মহিলাদের সমস্যা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
মহিলাদের সমস্যা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

যৌন মিলনের সময়ে ব্যাক-পেইন বা পিঠ ব্যথায় করণীয়

সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া নারী পুরুষের মিলনের সময়ে পিঠ ব্যথা সম্পর্কিত একটি গবেষণালব্ধ রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। দাম্পত্য জীবনের মধুময় মিলনেও দেখা যায় নানা প্রকার জটিলতা। তারই একটি হলো পিঠ কিংবা কোমরে ব্যথা যাকে অনেকই ব্যাক-পেইন নামে চিনে থাকেন।
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

স্থূলতার ফলে বিশ্বজুড়ে কিশোরীরা দ্রুত ঋতুমতী হচ্ছে !

আজ বিশ্বজুড়ে স্থূলতা এখন কপালে ভাঁজ ফেলছে সাধারণ মানুষের। সারা পৃথিবী জুড়েই বাড়ছে মোটা মানুষের সংখ্যা। অতিরিক্ত ফাস্ট ফুড খাওয়ার প্রবণতায় বিশেষত কিশোর-কিশোরীদের অস্বাভাবিক হারে ওজন বৃদ্ধি হচ্ছে।স্থূলতা নিজের সঙ্গে ডেকে আনছে হাজারও শারীরিক ও মানসিক সমস্যাও। 
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

বাচ্চা বা সন্তান নিতে ইচ্ছুক নবদম্পতির কিছু করণীয় বিষয় !

একজন পুরুষ এবং মহিলা যখন নতুন সংসার শুরু করেন তখন তারা নানা স্বপ্ন দেখে থাকেন। তার মধ্যে একটা সন্তান যেন তাদের ভালবাসার মূর্ত প্রতীক হয়ে দাড়ায়। তাই প্রত্যেক নবদম্পতিই এই স্বপ্নটি মনে মনে লালন করে চলেন। তাছাড়া এটা সবারই জানা যে, সন্তান ছাড়া একটি পরিবার সম্পূর্ন হয় না। একটি দম্পতি সংসার শুরু করার পরেই সন্তানের অভাববোধ করেন । এটাই জগতের নিয়ম। কিন্তু একটি সংসারে নতুন অতিথি আসার আগে অনেক প্রস্তুতির প্রয়োজন পড়ে । একটি সুস্থ ও সবল বাচ্চার স্বপ্ন দেখে সব দম্পতিরাই। তাই স্বপ্নের সূচনা যেন ভালোভাবে হয়, তাহলে স্বপ্নটি পূরণ হবার সম্ভাবনাও বেশী থাকে।

বলা হয়ে থাকে একটি সার্থক গর্ভধারণ,গর্ভধারণ করার আগেই বিভিন্ন প্লানের উপর নির্ভর করে। সব মহিলাই উপকৃত হতে পারেন যদি গর্ভধারণের আগের প্লান সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান থাকে। আসুন জেনে নেওয়া যাক, গর্ভধারণের আগে কি কি প্রস্তুতি নেয়া দরকার।
বাচ্চা বা সন্তান নিতে ইচ্ছুক নবদম্পতির কিছু করণীয় বিষয় !
আর্থিক প্রস্তুতি :- যদিও বলা হয়ে থাকে অর্থই অনর্থের মূল।তারপরও অর্থ ছাড়া জীবন অচল। তাই আপনার পরিবারে কোন নতুন অতিথিকে আনতে চাইলে তার ভবিষ্যতটা যতটা পারেন সুরক্ষিত করার চেষ্টা করবেন। কেননা সন্তান পালন বর্তমান যুগে অনেক ব্যয়সাপেক্ষ। তাই গর্ভধারণ করার ইচ্ছা থাকলে আগে অর্থনৈতিক দিকটাও ভেবে দেখবেন। একটা প্লানও করে নিতে পারেন। একটা ফিক্সড ডিপোজিট অথবা ইন্সুরেন্স করিয়ে নিতে পারেন গর্ভধারণের আগে।এতে আপনার অনাগত সন্তানের ভবিষ্যত সিকিউর থাকবে। এছাড়া একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমানো উচিত্‍ গর্ভধারণের চেষ্টাকালীন সময়ে। কেননা গর্ভাবস্থায়,বাচ্চা প্রসবকালীন ও বাচ্চা জন্মদানের পরবর্তী অবস্থায় অর্থের দরকার হয়।

মানসিক প্রস্তুতি :- আপনি ও আপনার স্বামী যখন গর্ভধারণের চেষ্টা করবেন,তখন মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিবেন, আপনারা এখন সন্তান চান কিনা? সন্তানের দেখভাল করার মত লোকজন ও পর্যাপ্ত পরিমাণ সময় আছে কিনা? ক্যারিয়ারের গঠনের মাঝে সন্তান নিলে সামলাতে পারবেন কিনা? দু জনের মাঝে ভালো বোঝাপড়া আছে কিনা? মানসিকভাবে বর্তমানে আপনি বিপর্যস্ত কিনা? এই প্রশ্নগুলো নিজেকে করুন। যদি হ্যাঁবাচক উত্তর পান তবে বুঝতে হবে যে আপনি মানসিকভাবে প্রস্তুত। যদি না বাচক উত্তর পান তবে গর্ভধারণের চেষ্টা করার আগে আরও ভালোমতো ভেবে নিন।

শারীরিক প্রস্তুতি :- মেডিকেল চেকআপ :আপনি কি খুব শ্রীঘ্রই বাচ্চা নিতে চাচ্ছেন?যদি বাচ্চা নিতে চান তবে গর্ভধারণের জন্য একটা বিশেষ সময়ের পরিকল্পনা করুন। এরপর মেডিকেল চেকআপ করুন।এতে করে আপনি জানতে পারবেন যে,বাচ্চা নেয়ার জন্য আপনার শরীর প্রস্তুত কিনা? কেনোনা একটি স্বাস্থ্যবান বাচ্চা জন্মদেওয়া একটি সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান মায়ের উপর নির্ভর করে। এজন্য প্রি কন্সেপসন, প্রি প্রেগনেন্সি চেক আপ বা গর্ভধারণ করার আগের চেকআপটা করে নেওয়া উচিত্‍। কেনোনা কিছু মেডিকেল কন্ডিশন ও জীবনযাত্রার মান গর্ভধারণকে প্রভাবিত করে, এমনকি গর্ভধারণ করার ক্ষমতাকেও প্রভাবিত করে।

কি কি চেকআপ করাবেন ?

যদি আপনি সন্তানধারণের চেষ্টা করেন এবং আগে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার চিকিত্‍সককে বলুন কবে নাগাদ তা বন্ধ করবেন? সাধারণত গর্ভধারণ করার চেষ্টা করার কিছু মাস আগে থেকেই জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিটি বন্ধ করতে বলেন ডাক্তাররা। আপনার কিছু স্বাভাবিক মাসিক হওয়া দরকার গর্ভধারণের আগে।এতে করে গর্ভধারণ পরবর্তী বাচ্চা প্রসবের সময় নির্ধারণ করতে সুবিধা হয়।

স্বাস্থ্য ও অন্যান্য পরীক্ষা করুন। আপনার কোন রোগ থাকলে তা সারিয়ে নেয়ার চেষ্টা করবেন। এমনকি আপনার স্বামীর কোন অসুখ থাকলেও তার চিকিত্‍সা করাতে হবে। এরপর ডাক্তার আপনার শারীরিক কিছু পরীক্ষা যেমন ওজন, রক্তচাপ ও আপনার নিতম্ব স্বাস্থ্যবান কিনা তা পরীক্ষা করবেন। কেননা খুব ছোট ও চাপা নিতম্বে বাচ্চা জন্মের সময় জটিলতা দেখা দেয়।তাই আগে থেকেই পরীক্ষা করা থাকলে প্রসবকালে আপনার ডাক্তার সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবেন।

