মঙ্গলবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১৫

নীল ছবিতে বুঁদ দেশ, পর্নোগ্রাফি রাজধানী হওয়ার পথে............. !!

নীল ছবিতে বুঁদ দেশ, পর্নোগ্রাফি রাজধানী হওয়ার পথে........!! ভয় পাবেন না, এটা  আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ নয়। পর্নোগ্রাফি রাজধানী হওয়ার পথে ভারত ।এমনটিই জানিয়েছে "জি নিউজ ইন্ডিয়া"। আমাদের নিজেদের পাওয়া তথ্যাদি থেকে একবার আপনাদের জানিয়েছিলাম বর্তমান বিশ্বে বিবাহ পূর্ব যৌন সমস্যায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয় ভারতীয়রা। এমনি আরেকটি খবর ছেপেছে স্বয়ং ভারতীয় একটি সংবাদ মাধ্যম "জি নিউজ ইন্ডিয়া" । তথ্য সুত্র লিংক নিচে পাবেন। আগে বিস্তারিত..........
বিস্তারিত

শুক্রবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০১৫

মাসিক হবার পর, সেক্স করলে কি প্রেগনেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে?

মেয়েদের মাসিকের সময়ে শারীরিক মিলন করলে গর্ভধারনের সম্ভাবনা থাকে না, তবে এই সময়ে শারীরিক মিলন থেকে বিরত থাকাই ভালো। বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে জানা যায় মাসিক হওয়ার ৭ দিন আগে ও পরের সময়ে শারীরিক মিলন করলে গর্ভ ধারণের সম্ভাবনা কম থাকে এবং এর মাঝামাঝি সময়গুলোতে গর্ভ ধারণের সমূহ সম্ভাবনা থাকে।
বিস্তারিত

নারীদের বয়স ত্রিশ এর বেশি হলে সন্তান নেয়া ঝুঁকিপূর্ণ কেন?

সন্তান নেয়ার জন্য নারীদের ক্ষেত্রে উপযুক্ত বয়স হলো ২০-৩০ বছর।  ৩০ বছরের পর মায়েদের প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পেয়ে অর্ধেক এ নেমে আসে আর ৩৫ বছর পার করলে তা আরো কমে আসে। তবে শুধুমাত্র প্রথম সন্তান নেয়ার ক্ষেত্রে এই সমস্যাটি হতে পারে। পরবর্তী সন্তান ধারণের ক্ষেত্রে এই সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।
নারীদের বয়স ত্রিশ এর বেশি হলে সন্তান নেয়া ঝুঁকিপূর্ণ কেন?
সাধারণত গর্ভকালীন ডায়াবেটিস, গর্ভকালীন উচ্চ-রক্তচাপ ,হরমনগত সমস্যা কিংবা বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। এ কারণে নারীদের ৩০ বছর বয়সের পরে সন্তান নিলে এই ধরনের শারীরিক সমস্যায় ভোগার সম্ভাবনা থাকে ফলে তা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।

নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে সন্তান ধারণের নির্দিষ্ট বয়সসীমা শুধু নারীদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য নয় পুরুষদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ৩০ বছর বয়সের পরে নারীদের জন্য যেমন সন্তান নেয়া ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায় ঠিক তেমনি ৪৫ বছর পরে পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পেতে শুরু করে বলে তাদের জন্যও তা ঝুঁকিপূর্ণ।
বিস্তারিত

যৌন মিলনের সময় অরগাজম হচ্ছে - বুঝার উপায় কি ?

যৌন মিলনের শেষ পর্যায় হচ্ছে অরগাজম বা চরম তৃপ্তি। নারীদের জন্য অরগাজম একেবারেই অন্য রকম একটা অনুভব। আপনার পরিচিত অন্য কোন অনুভবের সাথে এটার মিল খুঁজে পাবেন না। হ্যাঁ, এ কথা সত্যি যে আমাদের দেশে বিপুল সংখ্যক নারীর অরগাজমের সাথে পরিচয় নেই। এমনকি তাঁরা জানেন পর্যন্ত না অরগাজমের ব্যাপারে। কেননা পুরুষের চাইতে নারীর অরগাজমটা একটু ভিন্ন। পুরুষের অরগাজম যত সহজে আসে, নারীর ক্ষেত্রে তেমনটা হয় না। নারীর অরগাজমে সময় ও যৌন মিলনের সঠিক পজিশন প্রয়োজন।

