যৌন সচেতনতা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
যৌন সচেতনতা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৪

পুরুষরা আকর্ষণ বাড়াতে যা যা করতে পারেন

পুরুষরা কিছু নিয়ম শৃঙ্খলার মধ্যে থাকলে তাদের যৌবন দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং সকলের নিকট অধিক আকর্ষনীয় হয়ে উঠেন। অতীতে পুরুষ বলতে বোঝাতো পেশিশক্তির প্রদর্শন। সে সময় সৌন্দর্যের মতো বিষয় নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজনীয়তা ছিল না। কিন্তু এখন অবস্থা পাল্টেছে। বর্তমান যুগে পুরুষের আকর্ষণ বজায় রাখার জন্য যেসব বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। এ লেখায় থাকছে এ বিষয়ে কিছু পরামর্শ :

পোশাকের দিকে লক্ষ্য রাখুন :- নিজের পোশাকগুলোর দিকে লক্ষ্য রাখার প্রয়োজন আছে। সঠিক মাপে পোশাক পরা ফ্যাশনের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন :- শরীর ঠিক রাখার কোনো বিকল্প নেই। এ জন্য প্রয়োজনে জিমে যাওয়া যেতে পারে।
পুরুষরা আকর্ষণ বাড়াতে যা যা করতে পারেন
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে লক্ষ্য রাখুন :- নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে লক্ষ্য রাখার কোনো বিকল্প নেই। নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করা ও গোসল করার বিকল্প নেই। এ ছাড়াও প্রয়োজনে ভালো মাউথওয়াশ ও ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে।

নিয়মিত ত্বক পরিচর্যা :- পুরুষের ত্বকও পরিচর্যার প্রয়োজন আছে। এ জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো নিয়মিত তা পরিষ্কার করা। এ ছাড়া প্রয়োজনে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে।

নিয়মিত চুল পরিচর্যা :- নিয়মিত চুল কাটার পাশাপাশি তা পরিচর্যারও প্রয়োজন আছে। পুরুষের আকর্ষণ বাড়াতে চুল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

উপযুক্ত ঘুম :- ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি কাজ। প্রতিদিন সাড়ে সাত ঘণ্টা বা উপযুক্ত ঘুম না ঘুমালে তা শরীরে নানা বিরুপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। তাই নিয়মিত ঘুম পুরুষের সুস্বাস্থ্যের জন্য ও সার্বিকভাবে ঠিক থাকার জন্য অতি প্রয়োজনীয়

স্বাস্থ্যসচেতন হোন :- ধূমপানের মতো ক্ষতিকর অভ্যাস বর্জন করুন। স্বাস্থ্যকর খাবার খান। এতে গড়ে উঠবে সুস্বাস্থ্য।
বিস্তারিত

শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৪

সহবাস বা যৌন মিলন সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে

আপনি জানেন কি সহবাস বা যৌন মিলন বিভিন্ন ভাবে আপনার সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে থাকে । শরীর ভাল রাখতে সবচেয়ে ভাল উপায় যৌনতা উপভোগ এর মাধ্যমে প্রচুর কেমিক্যালের ক্ষরণ হয় যা মস্তিষ্ক ও হৃদয়ের পক্ষে স্বাস্থ্যকর৷ এছাড়াও যৌনতার অন্যান্য উপকারিতাও রয়েছে৷ যৌনতা রক্তের সংবহনকে বৃদ্ধি করে৷ এটি ত্বকে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি করে ফলে ত্বক অনেক বেশি স্বাস্হ্যজ্জ্বল হয়৷ নিয়মিত যৌন প্রবৃত্তি ত্বকে দীর্ঘ প্রভাব বিস্তার করে এবং এর ফলে আপনাকে দেখতে অনেক কম বয়সি বলে মনে হয়৷ যৌনতা সাধারন কোলাজেন উৎপাদন বৃদ্ধি করে, এটি মুখের বিভিন্ন বার্ধক্যজনিত দাগ থেকে মুক্তি দেয় এবং ত্বককে ঝুলে পড়তে দেয়না৷
বিস্তারিত

সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৪

স্ত্রীর সাথে যৌন মিলন বা সহবাসের সময় স্বামীদের যা জানা দরকার

আজ যে বিষয়টা সম্পর্কে জানবেন তা আগেও কয়েকটা আর্টিকেলে উল্লেখ করেছিলাম। কিন্তু আজ তার বাস্তব গবেষণালব্ধ ফলাফল সম্পর্কে জানবেন। আর তা হলো স্ত্রীর সাথে সহবাসের সময় কিছু বিষয় রয়েছে যা জানাটা তাদের জন্য অতি ফলদায়ক। পুরুষ মানুষ অনেক সময় ভালোবাসার মতো সম্পর্ককে ছেড়ে যৌন সম্পর্কের দিকে বেশী প্রভাবিত হয়ে থাকে।

