রবিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৪

অনলাইনে হাজারো পুরুষ যৌন প্রতারণার শিকার হচ্ছেন

অনলাইনে হাজারো পুরুষ যৌন প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। ফাঁদে পা দেওয়া পুরুষদের জিম্মি করে তাঁদের কাছ থেকে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে অপরাধ চক্র। বিবিসি বাংলার এক অনলাইনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, ফিলিপাইনে যোগাযোগের সামাজিক মাধ্যমগুলোতে পুরুষদের যৌনতার ফাঁদে ফেলে অর্থ কামানোর এই ব্যবসাটি প্রকট আকার ধারণ করেছে। এতো গেল ফিলিপাইনের ঘটনা, এবার আসুন আমাদের নিজের দেশের দিকে তাকাই।
বিস্তারিত

মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৪

স্বামী এক শহরে স্ত্রী অন্য শহরে - লং ডিসটেন্স রিলেশনশিপ শুভকর নয় !

আজ কাল এমনদৃশ্য প্রায়সই দেখা যায় যে, স্বামী এক শহরে স্ত্রী অন্য শহরে। ধরা যাক স্ত্রীর কোন কারণে মন খারাপ, সেদিন তিনি সঙ্গীকে ফোনই করলেন না। অন্যদিকে স্বামী হয়তো সেদিন অন্য শহরে খুব খুশিতে আছেন। তিনি খুব আনন্দ নিয়ে স্ত্রীকে ফোন দিলেন, অথচ স্ত্রীর এইদিকে মন খারাপ। এই যে দুজনই একটা অন্য সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন, দুজনে সম্পূর্ণ আলাদা দুটো ইমোশনাল জোনে রয়েছেন এর ফলে দুজনের মধ্যেই সমস্যা দেখা দেয়াটাই স্বাভাবিক।
বিস্তারিত

স্ত্রী বয়সে বড় হলে সৃষ্ট কিছু বিব্রতকর সমস্যার সমাধান

স্ত্রী যখন বয়সে বড় হয় তখন স্বামীদের জন্য সামাজিক ভাবেই তৈরি হয় নানান সমস্যা। শুধু সামাজিক নয়, কিছু শারীরিক ও মানসিক সমস্যার মাঝ দিয়েও অতিক্রম করতে হয় এমন দম্পতিকে। আজ আমাদের ফিচার সেইসব সমস্যা নিয়ে, যেগুলো দেখা দিতে পারে স্ত্রী বয়সে স্বামীর চাইতে বড় হলে। একই সাথে রইলো কিছু সম্ভাব্য সমাধানও। কীভাবে সামাজিক গুঞ্জনের মোকাবেলা করবেন, কেমন হওয়া উচিত স্ত্রীর আচরণ, কোন কথাগুলো না বললেই ভালো, যৌন জীবন ও সন্তান নিয়ে সমস্যা ইত্যাদি এড়াতে কী করবেন সে সমস্ত বিষয়ে রইলো কিছু পরামর্শ।
বিস্তারিত

সোমবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৪

মেয়েদের ঋতুস্রাব/পিরিয়ড স্বাভাবিক নিয়মে হওয়ার লক্ষণ সমূহ

ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড হলো প্রতিটি নারীর একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। কিন্তু অস্বাভাবিকতা দেখা দিতে পারে এই প্রক্রিয়াতে যার ফলে একজন নারীর বন্ধ্যাত্ব সমস্যাও হতে পারে। তবে কী করে বুঝবেন আপনার ঋতুস্রাবটি স্বাভাবিক নিয়মে হচ্ছে?

ঋতুস্রাব স্বাভাবিক হওয়ার কিছু লক্ষণ

  • হালকা মাথাব্যথা হবে
  • ক্ষুধা লাগবে
  • শারীরিক অনুভূতি দৃঢ় হবে
  • খিটখিটে মেজাজ থাকবে
  • মুখে ব্রণ হতে পারে
  • মাঝে মাঝে বমি ভাব হতে পারে
  • ঘুমের সমস্যা হতে পারে
অনেক নারীই জানেন না যে তার ঋতুস্রাবটি সঠিক নিয়মে হচ্ছে নাকি হচ্ছে না। এক্ষেত্রে প্রয়োজন সঠিক জ্ঞান আর বান্ধবীদের মাঝে আলোচনা। সাধারণত বয়ঃসন্ধিকাল থেকেই নারীদের এই ঋতুস্রাব হয়ে থাকে। মাসের একটি নির্দিষ্ট সময়ে এটি একবার করে হয়ে থাকে। তবে মাসে ২-৩ বার হওয়া বা একেবারেই না হওয়া একটি খারাপ লক্ষণ। তবে হঠাৎ করে এর স্বাভাবিক সময় পরিবর্তন হওয়াটাও খারাপ একটি লক্ষণ। এর জন্য অবশ্যই অভিজ্ঞ কোন হোমিও ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি।
মেয়েদের ঋতুস্রাব/পিরিয়ড স্বাভাবিক নিয়মে হওয়ার লক্ষণ সমূহ
ঋতুস্রাবের সময়কাল :- প্রায় সব নারীরই এই ঋতুস্রাব হওয়ার সময়কাল হয়ে থাকে ৩-৫ দিন পর্যন্ত। কিন্তু এর স্বাভাবিক সময়কাল হল কমপক্ষে ২ দিন থেকে ৭ দিন পর্যন্ত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৭ দিনের একটু বেশি সময় ধরে অল্প অল্প করে রক্তস্রাব হওয়াটা স্বাভাবিক তবে যদি রক্তপ্রবাহ অনেক বেশি হয়ে থাকে তাহলে তা অবশ্যই অস্বাভাবিক।

রক্তপ্রবাহের পরিমাণ :- একেকজন নারীর ভিন্ন ভিন্ন পরিমাণে এই ঋতুস্রাব হয়ে থাকে। কারও অনেক কম হয়ে থাকে, কারও অনেক বেশি হয়ে থাকে আবার কারও মাঝামাঝি পর্যায়ে হয়ে থাকে। স্বাভাবিক রক্তস্রাবের পরিমাণটি কেমন তা জানা দরকার।

অল্প অল্প করে দিনে কয়েকবার হওয়াটা স্বাভাবিক। দিনে ৩ টা প্যাড পরিবর্তন করাটাও স্বাভাবিক। তবে মধ্যরাতে একই পরিমাণ প্যাড পরিবর্তন করাটা অস্বাভাবিক। কেননা স্বাভাবিক নিয়মেই রাতে ঋতুস্রাব একটু কম হয়ে থাকে অনেকেরই। কারণ শারীরিক পরিশ্রমের উপরে এর পরিমাণ বাড়তে পারে, রাতে পরিশ্রম একেবারেই হয় না বলে এর পরিমাণও কম হয়ে থাকে। ঋতুস্রাবের প্রথম কয়েকদিন এর প্রবাহ একটু বেশি থাকবে এটি স্বাভাবিক কিন্তু তাই বলে প্রতি ঘন্টা বা প্রতি ২ ঘন্টায় প্যাড পরিবর্তন করাটা অস্বাভাবিক। এমন অস্বাভাবিকতা দেখামাত্র ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হওয়া একান্ত জরুরি।

পরবর্তী ঋতুস্রাবের মধ্যবর্তী সময়কাল

স্বাভাবিকভাবেই জানা যায় যে বর্তমান ঋতুস্রাব থেকে পরবর্তী ঋতুস্রাবের মধ্যবর্তী সময়কাল হয়ে থাকে ২৮ দিন। তবে গবেষণায় উঠে এসেছে যে এটি একটি ভ্রান্ত ধারণা। বর্তমান ঋতুস্রাব থেকে পরবর্তী ঋতুস্রাবের মধ্যবর্তী সময়কাল ২১ দিন থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে হওয়াটা স্বাভাবিক। তবে এই সময়কাল ২১ দিনের কম এবং ৩৫ দিনের বেশি হওয়াটা অস্বাভাবিক। তবে ঋতুস্রাবের ক্ষেত্রে যে কোন জটিলতায় অভিজ্ঞ কোনো হোমিও ডাক্তারের স্মরনাম্পন্ন হন। 
বিস্তারিত

মঙ্গলবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৪

যৌন মিলন ও হস্তমৈথুনেও ছড়াতে পারে মারণ ভাইরাস ইবোলার সংক্রমণ

কয়েকদিন আগে খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিল ভারতে ইবোলা নিয়ে এক রিপোর্ট। লাইবেরিয়া থেকে আসা এক ভারতীয়কে দিল্লির বিমানবন্দরে আটক করা হয়। তিনি ইবোলা আক্রান্ত ছিলেন। লাইবেরিয়া সরকার তাঁকে সুস্থ বলে ঘোষণা করলেও দেখা গেছে, তাঁর শুক্রাণুতে ইবোলার নমুনা পাওয়া যায়।
বিস্তারিত

শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৪

বিয়ের আগে ফিট ও সুন্দর থাকতে সহজ কিছু ডায়েট টিপস

বিয়ের আগে নিমন্ত্রন, বন্ধুদের সাথে ঘোরাফেরা ইত্যাদি নানা কারনে প্রচুর খাওয়া দাওয়া হয়। প্রত্যেকের শারীরিক গঠন অনুযায়ী ডায়েট চার্ট ও ফিটনেস প্ল্যান মানা উচিত। আপনি যদি খুব রোগা হন বা অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা থাকে তা হলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে খাওয়াদাওয়া ও ব্যায়াম করুন। কীভাবে ডায়েট ও ফিটনেস প্ল্যান করলে ফিট থাকতে পারবেন জেনে নিন। 
বিস্তারিত

বিয়ের পূর্বে হবু স্ত্রী সম্পর্কে যে বিষয়গুলি জেনে নেয়া জরুরি

দাম্পত্য মানেই একজন মানুষের সাথে নিজের বাকিটা জীবন কাটানো। যদিও আজকাল ডিভোর্স খুব সহজ একটি ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে, কিন্তু তবুও যতটা সোজা ভাবা হয় বিষয়গুলো আসলে ততটা সহজ নয়। স্ত্রী এমন কেউ নন যে পছন্দ না হলেই বদলে ফেলবেন। বরং সে পরিস্থিতি যেন না হয়, সে কারণে বিয়ের আগেই কিছু খোঁজখবর করে নেয়া ভালো। বিয়েতে কিছু বিষয় একটু ভালো করে জেনে নেবেন। এতে সব শেষে লাভ হবে আপনাদের দুজনেরই।
বিস্তারিত

একটি সুন্দর সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পিছনে কিছু কারণ

সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যাওয়ার পেছনে অনেক কারণই থাকে। কিন্তু কিছু খুব পরিচিত কারণ আছে যে কারণ গুলোর জন্য অনেক সুন্দর সম্পর্কও নষ্ট হয়ে যায়। শত চেষ্টা করার পরেও সম্ভব হয়না সম্পর্কটিকে ধরে রাখার। তা প্রেমের সম্পর্ক হোক কিংবা দাম্পত্য সম্পর্ক, কারণগুলো সেই একই। কিন্তু মানুষ যখন একটি ভালোবাসাময় সম্পর্কে জড়িয়ে যায় তখন হয়তো কেউই প্রস্তুত থাকেনা কিংবা চিন্তাও করেনা যে কোন কারণে তার সম্পর্ক নষ্ট নয়ে যেতে পারে। চলুন তাহলে জেনে নেই কী কী কারনে মানুষের প্রেম, দাম্পত্য সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়। 
বিস্তারিত

সদ্য বিবাহিত মেয়েদের যে বিষয়গুলো অবশ্যই মাথায় রাখা উচিত

বিয়ের আগে হবু শ্বশুরবাড়ির সবার সাথে বেশ সহজ সম্পর্ক হলেও বিয়ের পর কিন্তু স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে সম্পর্ক আমূল বদলে যেতে পারে। বিয়ের আগে বেশ কয়েকবার ঘুরে এসেছেন শ্বশুরবাড়ি। হবু স্বামী আর শ্বশুরবাড়ির সকলের সাথে বেশ ভাল করেই পরিচয় হয়ে গেছে। আপনি চান বিয়ের পরও এই রকম সম্পর্ক যেন সবার সাথে টিকে থাকে।
বিস্তারিত

যৌন মিলনকালে পুরুষরা আত্মবিশ্বাস বাড়াবেন কি ভাবে ?

