সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যাওয়ার পেছনে অনেক কারণই থাকে। কিন্তু কিছু খুব পরিচিত কারণ আছে যে কারণ গুলোর জন্য অনেক সুন্দর সম্পর্কও নষ্ট হয়ে যায়। শত চেষ্টা করার পরেও সম্ভব হয়না সম্পর্কটিকে ধরে রাখার। তা প্রেমের সম্পর্ক হোক কিংবা দাম্পত্য সম্পর্ক, কারণগুলো সেই একই। কিন্তু মানুষ যখন একটি ভালোবাসাময় সম্পর্কে জড়িয়ে যায় তখন হয়তো কেউই প্রস্তুত থাকেনা কিংবা চিন্তাও করেনা যে কোন কারণে তার সম্পর্ক নষ্ট নয়ে যেতে পারে। চলুন তাহলে জেনে নেই কী কী কারনে মানুষের প্রেম, দাম্পত্য সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়।
প্রথম পাতা
অনুসন্ধান ফলাফল : জীবন ধারা
জীবন ধারা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
জীবন ধারা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৪
সদ্য বিবাহিত মেয়েদের যে বিষয়গুলো অবশ্যই মাথায় রাখা উচিত
বিয়ের আগে হবু শ্বশুরবাড়ির সবার সাথে বেশ সহজ সম্পর্ক হলেও বিয়ের পর কিন্তু স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে সম্পর্ক আমূল বদলে যেতে পারে। বিয়ের আগে বেশ কয়েকবার ঘুরে এসেছেন শ্বশুরবাড়ি। হবু স্বামী আর শ্বশুরবাড়ির সকলের সাথে বেশ ভাল করেই পরিচয় হয়ে গেছে। আপনি চান বিয়ের পরও এই রকম সম্পর্ক যেন সবার সাথে টিকে থাকে।
রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
খাটো পুরুষরাই যৌনতায় বেশি পারদর্শী - জানেন কি ?
অনেকই নিজের দৈহিক উচ্চতা বাড়ানো নিয়ে বেশ তোড়জোড় শুরু করে দেন। জানেন কি বাস্তবে অন্যদের তুলনায় কম উচ্চতার পুরুষরা যৌনতায় বেশি পারদর্শী বলে জানা গেছে এক গবেষণা থেকে। সম্প্রতি "ডিসকভার ম্যাগাজিন" এ বিষয়ে একটি গবেষণা লব্ধ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যা বেশ গুরুত্বের সাথেই আরো অনেক সংবাদপত্রেও প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় ২০ থেকে ৫৪ বছর বয়সী ৫৩১ জন পুরুষকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।
সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০১৪
দীর্ঘস্থায়ী এবং সুখী দাম্পত্য জীবন হবে আপনার - মেনে চলুন কয়েকটি বিষয় !
সম্প্রতি টাইমস অব ইনডিয়ার এক প্রতিবেদনে বিশেষজ্ঞরা দীর্ঘস্থায়ী এবং সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য বেশ কয়েকটি বিষয়ের কথা তুলে ধরেছেন। কারণ আধুনিকতার ছোয়ায় আজ 'দীর্ঘস্থায়ী দাম্পত্য জীবন' কথাটি এখন একটি অবাস্তব বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্বব্যাপী বিবাহ বিচ্ছেদের ঘটনা রীতিমতো বেড়েই চলেছে। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার কোনও দ্বন্দ্ব সমাধানের সহজ উপায় হয়ে দাঁড়িয়েছে একে অন্যকে ত্যাগ করা।