অ্যামেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অফ রিটায়ার্ড পার্সনস (এএআরপি) প্রকাশিত একটি রিপোর্ট থেকে জানা যায় -গবেষণায় দেখা গেছে, একজন পুরুষ তার যৌনতার জন্য আগে থেকে প্রস্তুত থাকে কিন্তু একজন নারী এতে আগে থেকে প্রস্তুত থাকে না নারীদের এটা হয় ধীরে ধীরে। 
স্ত্রীর সাথে যৌন মিলন বা সহবাসের সময় স্বামীদের যা জানা দরকার
মার্কিন এক প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে, 'এ ভিন্নতার কারণ জানতে পারলে পুরুষের পক্ষে ভালো প্রেমিক হওয়া সম্ভব হবে।' এর আগে ব্রিটিশ কলম্বিয়ার একটি ইউনিভার্সিটি শ'খানেক নারী, যারা যৌনতা শুরুর সময় শিথিল থাকেন, তাদের ওপর গবেষণা করে জানা যায়, নারীরা যখন ভালোবাসা অনুভব করেন, তখন যৌনতা উপভোগ করেন।

এ কারণে গবেষকরা জানান, যৌনতার সময় পুরুষের ধীরে অগ্রসর হওয়া উচিত। এ ছাড়াও এক্ষেত্রে উপকারে আসতে পারে সারা দেহের মেসেজ ও স্পর্শ। এগুলো নারীদের যৌনতায় আগ্রহী ও প্রস্তুত করে তোলে এবং তা উপভোগে সহায়তা করে।
বিস্তারিত

রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৪

নারীর যৌনতা নিয়ে অতীতের সব ধারনা কি ভুল প্রমাণিত হল !

সম্প্রতি নারীদের যৌনতা নিয়ে নানা অবাক করা এক তথ্য প্রকাশ পেয়েছে 'ক্লিনিক্যাল অ্যানাটমি' জার্নালে । আর এসব তথ্য প্রচলিত ধ্যান ধারনার একেবারে বিপরীত। এমন মনে হতে পারে যে, এতদিন যা জেনে এসেছেন সবই ভুল। শুধু তাই নয় নতুন গবেষণার ফলাফল নিয়ে গবেষকরা বলছেন, যৌনতা সম্পর্কে বিভিন্ন শব্দের সংজ্ঞা পরিবর্তন করতে হবে। ইন্ডিপেন্ডেন্ট পত্রিকায় এ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিস্তারিত

শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৪

ফেসবুকে (Facebook) যৌনব্যবসা ! তরুণরা সাবধান হোন

দেশে অনলাইনে বেচা-কেনা শুরু হয়েছে বহু আগ থেকে। এবার ফেসবুকে বিভিন্ন পেজ খুলে সেখানে ঢাকায় তরুণ-তরুণীদের যৌনব্যবসার প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে। আগ্রহীদের গোপনীয়তারও শতভাগ নিশ্চয়তার কথা বলা হচ্ছে। তবে এটি প্রতারক চক্রের কৌশল কিনা, তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর, ২০১৪

কিশোরী বয়সে মেয়েদের প্রথম ঋতুর আগে লক্ষণসমূহ

এই বিষয়টি সম্পর্কে প্রত্যেক মায়েদেরই সচেতন থাকা উচিত কারণ  প্রথম ঋতুর কখন হবে তা কিশোরীরা বুঝতে পারে না। কারণ আমাদের দেশের কিশোরীদের ঋতু সম্পর্কে কোনো ধারনাই থাকে না। ফলে প্রথম ঋতুতে কাপড়ে রক্ত লেগে তারা বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়ে। কেউ কেউ ভয় পায়, কেউ ভয়ে মা বা বাড়ির বড় কাউকে জানায় না। এ অবস্থায় মানসিকভাবে সে বিভিন্ন জটিলতার মুখে পড়ে।
বিস্তারিত

রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

মোটাসোটা ও চর্বিবহুল পুরুষরা যৌনতায় পারদর্শী হন

সম্প্রতি হিন্দুস্তান টাইমস প্রকাশ করেছে যৌনতা বিষয়ক একটি গবেষণালব্ধ প্রতিবেদন। পুরুষদের বোধহয় তাদের বড় সাইজের ভুড়িটি নিয়ে আর লজ্জাবোধের কিছু নেই। কারণ নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, যে পুরুষদের পেট বেশ বড় সাইজের হয় তারা নাকি যৌনকর্মে বেশ পারদর্শী হন। তুরস্কের ইউনিভার্সিটি অব কাসিরির এক দল গবেষক তাদের গবেষণায় এ তথ্য বের করে এনেছেন।
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

"অতিরিক্ত ওজন' - স্বাভাবিক যৌন জীবনের পথে বাধা !

অতিরিক্ত ওজন পুরুষত্বহীনতার কারণ হতে পারে। ওবেসিটির সঙ্গেই আসা উচ্চ কোলেস্টরল, হাইপার টেনসন, ডায়াবেটিসের মত অসুখ শরীরের বিভিন্ন অংশের মতোই পুরুষাঙ্গেও রক্ত সঞ্চালন হ্রাস করে। ফলে সমস্যা দেখা দেয় ইরেকশনে। ওজন কমাতে সক্ষম হলেই অনেকাংশে এই সমস্যা কমে যায়।