পুরুষ যেমন বীর্যপাতের কয়েক মুহূর্ত আগে টের পান, নারীর ক্ষেত্রেও তাই। যৌন মিলনের সময় অরগাজম হবার কয়েক মুহূর্ত আগেই বুঝতে পারবেন যে চরম মুহূর্ত উপস্থিত হতে যাচ্ছে। আপনার হার্ট বিট বেড়ে যেতে শুরু করবে, মুখে রক্ত জমবে, নিঃশ্বাস ভারী হয়ে যাবে, কেউ কেউ ঘামতেও শুরু করবেন।
যৌন মিলনের সময় অরগাজম হচ্ছে - বুঝার উপায় কি ?
তবে সবচাইতে নিশ্চিত ব্যাপারটি হচ্ছে নিজের যোনিতে এমন একটা উত্তেজনাময় অনুভব তৈরি হবে যেটা আগে কখনো অনুভব করেননি। এক রকমের অসহ্য আনন্দ। কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী এই অনুভবের পর ভীষণ ক্লান্তি অনুভব করবেন আর যোনির পিচ্ছিল ভাব কমে গিয়ে যোনি শুকিয়ে আসবে। পিপাসা বোধ করতে পারেন, ক্লান্তিতে ঘুম আসবে, হুট করেই যৌন মিলনের আগ্রহ হারিয়ে যাবে, শরীর কাঁপতে পারে আবেশে, যোনির ভেতরে কম্পন অনুভূত হতে পারে।
বিস্তারিত

পুরুষের জন্য সুস্থ বীর্য উৎপাদন করে যে খাবারগুলি

সন্তান ধারণে দেরি হওয়া কিংবা সন্তান একেবারেই না হওয়া আজকাল নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই খুব সাধারণ একটি সমস্যা  হয়ে দাড়িয়েছে ।  আমাদের স্ট্রেস ভরা জীবন যাপন, অস্বাস্থ্যকর লাইফ স্টাইল, পরিবেশ দূষণ, ভেজাল খাদ্য, শরীরের যত্নের অভাব ইত্যাদি নানান কারণে সন্তান ধারণে অক্ষমতা দেখা যায় আজকাল। দেখা যায় অনেক মাস বা বছর চেষ্টার পর, নানান রকম চিকিৎসা করিয়ে তবেই সন্তান নিতে পারেন কোন দম্পতি। আপনিও কি এমন সমস্যায় ভুগছেন?

সন্তান নিতে চাইছেন কিন্তু হচ্ছে না? নারী-পুরুষ উভয়েই নিজের নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখুন এই খাবারগুলো। এই ৭টি খাবার উর্বরতা বৃদ্ধি করে, নারীকে গর্ভবতী হতে সহায়তা করবে এবং পুরুষের জন্য সুস্থ বীর্য উৎপাদন করবে। চিনে নিন সেই উপকারী খাবারগুলো।
পুরুষের জন্য সুস্থ বীর্য উৎপাদন করে যে খাবারগুলি
বাদাম :- পুরুষের শুক্রানুর মান উন্নত করতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখে হরেক রকমের বাদাম। বিশেষ করে কাঠ বাদাম, চীনা বাদাম, পেস্তা ইত্যাদি। টানা ১২ সপ্তাহ প্রতিদিন এক মুঠো বাদাম খান্ম নিশ্চিত ফল পাবেন।

কলা :-  সুপারফুড কলায় আছে ভিটামিন বি-৬ ছাড়াও আরও বেশ কিছু চমৎকার উপাদান, যা নারীদের মিন্সট্রেশন নিয়মিত রাখে। যারা সন্তান ধারণে চেষ্টা করছেন, তাঁদের জন্য নিয়মিত একটি বা দুটি কলা খাওয়া ডিম্বাণু ও শুক্রানুর মান উন্নত করতে সাহায্য করবে।