এভাবে অতিরিক্ত বিবাহ বিচ্ছেদের ফলে বিপাকে পড়ছে তাদের সন্তানেরা। তাদের সামাজিক ও মানসিক বিকাশ ঠিকমতো হচ্ছে না। তবে এমনটি না করে স্বামী-স্ত্রী উভয়ই যদি কিছু নিয়মকানুন মেনে চলেন তাহলে দাম্পত্য জীবন দীর্ঘস্থায়ী করা সম্ভব।
ছাড় দিতে শেখা :- অনেকে মনে করেন, অন্যকে ছাড় দেয়া মানে নিজের দুর্বলতা প্রকাশ করা। কিন্তু বিষয়টি মোটেও ঠিক নয়। একে অন্যকে ছাড় দিয়ে চললে তাদের মধ্যকার সম্পর্ক আরও বেশি মজবুত হয় ও দাম্পত্য জীবন সুখের হয়।
এ সম্পর্কে ক্লিনিক্যাল সাইকোলোজিস্ট সীমা হিঙ্গোরাণী বলেছেন, ‘একে অপরকে সম্মান দেখানো ও যথাযোগ্য মর্যাদা প্রদর্শনের মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার বন্ধন অনেক বেশি শক্ত হয়।’
সর্বত্র যোগাযোগ রক্ষা করা :- স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যদি যোগাযোগের ঘাটতি থাকে তাহলে সেটি দাম্পত্য জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আপনার অফিস, আদালত, ব্যবসা যাই থাকুক না কেন, সব কাজের মধ্যে অন্তত ১৫-২০ মিনিট সময় করে স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করুন।
শক্ত বন্ধন তৈরি করা :- দুই জনের মধ্যে বন্ধন শক্ত করার অন্যতম উপায় হচ্ছে, মাঝে মাঝে দুই জন বসে নরম স্বরে কথা বলা, একসঙ্গে বসে খাবার খাওয়া, কোথাও বেড়াতে যাওয়া। বন্ধন শক্ত থাকলে দুই জনের মধ্যে সহজে কোনও দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয় না।
শক্ত বন্ধন তৈরি করা :- দুই জনের মধ্যে বন্ধন শক্ত করার অন্যতম উপায় হচ্ছে, মাঝে মাঝে দুই জন বসে নরম স্বরে কথা বলা, একসঙ্গে বসে খাবার খাওয়া, কোথাও বেড়াতে যাওয়া। বন্ধন শক্ত থাকলে দুই জনের মধ্যে সহজে কোনও দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয় না।
রোমান্স না হারানো :- বিবাহ বিষয়ক পরামর্শক ড. সঞ্জয় মুখার্জি বলেছেন, ‘বিবাহ যতো আগেই হোক না কেন নিজের স্বামী বা স্ত্রীকে পুরাতন মনে করবেন না। সবসময় নতুন মনে করবেন। দুই জনে মিলে বেড়াতে যাবেন, মজা করবেন।’
এছাড়া আপনি আপনার মতো করে বা কোনও মনোবিজ্ঞানীর পরামর্শ নিয়ে আরও কিছু উপায় মেনে চলতে পারেন। যেগুলো আপনার দাম্পত্য জীবন সুখী ও দীর্ঘস্থায়ী করবে।
শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৪
স্বামীর যে কাজগুলো স্ত্রীর কাছে দারুণ রোমান্টিক
ভালোবাসা মানে কি কেবল স্ত্রীকে রাশি রাশি উপহার দেয়া, দামী রেস্তরাঁয় খেতে যাওয়া কিংবা এখানে-সেখানে ঘোরা প্রতিদিন? একদম কিন্তু নয়! এসব দিয়ে কিছু মেয়েকে খুশি করা যায় বটে, কিন্তু বেশিরভাগ মেয়েই খুশি হয়ে থাকেন একদম সাধারণ কিছু ভালোবাসায়। হয়তো আপনার কাছে সেটা খুবই আনরোমান্টিক বা মূল্যহীন, কিন্তু মেয়েদের কাছে বিষয়টির মূল্য অনেক বেশি।