অনেকসময়ই দেখা যায় স্ত্রীকে সামনে পেয়ে মিলনকালে কনফিডেন্স হারিয়ে ফেলেন কিছু কিছু পুরুষ। এমনকী, যে নারীর কথা উত্তেজিত হন পুরুষেরা, অনেকসময় দেখা যায় তাঁকে একান্তে পেয়েও হতাশা-দ্বিধায় ভোগেন পুরুষেরা। কারণ, প্রথমত তিনি একটা বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারেন না, যে তাঁর সঙ্গিনীকে সুখী করতে পারবেন কী না। ঘাবড়াবেন না। আপনার কনফিডেন্স বাড়ানোর জন্য রইল কিছু টিপস।
যৌন মিলনকালে পুরুষরা আত্মবিশ্বাস বাড়াবেন কি ভাবে ?
  • আপনার সঙ্গিনী কিন্তু আপনার চেয়েও বেশি কল্পনাপ্রবণ। তিনি আপনার সঙ্গে মিলনের আগে বহুবার সে কথা তিনি মনে মনে ভেবে ফেলেছেন। আপনার সঙ্গে শয্যায় সে সবের পুনরাবৃত্তি করছেন মাত্র। 
  • শুধু ফোরপ্লে করে থেমে যাবেন না। কারণ, এতে আপনার স্ত্রী বা সঙ্গিনী হতাশ হতে পারেন। কাজের চাপ থাকবেই, কিন্তু নিজের সঙ্গিনীকে আপনি কতটা ভালবাসেন তা চেপে রাখবেন কেন? 
  • অযথা হতাশ হবেন না। দ্বিধায় ভুগবেন না। বিদেশি পর্ন ফিল্মের ক্যারেক্টার নন আপনি। একজন বাংলাদেশী পুরুষ। আপনার যৌন ক্ষমতাও আর পাঁচটা পুরুষের মতই। সঙ্গিনীকে একান্তে পেলে এটা মাথায় রাখবেন। 
  • নিজের বাহ্যিক যৌন্দর্যে মন দিন। সিনেমায় যতই দেখাক, একগাল খোঁচাখোঁচা দাড়ি দেখে নায়িকারা ছুটে আসছেন, বাস্তবে অনেকসময়ই তা হয় না। বিশেষত শয্যায় আপনার স্ত্রী মোটেও পছন্দ করবেন না কোনও গভীর মুহূর্তে আপনার গালের ধারালো দাড়িতে আঘাত পেতে। রাতে আগে ব্রাশ করতে ভুলবেন না যেন। 
  • রতিক্রিয়ার সময় অন্য কথা মনে আনবেন না। কারণ, মুখ হল মনের আয়না। আপনার মন অন্য কিছু ভাবছে, এরকমটা হলে আপনি মুখে তা প্রকাশ পাবেই। 
  • মিলনের প্রাক মুহূর্তে এমন কিছু করবেন না যা আপনাকে ও আপনার স্ত্রী-সঙ্গিনীকে অস্বস্তিতে ফেলে দেয়। আপনি সবরকম শৃঙ্গারে অভ্যস্ত না হতেই পারেন। সেটা আপনার স্ত্রী-সঙ্গীকে বোঝান। তিনি নিশ্চয় বুঝবেন। 
  • গভীর মুহুর্তে আপনার স্ত্রী হঠাৎ থেমে যেতে পারেন এই আশঙ্কা করবেন না। তাহলে কিন্তু আপনি মোটেও স্বাচ্ছন্দ্য হতে পারবেন না। 
আপনার স্ত্রী বা সঙ্গিনী অন্য গ্রহের প্রানী নন। প্রথমবার মিলনের আগে ভয় পাবেন না। তিনিও আপনার মতই মানসিক অবস্থায় রয়েছেন। আবার দু-পক্ষই যেন একে অপরকে বোকা ভাববেন না। পুরুষ বা মহিলা-কোনওপক্ষই যেন এটা ভেবে না নেন, যে অপর প্রান্তের মানুষটাকে আমি সহজেই বোকা বানাতে পারি।
বিস্তারিত

নারীদের যৌন শীতলতার পেছনে যে কারণ গুলি কাজ করে !

বিয়ের কিছুকাল পর অনেক স্বামীদেরই অভিযোগ করতে দেখা যায় যে, তাদের  স্ত্রী যৌনতার ক্ষেত্রে শীতল আচরণ করেন। এমনিতে খুবই ভালো স্ত্রী ও প্রেমিকা, কিন্তু যৌনতার প্রশ্ন এলেই গুটিয়ে যান। শারীরিক কোন সমস্যা না থাকা সত্ত্বেও বিছানায় শীতল আচরণ করেন, অনীহা দেখান বা যথেষ্ট সক্রিয় নন। ফলে দাম্পত্যে অশান্তি অবধারিত ভাবেই হচ্ছে। অনেক নারী নিজেও বোঝেন নিজের এই সমস্যাটা, কিন্তু কাকে বলবেন বা কী করবেন, সেটা ঠিক বুঝে উঠতে পারেন না। আমাদের এই ফিচার সেইসব নারীদের জন্য, যারা শারীরিক ভাবে সুস্থ হওয়া সত্ত্বেও শীতল যৌন আচরণ করে থাকেন।
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৪

এক চুমুতে মুখের মধ্যে প্রবেশ করে ৮ কোটি ব্যাকটেরিয়া - জানেন কি ?

চুমুতে ভালবাসা বাড়ে, ভালবাসা ছড়ায় জানাছিল, কিন্তু চুমুর মধ্যে দিয়ে ব্যাকটেরিয়ার আদানপ্রদান হয় তা কি জানা আছে? নতুন এক গবেষণা বলছে মাত্র ১০ সেকেন্ডের গভীর চুমুতে ৮ কোটি ব্যাকটেরিয়া একজনের লালার সঙ্গে অন্যজনের মুখে প্রবেশ করে। যে যুগল দিনে যতবার বেশি চুমু খায় তাদের মুখের মধ্যের মাইক্রোব্যাকটেরিয়ার তত বেশি মিল থাকে। 
বিস্তারিত

বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৪

যৌন মিলনে রতিসুখে বাধ সাধতে পারে বিরল অ্যালার্জি !

কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়, শরীর, মন সাড়া দিলেও যৌন মিলনে প্রবল অনীহা সৃষ্টি হয়েছে। অস্বস্তিকর এই পরিস্থিতির পিছনে থাকতে পারে অ্যালার্জির আতঙ্ক। চিকিত্‍সা বিজ্ঞানীদের মতে, বীর্যের সংস্পর্শে এলে কিছু কিছু মহিলার ত্বকে বিভিন্ন উদ্ভট উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এর ফলে ক্রমে সঙ্গমের নাম শুনলে ভীত হয়ে পড়েন তাঁরা।
বিস্তারিত

মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৪

মহিলাদের যে সব কারণে স্তনে ব্যথা হতে পারে !

সাধারণত দেখা যায় স্তন ব্যথা করলে আমাদের সমাজের অনেক নারীই ভেবে বসেন তাদের স্তন ক্যান্সার হয়েছে। কিন্তু স্তন ব্যথা অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই রোগের সাথে সম্পর্কিত নয়। এটা আপনার স্তনে আঘাত হতে পারে কিংবা অন্য কোন কারনেও হতে পারে। অধিকাংশ নারী তাদের স্তনে ব্যথা অনুভব করেন বিভিন্ন সময় এবং এই ব্যথা হওয়ার আসল কারণ অনেক কিছুই হতে পারে। পিরিয়ড চলা কালীন সময়ে স্তনে ব্যথা হওয়াটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার এটা কোন চিন্তার বিষয় নয়। কারণ এই ব্যথা শুধু মাত্র দেহে হরমোন পরিবর্তনের কারণেই হয়ে থাকে।
বিস্তারিত

ন্যাপকিন থেকে জরায়ু ক্যান্সার ! ব্যবহারে সতর্কতা জরুরি

আধুনিক যুগের কর্মব্যস্ত নারীদের ঋতুস্রাব চলাকালীন সময়গুলোতে তাদের প্রধান সঙ্গী হয়ে ওঠে স্যানিটারি ন্যাপকিন। এই স্যানিটারি ন্যাপকিনই হতে পারে জরায়ু ক্যান্সারের কারণ! বিশ্বব্যাপী ৭৫% নারীই পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে যৌনাঙ্গে চুলকানি, র‍্যাশ ও ব্যথা বোধ করেন। যার জন্য বেশিরভাগই দায়ি থাকে স্যানিটারি ন্যাপকিন।
ন্যাপকিন থেকে জরায়ু ক্যান্সার ! ব্যবহারে সতর্কতা জরুরি

আসুন জেনে নেয়া যাক বিজ্ঞানের দৃষ্টি থেকে স্যানিটারি ন্যাপকিনের স্বাস্থ্যঝুঁকি।
  • ইউএস এনভায়রনমেন্টাল প্রটেকশন এজেন্সির গবেষণায় পাওয়া গেছে, স্যানিটারি ন্যাপকিন তৈরিতে ব্যবহার করা হয় ডাইঅক্সিন (Dioxin) নামক এক ধরণের কেমিকেল। যা সরাসরি ক্যান্সারের জন্যে দায়ী। এছাড়া জরায়ুর নানা ধরনের সংক্রমণের জন্যেও দায়ী থাকে।
  • এই এজেন্সির ১৯৯৬ সালের এক গবেষণায় দেখা যায়, প্রতিটি স্যানিটারি ন্যাপকিনে ডায়োক্সিন থাকে ৪০০ পিপিটি। এই ডায়োক্সিন সন্তাণ ধারণ ক্ষমতা ও জরায়ুর নানা ধরনের রোগের জন্যও দায়ী।
  • দীর্ঘ সময় ধরে সুরক্ষা দেয় যে ন্যাপকিন গুলো, সেগুলো রক্তকে জেলে পরিণত করে ফেলে। কিন্তু ৫ ঘন্টা পরেই সেখানে ফাঙ্গাস জন্মাতে শুরু করে। আর ত্বকের সংস্পর্শে এসে নানা ধরনের জরায়ুর সংক্রমণ, লাল র‍্যাশ সহ চুলকানী হতে পারে।
  • প্যাডের নিচে থাকা প্লাস্টিকের কারণে রক্ত যেমন বাইরে বের হতে পারে না, তেমনি বাতাস চলাচলেও বাধা পড়ে। ফলে স্যাঁতসেঁতে অবস্থায় সহজেই ব্যাক্টেরিয়া জন্ম নেয়। এ থেকে সংক্রমণও হতে পারে।
  • প্রস্তুত প্রক্রিয়ার বিভিন্ন সময়ে নানা কেমিক্যাল ওয়াশের প্রয়োজন হয়। এর ফলে কিছু কেমিকেল রয়েই যায়। যা ত্বকের সংস্পর্শে এলে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে।
সতর্কীকরণ :-
যে কোম্পানীর ন্যাপকিনই ব্যবহার করুণ না কেন, চেষ্টা করুন, তা দীর্ঘ সময় ব্যবহার না করার। ব্যবহারের জন্য তুলোর তৈরি ন্যাপকিন বেছে নিন। যা পাঁচ ঘন্টা পর পর বদলে নেয়া যায়। 
বিস্তারিত

মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৪

ঘমন্ত অবস্থায় শয্যামূত্র বা অসাড়ে মূত্রত্যাগের কারণ এবং প্রতিকার

শয্যামূত্র বা অসাড়ে মূত্রত্যাগ (Enuresis) সাধারনত শিশুদের রোগ তবে অনেক সময় বড়দের এবং বৃদ্ধদেরও এই রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। এক্ষেত্রে মূত্রথলির দূর্বলতা পক্ষাঘাত বশত মূত্রধারণ ক্ষমতা সম্পূর্ণ বা আংশিক ভাবে লোপ পায়। শিশুরা ঘমন্ত অবস্থায় মূত্রত্যাগ করে।
বিস্তারিত

মেয়েদের যোনির বহির্ভাগে চুলকানির (Pruritus Vulvae) কারণসমূহ

অনেক মেয়েদের ক্ষেত্রেই দেখা যায় তাদের শরীর দুর্বল হয়ে পড়লে যোনির বহির্ভাগে নানা প্রকার ফুসকুড়ি জন্মে এবং তাতে অতি কষ্টকর চুলকানি সৃষ্টি হয়। ইহাকে যোনির চুলকানি (Vulval Itch) বলা হয়ে থাকে। অনেক সময় এই চুলকানি অত্যন্ত বিরক্তিকর হয়ে উঠে এবং রোগিনী অস্থির হয়ে তীব্র অস্বস্থি বোধ করে থাকে।
বিস্তারিত

সোমবার, ৩ নভেম্বর, ২০১৪

নারীদের যোনি সংকোচন (Vaginismus) এবং হোমিও চিকিত্সা

কোন কোন যুবতীর যোনিদ্বার সংকীর্ণ থাকায় আবরক ঝিল্লির (Hymen) অনুভব শক্তির আতিশয্য হেতু যোনির চারিদিকে পেশির হঠাৎ সংকোচন ঘটে থাকে, যাকে যোনি সংকোচন অথবা যোনির আক্ষেপ বলা হয় । এই প্রকার সমস্যায় আক্রান্ত রোগীদের সচরাচর দেখা যায়।
বিস্তারিত