এরপর ডাক্তারটা পরীক্ষা করবেন যে, আপনি সন্তান ধারণ করতে পারবেন কিনা? মানে বন্ধ্যা কি না তা পরীক্ষা করেন।অনেক কারণে একটি দম্পতি বন্ধ্যা হতে পারে। মহিলা ,পুরুষ উভয় ই এর জন্য দায়ী হতে পারে। এজন্য যথাযথ পরীক্ষা করে সমস্যা ধরা পড়লে, যার সমস্যা তার চিকিত্‍সা করাতে হবে।

প্যাপ টেস্ট করাতে হবে,জরায়ুমুখে কোন সমস্যা আছে কিনা তা জানার জন্য। কেনোনা একটি সার্থক প্রসব সুস্থ জরায়ু ও গর্ভাশয়ের উপর নির্ভর করে। এছাড়াও ডায়াবেটিস,উচ্চরক্তচাপ আছে কিনা তা পরীক্ষা করতে হবে। কারণ এইসব অসুখ মারাত্মক সমস্যা করে গর্ভাকালীন ও পরবর্তী সময়ে।তাই গর্ভধারণের আগেই এগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলুন। এছাড়া HIV ও herpes এই টেস্ট গুলো করা ভালো কেনোনা এগুলো থাকলে গর্ভধারণ করা ঝুকিপূর্ণ।

এছাড়াও আপনি যদি দ্বিতীয় বারের মত মা হতে যান এবং আপনার যদি আগের গর্ভকালীন অবস্থায় নিম্নোক্ত সমস্যা হয়ে থাকে,
  • বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাওয়া 
  • জন্মের সময় বাচ্চা মরে যাওয়া 
  • অকালে বাচ্চা হওয়া 
  • বাচ্চার শারিরীক গঠনে সমস্যা থাকা 
এইসব হয়ে থাকলে পরবর্তী বাচ্চা নেওয়ার সময় আপনাকে আরো সচেতন হতে হবে ও চিকিত্‍সকের পরামর্শমত গর্ভধারণ করতে হবে।

আপনার ও আপনার স্বামীর পরিবারে কোন জেনেটিক সমস্যার কারণে কারো অসুখ হলে, একজন জেনেটিক কাউন্সিলারের সাথে পরামর্শ অবশ্যই করবেন।

এজমা, ডায়াবেটিস, ডিপ্রেসনের ও অন্যান্য কোন ওসুধ খাওয়ার অভ্যাস থাকলে গর্ভধারণের চেষ্টা করার সময়ই এগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকুন এবং চিকিত্‍সকের পরামর্শ নিন। কেননা এতে সন্তান বিকলাঙ্গ হবার চান্স থাকে।

রুবেলা, চিকেন পক্স এর টিকা আগেই নিয়ে রাখুন। এছাড়া ১৫ বছরের পর সব মেয়েরি টিটি টিকা নেওয়া উচিত্‍। যে কোন ভ্যাক্সিন নেয়ার কমপক্ষে ১ মাস অপেক্ষা করুন গর্ভধারণের চেষ্টা করার জন্য।

দাঁতের যত্ন নিন। দাঁতের সমস্যা হলে একজন ডেন্টিস্ট কে দেখান।কারণ এটা প্রমাণিত যে দাঁতের মাড়ীতে কোন অসুখ থাকলে কমওজনের ও অকালে জন্ম হয় শিশুর।

একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য :- আপনার যদি ২৮ দিন অন্তর রেগুলার মাসিক হয় তাহলে মাসিক হওয়ার ১০ তম দিন থেকে ১৮ তম দিনে গর্ভধারণের চেষ্টা করলে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা বেশী থাকে আর যাদের অনিয়মিত মাসিক হয় তারা তাদের সবচেয় কম সময় যেই মাসিক হয় সেই সময়ের সাথে ১৮ বিয়োগ করে ও সবচেয়ে বেশী সময়ে যে মাসিক হয় তার সাথে ১০ বিয়োগ করে তার ওভুলেশন ডেট গণনা করতে পারে । যেমন কারো যদি ২৬ থেকে ৩১ দিন অন্তর অন্তর মাসিক হয় তাহলে ২৬-১৮=৮ এবং ৩১-১০=২১ অর্থাত্‍ তার মাসিক হবার ৮তম দিন থেকে ২১ তম দিনে গর্ভধারণের চেষ্টা করলে তা সফল হবার সম্ভাবনা বেশী থাকে ।

এছাড়াও আপনার ডাক্তারকে কিছু প্রশ্ন অবশ্যই জিজ্ঞাসা করবেন ,
  • কখন জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি বন্ধ করবেন ? 
  • ওভুলেশনের ডেট ক্যালকুলেট করে নিবেন । 
  • কি কি উপসর্গ দেখে বুঝবেন যে আপনি প্রেগন্যান্ট । 
সাধারণত মাসিক না হওয়া, স্তন বড় হয়ে যাওয়া, সকালে বমি বমি ভাব হওয়া এগুলো দেখে বুঝা যায় । এরপর সিউর হওয়ার জন্য প্রেগনেন্সি টেস্ট করাতে হবে। (তথ্যসুত্র :- সাজগোজ)
বিস্তারিত

রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৪

নিজ ঘরেই নারীরা যে ভাবে ধর্ষিত হচ্ছেন !!

বাংলাদেশের বিবাহিত নারীদের প্রায় ৩০% নারী জীবনের কোনো না কোনো সময় স্বামীর মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের শিকার হয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)। তাদের প্রকাশিত একটি প্রকাশনা থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ২০ থেকে ৩৪ বছর বয়সী বিবাহিত নারীরা এ নির্যাতনের ক্ষেত্রে বেশি ঝুঁকির মধ্যে আছেন।
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০১৪

যৌনতায় আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠুন - নারীদের জন্য বিশেষ টিপস

আমাদের সমাজে অনেক নারীই তাদের যৌনতার বিষয়টি পুরুপুরি পুরুষের উপর ছেড়ে দেন যেন এতে তাদের কোনো ভূমিকাই নেই। অথচ যৌন মিলনের বিষয়টি একজন পুরুষ আর একজন নারীর দুটি আত্মার সংমিলন। এখানে দু'জনেরই ভুমিকা রয়েছে কারণ এটা একার কোনো বিষয় নয়। তাই নারীদেরও হয়ে উঠা উচিত যৌন সচেতন এবং আত্মবিশ্বাসী। তার জন্য রয়েছে কিছু টিপস এবং ট্রিকস।