সাম্প্রতিক গবেষণায় প্রমাণিত ওবেসিটি বা ওবেসিটি সংক্রান্ত বিষয় গুলি যৌন ক্ষমতা, যৌন ইচ্ছা মারাত্মক ভাবে কমিয়ে দেয়। ওবেসিটি নিজের সঙ্গেই ডেকে নিয়ে আসে ডায়াবেটিস, হৃৎপিণ্ডের সমস্যা, হাইপারটেনসানের মত ব্যাধি। এই অসুখ এবং অসুখ নিরাময়ের ওষুধ যৌন জীবনে মারাত্মক প্রভাব ফেলে। সারা বিশ্বে ১.৫ বিলিয়ন মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন।
অতিরিক্ত ওজন - স্বাভাবিক যৌন জীবনের পথে বাধা !
ওবেসিটি এবং ওবেসিটির ফলে শরীরে যে সমস্যার সৃষ্টি হয় তার প্রতিষেধক ওষুধের ফলে দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা দেখা দেয়। ভীষণ ভাবে কমে যায় ওর্গাজাম।

ওবেসিটির ফলে শরীরে বিভিন্ন হরমোন সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দেয়। কমিয়ে দেয় টেস্টোস্টেরনের মাত্রা। এর ফলে নারী পুরুষ নির্বিশেষে যৌন ইচ্ছা হ্রাস পায়। শরীরে অতিরিক্ত মেদ বাড়িয়ে দেয় "সেক্স হরমোন বাইন্ডিং গ্লোবুলিনস" (এসএইচবিজি)। এই এসএইচবিজি টেস্টোস্টেরনের সঙ্গে কেমিক্যাল বন্ধন গঠন করে। ফলে স্বাভাবিক যৌন জীবনের জন্য দেহে যে পরিমাণ সেক্স হরমোন প্রয়োজন তা হ্রাস পায়। হরমোন সমস্যার জন্য অতিরিক্ত ওজনের অপ্লবয়সী ছেলেদের দেহে স্তন বৃদ্ধি হতে পারে। সমস্যা দেখা দেয় মেয়েদের ঋতু চক্রে।

অতিরিক্ত ওজন মহিলাদের ডিম্বাণু গঠন ও ফার্টিলাইজেশনে অস্বাভাবিকতা সৃষ্টি করে। ওবেসিটি গর্ভপাতের একটি বড় কারণ। পুরুষদের ক্ষেত্রে এর ফল আরও মারাত্মক। ওবেসিটির ফলে নিম্ন মানের শুক্রাণু তৈরি হয়। গবেষণায় দেখা গেছে অতিরিক্ত ওজনের পুরুষরা স্বাভাবিক ওজনের পুরুষদের থেকে ৩৫% কম শুক্রাণু উৎপাদন করেন। ওবেসিটির ফলে পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতা ব্যাপক ভাবে হ্রাস পায়। অতিরিক্ত ওজন পুরুষাঙ্গের স্বাভাবিক গঠন নষ্ট করে। ফলে স্বাভাবিক যৌনজীবন সরাসরি ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
বিস্তারিত

শুক্রাণুকে দুরন্ত গতি দিতে নিয়মিত গাজর খেয়ে যান।

আপনি জানেন কি ? পুরুষের শুক্রাণুকে গতি দিতে গাজরেরও রয়েছে অসাধারণ ভুমিকা। গতিময় জীবনে আপনার শুক্রাণুই বা পিছিয়ে থাকবে কেন? শুক্রাণুকে কি উসেইন বোল্টের গতি দিতে চান? তাহলে অবশ্যই বেশি করে গাজর খান। নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে শাক-সব্জী সুস্থ সবল শুক্রাণু তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে।
বিস্তারিত

সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

যৌন উত্তেজনার সময় পুরুষের লিঙ্গের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ স্বাভাবিক ভাবে কত হয় ?

পুরুষের যৌন উত্তেজনার সময় সাধারণত পেনিস বা লিঙ্গের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ উভয়টাই বেড়ে যায়। কারণ তখন লিঙ্গে রক্ত সরবরাহকারী ধমনীসমূহ প্রসারিত হয়ে স্পঞ্জি টিস্যুগুলিতে অতিরিক্ত রক্ত সরবরাহ করে থাকে। এর ফলে ঐ টিস্যুগুলো যথাযথ ভাবে প্রসারিত হওয়ার কারণে পুরুষের লিঙ্গ দৈর্ঘ্যে ও প্রস্থে বাড়তে থাকে। স্পঞ্জি টিস্যুসমূহ প্রসারিত হয়ে লিঙ্গের শীরাগুলিকে চেপে দেয় যাতে ঐ টিস্যুগুলি থেকে শীরার মাধ্যেম রক্ত কম পরিমানে অপসারিত হয়।