রবিবার, ২ নভেম্বর, ২০১৪

মেয়েদের ঋতুস্রাবে স্যানিটারি ন্যাপকিনের সঠিক ব্যবহার

আগেকার দিনের নারীরা তাদের পিরিয়ড কালীন সময়ে ঘরের মাঝেই আবদ্ধ হয়ে থাকতেন যাতে কোনভাবে রক্তপাত দৃশ্যমান হলে তাদেরকে কোন প্রকার লোকলজ্জার পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে না হয়। আজকের আধুনিক জীবনে নারীদের একটি বড় সুবিধা করে দিয়েছে স্যানিটারি ন্যাপকিন। কিন্তু এর আছে বেশ কিছু স্বাস্থ্য ঝুকিও! সঠিক স্যানিটারি ন্যাপকিন নির্বাচন এবং ব্যবহার করতে না পারলে এটা হয়ে ওঠে জরায়ু ও মুত্রথলির সংক্রমণসহ নানা প্রকারের ক্যান্সারের কারণ।
বিস্তারিত

শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৪

যৌন মিলন অধিকক্ষণ স্থায়ী করতে কিছু দরকারী পরামর্শ

আজকাল অধিকাংশ পুরুষ দীর্ঘক্ষণ যৌন মিলন করা তো দুরের কথা যেটুকু সময় তার স্ত্রীকে আনন্দ দিতে প্রয়োজন সে সময়টুকুও তারা মিলনে স্থায়ী করতে পারেন না। যদিও এর পেছনে রয়েছে বহুবিধ কারণ। তবে যৌন মিলন নিয়ে যারা মানসিক ভাবে দুর্বলতায় ভুগেন তারা নিম্নলিখিত টিপসগুলো অনুসরন করে লাভবান হতে পারেন যদি অন্য কোন যৌন সমস্যায় আক্রান্ত না হয়ে থাকেন।
যৌন মিলন অধিকক্ষণ স্থায়ী করতে কিছু দরকারী পরামর্শ
সহবাস বা যৌন মিলনের আগে করণীয় :-
  • যৌন মিলন শুরু করার আগে মন শান্ত করতে হবে৷ মনে কোন প্রকার নেগেটিভ ভাবনা আনা যাবে না৷ একটি বিষয় অনেকের ক্ষেত্রেই ঘটে - স্বল্পস্থায়ী যৌনতার একমাত্র কারণ হল তাদের শারীরিক ও মানসিক অস্থিরতা৷ 
  • নিজেকে শারীরিক মিলেনর জন্য শারীরিক এবং মানসিক ভাবে তৈরি করুন৷ সকল প্রকার মানসিক চাপ, উদ্বেগ কমিয়ে আনুন৷ 
  • স্ত্রী ছাড়া অন্য কারো সাথে যৌন মিলন থেকে বিরত থাকুন৷ স্ত্রী সাথে আপনার মনের ভাবনা গুলি শেয়ার করুন - যে আপনার শারীরিক ও মানসিক পরিস্থিতি সরল করতে সাহায্য করবে৷ 
  • কনডম ব্যবহার করতে পারেন৷তবে অনেক পুরুষরাই অভিযোগ করছেন যে -কনডম ব্যবহারের ফলে তাদের যৌন আকাঙ্খা হ্রাস হচ্ছে৷ তবে এটি মনের ভুল ছাড়া আর কিছুই নয়৷ 
  • তামাক, মদ ও অন্যান্য ওষুধের অতিরিক্ত সেবন দীর্ঘস্থায়ী যৌনতার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করে৷ এইগুলি পরিহার করে চলা উচিত।
সহবাস বা যৌনমিলনের সময় করণীয় :-
  • যৌনমিলনের আগে কোন মতেই ফোর প্লে বাদ দেবেন না৷দরকার হলে অধিক সময় নিয়ে ফোর প্লে করুন। 
  • আসন পরিবর্তন করুন৷ নতুন কিছু আপনার মনোযোগকে আরও রোমাঞ্চিত করে তুলতে পারে৷ সঙ্গীর চাহিদার দিকেও নজর দিন৷
  • সহবাসের সময় সঙ্গীর আধিপত্যে লজ্জাবোধ করার কোন কারণ নেই৷
  • ধীরে ধীরে শ্বাসপ্রশ্বাস নিলে পরিশ্রম কম অনুভব হবে ফলে শরীর দীর্ঘক্ষণ যৌনমিলনের জন্য উপযুক্ত থাকবে৷
তবে যৌন সংক্রান্ত কোন সমস্যা থাকলে অবশ্যই অভিজ্ঞ একজন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিতে ভুলবেন না।
বিস্তারিত

যৌন মিলনে অর্গ্যাজাম(Orgasm) যেভাবে ঘটে

অর্গ্যাজাম হলো দাম্পত্য সুখের শেষ পর্যায় । একে আবার রাগমোচনও বলা হয় তবে খাটি বাংলায় বলতে গেলে একে 'প্রচণ্ড উত্তেজনার মাধ্যমে যৌন পরিতৃপ্তি' নামেও অবহিত করা যায় । সহবাসকালীন অর্গ্যাজাম হল একটি স্বতঃস্ফূর্ত এবং স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া। ঐ সময় শ্রোণী অঞ্চলের মাংসপেশির ছন্দোময় সংকোচনের মাধ্যমে দেহে চরম যৌনসুখ অনুভূত হয়। নারী এবং পুরুষ উভয়েরই অর্গ্যাজাম ঘটে থাকে যৌন মিলনের সময়। অর্গ্যাজাম সম্পূর্ণ ভাবে স্নায়ুতন্ত্র দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
বিস্তারিত

পুরুষরা আকর্ষণ বাড়াতে যা যা করতে পারেন

পুরুষরা কিছু নিয়ম শৃঙ্খলার মধ্যে থাকলে তাদের যৌবন দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং সকলের নিকট অধিক আকর্ষনীয় হয়ে উঠেন। অতীতে পুরুষ বলতে বোঝাতো পেশিশক্তির প্রদর্শন। সে সময় সৌন্দর্যের মতো বিষয় নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজনীয়তা ছিল না। কিন্তু এখন অবস্থা পাল্টেছে। বর্তমান যুগে পুরুষের আকর্ষণ বজায় রাখার জন্য যেসব বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। এ লেখায় থাকছে এ বিষয়ে কিছু পরামর্শ :

পোশাকের দিকে লক্ষ্য রাখুন :- নিজের পোশাকগুলোর দিকে লক্ষ্য রাখার প্রয়োজন আছে। সঠিক মাপে পোশাক পরা ফ্যাশনের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন :- শরীর ঠিক রাখার কোনো বিকল্প নেই। এ জন্য প্রয়োজনে জিমে যাওয়া যেতে পারে।
পুরুষরা আকর্ষণ বাড়াতে যা যা করতে পারেন
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে লক্ষ্য রাখুন :- নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে লক্ষ্য রাখার কোনো বিকল্প নেই। নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করা ও গোসল করার বিকল্প নেই। এ ছাড়াও প্রয়োজনে ভালো মাউথওয়াশ ও ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে।

নিয়মিত ত্বক পরিচর্যা :- পুরুষের ত্বকও পরিচর্যার প্রয়োজন আছে। এ জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো নিয়মিত তা পরিষ্কার করা। এ ছাড়া প্রয়োজনে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে।

নিয়মিত চুল পরিচর্যা :- নিয়মিত চুল কাটার পাশাপাশি তা পরিচর্যারও প্রয়োজন আছে। পুরুষের আকর্ষণ বাড়াতে চুল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

উপযুক্ত ঘুম :- ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি কাজ। প্রতিদিন সাড়ে সাত ঘণ্টা বা উপযুক্ত ঘুম না ঘুমালে তা শরীরে নানা বিরুপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। তাই নিয়মিত ঘুম পুরুষের সুস্বাস্থ্যের জন্য ও সার্বিকভাবে ঠিক থাকার জন্য অতি প্রয়োজনীয়

স্বাস্থ্যসচেতন হোন :- ধূমপানের মতো ক্ষতিকর অভ্যাস বর্জন করুন। স্বাস্থ্যকর খাবার খান। এতে গড়ে উঠবে সুস্বাস্থ্য।
বিস্তারিত

শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৪

সহবাস বা যৌন মিলন সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে

আপনি জানেন কি সহবাস বা যৌন মিলন বিভিন্ন ভাবে আপনার সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে থাকে । শরীর ভাল রাখতে সবচেয়ে ভাল উপায় যৌনতা উপভোগ এর মাধ্যমে প্রচুর কেমিক্যালের ক্ষরণ হয় যা মস্তিষ্ক ও হৃদয়ের পক্ষে স্বাস্থ্যকর৷ এছাড়াও যৌনতার অন্যান্য উপকারিতাও রয়েছে৷ যৌনতা রক্তের সংবহনকে বৃদ্ধি করে৷ এটি ত্বকে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি করে ফলে ত্বক অনেক বেশি স্বাস্হ্যজ্জ্বল হয়৷ নিয়মিত যৌন প্রবৃত্তি ত্বকে দীর্ঘ প্রভাব বিস্তার করে এবং এর ফলে আপনাকে দেখতে অনেক কম বয়সি বলে মনে হয়৷ যৌনতা সাধারন কোলাজেন উৎপাদন বৃদ্ধি করে, এটি মুখের বিভিন্ন বার্ধক্যজনিত দাগ থেকে মুক্তি দেয় এবং ত্বককে ঝুলে পড়তে দেয়না৷
বিস্তারিত

সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৪

স্ত্রীর সাথে যৌন মিলন বা সহবাসের সময় স্বামীদের যা জানা দরকার

আজ যে বিষয়টা সম্পর্কে জানবেন তা আগেও কয়েকটা আর্টিকেলে উল্লেখ করেছিলাম। কিন্তু আজ তার বাস্তব গবেষণালব্ধ ফলাফল সম্পর্কে জানবেন। আর তা হলো স্ত্রীর সাথে সহবাসের সময় কিছু বিষয় রয়েছে যা জানাটা তাদের জন্য অতি ফলদায়ক। পুরুষ মানুষ অনেক সময় ভালোবাসার মতো সম্পর্ককে ছেড়ে যৌন সম্পর্কের দিকে বেশী প্রভাবিত হয়ে থাকে।

অ্যামেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অফ রিটায়ার্ড পার্সনস (এএআরপি) প্রকাশিত একটি রিপোর্ট থেকে জানা যায় -গবেষণায় দেখা গেছে, একজন পুরুষ তার যৌনতার জন্য আগে থেকে প্রস্তুত থাকে কিন্তু একজন নারী এতে আগে থেকে প্রস্তুত থাকে না নারীদের এটা হয় ধীরে ধীরে। 
স্ত্রীর সাথে যৌন মিলন বা সহবাসের সময় স্বামীদের যা জানা দরকার
মার্কিন এক প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে, 'এ ভিন্নতার কারণ জানতে পারলে পুরুষের পক্ষে ভালো প্রেমিক হওয়া সম্ভব হবে।' এর আগে ব্রিটিশ কলম্বিয়ার একটি ইউনিভার্সিটি শ'খানেক নারী, যারা যৌনতা শুরুর সময় শিথিল থাকেন, তাদের ওপর গবেষণা করে জানা যায়, নারীরা যখন ভালোবাসা অনুভব করেন, তখন যৌনতা উপভোগ করেন।

এ কারণে গবেষকরা জানান, যৌনতার সময় পুরুষের ধীরে অগ্রসর হওয়া উচিত। এ ছাড়াও এক্ষেত্রে উপকারে আসতে পারে সারা দেহের মেসেজ ও স্পর্শ। এগুলো নারীদের যৌনতায় আগ্রহী ও প্রস্তুত করে তোলে এবং তা উপভোগে সহায়তা করে।
বিস্তারিত

রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৪

নারীর যৌনতা নিয়ে অতীতের সব ধারনা কি ভুল প্রমাণিত হল !