সুন্দর অন্তঃবাস ব্যবহার করুন :- আমাদের দেশের মেয়রা অন্তঃবাসকে অত একটা গুরত্ব দেয়না। বেশিরভাগ নারী মনে করে এটাতো জামা/শাড়ীর নিচে থাকবে অতএব বেশি টাকা দিয়ে সুন্দর ব্রা/আন্ডার গার্মেন্টস খরিদ করার দরকার কি? মাঝে মাঝে লক্ষ্য করা যায় হলুদ জামার নিচে কেউ কালো অন্তঃবাস পরে বেরিয়ে পড়েছেন যা সহজেই অন্যের চোখে দৃশ্যমান হয়ে একটি অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। এবার আসুন ঘরে! স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে বাহ্যিক পরিদেয় কাপড়ের সাথে সাথে অন্তঃবাসের গুরত্ব অপরিসীম। একজন নারীর অন্তঃবাস হতে পারে তার স্বামীর “টার্ন অন সুইচ”। নারী অনুভতির অনুরননে ব্যকুল হলেও পুরুষ ভিজ্যুয়ালাইজেশানে বেশি কর্মঠ। নারীদের বলে রাখি – মিলনের প্রস্তুতি হিসেবে নিজ থেকে কাপড় খুলে বসে থাকবেন না। আপনার পুরুষকে পিপাসার্ত করুন – তাকে বস্ত্রহরন উপভোগ করতে দিন। বস্ত্রহরনে সেক্সি সুন্দর অন্তঃবাস পুরুষ শরীরে আগুন জ্বালে।
যৌনতায় আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠুন - নারীদের জন্য বিশেষ টিপস
সুন্দর জামা কাপড়ে পরিপাটি থাকুন :- কোন একটি বিশেষ অনুষ্ঠান, বিশেষ দিন কিংবা বিশেষ মুহুর্তের জন্য কেন অপেক্ষা করবেন? আপনি হয়তো লক্ষ্য করেছেন সাজগোজ করে থাকলে আপনার প্রিয়জন আপনার দিকে বেশি নজর দেয়। একদম জমকালো মেকাপ করে সারাদিন বসে থাকতে বলছি না – সামান্য চুল আচড়ে রাখা কিংবা ঠোটে হালকা লিপিষ্টিক এর সাথে আয়রন করা জামা আপনাকে ঘরোয়া পরিবেশে আকর্ষনীয় করে তুলতে পারে। আপনার যেসকল জামা আপনাকে আনকমফোর্টএ্যবল কিংবা আনএট্রাক্টিভ করে বলে মনে হয় তা ফেলে দিন (গরীবকে দিয়ে দিন) – শুধুমাত্র আপনার পছন্দসই কাপড়ই ভেতর থেকে আপনাকে মানসিক শক্তিশালী করতে সক্ষম! যেসব রঙ আপনার গায়ের রংয়ের সাথে যায় শুধু সে রকম কাপড় কিনুন। কাপড় পছন্দের ক্ষেতে কি কাপড় কিনছেন তাও লক্ষ্য রাখার বিষয়; কারন আপনি নিশ্চয় গ্রীষ্মে সিল্ক জামা পরে ঘুরবেন না।

নিজ সম্পর্কে পুর্ন আত্মবিশ্বাসী হউন :- নারী পুরুষ নির্বিশেষে আমাদের দেশে মানুষের শাররীক আত্মবিশ্বাস অনেক কম। এর প্রধান (হয়তো একমাত্রও বলা যায়) যৌনতা এবং শরীর সম্পর্কে আমাদের অজ্ঞতা। ছোট্র একটি উদাহরনঃ আমাদের পাড়ার এক বড়ভাই (তিনি গ্রেজুয়েট ছিলেন!) বিয়ের পর পর প্রায় তার বউকে তালাক দেবার ঘোষণা দিয়ে দিয়েছিলেন – কারন ছিল তার স্ত্রীর বাম স্তন ডান স্তন থেকে ছোট! এরকম একটি প্রাইভেট বিষয় পাড়ায় পাড়ায় রটে গেল! কি লজ্জার বিষয়। অথচ সত্য হল পৃথিবীর প্রায় ৫৫% নারীর দুইটি স্তন একেবারে সমান আকার/গঠনের নয়। কারো কারো স্তন আকারের পার্থক্য এত কম যে চোখে পড়েনা; আর কারো একটু বেশি যা সহজে দৃষ্টিগোচর হয়। স্তনের আকারের এই বিষয়টি নারীরাও জানেন না বলে নিজ থেকে হীনমন্যতায় ভোগেন তারা। এ রকম আরো অসংখ্য স্বাভাবিক বিষয় আছে যা ভেবে আমরা অহেতুক চিন্তিত হই।

অনেকে আবার গায়ের রঙ কিংবা উচ্চতা ইত্যাদি নিয়ে নিজের মধ্যে একপ্রকার নেগেটিভ ধারনা পোষেন। আরে ভাই জগতের সব মানুষ স্বয়ংসম্পুর্ন নয়। কারো উচ্চতা ভাল তো গায়ের রং শ্যামলা। কেউ দেখতে সুন্দর তো হাসেঁর মত কর্কশ গলা (জলন্ত উদাহরন দেশের বিখ্যাত মডেল মোনালিসা, সারিকা, মৌ – ভারতের নায়ক শাহরুখের তোতলানো…)। আবার যাদের শাররীক সব গুন ঠিক আছে তারা হয় চরিত্রহীন কিংবা যৌন অসমর্থ! তাই সব কথার শেষ কথা – বিধাতা যাকে যা দিয়েছেন তা হিসেব করেই দিয়েছেন, না হয় কিছু মানুষের অহংকারের ধম্বে পৃথিবী বাসের অযোগ্য হয়ে যেত! আপনার যতটা আছে তাই আপনার হাতিয়ার – গুটিয়ে নয় ছুটিয়ে বাঁচুন। আত্মবিশ্বাসী হউন।

যত্ন/ভালবাসা/কেয়ার :- শরীর আর শরীরে যৌনমিলন হয়না। শাররীক অঙ্গের মাধ্যমে আত্মার সাথে আত্মার মিলন হলো যৌন সম্পর্ক। শক্তি দিয়ে “রেপ” করা যায়। কিন্তু অন্তরঙ্গ শাররীক মিলনের জন্য প্রয়োজন যার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করছেন তার প্রতি আপনার যত্নশীলতা এবং ভালবাসা। একজন নারী কিংবা পুরুষ তখনি যৌনতৃপ্তি অনুভব করেন যখন মানসিক ভাবে সঙ্গীর সাথে সাচ্ছ্যন্দ বোধ করেন। আমার ভাষায় আমি বলি “ঘৃণা দিয়ে কেউ আমার একটা পশমও ছিড়তে পারবে না – কিন্তু ভালবাসা দিয়ে যদি কেউ আমার বুক কেটে কলিজা টান দিয়ে ছিড়ে নিয়ে যায়, আমি ব্যথায় উহ্ শব্দটি করবোনা”। যৌনসুখ শুধুমাত্র কিছু সেক্স ট্রিকস্ কিংবা পৌরুষ শক্তির উপর নির্ভর করেনা। যৌন জীবন সুখি করতে চাই মিলন পরবর্তী/পুর্ববর্তী সময়েও স্বামী-স্ত্রীর সুসম্পর্ক।

প্রসঙ্গত বলে রাখি, আজকাল মোবাইল কিংবা অন্যকোন ভাবে পরিচিত হয়ে (বিবাহিত কিংবা অবিবাহিত) যারা শাররীক সম্পর্ক করছেন তারা শুধুমাত্র “চরিত্র নষ্ট করছেন”। ভালবাসা ওখানে নেই। কারন ভালবাসায় “মন প্রধান – শরীর গৌন”। এখনকার বেশিরভাগ অবৈধ সম্পর্ককে আমি “গরম পানি বিসর্জন” বলে অবিহিত করতে চাই। আগে যে কাজ একজন যুবক টয়লেটে হাত দিয়ে সেরে নিত এখন নষ্টা নারী সহজলোভ্য হবার কারনে হাতের বদলে নারী শরীরযন্ত্র ব্যবহার করে সাদা রঙের গরম পানি টয়লেটের বদলে নারী যোনীতে (ভ্রম্যমান কমোড) ত্যাগ করছেন।