ফলস্বরূপ বেশি পরিমানে রক্ত লিঙ্গে প্রবেশ করে কিন্তু অল্প অপসারিত হয়। এই প্রক্রিয়াটি ততক্ষণ পর্যন্ত চলতে থাকে যতক্ষন না একটি সাম্যাবস্থা সৃষ্টি হয়ে থাকে, যাতে করে উত্তেজিত লিঙ্গের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ একটি নির্দিষ্ট মান পর্যন্ত বজায় থাকতে পারে। উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গের দৈর্ঘ্য গড়ে 4.7 থেকে 6.3 ইঞ্চি, অনেকের মতে গড় দৈর্ঘ্য 5.1 - 5.9 ইঞ্চি হয়ে থাকে। তবে ব্যাক্তি বিশেষের উপর নির্ভর করে এই মান 4 ইঞ্চি থেকে 7.5 ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে। সব থেকে দীর্ঘতম লিঙ্গের দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ১৩.৫ ইঞ্চি। তবে এখানে উল্লেখ্য যে, অনুত্তেজিত অবস্থায় লিঙ্গের দৈর্ঘ্যের উপর উত্তেজিত দৈর্ঘ্য কখনোই নির্ভর করেনা।
যৌন উত্তেজনার সময় পুরুষের লিঙ্গের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ স্বাভাবিক ভাবে কত হয় ?
আরও একটি কথা বলা প্রয়োজন- পুরুষভেদে ব্যাক্তির শরীরের বা অঙ্গ প্রত্যঙ্গের দৈর্ঘ্যের উপরেও তার উত্তেজিত লিঙ্গের দৈর্ঘ্য নির্ভর করেনা। লিঙ্গের গড় পরিধি হয়ে থাকে প্রায় 4.8 ইঞ্চির মত। উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গের কোন একদিকে বেঁকে যাওয়াটাও একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। বলে রাখা প্রয়োজন, প্রকৃতিগত ভাবেই অধিকাংশ পুরুষের লিঙ্গের গোড়ার দিকটা অগ্রভাগের তুলনায় কিছুটা চিকন হয়ে থাকে। এছাড়াও দেখা যায় যে, অনেকের ক্ষেত্রে উত্তেজিত অবস্থায় লিঙ্গ উপরের দিকে, আবার অনেকের নিচের দিকে কিংবা ভূমির সমান্তরালে মুখ করেও অবস্থান করে। ইহাও একটা স্বাভাবিক বিষয়, তাই এর জন্য কখনোই মন খারাপ বা হীনমন্যতায় ভুগবেন না। আজকের এই তথ্যটা জানার পর থেকে আশা করি, আমাদের দেশের যেসব তরুণ-যুবকরা নিজেদের লিঙ্গের সাইজ নিয়ে সন্তুষ্ট নন বা ভয়ে আছেন অথবা লিঙ্গ বড় করার চিন্তায় সর্বদাই বিভোর থাকেন তারা আর এ বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করে অযথা সময় নষ্ট করবেন না। ধন্যবাদ।
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

যৌনসুখ বাড়াতে ভায়াগ্রার ব্যবহার অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ

প্রথমেই জানিয়ে রাখা ভালো, ভায়াগ্রা একটি ট্রেড নেম বা নির্দিষ্ট একটি ওষুধের রাসায়নিক নামকরণ। এর মূল উপাদান সিলডেনাফিল সাইট্রেট। প্রাথমিক পর্যায়ে এটি হৃদযন্ত্রের সমস্যায় ব্যবহার করা হলেও তাতে আশাপ্রদ ফল পাওয়া যায়নি। কিন্তু গবেষণা চলাকালীন দেখা যায়, পুরুষ রোগীদের লিঙ্গ উত্থানের ক্ষেত্রে তা কার্যকর হচ্ছে। কিন্তু যৌনসুখ বাড়াতে ভায়াগ্রা ব্যবহার করা হলেও এটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।

মূলত অনিচ্ছুক মসৃণ কোষের শিথিলতার সময়সীমা বৃদ্ধি করে এবং পুরুষাঙ্গে রক্ত চলাচলের হার বাড়ানোই ভায়াগ্রার কাজ। তবে শুধুমাত্র পুরুষাঙ্গই নয়, গোটা শ্রোণী এলাকাতেই রক্ত সরবরাহ বাড়ায় ভায়াগ্রা। এর ফলে পুরুষ্যত্বহীন রোগী যৌন উত্তেজনা অনুভব করেন এবং তাদের পুরুষাঙ্গ উত্থিত হয়। পুরুষদের পাশাপাশি অনেক মহিলাও ভায়াগ্রা সেবন করেন। এতে তাদের কাইটরিসে রক্ত সঞ্চালন ঘটে এবং তারা বিপুল উত্তেজনা অনুভব করেন। পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, শতকরা ৮৮ ভাগ ক্ষেত্রে যৌনতায় অক্ষম পুরুষ ভায়াগ্রা ব্যবহার করে ফল পেয়েছেন। শুধু লিঙ্গ উত্থানের সমস্যাই নয়, এই অবস্থা ধরে রাখতেও ভায়াগ্রার ভূমিকা প্রশ্নাতীত।
ভায়াগ্রার ব্যবহার অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ :- ভায়াগ্রা ব্যবহারের আগে কয়েকটি ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে নেওয়া জরুরি। চিকিত্‍সকদের মতে, হৃদযন্ত্রের সমস্যা থাকলে এই ওষুধ প্রয়োগ করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এই কারণে ভায়াগ্রা ব্যবহারের আগে দেখে নিতে হবে রোগীর কোন হৃদযন্ত্র জনিত সমস্যা রয়েছে কিনা। সাধারণত, হার্ট ফেইলিয়র, স্ট্রোক বা মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, হার্টের মায়োকার্ডিয়ামে সংক্রমণ, অত্যধিক বা অত্যন্ত কম রক্তচাপের সমস্যা থাকলে চিকিত্‍সক এই ওষুধ ব্যবহার করতে নিষেধ করেন। এ ছাড়া জিভের নীচে রাখার গ্লিসারিন টাইনাইট্রেটস ট্যাবলেট, স্প্রে, ডাইনাইট্রেটস ইত্যাদি ওষুধের সঙ্গেও ভায়াগ্রা ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন চিকিত্‍সকরা। বাজারে প্রচলিত অর্গ্যানিক নাইট্রেটস যেমন নাইট্রোগ্লিসারিন, আইসোসরবাইটডাইনাইট্রেটস, নাইটোডুর, নাইটোপেস্ট এবং আইসোবিউটাল নাইট্রেট সমৃদ্ধ ওষুধ নিয়মিত ব্যবহার করলেও ভায়াগ্রা সেবন করা মানা।