আসুন, জানিয়ে দেই এমন কিছু কাজ সম্পর্কে, যেগুলো করার মাধ্যমে খুব সহজেই জিতে নিতে পারবেন আপনি পছন্দের মেয়েটির মন। এবং সহজে আর অন্য কোন পুরুষ স্থান করে নিতে পারবে না সেই মনে। আর হ্যাঁ, আপনাদের ভালোবাসা হয়ে উঠবে অনেক বেশি মজবুত ও সুন্দর।
চুম্বনটি হোক ভীষণ আন্তরিক :- অবাক হচ্ছেন? ভাবছেন, চুমু তো আন্তরিকই হয়! চুমু খাওয়ার সময় তাঁর সুন্দর মুখটি নিজের দুহাতে কোমল করে ধরুন। আর অনেকটা সময় নরম করে তাকিয়ে থাকুন। দেখবেন, এই সামান্য জিনিসটি তিনি কি পছন্দই না করছেন। একটু লজ্জা পাচ্ছেন, আবার একটু খুশিও হচ্ছেন। নারীদের কাছে এই বিষয়টি খুব রোমান্টিক।
মাঝে মাঝেই তাঁর মাথায় হাত রাখুন :- ভালোবাসা মানে শুধু তীব্র প্রেম আর দৈহিক আকর্ষণ নয়। একদম সাধারণ একটি স্পর্শও প্রকাশ করতে পারে গভীর ভালোবাসা। তাঁর মাথায় হাত রাখুন, কখনো চুলের মাঝে হাত বুলিয়ে দিন, মুখে চুল এসে পড়লে আলতো করে সরিয়ে দিন। আপনার এই ভালোবাসার ছোট্ট আচরণ তাঁর মনে তৈরি করে নেবে বিশাল একটি জায়গা।
তাঁকেও সুযোগ দিন আরাম করার :- আপনার স্ত্রী নিশ্চয়ই সারাদিন কাজ করেন বাসায়? আর কর্মজীবী হয়ে থাকলে তো বাসা-অফিস মিলিয়ে তাঁর অবস্থা নিশ্চয়ই কাহিল! বাড়িয়ে দিন সাহায্যের হাত। চেষ্টা করুন এটা-সেটায় তাঁকে একটু সাহায্য করতে। নিজে রাঁধতে না পারেন, মাঝে মাঝে ডিনারের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে না হয় বাইরে থেকেই খাবার কিনে আনুন। এই একটুখানি আদরে আপনি তাঁর কাছে পাবেন আন্তরিক সম্মান।
দুজনে বাইরে যাচ্ছেন - কি করবেন :- হয়তো স্ত্রী খুব সেজেগুজে বের হয়েছেন আপনা সাথে বেড়াতে যাবেন বলে। হয়তো সাধারণত রিকশা বা বাসেই চলাচল করেন আপনারা। আজ নিয়ম ভেঙে একটি সিএনজি বা ট্যাক্সি ভাড়া করে ফেলুন। একটুখানি আরামে দুজনে পাশাপাশি উপভোগ করুন খানিকটা সময়। একটা দিন নাহয় তাঁকে বাস বা রিকশার যন্ত্রণা থেকে বাঁচিয়ে দিলেন।
ভিড়ের মাঝে আগলে রাখুন :- প্রচণ্ড ভিড় হয়তো বাসে কিংবা মার্কেটে। হয়তো কোথাও বেড়াতে গিয়েছেন বা সিনেমায় গেছেন, সেখানেও। এই ভিড়ের মাঝে ভালোবাসার নারীকে অবশ্যই একটু আগলে রাখুন। চেষ্টা করুন তাঁকে ঠেলাঠেলি থেকে রক্ষা করতে, হাতটা শক্ত করে ধরে রাখুন। কে কী ভাবল সেসব নিয়ে চিন্তা করবেন না। সে যেন বোঝে যে জীবনের সকল পরিস্থিতিতে আপনি তাঁর পাশেই আছেন।
সবসময় তাঁকে সুন্দর, পরিপাটি থাকার জন্য চাপ দেবেন না :- হ্যাঁ, তিনিও মানুষ। সবসময় সুন্দর পোশাক পরে পরিপাটি থাকা তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়। সবসময়ে একজন মানুষকে দেখতে ভালো দেখানো এক কথায় অসম্ভব। তিনি যখন নিজের সবচাইতে খারাপ পোশাকটি পরে আছেন, কিংবা যেদিন তাঁকে দেখতে সবচাইতে বাজে লাগছে, কিংব সাজসজ্জা বিহীন ঘুরতে বেরিয়েছেন- তখনও তাঁকে সুন্দর বলুন। মিথ্যা করে হলেও বলুন। এই ছোট্ট মিথ্যাই তাঁকে নিয়ে আসবে আপনার খুব কাছাকাছি।