পুরুষের ক্ষেত্রে টয়লেট কিংবা নারী দুটি স্থানের বীর্য বিসর্জনে অনুভুতি প্রায় একই – নারীর ক্ষেত্রে শুধুমাত্র তিনি “চরিত্রহীনা” খেতাবটি অর্জন করছেন। গ্যরান্টি দিয়ে বলতে পারি – গরম পানি বিসর্জনের এই প্রক্রিয়া নারী কিন্তু বিন্দুমাত্র উপভোগ করেন নি। কারন ছেলেটি মিলন স্থান হিসেবে ব্যবহার করছে ছাদের সিড়ি ঘর কিংবা বন্ধুর খালী বাড়ী। তার মস্তিস্কে কাজ করে ভয়; এই বুঝি কেউ এসে গেলো, ধরা খেয়ে গেলো বুঝি – কোনরকম ১/২ মিনিটে কার্য সমাধা করে ছেলেটি ততক্ষনে জিপার আটকিয়ে দিয়েছে। সিড়ি ঘরের উক্ত কর্মে মেয়েটির কাজ ছিল পাজামা হাটু পর্যন্ত নামিয়ে অস্বস্তিকর কুকুরী ভঙ্গিতে হাটুর উপর হাত রেখে কিংবা সিড়ির রেলিং ধরে চোরের মত এদিক ওদিক চাহনি! তার শরীর যন্ত্রে মাঝের অংশে কি হচ্ছে তা অনুভব করার আগেই সুবিধাভোগী পুরুষের কার্য সমাধা হয়ে গেছে। ফলাফলঃ নারী নিয়ে নিলেন সারা জীবনের জন্য চরিত্রহীনা টাইটেল।

পুরুষ পেয়ে গেলেন সারা জীবন উক্ত নারীকে যেকোন সময় যেকোন পরিস্থিতিতে; এমনকি দশবছর পর পাঁচ মিনিটের দেখায় অন্তত স্তন টিপে দেবার সার্টিফিকেট।… ছিঃ ধিক্কার জানাই তাদের। এই কথা গুলোয় কিছু নারী ক্ষেপে গেছেন হয়তো এতক্ষনে। রাগের সাথে প্রশ্ন বিদ্ধ করতে চাইছেন আমাকে “সবদোষ নারীর?” আমি বলি হ্যঁ আপনার দোষ! কারন একটি ছেলে গহীন বনে একা একটি মেয়ের সাথে শাররীক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবে না – যতক্ষন পর্যন্ত না মেয়েটি তা করার সম্মতি (সরাসরি কিংবা ইঙ্গিতে) না দেয়।

একজন পুরুষ এবং একজন নারী একা থাকলে তাদের সাথে ৩য় ব্যক্তি হিসেবে শয়তান উপস্থিত হয়। গোপন কথা বলার জন্য আপনি খোলা পার্কে যেতে পারেন। ছাদের সিড়ির গোড়ায় কিংবা খালি প্ল্যাটে আসার মানেই হলো আপনি ছেলেটিকি টিকিট দিয়ে দিয়েছেন। ইদানিং অবশ্য পার্কগুলোরও অবস্থা কথিত এসব নষ্ট যুগল বাদ রাখেন নি। বেহায়াপনার চরম অবস্থা কমবেশি সবাই দেখেছেন। নারী না চাইলে কোন পুরুষের (দুধর্ষ খুনি হলেও) সাহস আছে খোলা পার্কে ওড়ানার নিচে হাতের কাজ সারে? বাংলাদেশে কোটি মানুষ বাস করে – আমি যাদের কথা বলছি তারা হাতে গোন। তাই দয়করে নিজের গায়ে নিতে চেষ্টা করবেন না (যদি আপনি ওরকম পুরুষ/নারী হন)। সব কথার শেষ কথা বিবাহিত বৈধ সম্পর্কের বিকল্প নেই। মনে ভয় থাকবেনা – জীবনে অপরাধবোধ তাড়া করবেনা। অন্য কেউ আপনার শরীর দিয়ে নোংরামী করতে পারবে না। বিধাতা তথাকথিত স্মার্টদের সুমতি দিন।

চিকিত্সকের পরামর্শ নিন :- মানুষ সবসময় শারীরিক কিংবা মানসিক ভাবে সুস্থ্য থাকবে এমনটি ভাবা উচিত নয়। বিবাহিত জীবনের যেকোন সময় যেকোন প্রকার সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনার সঙ্গির সাথে তা সরাসরি আলোচনা করুন। প্রয়োজনে অভিজ্ঞ একজন হোমিওপ্যাথের পরামর্শ নিন। মনে রাখবেন হাতুড়ে ডাক্তার ভুল ধারনা দিয়ে আপনার সুখী যৌন জীবন বিপর্যস্থ করে তুলবে। তাই বিশেষজ্ঞ একজন হোমিওপ্যাথের পরামর্শ বাঞ্চনীয়। কারণ নারী এবং পুরুষের যৌন সমস্যা নির্মূলে হোমিওপ্যাথির মত সফলতা আজ পর্যন্ত কোনো চিকিত্সা বিজ্ঞানই দেখাতে পারে নি। তাই বিবাহিত জীবনে আপনাদের যাবতীয় যৌন সমস্যার দায় ভার নিশ্চিন্তে হোমিওপ্যাথির উপর ছেড়ে দিন।

জীবন সম্পর্কে পজেটিভ চিন্তা করুন :- আপস্ এন্ড ডাউন ই হলো জীবনের ধর্ম। যেদিন আপনার মাথায় কোন চিন্তা নেই – ধরে নেবেন আপনি মরে গেছেন। এটা পেলামনা কেন? ওটা আমার জীবনে হলোনা কেন? ইত্যাদি ইত্যাদি নিয়ে ভাবা বোকামীর চরম লক্ষন। জীবন একটি যুদ্ধ – তাই সংসার জীবনে অহেতুক নেতিবাচক চিন্তা থেকে বিরত থেকে বাস্তবতার হাত ধরে চলুন।

নিজের শরীর সম্পর্কে জানুন :- মাঝেমাঝে টয়লেটে যদি বড় আয়না থাকে কিংবা দরজা জানালা বন্ধ করে (পর্দা ঠিকঠাক টেনে) মাঝে মাঝে সম্পুর্ন বিবস্ত্র হয়ে আপনার শরীর বিভিন্ন কৌনিকে পর্যবেক্ষন করুন। নিজ শরীর সম্পর্কে আত্মবিশ্বাসী হউন। আপনার চোখে যেসকল অস্বাভাবিকতা ধরা পড়ে তা ঠিক করার চেষ্টা করুন। যেমন কেমন অন্তঃবাস পরলে আপনাকে সুন্দর লাগে কিংবা কেমন করে দাড়ালে আপনার সঙ্গীর চোখে আবেদনময়ী মনে হবে সেরকম ভঙ্গিমার প্রাকটিস করুন।

সম্পুর্ন নতুন মেকওভার নিন :- আপনাকে ডান পাশে সিথি কাটলে সুন্দরী লাগে। কিংবা চোখে গাঢ় কাজলে মায়াবী লাগতে পারে। কিন্তু সবসময় একই রকম সাজগোজ অথবা বাহ্যিক অবয়ব আপনার স্বামীর ভাল লাগার কথা নয়। তাই চুলের নতুন স্টাইল, মেনিকিউর, পেডিকিউর, ব্রু ফ্লাক সহ সম্পুর্ন মেকওভার করিয়ে নিতে পারেন। আর্থিক সমস্যা থাকলে এতকিছু একসাথে না করে ঘরোয়া ভাবে নিজের বাহ্যিক পরিবর্তনের চেষ্টা করতে পারেন।

চমত্কার হাসি :- নবী করিম (সঃ) বলেছেন “হাসি হলো সদকা”। কেউ একজনের দিকে হাসি মুখে তাকানো এবং কাউকে অর্থ সাহায্য করার মাধ্যমে সমান নেকী পাওয়া যায়। স্বামী কিংবা আপনজনের পানে হাসিমুখে তাকানোর মাধ্যমে তার পৃথিবী বদলে দিতে পারেন। আমার দাদা বলতেন “দিনমজুর সারাদিন মাটি কেটে ঘরে আসার পর তার স্ত্রী যদি হাসিমুখে তাকে ডাল-ভাত খেতে দেয় তাহলে ওই মজুর সারাদিনের কষ্ট নিমেষেই ভুলে যান এবং তার কাছে ডাল-ভাত বিরিয়ানীর মত স্বাদের লাগে। আবার কোটিপতি সারাদিন প্রচুর আরাম আয়েশে অফিস করে ঘরে আসার পর যদি স্ত্রী চেহারা কালো করে চাইনীজও খেতে দেয় তখন সে খাবার তার কাছে ছাই-ভস্ম খাবার মত লাগবে।” ভালবাসা লেনদেনের জিনিস। দিবেন তো ফিরত পাবেন। দিবেন না – পাবার কল্পনাও করবেন না।