ভায়াগ্রার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে মতান্তর রয়েছে। তবে প্রচলিত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে মাথাব্যথা, মুখমণ্ডল রক্তবর্ণ ধারণ করা এবং দৃষ্টি জনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে বলে জানা গিয়েছে। বেশি মাত্রায় ভায়াগ্রা ব্যবহারে চোখের নানা সমস্যা দেখা দেওয়া বিরল নয়। শুধু তাই নয় অনেকে ভায়াগ্রা ব্যবহারের পর সাথে সাথে হার্ট এটাক করে মারাও গেছে। 

যৌন সমস্যার হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা :- যেকোন যৌন সমস্যার মূলে রয়েছে অবশ্যই একটি কারণ। এই কারণটি নির্ণয় করে যথাযথ চিকিত্সার মাধ্যমে যৌন সমস্যাটি চিরতরে নির্মূল করাই হলো বুদ্ধিমানের কাজ। আর পুরুষ এবং মহিলাদের যেকোনো যৌন সমস্যা চিরতরে নির্মূলের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা বিজ্ঞানের গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ সৃষ্টিলগ্ন থেকে নানা প্রকার যৌন রোগসমূহকে চিরতরে নির্মূলের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথি ছাড়া আর কোনো চিকিত্সা বিজ্ঞানই তেমন কোনো সুবিধা করে উঠতে পারে নি। কারণ অন্যান্য চিকিত্সা পদ্ধতিতে ঔষধের রয়েছে মারাত্মক সব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যা হোমিওপ্যাথিতে নেই বললেই চলে। যৌন দুর্বলতায় ভায়াগ্রার মত ক্ষতিকর ঔষধ তো দুরের কথা অন্য যে কোনো প্রকার উত্তেজক ঔষধ খাওয়া থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকুন। আর যেকোন প্রকার যৌন সমস্যায় সর্বাধিক কার্যকর হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা গ্রহণ করে চিরদিনের জন্য ঐ সমস্যা থেকে মুক্ত হন। ধন্যবাদ।
বিস্তারিত

মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

শিশুদের যৌন নির্যাতন থেকে রক্ষায় অভিভাবকদের করণীয়

আমাদের দেশে যৌন নির্যাতনের হার দিন দিন যে ভাবে বেড়ে চলছে তা যথেষ্ট উদ্বেগের কারণ হয়ে দাড়াচ্ছে। বাসা বাড়ি, পথ ঘাট এমনকি স্কুলের মতো স্থানেও শিশুরা পর্যন্ত বিকৃত রুচির মানুষজন দ্বারা যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত। তবে সবচাইতে দুঃখজনক ব্যাপার হলো নানা জরিপের ফলাফলে জানা যায় শিশুদের প্রতি যে যৌন নির্যাতন করা হয় তার নির্যাতক বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পরিবারের নিকটতম সদস্য হয়ে থাকেন।
বিস্তারিত

রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৪

সুন্নতে খতনা করানোর বহুবিদ সুফল এবং বৈজ্ঞানিক গুরত্ব

খতনা একজন পুরুষের জীবনঘনিষ্ঠ সভাবকর্ম (ফিতরাত)। ইসলামে এটি সুন্নত, মুসলমানদের অনুসরণীয় স্বাস্থ্যবিধি। সাধারণ পরিভাষায় খতনাকে ‘মুসলমানি’ বলা হয়। মুসলিম জাতির পিতা অভিধায় ভূষিত হজরত ইবরাহিম (আ.) প্রবর্তিত সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত এটি। হজরত ইবরাহিম (আ.) ঐশী নির্দেশে ৯৯ বছর বয়সে, হজরত ইসমাঈল (আ.) ১৩ বছর বয়সে এবং হজরত ঈসা (আ.) ৮ বছর বয়সে খতনা করেছেন। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ও খতনা করেছেন।

এটি মূলত পয়গম্বর (আ.) এর প্রবর্তিত সুন্নত। এ মর্মে কয়েকটি হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ইসলাম গ্রহণ করলে নবী করিম (সা.) খতনা করার আদেশ করেছেন আর নবীজির নির্দেশ মেনেই তা পালন করা ওয়াজিব। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত, রাসূলে করিম (সা.) বলেছেন, 'পাঁচটি বিষয় মানুষের ফিতরাতের অন্তর্ভুক্ত। গোঁফ ছাঁটা, বগলের পশম উপড়ে ফেলা, নখ কাটা, নাভির নিম্নাংশের লোম চেঁছে ফেলা ও খতনা করা।' (সুনানে নাসায়ি)।
সুন্নতে খতনা করানোর বহুবিদ সুফল এবং গুরত্ব
আলী বলেছেন, 'ফিতরাত ৫টি, খাতনা করা, ক্ষুর ব্যবহার করা (নাভির নিম্নাংশে), বগলের পশম উপড়ে ফেলা, নখ কাটা ও গোঁফ ছোট করা।' (বোখারি : ৫৪৬৯)।

