্ধি পায়, মাথা ঘোরে, বুক ধড় ফড় করে, মাথার যন্ত্রণা দেখা যায়।
    • আক্রান্ত ব্যক্তি সর্বদাই অস্থির বোধ করে, বসা থেকে উঠলেই মাথা ঘোরে এবং চোখে অন্ধকার দেখে, ক্ষুধাহীনতার ভাব দেখা দেয়।
    • পেনিস বা পুরুষাঙ্গ দুর্বল হয়ে যায়
    • প্রসাবের আগে-পরে আঠালো জাতীয় ধাতু নির্গত হয়
    • সমস্যা ধীরে ধীরে কঠিন আকার ধারণ করলে সামান্য উত্তেজনায় শুক্রপাত হয়, স্ত্রীলোক দর্শনে বা স্পর্শে শুক্রপাত ঘটে এমনকি মনের চাঞ্চল্যেও শুক্রপাত হয়।
    • পায়খানার সময় কুন্থন দিলে শুক্রপাত হয়।
    • স্মরণশক্তি কমে যায় এবং বুদ্ধিবৃত্তি লোপ পায়।

    কার্যকর সমাধান বা চিকিৎসা

    পুরুষ মানবদেহের জন্য ক্ষয়জনিত সমস্যাসমূহ অত্যন্ত মারাত্মক হিসাবে বিবেচিত, বিশেষ করে আমাদের দেশের তরুন সমাজ এই সকল সমস্যাসমূহের অধিক বেশী ভুক্তভোগী হয়ে থাকে, যা পরবর্তীতে তাদের শারীরিক এবং মানসিক ভাবে দুর্বলতা সৃষ্টি সহ দাম্পত্য জীবনে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে । আর এর থেকে মুক্তির জন্য সমগ্র পৃথির্বীতে সর্বশ্রেষ্ঠ চিকিৎসা হল হোমিওপ্যাথি। একমাত্র হামিও চিকিৎসার মাধ্যমে এই রোগের যাবতীয় উপসর্গ দূর হয়ে রোগী নব যৌবন প্রাপ্ত হয়ে থাকেন। তবে এর জন্য অবশ্যই রেজিস্টার্ড এবং অভিজ্ঞ একজন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নেয়া জরুরি। কারণ অনেক হোমিও ডাক্তারদের ভুল চিকিৎসার কারণেও বহু রোগী আরোগ্য লাভ করে না। অথচ হোমিওপ্যাথিতে রয়েছে এর সবচেয়ে কার্যকর ঔষধ এবং রোগ নির্মূলকারী চিকিৎসা।
    বিস্তারিত

    মঙ্গলবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৮

    মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুনের আসক্তি দূর করার চিকিৎসা আছে - জানেন কি ?

    মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুনের আসক্তি দূর করার চিকিৎসা আছে - এই সত্যটি এই আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানের যুগেও অনেক শিক্ষিত তরুণরাও জানে না। এর প্রধান কারণ হলো তরুণরা যখন এই সমস্যায় আসক্ত হয়ে পড়ে অর্থাৎ এটি না করে একদিনও থাকতে পারে না তখন এর ট্ৰিটমেন্টের জন্য তারা এলোপ্যাথি ডাক্তারদের কাছে যায়। অথচ পুরু এলোপ্যাথি চিকিৎসা শাস্ত্রে স্ত্রীরোগ এবং পুরুষের যৌনরোগেরই কার্যকর কোন চিকিৎসা নাই। আর এই কারণে এই সকল সমস্যায় স্বয়ং এলোপ্যাথি ডাক্তারগণও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিয়ে থাকে। কিন্তু তাদের কাছে সেই একই রোগ নিয়ে গেলে তারা কয়েকযুগ আগের মেডিক্যাল থিওরি (বর্তমানে অকার্যকর) শুনিয়ে রোগীদের বুঝিয়ে টাকাটা ঠিকই নিয়ে নেয়। কিন্তু সমস্যাটি নির্মূলের জন্য আদৌ কোন কার্যকর ট্রিটমেন্ট দিতে পারে না।

    এলোপ্যাথিতে মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুন আসক্তির চিকিৎসা 

    মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুনের আসক্তি নিয়ে যখন কোন তরুণ এলোপ্যাথি ডাক্তারদের কাছে যায় তখন তারা সরাসরি এর চিকিৎসা দেয় - আপনি বিয়ে করুন অথবা এক গাদা অকার্যকর নিয়ম কানুন ধরিয়ে দিয়ে বলে এই গুলি মেনে চলুন, অথচ  হস্তমৈথুনের আসক্তির অবস্থায় এই সব নিয়ম কানুন প্রায় সবই অকার্যকর সেটা তারা নিজেরাই জানে। অনেক ডাক্তার এই যুগেও এটিকে সরাসরি মানুসিক রোগ বলেই চালিয়ে দেয়। অথচ শরীরে যেকোন রোগ হলে সেটা মন মানুষিকতার উপর প্রভাব ফেলবে সেটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। যেমন ধরুন আপনার জ্বর আসল, জ্বর আসলে আপনার মন মানুষিকতাও ভালো থাকবে না এটাই স্বাভাবিক কিন্তু জ্বর তো আর মানুষিক রোগ নয়।
     মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুনের আসক্তি দূর করার চিকিৎসা আছে - জানেন কি ?
    এলোপ্যাথি ডাক্তাররা যখন দেখলো সারা বিশ্বে কোটি কোটি তরুণ শুধুমাত্র হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমেই মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুনের আসক্তি থেকে মুক্তি পাচ্ছে এখন তারা বলে বিয়ে করে ফেলুন। বাহ্ কি চমৎকার চিকিৎসা !! এখন এলোপ্যাথি ডাক্তারেরদের সেই সব ভুয়া কথাবার্তা জনগণ আর খায় না। কারণ মানুষ বাস্তব প্রমানকেই গুরুত্ব দিবে এটাই স্বাভাবিক।

    হোমিওপ্যাথিতে মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুন আসক্তির চিকিৎসা 

    আপনি এই আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানের যুগেও দেখবেন - অনেক কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষিত নামধারী কিছু মূর্খ রয়েছে যারা ইন্টারনেট সার্চ করে এলোপ্যাথদের আদি যুগের কিছু থিওরী টেনে বলবে মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুনের আসক্তি দূর করার কোন ঔষধ নেই। এটা একটা পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়।
    আধুনিক হোমিওপ্যাথির ডাক্তার হাসান-ই প্রায় ২০ হাজারের বেশি  তরুণদের প্রপার ট্রিটমেন্ট দিয়ে তাদের মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুনের আসক্তি দূর করেছেন। যদি ঔষধ না থাকতো তাহলে তিনি সেটা করলেন কি করে ?
    একটা বিষয় আমাদের ভুলে গেলে চলবে না - আল্লাহ পাক যেমন রোগ দিয়েছে তার চিকিৎসাও দিয়ে রেখেছেন। হয়তো সেটা, এলোপ্যাথিতে না থাকলে হোমিওপ্যাথিতে আছে বা আয়ুর্বেদ বা অন্য কোন চিকিৎসা শাস্ত্রে রয়েছে। কিন্তু আপনি একটি ছাড়া বাকিগুলি বিশ্বাসই করলেন না - এটা আপনার দোষ, আল্লাহ পাকের কোন দোষ নেই। আর শেষ বিচারের দিন আল্লাহকে কেউ এই কারণেই দোষ দিতে পারবে না।