সম্প্রতি নারীদের যৌনতা নিয়ে নানা অবাক করা এক তথ্য প্রকাশ পেয়েছে 'ক্লিনিক্যাল অ্যানাটমি' জার্নালে । আর এসব তথ্য প্রচলিত ধ্যান ধারনার একেবারে বিপরীত। এমন মনে হতে পারে যে, এতদিন যা জেনে এসেছেন সবই ভুল। শুধু তাই নয় নতুন গবেষণার ফলাফল নিয়ে গবেষকরা বলছেন, যৌনতা সম্পর্কে বিভিন্ন শব্দের সংজ্ঞা পরিবর্তন করতে হবে। ইন্ডিপেন্ডেন্ট পত্রিকায় এ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিস্তারিত

শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৪

ফেসবুকে (Facebook) যৌনব্যবসা ! তরুণরা সাবধান হোন

দেশে অনলাইনে বেচা-কেনা শুরু হয়েছে বহু আগ থেকে। এবার ফেসবুকে বিভিন্ন পেজ খুলে সেখানে ঢাকায় তরুণ-তরুণীদের যৌনব্যবসার প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে। আগ্রহীদের গোপনীয়তারও শতভাগ নিশ্চয়তার কথা বলা হচ্ছে। তবে এটি প্রতারক চক্রের কৌশল কিনা, তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর, ২০১৪

কিশোরী বয়সে মেয়েদের প্রথম ঋতুর আগে লক্ষণসমূহ

এই বিষয়টি সম্পর্কে প্রত্যেক মায়েদেরই সচেতন থাকা উচিত কারণ  প্রথম ঋতুর কখন হবে তা কিশোরীরা বুঝতে পারে না। কারণ আমাদের দেশের কিশোরীদের ঋতু সম্পর্কে কোনো ধারনাই থাকে না। ফলে প্রথম ঋতুতে কাপড়ে রক্ত লেগে তারা বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়ে। কেউ কেউ ভয় পায়, কেউ ভয়ে মা বা বাড়ির বড় কাউকে জানায় না। এ অবস্থায় মানসিকভাবে সে বিভিন্ন জটিলতার মুখে পড়ে।
বিস্তারিত

রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

যৌন মিলনের সময়ে ব্যাক-পেইন বা পিঠ ব্যথায় করণীয়

সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া নারী পুরুষের মিলনের সময়ে পিঠ ব্যথা সম্পর্কিত একটি গবেষণালব্ধ রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। দাম্পত্য জীবনের মধুময় মিলনেও দেখা যায় নানা প্রকার জটিলতা। তারই একটি হলো পিঠ কিংবা কোমরে ব্যথা যাকে অনেকই ব্যাক-পেইন নামে চিনে থাকেন।
বিস্তারিত

মোটাসোটা ও চর্বিবহুল পুরুষরা যৌনতায় পারদর্শী হন

সম্প্রতি হিন্দুস্তান টাইমস প্রকাশ করেছে যৌনতা বিষয়ক একটি গবেষণালব্ধ প্রতিবেদন। পুরুষদের বোধহয় তাদের বড় সাইজের ভুড়িটি নিয়ে আর লজ্জাবোধের কিছু নেই। কারণ নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, যে পুরুষদের পেট বেশ বড় সাইজের হয় তারা নাকি যৌনকর্মে বেশ পারদর্শী হন। তুরস্কের ইউনিভার্সিটি অব কাসিরির এক দল গবেষক তাদের গবেষণায় এ তথ্য বের করে এনেছেন।
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

"অতিরিক্ত ওজন' - স্বাভাবিক যৌন জীবনের পথে বাধা !

অতিরিক্ত ওজন পুরুষত্বহীনতার কারণ হতে পারে। ওবেসিটির সঙ্গেই আসা উচ্চ কোলেস্টরল, হাইপার টেনসন, ডায়াবেটিসের মত অসুখ শরীরের বিভিন্ন অংশের মতোই পুরুষাঙ্গেও রক্ত সঞ্চালন হ্রাস করে। ফলে সমস্যা দেখা দেয় ইরেকশনে। ওজন কমাতে সক্ষম হলেই অনেকাংশে এই সমস্যা কমে যায়।

সাম্প্রতিক গবেষণায় প্রমাণিত ওবেসিটি বা ওবেসিটি সংক্রান্ত বিষয় গুলি যৌন ক্ষমতা, যৌন ইচ্ছা মারাত্মক ভাবে কমিয়ে দেয়। ওবেসিটি নিজের সঙ্গেই ডেকে নিয়ে আসে ডায়াবেটিস, হৃৎপিণ্ডের সমস্যা, হাইপারটেনসানের মত ব্যাধি। এই অসুখ এবং অসুখ নিরাময়ের ওষুধ যৌন জীবনে মারাত্মক প্রভাব ফেলে। সারা বিশ্বে ১.৫ বিলিয়ন মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন।
অতিরিক্ত ওজন - স্বাভাবিক যৌন জীবনের পথে বাধা !
ওবেসিটি এবং ওবেসিটির ফলে শরীরে যে সমস্যার সৃষ্টি হয় তার প্রতিষেধক ওষুধের ফলে দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা দেখা দেয়। ভীষণ ভাবে কমে যায় ওর্গাজাম।

ওবেসিটির ফলে শরীরে বিভিন্ন হরমোন সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দেয়। কমিয়ে দেয় টেস্টোস্টেরনের মাত্রা। এর ফলে নারী পুরুষ নির্বিশেষে যৌন ইচ্ছা হ্রাস পায়। শরীরে অতিরিক্ত মেদ বাড়িয়ে দেয় "সেক্স হরমোন বাইন্ডিং গ্লোবুলিনস" (এসএইচবিজি)। এই এসএইচবিজি টেস্টোস্টেরনের সঙ্গে কেমিক্যাল বন্ধন গঠন করে। ফলে স্বাভাবিক যৌন জীবনের জন্য দেহে যে পরিমাণ সেক্স হরমোন প্রয়োজন তা হ্রাস পায়। হরমোন সমস্যার জন্য অতিরিক্ত ওজনের অপ্লবয়সী ছেলেদের দেহে স্তন বৃদ্ধি হতে পারে। সমস্যা দেখা দেয় মেয়েদের ঋতু চক্রে।

অতিরিক্ত ওজন মহিলাদের ডিম্বাণু গঠন ও ফার্টিলাইজেশনে অস্বাভাবিকতা সৃষ্টি করে। ওবেসিটি গর্ভপাতের একটি বড় কারণ। পুরুষদের ক্ষেত্রে এর ফল আরও মারাত্মক। ওবেসিটির ফলে নিম্ন মানের শুক্রাণু তৈরি হয়। গবেষণায় দেখা গেছে অতিরিক্ত ওজনের পুরুষরা স্বাভাবিক ওজনের পুরুষদের থেকে ৩৫% কম শুক্রাণু উৎপাদন করেন। ওবেসিটির ফলে পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতা ব্যাপক ভাবে হ্রাস পায়। অতিরিক্ত ওজন পুরুষাঙ্গের স্বাভাবিক গঠন নষ্ট করে। ফলে স্বাভাবিক যৌনজীবন সরাসরি ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
বিস্তারিত

স্থূলতার ফলে বিশ্বজুড়ে কিশোরীরা দ্রুত ঋতুমতী হচ্ছে !

আজ বিশ্বজুড়ে স্থূলতা এখন কপালে ভাঁজ ফেলছে সাধারণ মানুষের। সারা পৃথিবী জুড়েই বাড়ছে মোটা মানুষের সংখ্যা। অতিরিক্ত ফাস্ট ফুড খাওয়ার প্রবণতায় বিশেষত কিশোর-কিশোরীদের অস্বাভাবিক হারে ওজন বৃদ্ধি হচ্ছে।স্থূলতা নিজের সঙ্গে ডেকে আনছে হাজারও শারীরিক ও মানসিক সমস্যাও। 
বিস্তারিত

শুক্রাণুকে দুরন্ত গতি দিতে নিয়মিত গাজর খেয়ে যান।

আপনি জানেন কি ? পুরুষের শুক্রাণুকে গতি দিতে গাজরেরও রয়েছে অসাধারণ ভুমিকা। গতিময় জীবনে আপনার শুক্রাণুই বা পিছিয়ে থাকবে কেন? শুক্রাণুকে কি উসেইন বোল্টের গতি দিতে চান? তাহলে অবশ্যই বেশি করে গাজর খান। নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে শাক-সব্জী সুস্থ সবল শুক্রাণু তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে।
বিস্তারিত

সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

যৌন উত্তেজনার সময় পুরুষের লিঙ্গের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ স্বাভাবিক ভাবে কত হয় ?

পুরুষের যৌন উত্তেজনার সময় সাধারণত পেনিস বা লিঙ্গের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ উভয়টাই বেড়ে যায়। কারণ তখন লিঙ্গে রক্ত সরবরাহকারী ধমনীসমূহ প্রসারিত হয়ে স্পঞ্জি টিস্যুগুলিতে অতিরিক্ত রক্ত সরবরাহ করে থাকে। এর ফলে ঐ টিস্যুগুলো যথাযথ ভাবে প্রসারিত হওয়ার কারণে পুরুষের লিঙ্গ দৈর্ঘ্যে ও প্রস্থে বাড়তে থাকে। স্পঞ্জি টিস্যুসমূহ প্রসারিত হয়ে লিঙ্গের শীরাগুলিকে চেপে দেয় যাতে ঐ টিস্যুগুলি থেকে শীরার মাধ্যেম রক্ত কম পরিমানে অপসারিত হয়।

ফলস্বরূপ বেশি পরিমানে রক্ত লিঙ্গে প্রবেশ করে কিন্তু অল্প অপসারিত হয়। এই প্রক্রিয়াটি ততক্ষণ পর্যন্ত চলতে থাকে যতক্ষন না একটি সাম্যাবস্থা সৃষ্টি হয়ে থাকে, যাতে করে উত্তেজিত লিঙ্গের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ একটি নির্দিষ্ট মান পর্যন্ত বজায় থাকতে পারে। উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গের দৈর্ঘ্য গড়ে 4.7 থেকে 6.3 ইঞ্চি, অনেকের মতে গড় দৈর্ঘ্য 5.1 - 5.9 ইঞ্চি হয়ে থাকে। তবে ব্যাক্তি বিশেষের উপর নির্ভর করে এই মান 4 ইঞ্চি থেকে 7.5 ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে। সব থেকে দীর্ঘতম লিঙ্গের দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ১৩.৫ ইঞ্চি। তবে এখানে উল্লেখ্য যে, অনুত্তেজিত অবস্থায় লিঙ্গের দৈর্ঘ্যের উপর উত্তেজিত দৈর্ঘ্য কখনোই নির্ভর করেনা।
যৌন উত্তেজনার সময় পুরুষের লিঙ্গের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ স্বাভাবিক ভাবে কত হয় ?
আরও একটি কথা বলা প্রয়োজন- পুরুষভেদে ব্যাক্তির শরীরের বা অঙ্গ প্রত্যঙ্গের দৈর্ঘ্যের উপরেও তার উত্তেজিত লিঙ্গের দৈর্ঘ্য নির্ভর করেনা। লিঙ্গের গড় পরিধি হয়ে থাকে প্রায় 4.8 ইঞ্চির মত। উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গের কোন একদিকে বেঁকে যাওয়াটাও একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। বলে রাখা প্রয়োজন, প্রকৃতিগত ভাবেই অধিকাংশ পুরুষের লিঙ্গের গোড়ার দিকটা অগ্রভাগের তুলনায় কিছুটা চিকন হয়ে থাকে। এছাড়াও দেখা যায় যে, অনেকের ক্ষেত্রে উত্তেজিত অবস্থায় লিঙ্গ উপরের দিকে, আবার অনেকের নিচের দিকে কিংবা ভূমির সমান্তরালে মুখ করেও অবস্থান করে। ইহাও একটা স্বাভাবিক বিষয়, তাই এর জন্য কখনোই মন খারাপ বা হীনমন্যতায় ভুগবেন না। আজকের এই তথ্যটা জানার পর থেকে আশা করি, আমাদের দেশের যেসব তরুণ-যুবকরা নিজেদের লিঙ্গের সাইজ নিয়ে সন্তুষ্ট নন বা ভয়ে আছেন অথবা লিঙ্গ বড় করার চিন্তায় সর্বদাই বিভোর থাকেন তারা আর এ বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করে অযথা সময় নষ্ট করবেন না। ধন্যবাদ।
বিস্তারিত

রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

খাটো পুরুষরাই যৌনতায় বেশি পারদর্শী - জানেন কি ?

অনেকই নিজের দৈহিক উচ্চতা বাড়ানো নিয়ে বেশ তোড়জোড় শুরু করে দেন। জানেন কি বাস্তবে অন্যদের তুলনায় কম উচ্চতার পুরুষরা যৌনতায় বেশি পারদর্শী বলে জানা গেছে এক গবেষণা থেকে। সম্প্রতি "ডিসকভার ম্যাগাজিন" এ বিষয়ে একটি গবেষণা লব্ধ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যা বেশ গুরুত্বের সাথেই আরো অনেক সংবাদপত্রেও প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় ২০ থেকে ৫৪ বছর বয়সী ৫৩১ জন পুরুষকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

পুরুষ লিঙ্গের দৈর্ঘ্য কী কী দ্বারা ঠিক হয় এবং লিঙ্গের সঠিক মাপ কিভাবে নেব?