নিয়মিত ব্যয়াম করুন :- বিয়ের পর মেয়েরা হঠাৎ ঘরকুনো হয়ে যাওয়ার ফলে শাররীক ওজন বেড়ে যায়। অনেক নারী মনে করেন বিয়েতো হয়ে গেছে এখন আর শরীর অথবা বাহ্যিক সৌন্দয্য চর্চার দরকার কি? ধারনা ভুল! সব পুরুষ চায় তার বউ হবে অপ্সরী। আপনি হয়তো নায়িকাদের মত হতে পারবেন না – তবে পরিমিত খাবার গ্রহন এবং নিয়মিত ব্যয়ামের মাধ্যমে শররীক গঠন ঠিক রাখা এবং মানসিক প্রশান্তি অর্জন করতে পারেন।
বিস্তারিত

বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০১৪

সেক্স বা যৌন মিলনে নারীদের অনীহার কারণ ও মুক্তির উপায়

বিবাহিত নারীরা অনেক সময় স্বামীর সুবিধা অসুবিধা নিয়ে যেমন চিন্তিত থাকে পাশাপাশি অনেকেই তাদের শুরু হওয়া যৌন জীবন নিয়েও এমন কিছু ঝামেলায় পড়েন যা আগে হয়ত ভাবেননি হতে পারে। জেনে অবাক হবেন যে নব্য বিবাহিত মেয়েদের মধ্যেও সেক্স এ অনীহা থাকতে পারে। আর যারা দীর্ঘ দিন সংসার করছেন তাদের তো আছেই ।
বিস্তারিত

মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৪

নারীর যৌনাঙ্গের জি-স্পট - আসুন জেনে নেই বিস্তারিত

নারী দেহের জি-স্পটের নাম হয়ত আমরা অনেকেই শুনেছি। কিন্তু বিষয়টা কি এ সম্পর্কে হয়ত আমরা অনেকেই জানি না। "জি-স্পট" রহস্য বিজ্ঞানীদের কাছে এখনো সম্পুর্ন বোধগম্য নয়। তাই আমি যা করতে পারি তা হচ্ছে থিওরি দেয়া – যার মাধ্যমে আপিনি আবিষ্কার করতে পারেন "জি-স্পট" এর অবস্থান, কিভাবে এটি খুজে পাওয়া যাবে এবং "জি-স্পট" দিয়ে কি করবেন?

ইতিহাস কি বলে ?

‘জি’ অক্ষরটি ‘গ্রাফিনবার্গ’ শব্দের আদ্যক্ষর। গ্রাফিনবার্গ হচ্ছেন একজন গাইনোকলজিষ্ট যিনি ১৯৫০ সালে প্রথম ‘ইউরেথ্রার সাথে যোনী পথে মিলনের সময় যৌন উত্তেজনার সম্পর্ক’ নিয়ে কলাম লিখেন। ‘জি-স্পট’ নিয়ে পরবর্তীকালে ব্যাভারিল হুইপলি এবং জন পিরি নামক দুইজন বিজ্ঞানী বিশদ গবেষনা করেন। গ্রাফিনবার্গের কলাম চাপার ৩০ বছর পর এই বিজ্ঞানীদয় গ্রাফিনবার্গের নামানুসারে ‘জি-স্পট’ নামকরন করেন।
নারীর যৌনাঙ্গের জি-স্পট

'জি-স্পট' কি ?

ইউরেথ্রার (তলপেটের ঠিক পরে যোনীর ছিদ্রের উপরিভাগে গোলাপি রঙের ভাজ করা অংশ) ভিতর অতিসংবেদনশীল কোষ দ্বারা আবৃত ছোট্র একটি অঞ্চল হচ্ছে ‘জি-স্পট’। নারীর জি-স্পট যৌনাঙ্গের সর্বচ্চ ৫ সেঃমিঃ ভিতরে অবস্থিত। অনেক মহিলা মনে করেন জি-স্পট বলে বিশেষ কোন কিছু নেই। তাদের মতে সমস্ত যোনী সমান সংবেদনশীল। তবে অনেকে জোরালো ভাবে দাবী করেন তারা জি-স্পট স্টিমুলেশানের মাধ্যমে পুর্ন যৌন তৃপ্তি অর্জন করতে পেরেছেন।

কিভাবে 'জি-স্পট' খুজে পাবেন ?

ইউরেথ্রা এবং যোনীর ছিদ্রের মাঝামাঝি অংশে সেন্ডউইচের মত ভাজ করা দেখতে অংগটি হচ্ছে ইউরেথ্রাল স্পঞ্জ। নারীর উত্তেজনার সময় জি-স্পট এর অবস্থান সম্পর্কে জানা খুব সোজা। তাই আপনি যদি একা থাকেন তাহলে যৌন ফ্যান্টাসীর মাধ্যমে নিজেকে উত্তেজিত করে নিন। লক্ষ্য করুন যোনী যেন কামরসে ভিজে যায় এবং যৌনাঙ্গ উত্তপ্ত হয়। কারন উত্তেজিত অবস্থায় জি-স্পট সাধারনের তুলনায় বেশি সংবেদনশীল হয়ে উঠে।

এবার আপনার মধ্যমা আস্তে আস্তে ইউরেথ্রা স্পঞ্জ এবং যৌনী পথের দেয়াল ঘেষে প্রবেশ করান। বেশিরভাগ মহিলার যোনীপথ তলপেটের দিকে ৪৫ডিগ্রী কৌনিক অবস্থানে থাকে। তাই কৌনিকভাবে প্রায় ৫ সেঃমিঃ ভিতরে যাবার পর বৃত্তাকার একটি অঞ্চল পাবেন যেখানে হালকা চাপ প্রয়োগ করলে প্রস্রাবের বেগ আসবে। তবে চিন্তিত হবেননা। কারন যৌন উত্তেজনার সময় আপনি চেষ্টা করলেও সরাসরি প্রস্রাব চলে আসবে না। হ্যাঁ এটিই জি-স্পট। তবে অনেক নারী ওই অঞ্চলে চাপ দিলে ব্যথা অনুভব করতে পারেন। চিন্তিত হবেন না হয়তো আপনি জি-স্পট থেকে মজা পাবার দলে নন। তবে জি-স্পট ছাড়াও পুর্ন যৌন তৃপ্তি পাওয়া যায়। তাই ভাবনার কোন কারন নেই। (তথ্য সূত্র: সংগ্রহিত)
বিস্তারিত

শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৪

"ভ্যাজাইনাল রিজুভিনেশন ট্রিটমেন্ট" - যা নারীর হারানো যৌবন ফিরিয়ে দিবে

সম্প্রতি 'হিন্দুস্তান টাইমস' নারীর হারানো যৌবন ফিরে পাওয়ার চিকিৎসা সম্পর্কে এক গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে। যা দেশ এবং বিদেশের আরো অনেক সংবাদ পত্রে প্রকাশিত হয়েছে। নারীদের ক্ষেত্রে দাম্পত্য জীবনে সন্তান নেওয়ার পর যৌনতার বিষয়টি অনেক বেশি আবেগপূর্ণ বলে এক গবেষণায় জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিস্তারিত

শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০১৪

নারীর গর্ভধারণের পর স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যায়াম

নারীদের গর্ভধারণের সময় নিজের প্রতি বাড়তি কিছুটা যত্ন নেয়া, অনাগত সন্তানের জন্য বাড়তি খাবার খাওয়া, বিশেষ করে বেশি বেশি পুষ্টিকর খাবার খাওয়া এবং ভারী ও খুব বেশি পরিশ্রমের কাজ না করা সন্তানের জন্য ভালো। এসকল কারণে গর্ভধারণের সময় বেশীরভাগ নারীই মুটিয়ে যান। এটি গর্ভে সন্তান থাকাকালীন সময়ে যতোটা ভালো ততোটাই খারাপ গর্ভকালীন পরবর্তী সময়ের জন্য।
বিস্তারিত

শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৪

মেয়েদের স্বপ্নদোষ - কিভাবে তারা বুঝবে ?

