অর্গ্যাজাম হলো দাম্পত্য সুখের শেষ পর্যায় । একে আবার রাগমোচনও বলা হয় তবে খাটি বাংলায় বলতে গেলে একে 'প্রচণ্ড উত্তেজনার মাধ্যমে যৌন পরিতৃপ্তি' নামেও অবহিত করা যায় । সহবাসকালীন অর্গ্যাজাম হল একটি স্বতঃস্ফূর্ত এবং স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া। ঐ সময় শ্রোণী অঞ্চলের মাংসপেশির ছন্দোময় সংকোচনের মাধ্যমে দেহে চরম যৌনসুখ অনুভূত হয়। নারী এবং পুরুষ উভয়েরই অর্গ্যাজাম ঘটে থাকে যৌন মিলনের সময়। অর্গ্যাজাম সম্পূর্ণ ভাবে স্নায়ুতন্ত্র দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
প্রথম পাতা
অনুসন্ধান ফলাফল : যৌন জীবন
যৌন জীবন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
যৌন জীবন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৪
শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৪
সহবাস বা যৌন মিলন সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে
আপনি জানেন কি সহবাস বা যৌন মিলন বিভিন্ন ভাবে আপনার সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে থাকে । শরীর ভাল রাখতে সবচেয়ে ভাল উপায় যৌনতা উপভোগ এর মাধ্যমে প্রচুর কেমিক্যালের ক্ষরণ হয় যা মস্তিষ্ক ও হৃদয়ের পক্ষে স্বাস্থ্যকর৷ এছাড়াও যৌনতার অন্যান্য উপকারিতাও রয়েছে৷ যৌনতা রক্তের সংবহনকে বৃদ্ধি করে৷ এটি ত্বকে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি করে ফলে ত্বক অনেক বেশি স্বাস্হ্যজ্জ্বল হয়৷ নিয়মিত যৌন প্রবৃত্তি ত্বকে দীর্ঘ প্রভাব বিস্তার করে এবং এর ফলে আপনাকে দেখতে অনেক কম বয়সি বলে মনে হয়৷ যৌনতা সাধারন কোলাজেন উৎপাদন বৃদ্ধি করে, এটি মুখের বিভিন্ন বার্ধক্যজনিত দাগ থেকে মুক্তি দেয় এবং ত্বককে ঝুলে পড়তে দেয়না৷
সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৪
স্ত্রীর সাথে যৌন মিলন বা সহবাসের সময় স্বামীদের যা জানা দরকার
আজ যে বিষয়টা সম্পর্কে জানবেন তা আগেও কয়েকটা আর্টিকেলে উল্লেখ করেছিলাম। কিন্তু আজ তার বাস্তব গবেষণালব্ধ ফলাফল সম্পর্কে জানবেন। আর তা হলো স্ত্রীর সাথে সহবাসের সময় কিছু বিষয় রয়েছে যা জানাটা তাদের জন্য অতি ফলদায়ক। পুরুষ মানুষ অনেক সময় ভালোবাসার মতো সম্পর্ককে ছেড়ে যৌন সম্পর্কের দিকে বেশী প্রভাবিত হয়ে থাকে।
অ্যামেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অফ রিটায়ার্ড পার্সনস (এএআরপি) প্রকাশিত একটি রিপোর্ট থেকে জানা যায় -গবেষণায় দেখা গেছে, একজন পুরুষ তার যৌনতার জন্য আগে থেকে প্রস্তুত থাকে কিন্তু একজন নারী এতে আগে থেকে প্রস্তুত থাকে না নারীদের এটা হয় ধীরে ধীরে।
মার্কিন এক প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে, 'এ ভিন্নতার কারণ জানতে পারলে পুরুষের পক্ষে ভালো প্রেমিক হওয়া সম্ভব হবে।' এর আগে ব্রিটিশ কলম্বিয়ার একটি ইউনিভার্সিটি শ'খানেক নারী, যারা যৌনতা শুরুর সময় শিথিল থাকেন, তাদের ওপর গবেষণা করে জানা যায়, নারীরা যখন ভালোবাসা অনুভব করেন, তখন যৌনতা উপভোগ করেন।
এ কারণে গবেষকরা জানান, যৌনতার সময় পুরুষের ধীরে অগ্রসর হওয়া উচিত। এ ছাড়াও এক্ষেত্রে উপকারে আসতে পারে সারা দেহের মেসেজ ও স্পর্শ। এগুলো নারীদের যৌনতায় আগ্রহী ও প্রস্তুত করে তোলে এবং তা উপভোগে সহায়তা করে।
রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৪
নারীর যৌনতা নিয়ে অতীতের সব ধারনা কি ভুল প্রমাণিত হল !