ছোট্ট আদুরে জেদ করুন :- এর অর্থ তাঁকে নিয়ন্ত্রণ করা নয়, বরং নিজের ভালোবাসা প্রকাশ করা। কী রকম? যেমন ধরুন তাঁর চোখের কাজল আপনার খুব ভালো লাগে, কিংবা কপালের টিপটা। আদর করে জানিয়ে দিন- "তুমি কিন্তু টিপ না পরে বাইরে মোটেও যাবে না!" এই সামান্য ব্যাপারে তিনি যে কতটা খুশি হবেন আপনার ধারণাও নেই।
ভুলবেন না ছোট্ট উপহার :- তাঁকে অনেক কিছু কিনে দেয়ার সামর্থ্য নিশ্চয়ই আপনার আছে। কিন্তু সেসবের ভিড়ে ছোট্ট কিন্তু প্রিয় উপহার গুলোর কথা ভুলে যাবেন না। একটু ফুল, প্রিয় চকলেট, একটা গান, এক গুচ্ছ চুড়ি কিংবা এক পাতা টিপ- এসবের মাঝে যে রোমান্টিকতা আছে সেসব আসলে আর কিছুর মাঝে নেই।
আসুন, জানিয়ে দেই এমন কিছু কাজ সম্পর্কে, যেগুলো করার মাধ্যমে খুব সহজেই জিতে নিতে পারবেন আপনি পছন্দের মেয়েটির মন। এবং সহজে আর অন্য কোন পুরুষ স্থান করে নিতে পারবে না সেই মনে। আর হ্যাঁ, আপনাদের ভালোবাসা হয়ে উঠবে অনেক বেশি মজবুত ও সুন্দর।
চুম্বনটি হোক ভীষণ আন্তরিক :- অবাক হচ্ছেন? ভাবছেন, চুমু তো আন্তরিকই হয়! চুমু খাওয়ার সময় তাঁর সুন্দর মুখটি নিজের দুহাতে কোমল করে ধরুন। আর অনেকটা সময় নরম করে তাকিয়ে থাকুন। দেখবেন, এই সামান্য জিনিসটি তিনি কি পছন্দই না করছেন। একটু লজ্জা পাচ্ছেন, আবার একটু খুশিও হচ্ছেন। নারীদের কাছে এই বিষয়টি খুব রোমান্টিক।
মাঝে মাঝেই তাঁর মাথায় হাত রাখুন :- ভালোবাসা মানে শুধু তীব্র প্রেম আর দৈহিক আকর্ষণ নয়। একদম সাধারণ একটি স্পর্শও প্রকাশ করতে পারে গভীর ভালোবাসা। তাঁর মাথায় হাত রাখুন, কখনো চুলের মাঝে হাত বুলিয়ে দিন, মুখে চুল এসে পড়লে আলতো করে সরিয়ে দিন। আপনার এই ভালোবাসার ছোট্ট আচরণ তাঁর মনে তৈরি করে নেবে বিশাল একটি জায়গা।
তাঁকেও সুযোগ দিন আরাম করার :- আপনার স্ত্রী নিশ্চয়ই সারাদিন কাজ করেন বাসায়? আর কর্মজীবী হয়ে থাকলে তো বাসা-অফিস মিলিয়ে তাঁর অবস্থা নিশ্চয়ই কাহিল! বাড়িয়ে দিন সাহায্যের হাত। চেষ্টা করুন এটা-সেটায় তাঁকে একটু সাহায্য করতে। নিজে রাঁধতে না পারেন, মাঝে মাঝে ডিনারের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে না হয় বাইরে থেকেই খাবার কিনে আনুন। এই একটুখানি আদরে আপনি তাঁর কাছে পাবেন আন্তরিক সম্মান।
দুজনে বাইরে যাচ্ছেন - কি করবেন :- হয়তো স্ত্রী খুব সেজেগুজে বের হয়েছেন আপনা সাথে বেড়াতে যাবেন বলে। হয়তো সাধারণত রিকশা বা বাসেই চলাচল করেন আপনারা। আজ নিয়ম ভেঙে একটি সিএনজি বা ট্যাক্সি ভাড়া করে ফেলুন। একটুখানি আরামে দুজনে পাশাপাশি উপভোগ করুন খানিকটা সময়। একটা দিন নাহয় তাঁকে বাস বা রিকশার যন্ত্রণা থেকে বাঁচিয়ে দিলেন।