অধিকাংশ পুরুষ বিশেষ করে তরুণ-যুবকরা কোনো না কোনো সময়ে লিঙ্গ নিয়ে নানা প্রকার চিন্তা করে থাকেন। অথচ লিঙ্গ ছাড়া আমাদের জীবনে আরো অনেক কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে সেগুলো নিয়ে ভাবনা চিন্তা করা দরকার এবং সেগুলোতে সময় দেয়ার উচিত । এবার আসুন প্রশ্নগুলির দিকে তাকাই।
বিস্তারিত

বীর্য পানে কি কোনো ক্ষতির সম্ভবনা রয়েছে ?

অনেকেই এরকম প্রশ্ন করেন যে মেয়েরা যদি ছেলেদের বীর্য পান করে তাহলে কি গর্ভবতী হওয়ার কোন সম্ভাবনা আছে? অথবা বীর্য পান করলে কোনো প্রকার ক্ষতি হয় কি ? আরো নানান প্রশ্ন। আসুন জেনে নেই এ সংক্রান্ত কিছু তথ্যাদি যা হয়ত আমরা অনেকেই জানি না।
বিস্তারিত

বাচ্চা বা সন্তান নিতে ইচ্ছুক নবদম্পতির কিছু করণীয় বিষয় !

একজন পুরুষ এবং মহিলা যখন নতুন সংসার শুরু করেন তখন তারা নানা স্বপ্ন দেখে থাকেন। তার মধ্যে একটা সন্তান যেন তাদের ভালবাসার মূর্ত প্রতীক হয়ে দাড়ায়। তাই প্রত্যেক নবদম্পতিই এই স্বপ্নটি মনে মনে লালন করে চলেন। তাছাড়া এটা সবারই জানা যে, সন্তান ছাড়া একটি পরিবার সম্পূর্ন হয় না। একটি দম্পতি সংসার শুরু করার পরেই সন্তানের অভাববোধ করেন । এটাই জগতের নিয়ম। কিন্তু একটি সংসারে নতুন অতিথি আসার আগে অনেক প্রস্তুতির প্রয়োজন পড়ে । একটি সুস্থ ও সবল বাচ্চার স্বপ্ন দেখে সব দম্পতিরাই। তাই স্বপ্নের সূচনা যেন ভালোভাবে হয়, তাহলে স্বপ্নটি পূরণ হবার সম্ভাবনাও বেশী থাকে।

বলা হয়ে থাকে একটি সার্থক গর্ভধারণ,গর্ভধারণ করার আগেই বিভিন্ন প্লানের উপর নির্ভর করে। সব মহিলাই উপকৃত হতে পারেন যদি গর্ভধারণের আগের প্লান সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান থাকে। আসুন জেনে নেওয়া যাক, গর্ভধারণের আগে কি কি প্রস্তুতি নেয়া দরকার।
বাচ্চা বা সন্তান নিতে ইচ্ছুক নবদম্পতির কিছু করণীয় বিষয় !
আর্থিক প্রস্তুতি :- যদিও বলা হয়ে থাকে অর্থই অনর্থের মূল।তারপরও অর্থ ছাড়া জীবন অচল। তাই আপনার পরিবারে কোন নতুন অতিথিকে আনতে চাইলে তার ভবিষ্যতটা যতটা পারেন সুরক্ষিত করার চেষ্টা করবেন। কেননা সন্তান পালন বর্তমান যুগে অনেক ব্যয়সাপেক্ষ। তাই গর্ভধারণ করার ইচ্ছা থাকলে আগে অর্থনৈতিক দিকটাও ভেবে দেখবেন। একটা প্লানও করে নিতে পারেন। একটা ফিক্সড ডিপোজিট অথবা ইন্সুরেন্স করিয়ে নিতে পারেন গর্ভধারণের আগে।এতে আপনার অনাগত সন্তানের ভবিষ্যত সিকিউর থাকবে। এছাড়া একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমানো উচিত্‍ গর্ভধারণের চেষ্টাকালীন সময়ে। কেননা গর্ভাবস্থায়,বাচ্চা প্রসবকালীন ও বাচ্চা জন্মদানের পরবর্তী অবস্থায় অর্থের দরকার হয়।

মানসিক প্রস্তুতি :- আপনি ও আপনার স্বামী যখন গর্ভধারণের চেষ্টা করবেন,তখন মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিবেন, আপনারা এখন সন্তান চান কিনা? সন্তানের দেখভাল করার মত লোকজন ও পর্যাপ্ত পরিমাণ সময় আছে কিনা? ক্যারিয়ারের গঠনের মাঝে সন্তান নিলে সামলাতে পারবেন কিনা? দু জনের মাঝে ভালো বোঝাপড়া আছে কিনা? মানসিকভাবে বর্তমানে আপনি বিপর্যস্ত কিনা? এই প্রশ্নগুলো নিজেকে করুন। যদি হ্যাঁবাচক উত্তর পান তবে বুঝতে হবে যে আপনি মানসিকভাবে প্রস্তুত। যদি না বাচক উত্তর পান তবে গর্ভধারণের চেষ্টা করার আগে আরও ভালোমতো ভেবে নিন।

শারীরিক প্রস্তুতি :- মেডিকেল চেকআপ :আপনি কি খুব শ্রীঘ্রই বাচ্চা নিতে চাচ্ছেন?যদি বাচ্চা নিতে চান তবে গর্ভধারণের জন্য একটা বিশেষ সময়ের পরিকল্পনা করুন। এরপর মেডিকেল চেকআপ করুন।এতে করে আপনি জানতে পারবেন যে,বাচ্চা নেয়ার জন্য আপনার শরীর প্রস্তুত কিনা? কেনোনা একটি স্বাস্থ্যবান বাচ্চা জন্মদেওয়া একটি সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান মায়ের উপর নির্ভর করে। এজন্য প্রি কন্সেপসন, প্রি প্রেগনেন্সি চেক আপ বা গর্ভধারণ করার আগের চেকআপটা করে নেওয়া উচিত্‍। কেনোনা কিছু মেডিকেল কন্ডিশন ও জীবনযাত্রার মান গর্ভধারণকে প্রভাবিত করে, এমনকি গর্ভধারণ করার ক্ষমতাকেও প্রভাবিত করে।

কি কি চেকআপ করাবেন ?

যদি আপনি সন্তানধারণের চেষ্টা করেন এবং আগে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার চিকিত্‍সককে বলুন কবে নাগাদ তা বন্ধ করবেন? সাধারণত গর্ভধারণ করার চেষ্টা করার কিছু মাস আগে থেকেই জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিটি বন্ধ করতে বলেন ডাক্তাররা। আপনার কিছু স্বাভাবিক মাসিক হওয়া দরকার গর্ভধারণের আগে।এতে করে গর্ভধারণ পরবর্তী বাচ্চা প্রসবের সময় নির্ধারণ করতে সুবিধা হয়।

স্বাস্থ্য ও অন্যান্য পরীক্ষা করুন। আপনার কোন রোগ থাকলে তা সারিয়ে নেয়ার চেষ্টা করবেন। এমনকি আপনার স্বামীর কোন অসুখ থাকলেও তার চিকিত্‍সা করাতে হবে। এরপর ডাক্তার আপনার শারীরিক কিছু পরীক্ষা যেমন ওজন, রক্তচাপ ও আপনার নিতম্ব স্বাস্থ্যবান কিনা তা পরীক্ষা করবেন। কেননা খুব ছোট ও চাপা নিতম্বে বাচ্চা জন্মের সময় জটিলতা দেখা দেয়।তাই আগে থেকেই পরীক্ষা করা থাকলে প্রসবকালে আপনার ডাক্তার সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবেন।

এরপর ডাক্তারটা পরীক্ষা করবেন যে, আপনি সন্তান ধারণ করতে পারবেন কিনা? মানে বন্ধ্যা কি না তা পরীক্ষা করেন।অনেক কারণে একটি দম্পতি বন্ধ্যা হতে পারে। মহিলা ,পুরুষ উভয় ই এর জন্য দায়ী হতে পারে। এজন্য যথাযথ পরীক্ষা করে সমস্যা ধরা পড়লে, যার সমস্যা তার চিকিত্‍সা করাতে হবে।

প্যাপ টেস্ট করাতে হবে,জরায়ুমুখে কোন সমস্যা আছে কিনা তা জানার জন্য। কেনোনা একটি সার্থক প্রসব সুস্থ জরায়ু ও গর্ভাশয়ের উপর নির্ভর করে। এছাড়াও ডায়াবেটিস,উচ্চরক্তচাপ আছে কিনা তা পরীক্ষা করতে হবে। কারণ এইসব অসুখ মারাত্মক সমস্যা করে গর্ভাকালীন ও পরবর্তী সময়ে।তাই গর্ভধারণের আগেই এগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলুন। এছাড়া HIV ও herpes এই টেস্ট গুলো করা ভালো কেনোনা এগুলো থাকলে গর্ভধারণ করা ঝুকিপূর্ণ।

এছাড়াও আপনি যদি দ্বিতীয় বারের মত মা হতে যান এবং আপনার যদি আগের গর্ভকালীন অবস্থায় নিম্নোক্ত সমস্যা হয়ে থাকে,
  • বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাওয়া 
  • জন্মের সময় বাচ্চা মরে যাওয়া 
  • অকালে বাচ্চা হওয়া 
  • বাচ্চার শারিরীক গঠনে সমস্যা থাকা 
এইসব হয়ে থাকলে পরবর্তী বাচ্চা নেওয়ার সময় আপনাকে আরো সচেতন হতে হবে ও চিকিত্‍সকের পরামর্শমত গর্ভধারণ করতে হবে।

আপনার ও আপনার স্বামীর পরিবারে কোন জেনেটিক সমস্যার কারণে কারো অসুখ হলে, একজন জেনেটিক কাউন্সিলারের সাথে পরামর্শ অবশ্যই করবেন।

এজমা, ডায়াবেটিস, ডিপ্রেসনের ও অন্যান্য কোন ওসুধ খাওয়ার অভ্যাস থাকলে গর্ভধারণের চেষ্টা করার সময়ই এগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকুন এবং চিকিত্‍সকের পরামর্শ নিন। কেননা এতে সন্তান বিকলাঙ্গ হবার চান্স থাকে।

রুবেলা, চিকেন পক্স এর টিকা আগেই নিয়ে রাখুন। এছাড়া ১৫ বছরের পর সব মেয়েরি টিটি টিকা নেওয়া উচিত্‍। যে কোন ভ্যাক্সিন নেয়ার কমপক্ষে ১ মাস অপেক্ষা করুন গর্ভধারণের চেষ্টা করার জন্য।

দাঁতের যত্ন নিন। দাঁতের সমস্যা হলে একজন ডেন্টিস্ট কে দেখান।কারণ এটা প্রমাণিত যে দাঁতের মাড়ীতে কোন অসুখ থাকলে কমওজনের ও অকালে জন্ম হয় শিশুর।

একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য :- আপনার যদি ২৮ দিন অন্তর রেগুলার মাসিক হয় তাহলে মাসিক হওয়ার ১০ তম দিন থেকে ১৮ তম দিনে গর্ভধারণের চেষ্টা করলে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা বেশী থাকে আর যাদের অনিয়মিত মাসিক হয় তারা তাদের সবচেয় কম সময় যেই মাসিক হয় সেই সময়ের সাথে ১৮ বিয়োগ করে ও সবচেয়ে বেশী সময়ে যে মাসিক হয় তার সাথে ১০ বিয়োগ করে তার ওভুলেশন ডেট গণনা করতে পারে । যেমন কারো যদি ২৬ থেকে ৩১ দিন অন্তর অন্তর মাসিক হয় তাহলে ২৬-১৮=৮ এবং ৩১-১০=২১ অর্থাত্‍ তার মাসিক হবার ৮তম দিন থেকে ২১ তম দিনে গর্ভধারণের চেষ্টা করলে তা সফল হবার সম্ভাবনা বেশী থাকে ।

এছাড়াও আপনার ডাক্তারকে কিছু প্রশ্ন অবশ্যই জিজ্ঞাসা করবেন ,
  • কখন জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি বন্ধ করবেন ? 
  • ওভুলেশনের ডেট ক্যালকুলেট করে নিবেন । 
  • কি কি উপসর্গ দেখে বুঝবেন যে আপনি প্রেগন্যান্ট । 
সাধারণত মাসিক না হওয়া, স্তন বড় হয়ে যাওয়া, সকালে বমি বমি ভাব হওয়া এগুলো দেখে বুঝা যায় । এরপর সিউর হওয়ার জন্য প্রেগনেন্সি টেস্ট করাতে হবে। (তথ্যসুত্র :- সাজগোজ)
বিস্তারিত

যৌনসুখ বাড়াতে ভায়াগ্রার ব্যবহার অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ

প্রথমেই জানিয়ে রাখা ভালো, ভায়াগ্রা একটি ট্রেড নেম বা নির্দিষ্ট একটি ওষুধের রাসায়নিক নামকরণ। এর মূল উপাদান সিলডেনাফিল সাইট্রেট। প্রাথমিক পর্যায়ে এটি হৃদযন্ত্রের সমস্যায় ব্যবহার করা হলেও তাতে আশাপ্রদ ফল পাওয়া যায়নি। কিন্তু গবেষণা চলাকালীন দেখা যায়, পুরুষ রোগীদের লিঙ্গ উত্থানের ক্ষেত্রে তা কার্যকর হচ্ছে। কিন্তু যৌনসুখ বাড়াতে ভায়াগ্রা ব্যবহার করা হলেও এটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।

মূলত অনিচ্ছুক মসৃণ কোষের শিথিলতার সময়সীমা বৃদ্ধি করে এবং পুরুষাঙ্গে রক্ত চলাচলের হার বাড়ানোই ভায়াগ্রার কাজ। তবে শুধুমাত্র পুরুষাঙ্গই নয়, গোটা শ্রোণী এলাকাতেই রক্ত সরবরাহ বাড়ায় ভায়াগ্রা। এর ফলে পুরুষ্যত্বহীন রোগী যৌন উত্তেজনা অনুভব করেন এবং তাদের পুরুষাঙ্গ উত্থিত হয়। পুরুষদের পাশাপাশি অনেক মহিলাও ভায়াগ্রা সেবন করেন। এতে তাদের কাইটরিসে রক্ত সঞ্চালন ঘটে এবং তারা বিপুল উত্তেজনা অনুভব করেন। পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, শতকরা ৮৮ ভাগ ক্ষেত্রে যৌনতায় অক্ষম পুরুষ ভায়াগ্রা ব্যবহার করে ফল পেয়েছেন। শুধু লিঙ্গ উত্থানের সমস্যাই নয়, এই অবস্থা ধরে রাখতেও ভায়াগ্রার ভূমিকা প্রশ্নাতীত।
ভায়াগ্রার ব্যবহার অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ :- ভায়াগ্রা ব্যবহারের আগে কয়েকটি ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে নেওয়া জরুরি। চিকিত্‍সকদের মতে, হৃদযন্ত্রের সমস্যা থাকলে এই ওষুধ প্রয়োগ করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এই কারণে ভায়াগ্রা ব্যবহারের আগে দেখে নিতে হবে রোগীর কোন হৃদযন্ত্র জনিত সমস্যা রয়েছে কিনা। সাধারণত, হার্ট ফেইলিয়র, স্ট্রোক বা মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, হার্টের মায়োকার্ডিয়ামে সংক্রমণ, অত্যধিক বা অত্যন্ত কম রক্তচাপের সমস্যা থাকলে চিকিত্‍সক এই ওষুধ ব্যবহার করতে নিষেধ করেন। এ ছাড়া জিভের নীচে রাখার গ্লিসারিন টাইনাইট্রেটস ট্যাবলেট, স্প্রে, ডাইনাইট্রেটস ইত্যাদি ওষুধের সঙ্গেও ভায়াগ্রা ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন চিকিত্‍সকরা। বাজারে প্রচলিত অর্গ্যানিক নাইট্রেটস যেমন নাইট্রোগ্লিসারিন, আইসোসরবাইটডাইনাইট্রেটস, নাইটোডুর, নাইটোপেস্ট এবং আইসোবিউটাল নাইট্রেট সমৃদ্ধ ওষুধ নিয়মিত ব্যবহার করলেও ভায়াগ্রা সেবন করা মানা।

ভায়াগ্রার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে মতান্তর রয়েছে। তবে প্রচলিত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে মাথাব্যথা, মুখমণ্ডল রক্তবর্ণ ধারণ করা এবং দৃষ্টি জনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে বলে জানা গিয়েছে। বেশি মাত্রায় ভায়াগ্রা ব্যবহারে চোখের নানা সমস্যা দেখা দেওয়া বিরল নয়। শুধু তাই নয় অনেকে ভায়াগ্রা ব্যবহারের পর সাথে সাথে হার্ট এটাক করে মারাও গেছে। 

যৌন সমস্যার হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা :- যেকোন যৌন সমস্যার মূলে রয়েছে অবশ্যই একটি কারণ। এই কারণটি নির্ণয় করে যথাযথ চিকিত্সার মাধ্যমে যৌন সমস্যাটি চিরতরে নির্মূল করাই হলো বুদ্ধিমানের কাজ। আর পুরুষ এবং মহিলাদের যেকোনো যৌন সমস্যা চিরতরে নির্মূলের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা বিজ্ঞানের গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ সৃষ্টিলগ্ন থেকে নানা প্রকার যৌন রোগসমূহকে চিরতরে নির্মূলের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথি ছাড়া আর কোনো চিকিত্সা বিজ্ঞানই তেমন কোনো সুবিধা করে উঠতে পারে নি। কারণ অন্যান্য চিকিত্সা পদ্ধতিতে ঔষধের রয়েছে মারাত্মক সব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যা হোমিওপ্যাথিতে নেই বললেই চলে। যৌন দুর্বলতায় ভায়াগ্রার মত ক্ষতিকর ঔষধ তো দুরের কথা অন্য যে কোনো প্রকার উত্তেজক ঔষধ খাওয়া থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকুন। আর যেকোন প্রকার যৌন সমস্যায় সর্বাধিক কার্যকর হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা গ্রহণ করে চিরদিনের জন্য ঐ সমস্যা থেকে মুক্ত হন। ধন্যবাদ।
বিস্তারিত

মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

বাংলাদেশে পেশা বা ক্যারিয়ার হিসেবে হোমিওপ্যাথি

প্রযুক্তির উন্মেষ ঘটিয়ে দ্রুত এগিয়ে চলেছে বিশ্ব। তারই ধারাবাহিকতায় নব নব পেশার সম্মিলন ঘটে চলেছে আমাদের চারপাশে। মানুষ স্বাভাবিকভাবেই আধুনিতাকে স্বাগত জানিয়ে থাকে। ফলে আধুনিকতা সমৃদ্ধ পেশার চাহিদা সবসময়ই বৃদ্ধির পথে। সারাবিশ্বে আধুনিকতার উন্নয়নের সাথে সাথে এমন অনেক পেশা রয়েছে যাদের চাহিদা বিন্দুমাত্র হরাস পায়নি। হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার তার মধ্যে অন্যতম। হোমিওপ্যাথিক শিক্ষা অর্জন করেই হতে হয় হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার।
বিস্তারিত

শিশুদের যৌন নির্যাতন থেকে রক্ষায় অভিভাবকদের করণীয়

আমাদের দেশে যৌন নির্যাতনের হার দিন দিন যে ভাবে বেড়ে চলছে তা যথেষ্ট উদ্বেগের কারণ হয়ে দাড়াচ্ছে। বাসা বাড়ি, পথ ঘাট এমনকি স্কুলের মতো স্থানেও শিশুরা পর্যন্ত বিকৃত রুচির মানুষজন দ্বারা যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত। তবে সবচাইতে দুঃখজনক ব্যাপার হলো নানা জরিপের ফলাফলে জানা যায় শিশুদের প্রতি যে যৌন নির্যাতন করা হয় তার নির্যাতক বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পরিবারের নিকটতম সদস্য হয়ে থাকেন।
বিস্তারিত

রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৪

অণ্ডকোষের প্রদাহ বা অরকাইটিস - কারণ, লক্ষণ এবং চিকিৎসা

অরকাইটিসকে সাধারণ বাংলায় অণ্ডকোষের প্রদাহও বলা হয়ে থাকে। এটি হলো একটি বা দু’টি অণ্ডকোষের প্রদাহ, যা সচরাচর সংক্রমণের কারণে হয়। অনেকে এটাকে এপিডিডাইমো-অরকাইটিস অথবা টেস্টিস ইনফেকশন বলে থাকেন। এটা হওয়ার পেছনে রয়েছে বেশ কিছু কারণ। নিম্নে এ সম্পর্কে আলোকপাত করা হলো।

কারণ ও ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়গুলো

অরকাইটিস বা অণ্ডকোষের প্রদাহ বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস দ্বারা ঘটতে পারে। এটা সাধারণত এপিডিডাইমিসের প্রদাহের ফলস্বরূপ হয়। অণ্ডকোষের শেষ প্রান্তে থাকে এপিডিডাইমিস। এটা একটি নল, যা ভাস ডিফারেন্স (শুক্রবাহী নালি) ও অণ্ডকোষকে সংযুক্ত করে।
অণ্ডকোষের প্রদাহ বা অরকাইটিস - কারণ, লক্ষণ এবং চিকিৎসা
অরকাইটিসের সবচেয়ে সাধারণ ভাইরাসজনিত কারণ হচ্ছে মাম্পস। মাম্পসের প্রায় ৩০ শতাংশ রোগীর অসুস্থতার সময় অরকাইটিস হয়। এটা সবচেয়ে বেশি হয় বয়ঃসন্ধিকাল পার হয়ে আসা ছেলেদের। ১০ বছর বয়সের আগে এটা তেমন একটা দেখা যায় না। এটা সাধারণ মাম্পস হওয়ার চার থেকে ছয় দিন পরে ঘটে। অরকাইটিস রয়েছে এমন এক-তৃতীয়াংশ ছেলেদের এটা ঘটে থাকে মাম্পসের কারণে। পরিণতিতে অণ্ডকোষ ছোট হয়ে যায়।

২-২০ শতাংশ পুরুষের অরকাইটিস হয় বিরল রোগ ব্রুসেলোসিসের কারণে। অরকাইটিস বা অণ্ডকোষের প্রদাহ প্রোস্টেট বা এপিডিডাইমিসের সংক্রমণের কারণে হতে পারে। যৌন সংক্রামক রোগ যেমন গনরিয়া ও ক্লামাইডিয়ার কারণেও এটা হতে পারে। সাধারণত ১৯ থেকে ৩৫ বছর বয়সী পুরুষদের যৌনবাহিত কারণে অরকাইটিস বা অণ্ডকোষের প্রদাহ বেশি হয়।

এবং এর যৌনবাহিত কারণ ছাড়া অন্য যেসব কারণে অরকাইটিস হতে পারে তা হলো :-
  • মাম্পস রোগের বিরুদ্ধে অপর্যাপ্ত প্রতিরোধ ক্ষমতা 
  • বয়স ৪৫ বছরের বেশি 
  • বারবার মূত্রপথে সংক্রমণ 
  • মূত্রপথের জন্মগত সমস্যা 
  • জনন-মূত্রপথে অস্ত্রোপচার 
  • দীর্ঘদিন ফলিস ক্যাথেটারের ব্যবহার 
যৌনবাহিত কারণে অরকাইটিসের ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে :-
  • একাধিক যৌনসঙ্গিনী 
  • অস্বাভাবিক যৌন আচরণ 
  • যৌনসঙ্গিনীর আগে কোনো যৌনবাহিত রোগের ইতিহাস 
  • গনরিয়া অথবা অন্য যৌনবাহিত রোগের ইতিহাস 
উল্লেখ্য, এ রোগে প্রথমে প্রস্রাবে জীবাণু সংক্রমণ হয়। আস্তে আস্তে এ জীবাণু প্রোস্টেটে সংক্রমিত হয় এবং প্রোস্টেট থেকে এ রোগের জীবাণু এপিডিডাইমিসকে আক্রমণ করে।

রোগের লক্ষণ বা উপসর্গ

  • অণ্ডকোষে ব্যথা হওয়া, ফুলে যাওয়া ও ভারী বোধ হওয়া 
  • অণ্ডথলি ফুলে যাওয়া 
  • আক্রান্ত পাশের কুঁচকিতে ব্যথা হওয়া, ফুলে যাওয়া 
  • জ্বর হওয়া 
  • কুঁচকিতে ব্যথা করা 
  • লিঙ্গ পথে পুঁজ নির্গত হওয়া 
  • প্রস্রাবে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া করা 
  • যৌনসঙ্গমের সময় কিংবা বীর্যপাতের সময় ব্যথা করা 
  • বীর্যে রক্ত যাওয়া 
  • পায়খানা করার সময় কিংবা কোঁত দেয়ার সময় অণ্ডকোষের ব্যথা বেড়ে যাওয়া 

পরীক্ষা-নিরীক্ষা

  • প্রস্রাবের রুটিন ও কালচার পরীক্ষা 
  • ক্লামাইডিয়া ও গনোরিয়ার পরীক্ষা (ইউরেথ্রাল স্মেয়ার) 
  • রক্তের রুটিন পরীক্ষা 
  • ডপলার আল্ট্রাসাউন্ড 
  • টেস্টিকুলার স্ক্যান (নিউক্লিয়ার মেডিসিন স্ক্যান)। 