অলিভ ওয়েল :- নিজেদের খাবারে তেল বা ঘি এর বদলে আজ থেকেই শুরু করে দিন অলিভ ওয়েলের ব্যবহার। এই তেল রোজকার খাবারে নিয়মিত ব্যবহার করলে উর্বরতা ও গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ে ৩ গুণ পর্যন্ত। নারী ও পুরুষ উভয়ের উর্বরতা বাড়াতেই এই তেল অত্যন্ত সহায়ক। এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ ওয়েল ব্যবহার করবেন।

ফ্লাক্স ওয়েল :- এটা আরেকটি উপকারী তেল, যাতে আছে প্রচুর অমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড। প্রতিদিন খাবারে ১ টেবিল চামচ ব্যবহার করুন বা এমনিতেও খেতে পারেন।

সূর্যমুখীর তেল :- এতে আছে উচ্চমাত্রার ভিটামিন ই, যা উর্বরতা বৃদ্ধি করতে অত্যন্ত সহায়ক। রান্নায় ব্যবহার করুন।

অ্যাভোকাডো :- শত গুণে ভরপুর এই ফলটি কেবল মজাদারই নয়, বরং উর্বরতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত সহায়ক। এই ফল নিয়মিত খেলে জননাঙ্গের ফাংশন উন্নত হয় এবং নারীদের সুস্থ ডিম্বাণু তৈরির হার বাড়ে।

আদা :- আদা যে কোন রূপেই পুরুষের উর্বরতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত সহায়ক। নারীরা অধিক উপকারিতা পেতে রোজ দুই কাপ পর্যন্ত আদা চা পান করুন মধু মিশিয়ে।

আরেকটি কথা বলে রাখা দরকার, যদি আপনি আপনার সমস্যাটি চিন্হিত করতে না পারেন তাহলে অভিজ্ঞ কোনো হোমিও ডাক্তারের পরামর্শ এবং ট্রিটমেন্ট নিন। 
বিস্তারিত

হস্তমৈথুনের ফলে যে ভয়ংকর সমস্যায় পরতে পারেন আপনি

হস্তমৈথুন এমন এক সমস্যা যাতে একবার কেউ আসক্ত হয়ে পড়লে তা ট্রিটমেন্ট ছাড়া এ থেকে রেহাই পাওয়ার অন্য কোনো কার্যকর উপায় থাকে না বললেই চলে। আপনি অনলাইন সার্চ করলে হস্তমৈথুন অভ্যাস পরিত্যাগের বিষয়ে ভুরি ভুরি উপদেশ বাণী পেয়ে যাবেন। বাস্তব ক্ষেত্রে যার সবগুলিই অকার্যকর। তারপরও তাদের উপদেশ বাণীর যেন কোনো শেষ নেই। আর তার একমাত্র কারণ অ্যালোপ্যাথিতে এর কার্যকর কোন ট্রিটমেন্ট নেই। একমাত্র হোমিওপ্যাথি চিকিত্সায় হস্তমৈথুনের অভ্যাস বা আসক্তি মন থেকে খুব সহজেই দূর করা যায়।

অনেকেই শীতপ্রধান দেশের বিশেষজ্ঞদের গবেষণালব্ধ ফলাফল আমাদের উপমহাদেশের অর্থাৎ গ্রীষ্মপ্রধান দেশের বেলায় চালাতে চান। এক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদের বাস্তবতা উপলগ্ধি করতে হবে। আমাদের দেশের ছেলেদের ১০-১২ বছরের মধ্যেই যৌন পরিপক্কতা চলে আসার কারণে তারা অনেকেই তখন থেকেই হস্তমৈথুন করা শুরু করে এবং বিয়ের সময় অর্থাৎ বয়স ২০-২২ বছর হওয়ার পর দেখা যায় তারা নানা প্রকার যৌন সমস্যা সৃষ্টি করে ফেলেছেন।
হস্তমৈথুনের ফলে যে ভয়ংকর সমস্যায় পরতে পারেন আপনি
কিন্তু শীতপ্রধান দেশগুলির বিষয়টা আমাদের থেকে সম্পূর্ণ উল্টো। ঐসব দেশে ছেলেদের যৌন পরিপক্কতা আসে অনেক দেরিতে, অনেকের ১৬-১৮ বছর হয়ে যায়। তাছাড়া তারা যে কারো সাথে মেলামেশার সুযোগ পেয়ে থাকার কারণে হস্তমৈথুন ততটা করে না। তাই তারা এর জন্য ক্ষতির সম্মুখীন হয় না বললেই চলে। তাই আপনাদের অবশ্যই এ বিষয়টা বুঝতে হবে এবং তাদের ক্ষেত্রে যে থিওরি তাদের দেশের বিশেষজ্ঞরা দিয়ে থাকেন তা আমাদের দেশের ছেলেদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করার চেষ্টা করা নিছক বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়। কারণ তারা যদি আমাদের দেশের ছেলেদের মত হস্তমৈথুনে আসক্ত হয়ে এটা করতে থাকত তাহলে তারাও এর কুফল গুলির সম্মুখীন হত।

পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যেসব সমস্যায় ভুগতে পারে সেগুলি হলো

  • পুরুষ হস্তমৈথুন করতে থাকলে সে ধীরে ধীরে নপুংসক হয়ে যায়। অর্থাৎ যৌন সংগম স্থাপন করতে অক্ষম হয়ে যায়।
  • আরেকটি সমস্যা হল অকাল বীর্যপাত। ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয় । বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয় না ।
  • অকাল বীর্যপাত হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায় । তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম । যার ফলে সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতার দেখা দেয় । (যে বীর্য বের হয় সে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত। স্বাস্থ্যবিজ্ঞান মতে কোন পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ থেকে কোন সন্তান হয়না। )
  • অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়।

হস্তমৈথুনের ফলে শরীরের অন্যান্য যেসব ক্ষতি হয়

হস্তমৈথুনের ফলে পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ – বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায় । মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরো অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে। স্মরণ শক্তি কমে যায় এবং চোখেরও ক্ষতি হয় । আরেকটি সমস্যা হল সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হওয়া যাকে বলা হয় Leakage of semen । ফলে অনেক মুসলিম ভাই নামায পড়তে কষ্ট হয়। সর্বশেষে পুরোপুরি যৌন ক্ষমতায় অক্ষম হয়ে যাবেন এক সময়। তাই এই সমস্যায় আক্রান্ত হলে অভিজ্ঞ কোনো হোমিও ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে ট্রিটমেন্ট নিন। দেখবেন অল্প কিছু দিনের চিকিত্সায় মন থেকে হস্তমৈথুনের আসক্তি দূর হয়ে আপনি চিরদিনের মত সুস্থ্য হয়ে উঠবেন।
বিস্তারিত

শনিবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৫

যেসব কারণে নারীরা যৌনজীবনে অধিক অতৃপ্ত ও অসুখী হয়ে থাকে !

দেখা গেছে নারীরা পুরুষের তুলনায় যৌন জীবনে কিছুটা বেশি অসুখী হয়ে থাকে। এর বাস্তব কারণও রয়েছে অনেক। দেখা যায় নিজের ভালোবাসার পুরুষটির সাথেও যৌন জীবন নিয়ে খুশি নন প্রচুর নারী। মুখে প্রকাশ না করলেও মনের মাঝে একটা চাপা ক্ষোভ নিয়ে জীবন যাপন করেন টানা, মুখ ফুটে অনেকেই বলতে পারেন না যৌন জীবনে নিজের অতৃপ্তির কথা। কিন্তু এটা কেন? কেন প্রচুর নারী রয়ে যান যৌন জীবনে অসুখী ও অতৃপ্ত?