সম্প্রতি নারীদের যৌনতা নিয়ে নানা অবাক করা এক তথ্য প্রকাশ পেয়েছে 'ক্লিনিক্যাল অ্যানাটমি' জার্নালে । আর এসব তথ্য প্রচলিত ধ্যান ধারনার একেবারে বিপরীত। এমন মনে হতে পারে যে, এতদিন যা জেনে এসেছেন সবই ভুল। শুধু তাই নয় নতুন গবেষণার ফলাফল নিয়ে গবেষকরা বলছেন, যৌনতা সম্পর্কে বিভিন্ন শব্দের সংজ্ঞা পরিবর্তন করতে হবে। ইন্ডিপেন্ডেন্ট পত্রিকায় এ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৪
সানস্ক্রিন, টুথপেস্ট ও সাবান পুরুষের বন্ধ্যাত্বের জন্য দায়ী !!
এ বিষয়টি জানা সকলেরই দরকার তাই জাতীয় দৈনিক থেকে হুবহু জনসাধারণের সচেতনতার জন্য তুলে ধরা হলো। সুস্থ এবং পরিপাটি জীবনযাপনের জন্য টুথপেস্ট থেকে শুরু করে সানস্ক্রিন ও সাবানের কোনো বিকল্প আছে বলে মনে হয় না। কিন্তু এসব প্রসাধনসামগ্রী আপনাকে শুধুই কি পরিচ্ছন্ন-পরিপাটি রাখে? নাকি ভেতরে ভেতরে ক্ষতি করছে? ভাবছেন টুথপেস্টের মতো প্রয়োজনীয় প্রসাধনসামগ্রীতে আবার ক্ষতির কী আছে? এমনটা ভাবলে ভুল করবেন। বিশেষ করে পুরুষদের এমনটা ভাবাই যাবে না। টুথপেস্ট, সানস্ক্রিন ও সাবানের মতো প্রসাধনসামগ্রীগুলো অজান্তেই কিন্তু পুরুষদের বন্ধ্যাত্বের জন্য অনেকটা দায়ী। গালগল্প নয়, অনেক ঘেঁটেঘুঁটে এমন তথ্য দিয়েছেন গবেষকেরা।
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৪
নারীদের যে গুনাবলী পুরুষদের মোহিত করে তুলে
প্রতিটি পুরুষই চায় তার সঙ্গীনি হবে খুব রূপসী এবং আকর্ষণীয়। আর নারীর কিছু আলাদা গুনাবলী রয়েছে যা একজন পুরুষকে তার দিকে আকৃষ্ট করার জন্য যথেষ্টই বলা চলে। চলুন জানা যাক পুরুষদের মোহিত করা নারীদের সেই সব গুনগুলি কি কি ?
শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০১৪
বিবাহিত জীবনে নারীদের যৌনতায় একঘেয়েমি কাটানোর উপায়
বিবাহিত জীবনে অনেকেরই একটা পর্যায়ে যৌনতার ক্ষেত্রে একঘেয়েমি আসতে পারে। তবে এই একঘেয়েমি কাটানোর কার্যকর একটি উপায় সম্প্রতি জানা গেছে এক গবেষনার ফলাফলে। আর তা হলো ‘ভালোবাসা।’ বিশেষ করে নারীদের যৌনতায় একঘেয়েমি কাটাতে এটি কার্যকর।
যৌনতায় পুরুষের চাহিদা বিয়ের পরেও পাল্টায় না
সম্প্রতি 'ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস' বিবাহিত জীবনে পুরুষের যৌন চাহিদা নিয়ে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এক সমীক্ষায় বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে যে - পুরুষের দীর্ঘদিনের যৌন চাহিদা যেমনটা থাকে, বিয়ের পরও তা পাল্টায় না। আসুন এ বিষয়ে গবেষনার বিষয় বস্তুর দিকে তাকাই।
শনিবার, ২ আগস্ট, ২০১৪
স্ত্রীর সাথে নিয়মিত সেক্স/মিলনে সম্পর্ক ভালো থাকে
ছোটখাটো মানসিক চাপ বা সম্পর্কের টানাপড়েন দূর করার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো স্ত্রীর সাথে নিয়মিত সেক্স বা যৌন মিলন করা। সম্প্রতি এক দল গবেষকের গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে যে, দম্পতিরা সাংসারিক দ্বন্দ্ব বা অন্যান্য মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাবেন যদি নিয়মিত যৌনতা উপভোগ করেন। ফিলিপাইনে বিবাহিতদের ওপর এ গবেষণা পরিচালনা করেন তারা।
শুক্রবার, ১ আগস্ট, ২০১৪
বয়স্কদের যৌন চাহিদা কেমন হয়ে থাকে ?
বয়স্কদের যৌন চাহিদা যুবকদের থেকে কম না কি বেশি ? আপাত দৃষ্টিতে সবাই হয়ত বলবেন কম। কিন্তু সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে অন্য রকম কিছু তথ্য। আসুন জেনে নেই যৌনতার প্রতি বয়স্করা কতটা আগ্রহী।
বয়স বেড়েছে বলে কি তাদের সাধ আহ্লাদ থাকতে পারে না? কিন্তু সে সাধের মধ্যে যৌনতার প্রতি ঝোঁক কিন্তু একটু বেশিই থাকে তাদের। তবে সুযোগ আর সঙ্গীর অভাবে অনেকেই শেষ বয়সে এসে নিজেদের যৌনতার চাহিদা পূরণ করতে পারেন না। সাম্প্রতিক এক গবেষণা থেকে এমনই জানা গেছে। ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক জো হাইড ও তার সহকর্মীরা ৭৫ থেকে ৯৫ বছর বয়সী ২৭০০ পুরুষের ওপর সম্প্রতি এক গবেষণা করেন।
এতে দেখা গেছে, অধিকাংশ পুরুষই যৌনতার প্রতি বেশ আগ্রহী। তবে সুযোগের অভাবেই নিজেরে মনোবাসনা চরিতার্থ করতে অক্ষম অনেকে। গবেষক দল বয়স্কদের স্বাস্থ্য, সম্পর্ক ও যৌনকর্ম বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্ন করেন। গবেষণার অন্তর্গত ৯০ থেকে ৯৫ বয়সী বৃদ্ধরা শারীরিকভাবে সক্ষম না হলেও যৌনকর্মকে গুরুত্ব দিয়েছেন প্রায় সবাই। দেখা গেছে, বয়স্কদের যৌনতার বিশেষ ভূমিকা রাখছে