রোগের জটিলতা

অরকাইটিসের কারণে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং একটি বা দু’টি অণ্ডকোষই ছোট হয়ে যেতে পারে। অরকাইটিসের কারণে আরো যেসব জটিলতা দেখা দিতে পারে সেসবের মধ্যে রয়েছে অণ্ডথলিতে ফোড়া হওয়া, অণ্ডকোষে রক্তপ্রবাহ কমে যাওয়া, অণ্ডথলির ত্বকে ফিস্টুলা হওয়া এবং দীর্ঘস্থায়ী এপিডিডাইমিসের প্রদাহ হওয়া। অণ্ডথলিতে কিংবা অণ্ডকোষে তীব্র ব্যথা হলে তাৎক্ষণিক অপারেশনের প্রয়োজন হয়। যদি আপনার অণ্ডথলিতে কিংবা অণ্ডকোষে তীব্র ব্যথা হয়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন।

চিকিৎসা

অ্যালোপ্যাথরা ব্যাকটেরিয়া ঘটিত সংক্রমনে অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। গনরিয়া বা ক্লামাইডিয়ার ক্ষেত্রে যৌনসঙ্গিনীকেও চিকিৎসা দিতে হয়। কিন্তু হোমিওপ্যাথিতেও রয়েছে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন ও সফল চিকিত্সা। তাই অণ্ডকোষের প্রদাহ নিবারণে অভিজ্ঞ একজন হোমিওপ্যাথের সাথে যোগাযোগ করুন এবং চিকিৎসা নিন। মনে রাখতে হবে, সময়মতো চিকিৎসা না করলে অণ্ডকোষের কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। ব্যাকটেরিয়াজনিত অরকাইটিসের সঠিক চিকিৎসা করা হলে অণ্ডকোষের স্বাভাবিক কার্যক্রম ঠিক থাকে।
বিস্তারিত

কেজেল ব্যায়াম/কেগেল ব্যায়াম পুরুষদের যৌন জীবনের উন্নয়ন ঘটায়

আপনি হয়তো ভাবছেন কেজেল ব্যায়াম/ কেগেল ব্যায়াম (Kegel exercises) শুধু মহিলাদের জন্য হয়। আসলে তা নয়। মহিলারা এই ব্যায়াম থেকে যতটা সুবিধা লাভ করতে পারেন, পুরুষরাও ঠিক ততটা সুবিধা নিতে পারবেন। কেগেল ব্যায়াম শ্রোণী মেঝের পেশী সুসংগঠিক করে মূত্রসংবহনতন্ত্র, বৃহদন্ত্র ও পায়ুপথের কার্যপ্রণালী জোরদার করে এবং যৌনক্রিয়া ক্ষমতাকে উন্নিত করতে পারে। মহিলাদের মত পুরুষেরাও যখন তখন এই ব্যায়াম করতে পারেন। কিন্তু সবারই উচিত ব্যায়ামটি করার আগে সঠিক মাংশপেশী সনাক্তকরণ এবং সঠিক পন্থা জেনে নেয়া।
বিস্তারিত

সুন্নতে খতনা করানোর বহুবিদ সুফল এবং বৈজ্ঞানিক গুরত্ব

খতনা একজন পুরুষের জীবনঘনিষ্ঠ সভাবকর্ম (ফিতরাত)। ইসলামে এটি সুন্নত, মুসলমানদের অনুসরণীয় স্বাস্থ্যবিধি। সাধারণ পরিভাষায় খতনাকে ‘মুসলমানি’ বলা হয়। মুসলিম জাতির পিতা অভিধায় ভূষিত হজরত ইবরাহিম (আ.) প্রবর্তিত সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত এটি। হজরত ইবরাহিম (আ.) ঐশী নির্দেশে ৯৯ বছর বয়সে, হজরত ইসমাঈল (আ.) ১৩ বছর বয়সে এবং হজরত ঈসা (আ.) ৮ বছর বয়সে খতনা করেছেন। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ও খতনা করেছেন।

এটি মূলত পয়গম্বর (আ.) এর প্রবর্তিত সুন্নত। এ মর্মে কয়েকটি হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ইসলাম গ্রহণ করলে নবী করিম (সা.) খতনা করার আদেশ করেছেন আর নবীজির নির্দেশ মেনেই তা পালন করা ওয়াজিব। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত, রাসূলে করিম (সা.) বলেছেন, 'পাঁচটি বিষয় মানুষের ফিতরাতের অন্তর্ভুক্ত। গোঁফ ছাঁটা, বগলের পশম উপড়ে ফেলা, নখ কাটা, নাভির নিম্নাংশের লোম চেঁছে ফেলা ও খতনা করা।' (সুনানে নাসায়ি)।
সুন্নতে খতনা করানোর বহুবিদ সুফল এবং গুরত্ব
আলী বলেছেন, 'ফিতরাত ৫টি, খাতনা করা, ক্ষুর ব্যবহার করা (নাভির নিম্নাংশে), বগলের পশম উপড়ে ফেলা, নখ কাটা ও গোঁফ ছোট করা।' (বোখারি : ৫৪৬৯)।

খতনা হচ্ছে লিঙ্গের অগ্রভাগের ত্বক কেটে বাদ দেয়া। এ ত্বক লিঙ্গ মু-কে ঢেকে রাখে। খতনা আরবি শব্দ, ইংরেজিতে বলে "সারকামসিশন (Circumcisions)"। এ প্রথাটি পৃথিবীতে চালু আছে সেমেটিকিয় যুগ থেকে। ইসলাম ছাড়া খ্রিস্ট ও ইহুদি ধর্মে ব্যাপকভাবে বিদ্যমান। অন্যান্য ছোট ছোট ধর্ম-সংস্কৃতি-উপজাতি সমাজ ও অঞ্চলে এটা চালু আছে। মহিলাদের খতনা করার রীতিও বর্তমান আছে, বিশেষ করে আরব্য উপজাতি ও আফ্রিকান সমাজে।

পুরুষদের খতনার বিষয়টি ইসলামসম্মত, ওয়াজিব বটে যা নবী করিম (সা.) এর নির্দেশিত পদ্ধতি। খতনার আদর্শ সময় শৈশবকাল। শিশুর বয়স বেশি হলে খতনা করাতে গেলে তার জন্য ভীতিকর ও কষ্টকর হয়ে পড়ে। আমাদের দেশে হাজম (ডাক্তার নন) দ্বারা খতনা করার ঐতিহ্য আছে। তবে অভিজ্ঞ ডাক্তার-সার্জন দ্বারা খতনা করানোর মতো সচেতনতা অভিভাবকদের থাকা উচিত।

সুন্নতে খতনার বৈজ্ঞানিক সুফল

পুরুষের খতনাকে আধুনিক স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত বলে মনে করেন। খতনার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ছত্রাক (ব্যাকটেরিয়া) জাতীয় রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। খতনার প্রধান সুবিধা হলো এর ফলে লিঙ্গের অগ্র ত্বকে যে রিত তরল জমে নোংরা অবস্থার সৃষ্টি করে তা থেকে লিঙ্গ রেহাই পেতে পারে।

দেড় হাজার বছর আগে মহানবী (সা.) খতনার কথা বলেছেন, ব্যাপক গবেষণা শেষে আজকের আধুনিক বিজ্ঞান স্বীকার করেছে, খতনার ব্যাপক উপকারিতা আছে। খতনার সুফল নিয়ে চমৎকার গবেষণা করেছেন অস্ট্রেলীয় মেডিকেল সায়েন্সের অধ্যাপক ড. ব্রায়ান মরিস। তার গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, যেসব বালকের সারকামসিশন (খতনা) করা হয়নি তাদের যেসব বালককে খতনা করানো হয় তাদের অপেক্ষা কিডনি, মূত্রথলি ও মূত্রনালির ইনফেকশন ৪ থেকে ১০ গুণ বেশি হয়। তিনি মনে করেন, সারকামসিশনের (খতনা) মাধ্যমে অন্তত এক-চতুর্থাংশ মূত্রনালির ইনফেকশন হ্রাস করা যায়।

এ ব্যাপারে ইউরোলজি জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূত্রনালির প্রদাহ শিশুদের বেশি হয় এবং এতে কিডনির সমস্যা, জ্বর ও রক্তের ইনফেকশন পর্যন্ত হতে পারে। এমনকি সারকামসিশন (খতনা) মরণব্যাধি এইডস ও যৌন রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। সাধারণ অর্থে লিঙ্গের ক্যানসার হলো অপরিচ্ছন্নতার ব্যাধি। পুরুষাঙ্গের শীর্ষে ঘা হয়ে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে এক সময় ক্যানসারে রূপ নেয় এমন রোগীর ওপর গবেষণা করে দেখা গেছে, খতনা করানো পুরুষের চেয়ে খতনা না করানো পুরুষ এ ধরনের ক্যানসারে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। 

পাশ্চত্যে আজকাল স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়াতে খতনা করার ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, পুরুষের খতনা এইচআইভি ও এইডস প্রতিরোধে একটি কার্যকর ভূমিকা রাখে। আফ্রিকার যে দেশে খতনার হার বেশি সেসব দেশে এইডসের হার তুলনামূলক কম। 

যৌন বিজ্ঞানীরা বহুকাল আগে থেকেই বলে আসছে-পুরুষের খতনা করালে স্পর্শকাতরতা বেড়ে যায়। এতে করে যৌন মিলনে অধিক আনন্দ উপভোগ করে নারী-পুরুষ উভয়েই। পরিতৃপ্তির মাত্রাটাও বেশি হয়। অমুসলিম সম্প্রদায়ের মাঝেও খতনার প্রচলন রয়েছে। আফ্রিকার ‘ঝোসা’ সম্প্রদায়ের মাঝে কথিত আছে খতনা না করালে 'পুরুষ' হওয়া যায় না, বালক থেকে যায়। এ সম্প্রদায়েরই পুরুষ বিশ্বনন্দিত অবিসংবাদিত নেতা সদ্য প্রয়াত নেলসন ম্যান্ডেলাও খতনা করেছেন।
লেখক :- মোতাওয়াল্লি, হজরত কায়েদ সাহেব হুজুর (রহ.)
বিস্তারিত

ঘরের কাজে সময় ব্যয় করুন - আপনার যৌন জীবন মধুর হবে !

বিবাহের পর দাম্পত্যের মধুরতা প্রকাশ পায় যৌন মিলনে৷ পার্টনারের সঙ্গে যৌন মিলনের আনন্দ পেতে তাঁকে ঘরের কাজে আপনাকে সাহায্য করার কথা বলুন৷ কারণ সম্প্রতি একটা সমীক্ষাতে প্রমানিত হয়েছে যে সব দম্পতিরা ঘরের কাজে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করেন তারা সহবাসের সময়ে অধিক পরিমাণে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন৷
বিস্তারিত

চুম্বনে জীবানু ছড়ায় - জানেন কি ?

চুম্বন হল প্রেমের চিহ্ন৷ প্রেমকে প্রকাশ করার একটা মাধ্যম৷ চুম্বনের মধ্যে একটা মিষ্টি ছোঁওয়া আছে৷ যা প্রেমের মাত্রাকে দ্বিগুণ করে দেয়৷ কিন্তু বৈজ্ঞানিকরা বলছেন চুম্বন নাকি মহিলাদের জন্য ভীষণই ক্ষতিকর৷ বৈজ্ঞানিকদের মতে ঠোঁটের মধ্যে মুখ রেখে চুম্বনের মধ্যে দিয়ে যে লালাটা বের হয়, তার মধ্যে দিয়ে মহিলাদের শরীরে পুরুষদের শরীর থেকে সাইটোমেগালোভাইরাস প্রবেশ করে৷
বিস্তারিত

জীবনসাথীর কৌমার্য্য থাকাটা জরুরী - জানেন কি ?