ছেলেদের মত মেয়েরাও ঘুমের মধ্যে যৌনতা সম্পর্কিত স্বপ্ন দেখে পরমতৃপ্তির আনন্দ পেতে পারে অর্থাৎ মেয়েদেরও স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে কিন্তু তার রকমফের হয়ত একটু ভিন্নতর। কারণ ঘুমের মধ্যে যৌনতা বিষয়ক স্বপ্ন দেখার পর মেয়েদের পুরুষের মত বীর্যপাত হয় না, কিন্তু তাদের যোনিতে যোনিরস এসে থাকে যার ফলে মেয়েদের যোনিদেশ অনেকটা ভিজে যায় এ বিষয়ে হয়ত অনেক বোনদেরই অভিজ্ঞতা আছে । তবে এটা চিন্তার কোনো বিষয় নয় কারণ মেয়েদের জন্য বয়ঃসন্ধিতে এরকম হওয়াটা ছেলেদের মতই স্বাভাবিক। এ বিষয়ে রয়েছে নানা পর্যবেক্ষণলব্ধ এবং ধর্মীয় প্রমান ও ব্যাখ্যা।
বিস্তারিত

শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৪

মেনোপজ চলাকালীন মহিলাদের সমস্যা এবং করণীয়

সাধারণত মেয়েদের গড়ে বারো বছর বয়সের পর থেকেই স্বাভাবিক ঋতুচক্র শুরু হয়৷ আবার একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর এটি বন্ধও হয়ে যায়৷ মহিলাদের ঋতুচক্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরবর্তী সময়কে মেনোপজ বলা হয়৷ মেনোপজের সময় বা চলাকালীন সময়ে নারীদের নানান সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে৷ এ বিষয়ে আলোকপাত করেছেন বিশিষ্ট স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দীপান্বিতা হাজারী। আসুন বিস্তারিত দেখি।

মেনোপজ কী :- একটা বয়সের পরে মেয়েদের ঋতুচক্র বরাবরের মতো বন্ধ হয়ে যায়৷ঋতুচক্রের বন্ধ হয়ে যাওয়াকেই মেনোপজ বলা হয়৷

মহিলাদের স্বাভাবিক ঋতুচক্র যে বয়সে বন্ধ হয় :- আমাদের দেশের আবহাওয়া ও পরিমণ্ডল অনুযায়ী মহিলাদের ঋতুচক্র সাধারণত ৪৮ বছর থেকে ৫৪ বছরের মধ্যে বন্ধ হতে পারে৷ সেই হিসেবের গড় করলে ৫১ বছর বয়সকে মেনোপজের বয়স বলা যেতে পারে৷
Menopause
মেনোপজ হওয়ার আগে উপসর্গ :- মেনোপজের প্রধান উপসর্গ হলো অনিয়মিত পিরিয়ড৷ অর্থাৎ প্রথমেই যে একেবারেই পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাবে তা কিন্তু নয়৷ দেখা যেতে পারে প্রথমে একমাসে দুইবার পিরিয়ড হলো৷ এরপর তিন মাস পিরিয়ড বন্ধ থাকল৷ আবার ফের চার মাস নিয়মিত পিরিয়ড হওয়ার পর আবার বন্ধ হলো৷ এছাড়া অন্যান্য উপসর্গগুলো হলো কান-মাথা ঝাঁ ঝাঁ করা বা হট ফ্ল্যাশ, জয়েন্ট পেইন ইত্যাদি মেনোপজের সাধারণ উপসর্গ৷

নির্দিষ্ট বয়সের অনেক আগেই পিরিয়ড বন্ধ :- নির্দিষ্ট বয়সের অনেক আগে মেনোপজ হতেই পারে৷একে আর্লি মেনোপজ বলা হয়৷ কিন্তু এটা একেবারেই কম৷ এটা খুব বিরল, যা হয়ত পরিসংখ্যানেও আসে না৷

যাদের আর্লি মেনোপজ হয় :- যেহেতু সময়ের অনেক আগেই মেনোপজ হয়ে যায়, ফলে শারীরিক সমস্যা দেখা তো দিতেই পারে৷মেয়েদের শরীরে মূলত দু’টি হরমোন থাকে ইস্ট্রোজেন আর প্রোজেস্টেরন৷মেনোপজ হওয়া মানে ইস্ট্রোজেন ক্ষরণ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যাওয়া৷এর ফলে পরবর্তী ক্ষেত্রে সন্তানধারণ তো আর সম্ভব হবেই না, তার সঙ্গে খিটখিটে স্বভাব, জয়েন্ট পেইন, মুড ফ্ল্যাশ হতে পারে৷ যাদের অল্প বয়সেই মেনোপজ হয়, তাদের মানসিক অবস্থা স্থিতিশীল থাকে না বলেই পারিবারিক জীবনে বা স্বামীর সঙ্গে সম্পর্কে এর ছাপ পড়তে পারে৷

আর্লি মেনোপজের কারণ :- সেইভাবে নির্দিষ্ট করে আর্লি মেনোপজের কোন কারণ নেই৷বলা যেতে পারে সবই প্রকৃতির খেয়াল৷আর একটা কারণ রয়েছে৷ যদিও সেটাও নির্দিষ্ট নয় সেটা হলো হেরিডিটি বা বংশগত৷কোন মহিলার মা, মাসি বা পারিবারের অন্য কারোর আর্লি মেনোপজ হলে জিনগতভাবে এটি হতে পারে৷

মেনোপজের ফলে স্বাভাবিক জীবনে পরিবর্তন :- মেয়েদের জীবনে চারটি পর্যায় রয়েছে৷ঋতুচক্রের শুরু, সন্তানের জন্ম, ব্রেস্ট ফিডিং ও মেনোপজ৷ এগুলো সবই হরমোনের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত৷ মেনোপজ হওয়া মানেই হরমোনের ক্ষরণ বন্ধ হয়ে যাওয়া৷ফলে শরীরে কিছু পরিবর্তন আসতেই পারে৷ মেজাজ ঠিক না থাকা জয়েন্ট পেইন ইত্যাদি৷তবে এটা যেহেতু পুরো বিষয়টাই প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল। তাই ধীরে ধীরে পাঁচ-দশ বছর পর শরীর আপনা থেকে এটি মেনে নেয়৷ফলে তেমন কোনও সমস্যা দেখা যায় না৷ অনেকেই মনে করেন, মেনোপজ হওয়া মানেই হয়তো তার যৌবন শেষ হয়ে গেল তা কিন্তু একেবারেই নয়৷ এসময় নির্দ্বিধায় তারা যৌনতা উপভোগ করতে পারেন৷ কন্ট্রাসেপশনের ভয়ও থাকে না৷স্বামীর সঙ্গে খোলামেলা সম্পর্কে কোন সমস্যা হয় না৷ কিন্তু এগুলো ছাড়া যদি অন্য কোন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে৷ বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি ও মেডিসিন রয়েছে৷ ফলে তেমন কোন অসুবিধা হওয়ার কথা নয়৷