খতনা হচ্ছে লিঙ্গের অগ্রভাগের ত্বক কেটে বাদ দেয়া। এ ত্বক লিঙ্গ মু-কে ঢেকে রাখে। খতনা আরবি শব্দ, ইংরেজিতে বলে "সারকামসিশন (Circumcisions)"। এ প্রথাটি পৃথিবীতে চালু আছে সেমেটিকিয় যুগ থেকে। ইসলাম ছাড়া খ্রিস্ট ও ইহুদি ধর্মে ব্যাপকভাবে বিদ্যমান। অন্যান্য ছোট ছোট ধর্ম-সংস্কৃতি-উপজাতি সমাজ ও অঞ্চলে এটা চালু আছে। মহিলাদের খতনা করার রীতিও বর্তমান আছে, বিশেষ করে আরব্য উপজাতি ও আফ্রিকান সমাজে।

পুরুষদের খতনার বিষয়টি ইসলামসম্মত, ওয়াজিব বটে যা নবী করিম (সা.) এর নির্দেশিত পদ্ধতি। খতনার আদর্শ সময় শৈশবকাল। শিশুর বয়স বেশি হলে খতনা করাতে গেলে তার জন্য ভীতিকর ও কষ্টকর হয়ে পড়ে। আমাদের দেশে হাজম (ডাক্তার নন) দ্বারা খতনা করার ঐতিহ্য আছে। তবে অভিজ্ঞ ডাক্তার-সার্জন দ্বারা খতনা করানোর মতো সচেতনতা অভিভাবকদের থাকা উচিত।

সুন্নতে খতনার বৈজ্ঞানিক সুফল

পুরুষের খতনাকে আধুনিক স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত বলে মনে করেন। খতনার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ছত্রাক (ব্যাকটেরিয়া) জাতীয় রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। খতনার প্রধান সুবিধা হলো এর ফলে লিঙ্গের অগ্র ত্বকে যে রিত তরল জমে নোংরা অবস্থার সৃষ্টি করে তা থেকে লিঙ্গ রেহাই পেতে পারে।

দেড় হাজার বছর আগে মহানবী (সা.) খতনার কথা বলেছেন, ব্যাপক গবেষণা শেষে আজকের আধুনিক বিজ্ঞান স্বীকার করেছে, খতনার ব্যাপক উপকারিতা আছে। খতনার সুফল নিয়ে চমৎকার গবেষণা করেছেন অস্ট্রেলীয় মেডিকেল সায়েন্সের অধ্যাপক ড. ব্রায়ান মরিস। তার গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, যেসব বালকের সারকামসিশন (খতনা) করা হয়নি তাদের যেসব বালককে খতনা করানো হয় তাদের অপেক্ষা কিডনি, মূত্রথলি ও মূত্রনালির ইনফেকশন ৪ থেকে ১০ গুণ বেশি হয়। তিনি মনে করেন, সারকামসিশনের (খতনা) মাধ্যমে অন্তত এক-চতুর্থাংশ মূত্রনালির ইনফেকশন হ্রাস করা যায়।

এ ব্যাপারে ইউরোলজি জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূত্রনালির প্রদাহ শিশুদের বেশি হয় এবং এতে কিডনির সমস্যা, জ্বর ও রক্তের ইনফেকশন পর্যন্ত হতে পারে। এমনকি সারকামসিশন (খতনা) মরণব্যাধি এইডস ও যৌন রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। সাধারণ অর্থে লিঙ্গের ক্যানসার হলো অপরিচ্ছন্নতার ব্যাধি। পুরুষাঙ্গের শীর্ষে ঘা হয়ে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে এক সময় ক্যানসারে রূপ নেয় এমন রোগীর ওপর গবেষণা করে দেখা গেছে, খতনা করানো পুরুষের চেয়ে খতনা না করানো পুরুষ এ ধরনের ক্যানসারে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। 

পাশ্চত্যে আজকাল স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়াতে খতনা করার ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, পুরুষের খতনা এইচআইভি ও এইডস প্রতিরোধে একটি কার্যকর ভূমিকা রাখে। আফ্রিকার যে দেশে খতনার হার বেশি সেসব দেশে এইডসের হার তুলনামূলক কম। 

যৌন বিজ্ঞানীরা বহুকাল আগে থেকেই বলে আসছে-পুরুষের খতনা করালে স্পর্শকাতরতা বেড়ে যায়। এতে করে যৌন মিলনে অধিক আনন্দ উপভোগ করে নারী-পুরুষ উভয়েই। পরিতৃপ্তির মাত্রাটাও বেশি হয়। অমুসলিম সম্প্রদায়ের মাঝেও খতনার প্রচলন রয়েছে। আফ্রিকার ‘ঝোসা’ সম্প্রদায়ের মাঝে কথিত আছে খতনা না করালে 'পুরুষ' হওয়া যায় না, বালক থেকে যায়। এ সম্প্রদায়েরই পুরুষ বিশ্বনন্দিত অবিসংবাদিত নেতা সদ্য প্রয়াত নেলসন ম্যান্ডেলাও খতনা করেছেন।
লেখক :- মোতাওয়াল্লি, হজরত কায়েদ সাহেব হুজুর (রহ.)
বিস্তারিত

ঘরের কাজে সময় ব্যয় করুন - আপনার যৌন জীবন মধুর হবে !