ভিড়ের মাঝে আগলে রাখুন :- প্রচণ্ড ভিড় হয়তো বাসে কিংবা মার্কেটে। হয়তো কোথাও বেড়াতে গিয়েছেন বা সিনেমায় গেছেন, সেখানেও। এই ভিড়ের মাঝে ভালোবাসার নারীকে অবশ্যই একটু আগলে রাখুন। চেষ্টা করুন তাঁকে ঠেলাঠেলি থেকে রক্ষা করতে, হাতটা শক্ত করে ধরে রাখুন। কে কী ভাবল সেসব নিয়ে চিন্তা করবেন না। সে যেন বোঝে যে জীবনের সকল পরিস্থিতিতে আপনি তাঁর পাশেই আছেন।
সবসময় তাঁকে সুন্দর, পরিপাটি থাকার জন্য চাপ দেবেন না :- হ্যাঁ, তিনিও মানুষ। সবসময় সুন্দর পোশাক পরে পরিপাটি থাকা তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়। সবসময়ে একজন মানুষকে দেখতে ভালো দেখানো এক কথায় অসম্ভব। তিনি যখন নিজের সবচাইতে খারাপ পোশাকটি পরে আছেন, কিংবা যেদিন তাঁকে দেখতে সবচাইতে বাজে লাগছে, কিংব সাজসজ্জা বিহীন ঘুরতে বেরিয়েছেন- তখনও তাঁকে সুন্দর বলুন। মিথ্যা করে হলেও বলুন। এই ছোট্ট মিথ্যাই তাঁকে নিয়ে আসবে আপনার খুব কাছাকাছি।
ছোট্ট আদুরে জেদ করুন :- এর অর্থ তাঁকে নিয়ন্ত্রণ করা নয়, বরং নিজের ভালোবাসা প্রকাশ করা। কী রকম? যেমন ধরুন তাঁর চোখের কাজল আপনার খুব ভালো লাগে, কিংবা কপালের টিপটা। আদর করে জানিয়ে দিন- "তুমি কিন্তু টিপ না পরে বাইরে মোটেও যাবে না!" এই সামান্য ব্যাপারে তিনি যে কতটা খুশি হবেন আপনার ধারণাও নেই।
ভুলবেন না ছোট্ট উপহার :- তাঁকে অনেক কিছু কিনে দেয়ার সামর্থ্য নিশ্চয়ই আপনার আছে। কিন্তু সেসবের ভিড়ে ছোট্ট কিন্তু প্রিয় উপহার গুলোর কথা ভুলে যাবেন না। একটু ফুল, প্রিয় চকলেট, একটা গান, এক গুচ্ছ চুড়ি কিংবা এক পাতা টিপ- এসবের মাঝে যে রোমান্টিকতা আছে সেসব আসলে আর কিছুর মাঝে নেই।
বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৪
সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য কার্যকর কিছু অভ্যাস রপ্ত করুন
দাম্পত্য সম্পর্ককে মধুর করে তুলতে চাইলে কিছু বিশেষ অভ্যাস রপ্ত করা প্রয়োজন। মাঝে মধ্যে নয়, বরং প্রতিদিনের জন্য। প্রতিদিন এই ছোট্ট কাজগুলো করার বিশেষ অভ্যাস দাম্পত্য সম্পর্কে ভালোবাসা বাড়িয়ে দেয় বহু গুন। সেই সঙ্গে সম্পর্কের প্রতি বিরক্তি দূর করে ফেলে খুব সহজেই। জেনে নিন স্বামী স্ত্রীর দাম্পত্য জীবন মধুর করে তোলার সেই বিশেষ অভ্যাসগুলো কি কি, আশা করি সেগুলো রপ্ত করে নেবেন প্রতিদিনের জন্য।
একই ধরণের শখ:- আপনার সঙ্গীর শখ গুলোর প্রতি আগ্রহ দেখান। এতে আপনার সঙ্গীও আপনার শখ গুলোর প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠবেন। আপনার সঙ্গীর কোনো শখ যদি আপনার বিরক্তির কারণ হয়ে থাকে তাহলে সেটা তাকে বুঝতে দেবেন না। এতে সম্পর্কটা আরো সুন্দর হবে। সেই সঙ্গে কেটে যাবে সম্পর্কের একঘেয়েমি।
সঙ্গীর দোষের বদলে গুণ খুঁজুন:- বেশিরভাগ দম্পতিই সঙ্গীর দোষ খুঁজে বেড়াতে পছন্দ করেন। ফলে সম্পর্ক ভালো হওয়ার বদলে উল্টো খারাপ হতে থাকে। তাই অহেতুক সঙ্গীর দোষ না খুঁজে চেষ্টা করুন গুণ গুলো খুঁজে বের করার।