মেনোপজের সঙ্গে মানসিক স্থিতি :- মেনোপজের ফলে ত্বক খারাপ হয়ে যেতে পারে৷ অনেকে খুব মোটা হয়ে যান বা রোগা হয়ে যান৷সেই কারণে অনেকে মানসিক অবসাদে ভুগতে পারেন৷অনেকে মনে করেন, পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়া মানেই হয়ত যৌবন চলে যাওয়া৷সেই কারণে মহিলাদের অবসাদ দেখা যায়৷তবে এটা পুরোটাই কল্পিত৷এছাড়া হরমোনের ক্ষরণ বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে মেজাজ খারাপ থাকা, হঠাৎ রাগ হওয়া ইত্যাদি হতেই পারে৷ অনেক সময় দেখা যায়, মহিলা যে কথাগুরো বলতে চান না সেগুলোও বলে ফেলছেন৷ এটাও মানসিক ভারসাম্য হারানোর একটি লক্ষণ৷

এসময় মন ভারো রাখতে কি করা উচিত :- মেনোপজের সময় মন ভালো রাখার জন্য মেয়েদের নিজেদেরই সচেতন হতে হবে৷নিজের সঠিক খেয়াল নিতে হবে৷সবচেয়ে যেটা জরুরি সেটা হলো মেয়েদের নিজের কর্মজগৎ৷বিভিন্ন কাজের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত রাখলে মানসিক অবসাদের সম্ভাবনা থাকবে না৷

মেনোপজ চলাকালীন ডায়েট :- মেয়েরা সারাজীবনই স্বামী বা পরিবারের বাইরে নিজের খেয়াল রাখার কথা ভুলে যান৷ অনেক সময় ঠিক মতো খাওয়া দাওয়াও করেন না৷ কিন্তু মেনোপজের সময় কিন্তু বিশেষ যত্ন দরকার৷ কারণ মেয়েদের মধ্যে ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা যায়৷ তাই, এই সময় একেবারে ব্যালেন্স ডায়েট প্রয়োজন৷ অর্থাৎ খুব বেশি খাবারও নয় আবার খুব কম খাবারও নয়৷ ফল অবশ্যই খেতে হবে৷ এছাড়া দু’বেলা টক দইয়ের লাস্যি৷ দুধ আর দুধ জাতীয় খাবারে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে৷ তবে অবশ্যই সুগার বা অন্যান্য কোন রোগ রয়েছে কিনা তা দেখে নিতে হবে৷ একটা সঠিক চিকিৎসার প্রয়োজন৷ মেনোপজ হচ্ছে মনে হলে চিকিৎসকের পরামর্শমতো খাওয়া দাওয়া করলে এ নিয়ে তেমন কোন সমস্যাই থাকবে না ৷
বিস্তারিত

মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০১৪

প্রাকৃতিক উপায়ে মেয়েদের স্তন বা ব্রেস্ট ছোট করার কৌশল

আজ দেকলাম কোনো এক বোন হয়ত গুগল সার্চ করেছেন এ সংক্রান্ত Key Word দিয়ে। তাই ভাবলাম এটা নিয়ে লিখা যাক। আজ লিখব কিভাবে প্রাকৃতিকভাবে মেয়েদের স্তন বা ব্রেস্ট ছোট করা যায়। অনেক মেয়েই তার বড় ব্রেস্ট নিয়ে অনেক সময় সমস্যায় পড়েন। সাধারণত ৩৪/৩৬ মেয়েদের স্ট্যান্ডার্ড ব্রেস্ট সাইজ। যদি ব্রেস্টের মাপ ৩৮ ও হয়, তাতেও সমস্যা নেই।

যদি আপনি স্ট্যান্ডার্ড ব্রেস্টের মাপ এর চেয়ে ছোট করতে চান, তবে তা দেখতে বেমানান লাগবে। এ পদ্বতিটি শুধুমাত্র তাদের জন্য যাদের ব্রেস্ট খুবই বড় অথবা অস্বাভাবিক। তাই নিম্নে প্রাকৃতিকভাবে ব্রেস্ট ছোট করার কয়েকটি উপায় আলোচনা করা হলোঃ
প্রাকৃতিক উপায়ে মেয়েদের স্তন বা ব্রেস্ট ছোট করার কৌশল
অস্বাস্থ্যকর খাবার বর্জন:- অস্বাস্থ্যকর খাবার, বিশেষ করে ফাস্টফুড খাবার বর্জন করতে হবে। এছাড়া চিনিজাতীয় খাবারও বর্জন করতে হবে। বিভিন্ন সফট ড্রিংক্স, জুস, আইসক্রিম, চিপস, তেলে ভাজা খাবার একদম খাবেন না।

ওজন নিয়ন্ত্রণ:- মেয়েদের ব্রেস্ট টিস্যুর ৯০% হলো ফ্যাট। তাই শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমিয়ে প্রাকৃতিকভাবে ব্রেস্ট ছোট করা যায়। তবে শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমানোর জন্য শুধুমাত্র ব্রেস্টকেই টার্গেট করা যাবে না। তাই ব্রেস্ট ছোট করার ক্ষেত্রে আপনাকে পুরো শরীরের প্রতি নজর দিতে হবে, যা আপনার ব্রেস্ট ছোট করতে সাহায্য করবে। তাই ফিগার ম্যানটেইন করুন।

পুষ্টি:- স্বাস্থ্যকর খাবার, বিশেষ করে শাক-সবজী বেশী করে খাবেন। দুই ঘন্টা পর পর লো ক্যালোরীর খাবার খান। এতে আপনার শরীরের অতিরিক্ত ক্যালোরী ঝরে যাবে এবং আপনার শরীরের ওজনও কমে যাবে। এক্ষেত্রে "Kellogg’s Special K" ট্রাই করে দেখতে পারেন। তবে সফট ড্রিংক্স এবং জুস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন, কারণ এতে থাকা অতিরিক্ত চিনি আপনার ব্রেস্ট কমানোর বদলে বৃদ্বি করতে সাহায্য করবে।

ব্যায়াম:- শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমানোর জন্য ব্যায়ামের বিকল্প নেই। নিয়মিত ব্যায়াম করলে এবং নিয়মিত ডায়েট করলে আপনার শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমে যাবে। ব্যায়াম করলে আপনার শরীরের পেশীগুলো নতুন করে সুসংগঠিত হবে, ফলে আপনার ব্রেস্ট ছোট হবে। তবে এধরণের ব্যায়াম পরিমিত করবেন।

এ্যারোবিক্স:- সপ্তাহে অন্তত ৫-৬ দিন, অর্থাৎ প্রতিদিন আধঘন্টা করে যদি এ্যারোবিক্স করেন, তাহলে শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমে যাবে। তাই ব্রেস্ট ছোট করতে চাইলে এ্যারোবিক্স ট্রাই করতে পারেন।

ডায়েট:- ব্রেস্ট ছোট করার ক্ষেত্রে ডায়েট করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটা অবহেলা করা উচিত নয়। ডায়েট করতে হলে বিভিন্ন ফল, শাক-সবজী, রুটি খেতে পারেন। তবে বাটার, আইসক্রিম, চিপস, বার্গার এবং বিভিন্ন তেলে ভাজা খাবার বর্জন করতে হবে।

এছাড়া জামা-কাপড় এবং জুয়েলারীর মাধ্যমেও আপনার বড় ব্রেস্টকে ছোট দেখাতে পারেন, যদি আপনি ব্রেস্ট ছোট করার ঝামেলা করতে না চান। এ পদ্বতিটি তাদের জন্য যারা নিজেদের ব্রেস্ট ছোট দেখাতে পছন্দ করেন। উপায়গুলো নিম্নে দেয়া হলোঃ