বিবাহের পর দাম্পত্যের মধুরতা প্রকাশ পায় যৌন মিলনে৷ পার্টনারের সঙ্গে যৌন মিলনের আনন্দ পেতে তাঁকে ঘরের কাজে আপনাকে সাহায্য করার কথা বলুন৷ কারণ সম্প্রতি একটা সমীক্ষাতে প্রমানিত হয়েছে যে সব দম্পতিরা ঘরের কাজে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করেন তারা সহবাসের সময়ে অধিক পরিমাণে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন৷
বিস্তারিত

চুম্বনে জীবানু ছড়ায় - জানেন কি ?

চুম্বন হল প্রেমের চিহ্ন৷ প্রেমকে প্রকাশ করার একটা মাধ্যম৷ চুম্বনের মধ্যে একটা মিষ্টি ছোঁওয়া আছে৷ যা প্রেমের মাত্রাকে দ্বিগুণ করে দেয়৷ কিন্তু বৈজ্ঞানিকরা বলছেন চুম্বন নাকি মহিলাদের জন্য ভীষণই ক্ষতিকর৷ বৈজ্ঞানিকদের মতে ঠোঁটের মধ্যে মুখ রেখে চুম্বনের মধ্যে দিয়ে যে লালাটা বের হয়, তার মধ্যে দিয়ে মহিলাদের শরীরে পুরুষদের শরীর থেকে সাইটোমেগালোভাইরাস প্রবেশ করে৷
বিস্তারিত

জীবনসাথীর কৌমার্য্য থাকাটা জরুরী - জানেন কি ?

আশ্চর্যজনক কিন্তু এটি সত্য৷ হ্যাঁ, তথ্য দেখে এটা বলা যেতে পারে৷ ভারতে বিবাহের পূর্বে সেক্সের আনন্দ নেওয়ার পরও ৮০ শতাংশ পুরুষ ও মহিলা মনে করেন যে তাদের জীবনসাথী এমন হবে যাদের কৌমার্য রয়েছে৷ সাপ্তাহিক আউটলুক পত্রিকাতে প্রকাশিত সারা দেশের কিছু ছোট শহরে মহিলা ও পুরুষদের মধ্যে সেক্স সম্বন্ধীয় আচরণ ও অবধারণা সম্বন্ধে জানার জন্য করা এক সমীক্ষাতে এই তথ্য উঠে এসেছে৷
বিস্তারিত

খারাপ বৈবাহিক সম্পর্ক আপনাকে সহজেই অসুস্থ্য করে তুলতে পারে!

ডিবরা উম্বারসন যিনি ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের সমাজবিজ্ঞানের অধ্যাপক তার এবং তার অন্য সহযোগী অধ্যাপকগনের জার্নাল অব সোস্যাল বিহেভিয়র এ প্রকাশিত এক গবেষনায় দেখা গেছে শক্তিশালী সামাজিক বন্ধনের সাথে সুস্বাস্থ্যের অনেক সংযুক্তি রয়েছে। ভাল স্বাস্থ্যের জন্য বিবাহ হচ্ছে সবছে ভাল সামাজিক আত্মীয়তার বন্ধন। বিবাহের সাথে শাররীক সুস্থ্যতা নির্ভর করার মানে এটা নয় যে, অবিবাহিত থাকার চেয়ে বিবাহ করা উত্তম। শুধুমাত্র বিবাহ ভাল স্বাস্থ্যের নিয়ামক নয় – এর জন্য অবশ্যই স্বামী-স্ত্রীর সু-সম্পর্ক জরুরী। 

উম্বারসন এবং তার দল ১,০৪৯ জন বিবাহিত যুগলের ব্যাক্তিগত জীবনের তথ্য সংগ্রহ করেন ১৯৮৬, ১৯৮৯ এবং ১৯৯৪ সালে। অংশগ্রহনকারীগন তাদের স্বস্থ্য এবং বিবাহিত জীবনের মান এর বিস্তারিত তথ্য প্রদান করেন। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে তারা বলেন, “বিবাহিতদের মাঝে – দূর্দশাগ্রস্ত সম্পর্কের মানুষের স্বাস্থ্য সুসম্পর্কযুক্ত যুগলের তুলনায় খারাপ। গবেষনার ফলাফলে আরো বলা হয় – খারাপ সর্ম্পকের বিবাহিত যুগলের স্বাস্থ্য ঝুকি ডিভোর্সড যুগলের চেয়ে অনেক মাত্রায় বেশি; বিশেষ করে বৃদ্ধ বয়সে।”
খারাপ বৈবাহিক সম্পর্ক আপনাকে সহজেই অসুস্থ্য করে তুলতে পারে
বৈবাহিক মান এর সাধারন জ্ঞানমুলক প্রশ্নমালা :-
  • আপনার বিবাহে আপনি কতটা খুশি?
  • আপনার স্বামী/স্ত্রী আপনাকে কতটা ভালবাসে এবং আপনার প্রতি কতটা যত্নশীল বলে আপনার ধারনা?
  • আপনি যখন আপনার সমস্যা এবং চিন্তার কথা আপনার সঙ্গীকে বলতে চান – তখন তা শুনতে সে কতটা আগ্রহ দেখায়?
  • কত সময় ব্যভধানে আপনার মনে হয় “বৈবাহিক সম্পর্ক বিরক্তিকর” অথবা “বিয়েটি আপনার জন্য বিপর্যয় ঢেকে এনেছে”?
  • আপনার কি মনে হয় আপনাদের সম্পর্ক অপ্রিয় এবং আপনাদের মাঝে অনেক মানসিক অমিল?
দুর্বল বৈবাহিক সম্পর্ক – দুর্বল স্বাস্থ্য :- স্বাস্থ্য সম্পর্কে নিজের মুল্যায়ন সব সময় একই প্রকার থাকেনা। সব যুবক-যুবতী সুস্বাস্থ্যের অধিকারী আবার সব বৃদ্ধ বয়সীরা দুর্বল তা কিন্তু নয়। বিবাহিত সম্পর্কে যারা বেশি অসুখী তাদের স্বাস্থ্যের মান নিন্মমুখী। আবার যাদের পারিবারীক বন্ধন বিশ্বাসপুর্ন তাদের ক্ষেত্রে সুস্বাস্থ্যের সাথে বয়সের তারতম্যে কোন পার্থক্য পরিলক্ষীত হয়নি।