    এদেশে চিকিৎসার কিছু বাস্তবরূপ 

    আরেকটি বিষয় হলো - কিছু দিন আগে দেশের একজন নামকরা ডার্মাটোলোজিস্টকে বলতে শুনেছি যে - এই দেশের অনেক বড় বড় হাসপাতালে চাকরি করেন এমন অনেক বড় মাপের ডাক্তারদের ৬০% ই নাকি হাতুড়ে চিকিৎসক। অর্থাৎ নানা প্রভাব খাটিয়ে চাকরী নেয় এবং প্রমোশন নেয় কিন্তু রোগীকে যেখানে যে চিকিৎসা দেয়া দরকার সেখানে সেই প্রপার ট্রিটমেন্টটা তারা দিতে পারে না। তাই রোগীরা সুস্থ না হয়ে একবার এই ডাক্তার আরেকবার ঐ ডাক্তার এই ভাবে ঘুরতে ঘুরতে একসময় মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে এসে একজন হোমিও চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হন অথবা চিকিৎসা নিতে বিদেশ চলে যান । যাই হোক, এটা হলো এ দেশের বড় বড় এলোপ্যাথি ডাক্তারদের অবস্থা। তাহলে আরো যারা আছেন, যারা ফাঁস প্রশ্নপত্র দিয়ে মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হন এবং ঔষধ কোম্পানির তৈরী করা লেকচার শীট মুখুস্ত করে করে ডাক্তারি পাশ করেন তাদের অবস্থা কোথায় একবার ভেবে দেখুন। দেশের বাহিরে কি রোগীরা চিকিৎসা নিতে এমনি এমনি যায় ??

    হোমিওতে পাশ করা আর চিকিৎসা দেয়া এক জিনিস নয়

    ও হ্যা, আপনার এটাও জানা দরকার, আমাদের দেশে যেখানে এলোপ্যাথির এই অবস্থা সেখানে হোমিওপ্যাথির কি অবস্থা হতে পারে একবার ভেবে দেখুন। মেডিক্যাল কলেজ থেকে পাশ করা বহু হোমিও ডাক্তার রয়েছে যারা চিকিৎসাই দিতে জানে না। কারণ হোমিওতে পাশ করা আর চিকিৎসা দেয়া এক জিনিস নয়। অথচ হোমিওপ্যাথিই একমাত্র চিকিৎসা বিজ্ঞান যেখানে সর্বাধিক রোগের পারফেক্ট ট্রিটমেন্ট রয়েছে। রোগ যদি ভালো না হয় সেটা ডাক্তারের দোষ, ডাক্তার পরিবর্তন করুন। তবে এটাও আপনার মনে রাখা উচিত অনেক অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তারও যদি ১০০/২০০ টা ট্রিটমেন্ট দেয় তার ক্ষেত্রেও ২/১টি ট্রিটমেন্ট ফল করা অস্বাভাবিক কিছু নয় কারণ সে ফেরেস্তা নয় সেও মানুষ।

    ভালো হোমিও ডাক্তার চিনবেন কিভাবে 

    যখন কোন হোমিওপ্যাথি ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিতে যাবেন তখন আপনি যদি দেখেন সে আপনাকে হারবালদের মতো পেটেন্ট ঔষধ বা ডিব্বা, হালুয়া ধরিয়ে দিচ্ছে তখন বুঝবেন সে হোমিও ডাক্তার নামের কলঙ্ক। সে আপনাকে কিছু দিনের জন্য উপশম করতে পারবে কিন্ত স্থায়ী ভাবে আরোগ্য করতে পারবে না। গুরু হ্যানিম্যান এই প্রকারের হোমিও ডাক্তারকে জারজ বলে অভিহিত করেছেন। বাংলাদেশের অনেক হোমিও ঔষধ প্রস্তুতকারী কোম্পানি হার্বালদের সাথে প্রতিযোগিতা দিতে গিয়ে হোমিও নাম দিয়ে সেই প্রকার ঔষধ বানিয়ে চলছে। আর যে সব ডিগ্রীধারী হোমিও ডাক্তাররা চিকিত্সা দিয়ে জানে না তারাই ঐসব ঔষধ দিয়ে তাদের ফার্মেসী ভরে রাখে। তাদের পরিহার করুন। এই সকল হোমিও ডাক্তাররা মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুনের আসক্তি কেন কোন রোগেরই প্রপার ট্রিটমেন্ট দিতে জানে না। আর এ ক্ষেত্রে লোকজন ডাক্তারকে দোষ না দিয়ে উল্টো হোমিওপ্যাথিকে দোষ দেয়।

     মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুনের ক্ষতি‬

    অনেক পুরুষ অতিরিক্ত হস্তমৈথূন্য জনিত কারনে তাদের লিঙ্গে দুর্বলতা অনুভব করেন। এটার প্রধান কারন অল্প বয়সে হস্তমৈথূন্য শুরু করা। যারা অল্পবয়সে হস্তমৈথূন্য করেন তারা বিয়ের পর সংসার জীবনে নানান জটিলতায় ভুগে থাকেন। এমনকি অল্পবয়সে হস্তমৈথূন্যের ফলে লিঙ্গের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যহত হয় বলে লিঙ্গের আকার ছোট থেকে যেতে পারে।