মিনিমাইজিং ব্রা ব্যবহারঃ যাদের ব্রেস্ট বড়, তারা মিনিমাইজিং ব্রা ব্যবহার করতে পারেন। এর বিভিন্ন ডিজাইন রয়েছে। আপনার ব্রেস্টের মাপ অনুযায়ী ব্রা কিনুন। এ ধরণের ব্রা পরলে আপনার ব্রেস্টকে অন্তত ২ সাইজ কম দেখাবে। এছাড়া মিনিমাইজিং ব্রা পরতে আরামদায়ক এবং ব্রেস্টের সাইজ কম দেখানোর অন্যতম উপায়।

জামা-কাপড় এবং জুয়েলারীর মাধ্যমে ব্রেস্ট ছোট দেখানোঃ জামা-কাপড়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই লম্বা এবং ঢিলেঢালা জামা পরতে পারেন। এছাড়া গাঢ় রংয়ের জামা পরতে পারেন। এতে ব্রেস্টের প্রকৃত মাপ বোঝা যায় না। ব্রেস্টের অধিকাংশ দেখা যায় এমন জামা পরবেন না। এছাড়া বড় গলার ডিজাইন করা এবং শর্ট জামাও পরবেন না। শর্ট জামা পরলে ব্রেস্ট বড় দেখায়। আর জুয়েলারীর ক্ষেত্রে এমন কোন জুয়েলারী পরবেন না যা ব্রেস্টের মাঝখানে এসে ঝুলে থাকে। চাইলে গলায় থাকবে এমন ছোটখাট কোন জুয়েলারী পরুন।

অন্যান্য ব্রা এর মাধ্যমে ব্রেস্ট ছোট দেখানোঃ মিনিমাইজিং ব্রা ছাড়াও অন্যান্য ব্রা এর মাধ্যমেও বড় ব্রেস্টকে ছোট দেখানো যায়। সেক্ষেত্রে পাতলা ধরণের দুটি ব্রা একত্রে পরিধান করুন। এক্ষেত্রে কাপড় বা পাতলা ফোম জাতীয় সঠিক কাপ সাইজের ব্রা পরতে পারেন। এতে আপনার ব্রেস্ট টানটান থাকবে এবং আপনার ব্রেস্ট ছোট দেখাবে। এছাড়া স্পোর্টস ব্রা পরতে পারেন। এতেও ব্রেস্ট ছোট দেখাবে। ভুলেও টাইট ব্রা অথবা ব্লাউজ পরবেন না।
বিস্তারিত

জন্মবিরতিকরন পিল খাওয়ার পরেও গর্ভধারণের সম্ভাবনা

পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ এড়াতে অধিকাংশ নারী জন্মবিরতিকরণ পিল ব্যবহার করে থাকেন। বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন যে - এসকল পিল ৯৯.৭ শতাংশ নারীকে অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ থেকে রক্ষা করে। কিন্তু আসলেই কি এইসব পিল শতভাগ কার্যকরী? পিল সেবন করলেই কি গর্ভধারণের সম্ভাবনা শূন্যের কোঠায় নেমে যায় ? 
বিস্তারিত

নারী পুরুষের যৌন রোগের লক্ষণ এবং প্রতিরোধ

যৌন রোগ আক্রন্ত পুরুষ অথবা নারী যৌন মিলনের সময় তার যৌন সঙ্গীর দেহে এসব রোগ সংক্রমিত করে। এ কারণে এগুলিকে যৌন সংক্রমিত রোগ বলা হয়। অনেক স্থানে বহু সংখ্যক যুবক এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তবে আমাদের দেশের মানুষ যৌন রোগে আক্রান্ত হলেও এ বিষয়টা সহজে কারো কাছে বলতে চান না এমনকি চিকিত্সকের কাছে পর্যন্ত অনেক বিষয় গোপন করেন। এটা করা আদৌ উচিত নয়।
বিস্তারিত

নারীর গর্ভধারণের প্রাথমিক পর্যায়ে করণীয় বিষয়সমূহ

বিবাহিত জীবনে কোনো নারী যখন প্রথম নিজের মধ্যে অপর একটি প্রাণের অস্তিত্ব অনুভব করেন খুশিতে তখন মনটা তার ভরে যায়, এ বিষয়ে অন্তত কারো ভিন্নমত থাকার কথা নয়। কিন্তু হ্যাঁ, সেই সাথে আছে কিছু ভয় এবং আশঙ্কাও। কী করবেন, কী করবেন না, কোনটা তার অনাগত সন্তানের জন্য মঙ্গলজনক আর কোনটা ভালো নয় - এইসব নানান ভাবনা মনে উঁকি দিয়ে যায় সারাক্ষণ, আর সেটা হওয়াই স্বাভাবিক। 
বিস্তারিত

সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০১৪

মহিলাদের কনডম ব্যবহারে উপকার বা সুবিধা কি?

এই বিষয়টি হয়ত অনেকের কাছেই নতুন মনে হতে পারে যে - মহিলাদের আবার কনডম! এটা কি করে সম্ভব। হা, মহিলাদেরও এক প্রকার জন্মনিরোধক কনডম রয়েছে যার ব্যবহার প্রত্যেক মেয়েকেই জেনে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর রয়েছে আলাদা কিছু উপকারিতা।
বিস্তারিত

নারীদের নকল-পুর্ন-যৌন-তৃপ্তি প্রদর্শনের কারণ

অনেক সময় এমনও দেখা যায় যৌনমিলনে মহিলারা এক প্রকার নকল পুর্ন যৌন পরিতৃপ্তির অনভুতি প্রকাশ করে থাকে। এর পেছনে রয়েছে বেশ কিছু কারণ। আসুন এবার বিস্তারিত বিষয়ে যাই।
বিস্তারিত

স্বতীচ্ছদ এর অবস্থা দেখে নারীর স্বতীত্ব বিচার করা যায় কি?

একজন চিকিত্ক সঠিক ভাবে বলতে পারবেন একজন মেয়ের স্বতীচ্ছদ ফেটে গেছে কিনা। কিন্তু একজন মেয়ে কিভাবে বুঝবেন তার স্বতীচ্ছদ ফেটে গেছে না অক্ষত রয়েছে ? কিছু লক্ষন থেকে আপনি অনুমান করতে পারেন স্বতীচ্ছদ সত্যিকারেই ফেটে গেছে নাকি এখনো বিদ্যমান রয়েছে। আসুন দেখি সেগুলি কি কি ?
বিস্তারিত

মেয়েদের স্বতিচ্ছদ বা Hymen এবং এর প্রকারভেদ

গ্রীক শব্দ হাইমেন এর বাংলা অর্থ স্বতীচ্ছদ। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় হাইমেন বা স্বতীচ্ছদ অর্ধচন্দ্রাকার একপ্রকার শ্লৈষ্মিক ঝিল্লী যা স্ত্রী যোনিমূখ ঘিরে থাকে। এটি শরীরের অতি জরুরী অঙ্গের একটি। বয়স যত বাড়তে থাকে স্বতীচ্ছদের মুখ/ছিদ্র ক্রমশঃ বড় হতে থাকে। এটি যোনীমুখের একদম সামনের দিকে অবস্থিত।
বিস্তারিত

গর্ভধারণের প্রথম দিকে গর্ভপাতের কারণ, উপসর্গ ও প্রতিকারের উপায়সমূহ

প্রত্যেক নারী মাত্রই অনুমান করতে পারেন যে, গর্ভধারণ একজন মায়ের জন্য কতটা আনন্দের একটা বিষয়। অনেক স্বপ্ন জড়িয়ে থাকে এতে। কিন্তু অনেক সময় সেই স্বপ্নের আকাশে গর্ভপাত নামক ঘনকালো মেঘ দেখা দিতে পারে। অনেক স্বপ্ন অংকুরেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। একজন মায়ের জন্য এই স্বপ্নের অপমৃত্যু অনেক বেদনাদায়ক। আর তাই গর্ভধারণের একদম শুরুর দিকে গর্ভপাত নিয়ে আজকে লিখতে বসেছি।
বিস্তারিত