অসুখী মানুষের বৃদ্ধবয়সে স্বাস্থ্যঝুকি বাড়ার কিছু কারন হতে পারে :-
  • বছরের পর বছর পারিবারিক অশান্তি মানসিক চাপ সৃষ্টি করে; যার ফলে বয়সের সাথে সাথে তারা অন্যদের তুলনায় বেশি অসুস্থ থাকেন। 
  • বয়স মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার দুর্বল করে দেয়। দুশ্চিতা তাই সহজে বয়স্কদের ঘায়েল করে। যা হার্ট এ্যটাক এর ঝুকি বাড়ায়। 
  • বয়স্ক মানুষ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পরিবারকেন্দ্রিক হয়ে যান। সমাজের সাথে সম্পর্ক কমে যাবার কারনে সাংসারিক অশান্তি নানান রোগের উপশর্গ দেখা দেয়। 
বিস্তারিত

নিজ ঘরেই নারীরা যে ভাবে ধর্ষিত হচ্ছেন !!

বাংলাদেশের বিবাহিত নারীদের প্রায় ৩০% নারী জীবনের কোনো না কোনো সময় স্বামীর মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের শিকার হয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)। তাদের প্রকাশিত একটি প্রকাশনা থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ২০ থেকে ৩৪ বছর বয়সী বিবাহিত নারীরা এ নির্যাতনের ক্ষেত্রে বেশি ঝুঁকির মধ্যে আছেন।
বিস্তারিত

মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৪

বিয়ের পূর্বে যে কাজ গুলো করে নেয়া ভালো !!

বিবাহ বন্ধনের মাধ্যমে একজন নারী এবং একজন পুরুষের মধ্যে অবিচ্ছেদ্য এক সামাজিক সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। আর এক সময় এই সম্পর্কের মাধ্যমেই নারী ও পুরুষের ঔরসজাত হয়ে পৃথিবীর মুখ দেখে নতুন প্রজন্ম। তাই বিয়ের আগে বর এবং কনে উভয়কেই কিছু ডাক্তারি পরীক্ষা করিয়ে নিলে সেটা তাদের এবং আগামী ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্যও বেশ মঙ্গল জনক হয়ে থাকে। তার জন্য কি কি করা যেতে পারে এবং তাতে কি পরিমান উপকার নিহিত রয়েছে - আসুন এ বিষয়ে বিস্তারিত দেখি।
বিস্তারিত

সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০১৪

ক্যান্সার প্রতিরোধেও রয়েছে বিয়ের ভুমিকা - জানেন কি ?

সম্প্রতি "সাইন্স ডেইলিতে" প্রকাশিত ব্রিগহেম ইয়ং ইউনিভার্সিটি-এর এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যারা বিয়ে করেছেন তাদের ক্যান্সারে আক্রান্তের হার কম। অবিবাহিতরা বিবাহিতদের চেয়ে শতকরা ৩৫ ভাগ বেশি ক্যান্সারে আক্রান্ত হন।

৪০ বছরের ডাটা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য উপস্থাপন করা হয়। ৪০ বছরের বেশি বয়সী প্রায় সাড়ে ৪ লাখ নরওয়ে নারী-পুরুষের ওপর গবেষণা করে এ তথ্য প্রকাশ করেন গবেষকরা।
ক্যান্সার প্রতিরোধেও রয়েছে বিয়ের ভুমিকা - জানেন কি ?
পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, ১৯৭০-১৯৭৮ সালে অবিবাহিত পুরুষ বিবাহিতদের চেয়ে ১৮ ভাগ ও মেয়েরা ১৭ ভাগ বেশি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছে। ২০০৫-২০০৭ সালে এসে এ পরিসংখ্যান দাঁড়ায় ৩৫ ও ২২ ভাগে। ‘বিএমসি পাবলিক হেলথ’ জার্নালে এ গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে।

বিবাহিতদের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে বেঁচে থাকার হার অবিবাহিতদের চেয়ে বেশি। এ জন্য সঙ্গীর সেবাযত্ন, সাহস, ভালোবাসা কাজ করে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। তাই সুস্থ্ দেহ আর সুন্দর জীবনের জন্য দিল্লি কা লাড্ডু যে জরুরি তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
বিস্তারিত