টেস্টোস্টেরন হরমোন। এ হরমোন আরও কাজের সঙ্গে শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, বিশেষ হরমোন পরিবর্তনের ফলে বয়স্কদের জীবনে পরিবর্তন আনা যেতে পারে। তবে গবেষণার অন্তর্গত শরীরিক সক্ষম বয়স্কদের ৮০ শতাংশ জানিয়েছেন, তারা নিয়মিত যৌনক্রিয়া করতে চাইলেও সুযোগের অভাবে তা হয়ে ওঠে না। ইন্টারন্যাশনাল মেডিসিনের বার্ষিক সংস্করণে গবেষক জো’ এর এ গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে। এতে দেখা গেছে, অনেক পুরুষই শেষ বয়সে এসে যৌনতার প্রতি বিশেষভাবে আকর্ষিত হন। কিন্তু উপযুক্ত সঙ্গীর অভাব ও বাড়তি বয়সের ফলে তারা এ কাজ করতে পারেন না। অবশ্য সবাই যে এ ধরনের চিন্তা করেন তা কিন্তু একেবারেই নয়। ৭৫ থেকে ৯৫ বছর বয়সী বৃদ্ধদের একাংশ মনে করেন, শেষ বয়সে যৌনকর্ম একেবারেই নয়।
বয়স বেড়েছে বলে কি তাদের সাধ আহ্লাদ থাকতে পারে না? কিন্তু সে সাধের মধ্যে যৌনতার প্রতি ঝোঁক কিন্তু একটু বেশিই থাকে তাদের। তবে সুযোগ আর সঙ্গীর অভাবে অনেকেই শেষ বয়সে এসে নিজেদের যৌনতার চাহিদা পূরণ করতে পারেন না। সাম্প্রতিক এক গবেষণা থেকে এমনই জানা গেছে। ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক জো হাইড ও তার সহকর্মীরা ৭৫ থেকে ৯৫ বছর বয়সী ২৭০০ পুরুষের ওপর সম্প্রতি এক গবেষণা করেন।
এতে দেখা গেছে, অধিকাংশ পুরুষই যৌনতার প্রতি বেশ আগ্রহী। তবে সুযোগের অভাবেই নিজেরে মনোবাসনা চরিতার্থ করতে অক্ষম অনেকে। গবেষক দল বয়স্কদের স্বাস্থ্য, সম্পর্ক ও যৌনকর্ম বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্ন করেন। গবেষণার অন্তর্গত ৯০ থেকে ৯৫ বয়সী বৃদ্ধরা শারীরিকভাবে সক্ষম না হলেও যৌনকর্মকে গুরুত্ব দিয়েছেন প্রায় সবাই। দেখা গেছে, বয়স্কদের যৌনতার বিশেষ ভূমিকা রাখছে টেস্টোস্টেরন হরমোন। এ হরমোন আরও কাজের সঙ্গে শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, বিশেষ হরমোন পরিবর্তনের ফলে বয়স্কদের জীবনে পরিবর্তন আনা যেতে পারে। তবে গবেষণার অন্তর্গত শরীরিক সক্ষম বয়স্কদের ৮০ শতাংশ জানিয়েছেন, তারা নিয়মিত যৌনক্রিয়া করতে চাইলেও সুযোগের অভাবে তা হয়ে ওঠে না। ইন্টারন্যাশনাল মেডিসিনের বার্ষিক সংস্করণে গবেষক জো’ এর এ গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে। এতে দেখা গেছে, অনেক পুরুষই শেষ বয়সে এসে যৌনতার প্রতি বিশেষভাবে আকর্ষিত হন। কিন্তু উপযুক্ত সঙ্গীর অভাব ও বাড়তি বয়সের ফলে তারা এ কাজ করতে পারেন না। অবশ্য সবাই যে এ ধরনের চিন্তা করেন তা কিন্তু একেবারেই নয়। ৭৫ থেকে ৯৫ বছর বয়সী বৃদ্ধদের একাংশ মনে করেন, শেষ বয়সে যৌনকর্ম একেবারেই নয়।
সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০১৪
বিয়ের পর সন্তান ছেলে বা মেয়ে চাইলে কি করবেন ?