আশ্চর্যজনক কিন্তু এটি সত্য৷ হ্যাঁ, তথ্য দেখে এটা বলা যেতে পারে৷ ভারতে বিবাহের পূর্বে সেক্সের আনন্দ নেওয়ার পরও ৮০ শতাংশ পুরুষ ও মহিলা মনে করেন যে তাদের জীবনসাথী এমন হবে যাদের কৌমার্য রয়েছে৷ সাপ্তাহিক আউটলুক পত্রিকাতে প্রকাশিত সারা দেশের কিছু ছোট শহরে মহিলা ও পুরুষদের মধ্যে সেক্স সম্বন্ধীয় আচরণ ও অবধারণা সম্বন্ধে জানার জন্য করা এক সমীক্ষাতে এই তথ্য উঠে এসেছে৷
বিস্তারিত

পুরুষের হাইড্রোসিল বা একশিরা নির্মূলে হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা নিন

হাইড্রোসিলকে আবার একশিরাও বলা হয়ে থাকে। এটি হলো পুরুষের অণ্ডকোষের চার পাশে ঘিরে থাকা একটি পানিপূর্ণ থলি, যার কারণে অণ্ডথলি ফুলে যায়। এই পানিটা প্রকৃতপক্ষে জমে থাকে অণ্ডকোষের দুই আবরণের মাঝখানে। জন্মের সময় প্রতি ১০ জন পুরুষশিশুর মধ্যে প্রায় একজনের হাইড্রোসিল থাকে, তবে বেশির ভাগ হাইড্রোসিল চিকিৎসা ছাড়াই প্রথম বছরের মধ্যে মিলিয়ে যায়। আর পুরুষদের সাধারণত ৪০ বছরের ওপরে অণ্ডথলিতে প্রদাহ বা আঘাতের কারণে হাইড্রোসিল হতে পারে।
বিস্তারিত

ডায়াবেটিস জনিত যৌন অক্ষমতায় কি করবেন?

ডায়াবেটিস আমাদের সমাজে অতি পরিচিত এক শব্দ। বিশেষ করে শহরাঞ্চলে এমন পরিবার খুব কমই খুঁজে পাওয়া যাবে যেখানে কেউ না কেউ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন নি। ডায়াবেটিস নারী এবং পুরুষের শরীরের অটোনমিক ব্যবস্থাকে দুর্বল করে দেয়। ফলে পুরুষের কিংবা নারীর দৈহিক চলৎশক্তি নিষ্ক্রিয় হতে থাকে। তবে এটি ধীরে ধীরে সংগঠিত হয়।ডায়াবেটিসের ফলে ওজন হ্রাস পায়, পলিরিয়া, পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি ইত্যাদি দেখা দিতে শুরু করে। তবে ডায়াবেটিসের সাথে সম্পর্কিত অতি সচরাচর দৃষ্ট্য একটি সমস্যা হচ্ছে যৌন অক্ষমতা।

ডায়াবেটিস জনিত যৌন অক্ষমতায় প্রধানত পুরুষের লিঙ্গ যৌনমিলনের জন্য প্রয়োজনীয় মাত্রায় দৃঢ় হতে পারেনা। যেসকল পুরুষের ডায়াবেটিস আছে তাদের যৌনঅক্ষমতার সম্ভাবনা – যে সকল পুরুষের ডায়াবেটিস নেই তাদের তুলনায় তিনগুন বেশি। গবেষনায় দেখা গেছে ৩৫ থেকে ৭৫ ভাগ ডায়াবেটিসের পুরুষ রোগী যেকোন মাত্রায় (কম/মাঝারী/প্রকট) যৌন সমস্যার সম্মুখিন হন।
ডায়াবেটিস জনিত যৌন অক্ষমতায় কি করবেন?
যদি আপনার ডায়াবেটিস থাকে তাহলে রক্তের অতিরিক্ত মাত্রায় সুগার অবশ্যই নিয়ন্ত্রনে রাখতে হাবে, কারন বাড়তি সুগার যৌন উত্তেজনার সাথে সম্পর্কিত রক্তপ্রবাহী নালী এবং স্নায়ু অকেজো করে দেয়। নষ্ট হয়ে যাওয়া রক্তপ্রবাহী নালী নাইট্রিক অক্সাইড অবমুক্তিতে বাঁধা প্রদান করে। নাইট্রিক অক্সাইড এর অভাবে লিঙ্গোত্থান হয়না, কারন এটি রক্তনালীকে constricted করে এবং লিঙ্গে পর্যপ্ত রক্তপ্রবাহ হয়না। বলা বাহুল্য লিঙ্গে রক্তের প্রবাহ জোরদার হলেই পুরুষের লিঙ্গ দৃঢ় দাড়িয়ে থাকে।

উচ্চ রক্তচাপও যৌনঅক্ষমতার সম্ভাবনা আশঙ্কাজনকভাবে বাড়িয়ে দেয়। ডায়াবেটিস এবং উচ্চরক্তচাপ সম্মিলিত ভাবে রক্তপ্রবাহী নালী ধ্বংস করায় ভুমিকা রাখার ফলশ্রুতিতে যৌন অক্ষমতার ঝুকি বাড়ায়, লিঙ্গে যথেষ্ট পরিমান রক্তপ্রবাহ অনুপস্থিত থাকা এর প্রধান কারন।

ডায়াবেটিস রোগীর কোলষ্টরলের মাত্রা বেশি হওয়া একটি সাধারন বিষয়। এলডিএল কোলষ্টরল (LDL cholesterol) রক্ত নালী dilate করাতে সারসরি প্রভাব ফেলে। উচ্চ মাত্রার কোলষ্টরল স্তর fatty deposits in artery walls এ ফলপ্রসু। fatty deposit এর এই গঠন লিঙ্গে রক্ত সঞ্চালন ব্যহত করে।

সত্যি কথা হলো এলোপ্যাথিতে ডায়াবেটিসের কোন চিকিৎসাই নাই। এ্যালপ্যাথি ডাক্তাররা যা করেন অথবা বলা যায় তারা যা পারেন, তা হলো ডায়াবেটিসের তীব্রতা বা উৎপাত কমিয়ে রাখা, নিয়ন্ত্রণে রাখা। ডায়াবেটিস নির্মুল করা বা পুরোপুরি ভালো করার ক্ষমতা এলোপ্যাথিক ঔষধের নাই। তবে ডায়াবেটিস সৃষ্টি করার ক্ষমতা এলোপ্যাথিক ঔষধের আছে।

আপনি যদি ইন্টারনেটে একটু খোঁজাখুঁজি করেন, তবে এমন হাজারো গবেষণা রিপোর্ট এর সন্ধান পাবেন, যাতে নিরপেক্ষ চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করেছেন যে, টিকা/ ভ্যাকসিন নেওয়ার কারণেই মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়। যখন থেকে মানুষকে পাইকারী হারে টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে, তখন থেকেই পাইকারী হারে ডায়াবেটিস হওয়া শুরু হয়েছে। আগে জন্মের পর থেকে শিশুদের টিকা দেওয়া শুরু হতো আর এখন শিশুরা মায়ের পেটে থাকতেই তাদের গর্ভধারীনী মাকে টিকা দেওয়ার মাধ্যমে প্রকারান্তর শিশুদেরকেই টিকা দেওয়া হচ্ছে। ফলে মায়ের পেট থেকেই শিশুরা বিষাক্ত দেহ-মন নিয়ে দুনিয়ায় আগমণ করছে। তাই ইদানীং শিশুদের মধ্যেও ডায়াবেটিসের প্রকোপ দেখা যাচ্ছে।

আপনি যদি ডায়াবেটিসের কারণে যৌন অক্ষমতা সমস্যার ভুক্তভুগী হন তাহলে স্বাস্থ্যকর ও নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন এবং আপনার চিকিত্সকের সাথে যোগাযোগ রেখে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করার মাধ্যমে ডায়াবেটিস জনিত যৌন অক্ষমতা থেকে নিস্তার পেতে পারেন। ডায়াবেটিস জনিত যৌন অক্ষমতায় হোমিওপ্যাথি হলো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন সুন্দর একটি চিকিত্সা। তাই এ সমস্যায় আক্রান্ত হলে আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে যোগাযোগ করুন এবং চিকিত্সা নিন। আশা করি সুফল পাবেন।
বিস্তারিত

খারাপ বৈবাহিক সম্পর্ক আপনাকে সহজেই অসুস্থ্য করে তুলতে পারে!

ডিবরা উম্বারসন যিনি ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের সমাজবিজ্ঞানের অধ্যাপক তার এবং তার অন্য সহযোগী অধ্যাপকগনের জার্নাল অব সোস্যাল বিহেভিয়র এ প্রকাশিত এক গবেষনায় দেখা গেছে শক্তিশালী সামাজিক বন্ধনের সাথে সুস্বাস্থ্যের অনেক সংযুক্তি রয়েছে। ভাল স্বাস্থ্যের জন্য বিবাহ হচ্ছে সবছে ভাল সামাজিক আত্মীয়তার বন্ধন। বিবাহের সাথে শাররীক সুস্থ্যতা নির্ভর করার মানে এটা নয় যে, অবিবাহিত থাকার চেয়ে বিবাহ করা উত্তম। শুধুমাত্র বিবাহ ভাল স্বাস্থ্যের নিয়ামক নয় – এর জন্য অবশ্যই স্বামী-স্ত্রীর সু-সম্পর্ক জরুরী। 

উম্বারসন এবং তার দল ১,০৪৯ জন বিবাহিত যুগলের ব্যাক্তিগত জীবনের তথ্য সংগ্রহ করেন ১৯৮৬, ১৯৮৯ এবং ১৯৯৪ সালে। অংশগ্রহনকারীগন তাদের স্বস্থ্য এবং বিবাহিত জীবনের মান এর বিস্তারিত তথ্য প্রদান করেন। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে তারা বলেন, “বিবাহিতদের মাঝে – দূর্দশাগ্রস্ত সম্পর্কের মানুষের স্বাস্থ্য সুসম্পর্কযুক্ত যুগলের তুলনায় খারাপ। গবেষনার ফলাফলে আরো বলা হয় – খারাপ সর্ম্পকের বিবাহিত যুগলের স্বাস্থ্য ঝুকি ডিভোর্সড যুগলের চেয়ে অনেক মাত্রায় বেশি; বিশেষ করে বৃদ্ধ বয়সে।”
খারাপ বৈবাহিক সম্পর্ক আপনাকে সহজেই অসুস্থ্য করে তুলতে পারে
বৈবাহিক মান এর সাধারন জ্ঞানমুলক প্রশ্নমালা :-
  • আপনার বিবাহে আপনি কতটা খুশি?
  • আপনার স্বামী/স্ত্রী আপনাকে কতটা ভালবাসে এবং আপনার প্রতি কতটা যত্নশীল বলে আপনার ধারনা?
  • আপনি যখন আপনার সমস্যা এবং চিন্তার কথা আপনার সঙ্গীকে বলতে চান – তখন তা শুনতে সে কতটা আগ্রহ দেখায়?
  • কত সময় ব্যভধানে আপনার মনে হয় “বৈবাহিক সম্পর্ক বিরক্তিকর” অথবা “বিয়েটি আপনার জন্য বিপর্যয় ঢেকে এনেছে”?
  • আপনার কি মনে হয় আপনাদের সম্পর্ক অপ্রিয় এবং আপনাদের মাঝে অনেক মানসিক অমিল?
দুর্বল বৈবাহিক সম্পর্ক – দুর্বল স্বাস্থ্য :- স্বাস্থ্য সম্পর্কে নিজের মুল্যায়ন সব সময় একই প্রকার থাকেনা। সব যুবক-যুবতী সুস্বাস্থ্যের অধিকারী আবার সব বৃদ্ধ বয়সীরা দুর্বল তা কিন্তু নয়। বিবাহিত সম্পর্কে যারা বেশি অসুখী তাদের স্বাস্থ্যের মান নিন্মমুখী। আবার যাদের পারিবারীক বন্ধন বিশ্বাসপুর্ন তাদের ক্ষেত্রে সুস্বাস্থ্যের সাথে বয়সের তারতম্যে কোন পার্থক্য পরিলক্ষীত হয়নি।

অসুখী মানুষের বৃদ্ধবয়সে স্বাস্থ্যঝুকি বাড়ার কিছু কারন হতে পারে :-
  • বছরের পর বছর পারিবারিক অশান্তি মানসিক চাপ সৃষ্টি করে; যার ফলে বয়সের সাথে সাথে তারা অন্যদের তুলনায় বেশি অসুস্থ থাকেন। 
  • বয়স মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার দুর্বল করে দেয়। দুশ্চিতা তাই সহজে বয়স্কদের ঘায়েল করে। যা হার্ট এ্যটাক এর ঝুকি বাড়ায়। 
  • বয়স্ক মানুষ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পরিবারকেন্দ্রিক হয়ে যান। সমাজের সাথে সম্পর্ক কমে যাবার কারনে সাংসারিক অশান্তি নানান রোগের উপশর্গ দেখা দেয়। 
বিস্তারিত

নিজ ঘরেই নারীরা যে ভাবে ধর্ষিত হচ্ছেন !!

বাংলাদেশের বিবাহিত নারীদের প্রায় ৩০% নারী জীবনের কোনো না কোনো সময় স্বামীর মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের শিকার হয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)। তাদের প্রকাশিত একটি প্রকাশনা থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ২০ থেকে ৩৪ বছর বয়সী বিবাহিত নারীরা এ নির্যাতনের ক্ষেত্রে বেশি ঝুঁকির মধ্যে আছেন।
বিস্তারিত