ভুল ধারণা ও অজ্ঞতা নারীদের যৌন জীবনে অসুখী রয়ে যাওয়ার মূল কারণ হচ্ছে পর্যাপ্ত যৌন শিক্ষার অভাব। যৌনতা যে কেবল সন্তান উৎপাদনের মাধ্যম নয়, নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্যই একটি আনন্দের ব্যাপার- এই ব্যাপারটি সম্পর্কে আজও অজ্ঞ প্রচুর নারী। কী করতে হবে বা কীভাবে করলে আরও আনন্দময় হয়ে উঠবে যৌন মিলন, সেটা জানা নেই বলে তাঁরা রয়ে যান অসুখী ও অতৃপ্ত।
যেসব কারণে নারীরা যৌনজীবনে অধিক অতৃপ্ত ও অসুখী হয়ে থাকে !
নিজেকে বুঝতে না পারা আসলে কী চাইছেন, তার শরীর কোন জিনিসে কীভাবে সাড়া দিচ্ছে, কোন অঙ্গগুলো যৌনতার ক্ষেত্রে স্পর্শকাতর বা নিজের শরীরের চাহিদাগুলো কী কী ইত্যাদি বিষয়ে অজ্ঞতা বা বুঝতে না পারাও যৌন জীবনে অসুখী হবার একটি বড় কারণ। যেমন ধরুন, প্রচুর নারীই জানেন না যে ক্লাইটোরিস কী বা যৌন জীবনে এর প্রভাব কী।

কী চান সেটা বলতে না পারা নিজেকে বুঝতে পারেন, নিজের চাহিদাও জানেন, কিন্তু মুখ ফুটে বলতে পারছেন না নিজের ভালো লাগা না লাগার কথা। নারীদের যৌন জীবনে অতৃপ্ত থাকার অন্তরালে এটা একটি বিশাল কারণ। এমনকি তিনি যে যৌন জীবনে সুখী নন, এটাও পুরুষ সঙ্গীকে মুখ ফুটে বলতে পারেন না অনেক নারী।

লজ্জা ও সংকোচ অনেক নারীই মনে করেন যে মেয়েদের যৌনতার কথা বলতে নেই, কিংবা মেয়েদের যৌনতার বিষয়টি নিয়ে কথা বল বা যৌন চাহিদা প্রদর্শন করার বিষয়টি খুবই লজ্জার। তাই মনের ইচ্ছা মনেই চেপে রাখেন তাঁরা।

পুরুষ সঙ্গীর স্বার্থপরতা বেশিরভাগ পুরুষই নিজের সঙ্গীনির যৌন চাহিদা পূরণের ব্যাপারে মনযোগী নন। বরং নিজের চাহিদা মিটে গেলেই তাঁরা স্বার্থপরের মত আচরণ করতে শুরু করেন। এটাও নারীদের অতৃপ্ত থাকার একটি বড় কারণ।

অরগাজম সম্পর্কে ভুল ধারণা অরগাজম বা চূড়ান্ত সুখ যে কেবল পুরুষের জন্য নয়। নারীরাও যে অরগাজম লাভ করতে পারেন এবং সেটা পুরুষদের মতই প্রত্যেক মিলনে, এই ব্যাপারটি জানেন না প্রচুর নারী। কীভাবে অরগাজম লাভ সম্ভব, কোন পজিশনে মিলিত হলে অরগাজম সহজে আসে ইত্যাদি বিষয়ে অজ্ঞতার কারণে নারীরা রয়ে যান অসুখী।

যৌনতা ঘিরে ভয় অনেক নারীর মাঝেই যৌনতা বিষয়ে নানান রকমের ভীতি কাজ করে। ফলে এই বিষয়টি সম্পর্কে তাঁরা কখনো সহজ মনোভাব পোষণ করতে পারেন না, চিরকাল বিষয়টি নিয়ে আড়ষ্টতা রয়ে যায়।

শারীরিক-মানসিক সমস্যা নিয়ে সংকোচ যৌনতায় আগ্রহ নেই বা যৌনতা ঘিরে কোন শারীরিক সমস্যা বোধ করছেন ? এমন অবস্থায় অভিজ্ঞ কোনো হোমিও ডাক্তারের কাছে যান না অধিকাংশ নারী। ফলে সামান্য একটু চিকিৎসার অভাবেই তাঁদের যৌন জীবন রয়ে যায় বিভীষিকাময়। অথচ প্রপার হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলে নারী ও পুরুষের যৌন সংক্রান্ত সমস্যাসমূহ অল্প সময়ের মধ্যেই নির্মূল হয়ে যায়।
বিস্তারিত