    অতিরিক্ত হস্তমৈথূন্যের ফলে শক্তি হ্রাস সহ নানাবিধ শারীরিক সমস্যায় ভোগেন। তার মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হল:
    • শাররীক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা। 
    • যৌন ক্রিয়ায় সাথে জড়িত স্নায়তন্ত্র দুর্বল করে দেয় অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থতি সৃষ্টি করে
    • শরীরের অন্য অঙ্গ যেমন হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে
    • দৃষ্টি শক্তি দুর্বল করে দেয় এবং মাথা ব্যাথা সৃষ্টি করে
    • হৃদকম্পনে দ্রুততা আসে এবং অনেকে নার্ভাস ফিল করতে পারেন
    • ব্যক্তি কোনো কঠিন শারীরিক বা মানসিক কাজ এর অসমর্থ।  তিনি সাধারণত নির্জনতায় থাকতে চেষ্টা করে এবং তার জ্ঞান বৈকল্য হয়। 
    • দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারন অতিরিক্ত হস্তমৈথুন্য।
    • প্রায় প্রতি তিনজনের একজন পুরুষ যারা অতিরিক্ত হস্তমৈথুন্য করেন তারা নারী সঙ্গীর সাথে শারীরিক মিলনের সময় লিঙ্গথ্থান বা ইরিটিক্যাল ডিসফাংশান সমস্যায় ভোগেন। 
    তাই কারো এই সমস্যা থাকলে অতি দ্রুত রেজিস্টার্ড এবং অভিজ্ঞ একজন হোমিও চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করে প্রপার ট্রিটমেন্ট নিন। দেখবেন মন থেকে এই আসক্তি দূর হয়ে গেছে এবং  মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুন সংক্রান্ত যাবতীয় কুফলও দূর হয়ে গেছে। 
    বিস্তারিত

    শনিবার, ২৪ মার্চ, ২০১৮

    যৌন মিলনের স্থায়ীত্ব বাড়াবো কি ভাবে?

    একটি মানুষ যদি প্রতিদিন মিলন  করে তাহলে কি তার মিলনের স্থায়িত্ব বাড়ে? এই প্রশ্নটি অনেকেই করে থাকে। স্বামী-স্ত্রীর সাথে নিয়মিত সহবাস করলে আস্তে আস্তে মিলনের সময়কাল বাড়বে। কিন্তু স্বামীর বয়স ৩০/৩৫ অতিক্রম করলে ধীরে ধীরে তার শরীরের সব কিছুরই কার্যক্ষমতা কমতে থাকে। তখন তাকে খাবার দাবারের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি না দিলে ধীরে ধীরে যৌন দুর্বলতাও দেখা দিবে এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।
    যৌন মিলনের স্থায়ীত্ব বাড়াবো কি ভাবে?
    আর থেকে পরিত্রাণে জন্য যাদের বয়স ৩৫ এর চেয়ে বেশি তারা প্রতি বছর কিছু দিন হোমিও ঔষধ বা বিশুদ্ধ আয়ুর্বেদিক ঔষধ সেবন করতে পারেন। তবে একটা বিষয়ে সাবধান থাকবেন - আজকাল বাংলাদেশে ইন্টারনেটে ১০০% প্রাকৃতিক, হারবাল ইত্যাদি লেভেল ব্যবহার করে মারাত্মক ক্ষতিকর ঔষধ বিক্রি করে চলেছে অনেকেই। এই সকল ঔষধ খেতে থাকলে এক সময় আপনি নিজেই যৌন ক্ষমতায় অক্ষম হয়ে যাবেন।

    তবে আমি আপনাদের আরো একটি বিষয় সম্পর্কে বলতে চাই আর সেটা হলো - প্রতিদিন ১টি করে ডিম খেয়ে যান দেখবেন অনেকটাই উপকার পাচ্ছেন।

    বিস্তারিত