যৌন ও স্ত্রীরোগ, চর্মরোগ, কিডনি রোগ, হেপাটাইটিস, লিভার ক্যান্সার, লিভার সিরোসিস, পাইলস, IBS, পুরাতন আমাশয়সহ সকল ক্রনিক রোগে হোমিও চিকিৎসা নিন। ডাঃ আবুল হাসান, পপুলার হোমিও হল, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা। ফোন করুন:- ০১৭২৭-৩৮২৬৭১

শনিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১২

স্বমৈথুন/আত্ম মৈথুন/হস্তমৈথুন করা উচিত নয় !

যখন একজন মানুষ অন্য কোনো মানুষের বা প্রানীর সংস্পর্শ ছাড়া নিজে নিজেই যৌনক্রিয়া সম্পন্ন করে এবং চুড়ান্ত পরিতৃপ্তি লাভ করে তাকে আত্ম মৈথুন বা স্বমৈথুন বলা হয়। পুরুষেরা সাধারনত বালিশ বা বিছানার সাথে পুরুষাঙ্গ ঘর্ষনের মাধ্যমে এমনটি করায় অভ্যস্ত হয়ে থাকে। তবে বিভিন্ন ধরনের বোতল, টেষ্ট টিউব, রাবারের তৈরী কৃত্রিম যোনিপথ বা ডিভাইস, খেলনা পুতুল ইত্যাদি সামগ্রীও এজন্য ব্যবহার করতে দেখা যায়। যখন হাতের সাহায্যে একাজটি করা হয় তাকে হস্তমৈথুন বলে।
মহিলারা সাধারনত একটি আঙ্গুলের সাহায্যে আলতোকরে একটা নির্দিষ্ট ছন্দে ভগাঙ্কুর (Clitroris) ও যোনি পাপড়ি (Labia minora) মর্দন করে যৌন পরিতৃপ্তি নিয়ে থাকে। এছাড়া হাত, বালিশ, বিছানা বা এই জাতীয় কিছু দিয়ে যৌনাঙ্গ চেপে ধরে রেখেও অনেকে পূর্ন পরিতৃপ্তি নেয়। রাবারের তৈরী কৃত্রিম পুরুষাঙ্গ, নিজের আঙ্গুল, কাঠের মসৃন দন্ড, টেষ্ট টিউব ইত্যাদি সামগ্রী যোনি পথে প্রবেশ করিয়েও অনেকে আত্ম মৈথুন করে থাকে। আত্মমৈথুনকে স্বাভাবিক যৌনাচার হিসেবে গন্য করা হয়। তবে কেউ যদি সুস্থ্য ও সম্মত যৌনসঙ্গী থাকা সত্ত্বেও আত্মমৈথুন কেই কেবল পরিতৃপ্তির মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করে তাহলে তা স্বাভাবিক নয় বলে ধরে নেয়া হয়। জনসম্মুখে আত্মমৈথুন করাটাও স্বাভাবিক যৌনাচার নয়, একে বিকৃত যৌনাচার হিসেবে গন্য করা হয় এবং এটা শাস্তিযোগে অপরাধ।

কেউ যদি এতে অভ্যস্থ হয়ে পড়েন তবে কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলেই আপনি এর থেকে মুক্তি পাবেন না। এই অভ্যস্থ দূর করার জন্য একমাত্র হোমিও ট্রিটমেন্টই সর্বাধিক কার্যকরী। তাই স্বমৈথুন/আত্ম মৈথুন বা হস্তমৈথুনে আসক্ত ব্যক্তি পুরুষ বা মহিলা যেই হোক না কেন অভিজ্ঞ একজন হোমিও ডাক্তারের নিকট যোগাযোগ করে ট্রিটমেন্ট নিলে খুব দ্রুত এই অভ্যাস দূর হয়ে যাবে।