প্রতিদিন ‘ভালোবাসি’ বলা:- সম্পর্কটা যতদিনের পুরোনোই হোক না কেন প্রতিদিনই সঙ্গীকে একবার করে ভালোবাসার কথা জানিয়ে দিন। ভালোবাসার কথা প্রতিদিন জানিয়ে দিলে সম্পর্ক কখনোই পুরনো হয়না।
কাজ শেষে দেখা হলেই আলিঙ্গন করা:-সারাদিন দুজনেই ব্যস্ত সময় কাটান। দিন শেষে দেখা হয় দুজনের। এই সারাদিনের দেখা না হওয়ার দূরত্বটা নিমিষেই ঘুচে যাবে যদি আপনি দিন শেষে দেখা হওয়া মাত্র আপনার সঙ্গীকে আলিঙ্গন করেন। প্রতিদিনের এই অভ্যাসটি আপনার সম্পর্কটাকে সুন্দর রাখবে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
সাম্প্রতিক আর্টিকেল
বিভাগ নির্বাচন করুন
জনপ্রিয় আর্টিকেল
-
পুরুষ অঙ্গ সতেজ এবং শক্তিশালী করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় আর বহুল পরিচিত ম্যাসেজ অয়েল হলো সাধনা ঔষধালয় এর শ্রী গোপাল তেল । যদিও এর সাথে স...
-
আপনি কোমল পানীয় বা অ্যালকোহলের ফ্যান? খুব ভালোবাসেন কোক-পেপসি কিংবা নানান রকম এনার্জি ড্রিঙ্ক পান করতে? তাহলে জেনে রাখুন, এইসব অতিরিক্ত মি...
-
অনেকেই আছেন এমন যারা বড় লিঙ্গকে গৌরবের বিষয় মনে করেন। কিন্ত একটা কথা জেনে রাখা ভালো যে সহবাসের ক্ষেত্রে লিঙ্গের সাইজ বা আকৃতি কোনো সমস্...
-
কৈশোর থেকে পরিপূর্ণ নারী হয়ে ওঠার জন্য শরীরের ভেতরে ও বাইরে ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সের মেয়েদের বিভিন্ন রকম পরিবর্তন হয়। অনেক পরিবর্তনের অন্য...
-
এ পর্যন্ত যত ফোন কল পেয়েছি তার মধ্যে প্রায় হাজার খানেক হবে যেখানে পেশেন্টরা একটা অভিযোগই আমায় করেছেন যে তাদের পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মো...
-
ভার্জিন মেয়ে বা ছেলে চেনার জন্য সাধারণত তেমন কোন লক্ষণ নেই। তবে মেয়েদের ক্ষেত্রে যোনী এবং স্তন দেখে মোটামুটি ভার্জিন মেয়ে চেনা যায়। তবে অন...
-
পুরুষদের যৌন দুর্বলতা সমস্যায় কি ঔষধের প্রয়োজন আছে? প্রায় ৭-৮ মাস আগে চট্টগ্রাম থেকে এক পেসেন্ট আমার ইংরেজি মাধ্যমের ব্লগ থেকে ইমেইল ঠিক...
-
লিউকোরিয়া হচ্ছে সাদা স্রাব। নারীর যোনি থেকে ক্রমাগত সাদা তরলের ক্ষরণ হলে তাকে লিউকোরিয়া বলা হয়। আমাদের দেশে গ্রামাঞ্চলের নারীদের এই রো...
-
পশ্চিমা সংস্কৃতিতে আজ মিলনে বা অন্য সময় নর-নারী পরষ্পরের মুখমৈথুন সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। কিন্তু বিষয়টা সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে কতটা ...
-
সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যাওয়ার পেছনে অনেক কারণই থাকে। কিন্তু কিছু খুব পরিচিত কারণ আছে যে কারণ গুলোর জন্য অনেক সুন্দর সম্পর্কও নষ্ট হয়ে যায়। শত চে...