বিয়ের পর নব দম্পতিরা তাদের অনাগত সন্তান নিয়ে কিছু না কিছু পরিকল্পনা করে থাকে। কিন্তু গর্ভের সন্তানটি ছেলে না মেয়ে হবে, তা কি আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি? অনেকেরই শখ থাকে তার পরবর্তী সন্তানটি হবে দুরন্ত একটি ছেলে অথবা ফুটফুটে একটি মেয়ে । একেবারে নিশ্চিত হবার কোনো উপায় না থাকলেও, ছোট্ট একটি প্রাকৃতিক কৌশল অবলম্বন করা যেতে পারে।
মূলত শারীরিক মিলনের সময়ের ওপরে নির্ভর করে এই পদ্ধতি। তা কি করে কাজ করে জানতে হলে আপনাকে প্রথমেই দুইটি বিষয়ে জ্ঞান রাখতে হবে। একটি হলো ওভিউলেশন বা ডিম্বপাত নামের প্রক্রিয়াটি কিভাবে কাজ করে, আরেকটি হলো স্পার্ম বা শুক্রাণু কিভাবে একে প্রভাবিত করে।
প্রথমে দেখা যাক ওভিউলেশনের প্রক্রিয়াটি কিভাবে কাজ করে। নারীর শরীরে প্রতি মাসে পাঁচ দিনের একটি সময়সীমা থাকে যখন ওভিউলেশন হয়। ডিম্বপাতের তিন দিন আগে থেকে শুরু করে এক দিন পর পর্যন্ত হল গর্ভধারণের জন্য সবচাইতে উপযুক্ত সময়। কারণ ডিম্ব কার্যকরী থাকে মাত্র ২৪ ঘণ্টা, কিন্তু শুক্রাণু নারীর শরীরে পাঁচ দিন পর্যন্ত কার্যকরী থাকতে পারে।
এই সময়ের মাঝে গর্ভধারণ করা যাবে তা জানা গেলো। এবার আসুন সন্তান ছেলে না মেয়ে হবে তা কিভাবে ঠিক করা যেতে পারে। জানতে হবে শুক্রাণুর প্রভাব। x ক্রোমোজোমধারি শুক্রাণু দ্বারা ডিম্ব নিষিক্ত হবার কারণে সন্তান মেয়ে হবে, আর Y ক্রোমোজোমের কারণে সে হবে ছেলে। Y শুক্রাণু তুলনামূলকভাবে অনেক ছোট, কিন্তু তা আবার বেশ দ্রুতগামী। তারা খুব বেশিক্ষণ জীবিত থাকে না। X শুক্রাণু বেশ বড় এবং ধীরগতির, কিন্তু তারা আবার একটু বেশ সময় বাঁচে।
এই দুইটি বিষয় জেনে রাখার পর আসুন দেখি করনীয় কি। ছেলে সন্তান চাইলে Y শুক্রাণু যাতে খুব দ্রুত ডিম্বের কাছাকাছি যেতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে। এর জন্য নারীর যে দিন ডিম্বপাত হচ্ছে সে দিনেই মিলিত হওয়াটা জরুরি। নয়তো শুক্রানুটি আর কার্যকরী থাকবে না।
আবার আপনি যদি মেয়ে সন্তান চান তবে ডিম্বপাতের দুই থেকে তিন দিন আগে মিলিত হতে হবে। ডিম্বপাত হবার আগেই সব Y শুক্রাণু মারা যাবে, ফলে সন্তান ছেলে হবার সম্ভাবনা কম থাকবে। বেঁচে থাকবে X শুক্রাণুগুলো। ফলে মেয়ে সন্তান হবার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
মূলত শারীরিক মিলনের সময়ের ওপরে নির্ভর করে এই পদ্ধতি। তা কি করে কাজ করে জানতে হলে আপনাকে প্রথমেই দুইটি বিষয়ে জ্ঞান রাখতে হবে। একটি হলো ওভিউলেশন বা ডিম্বপাত নামের প্রক্রিয়াটি কিভাবে কাজ করে, আরেকটি হলো স্পার্ম বা শুক্রাণু কিভাবে একে প্রভাবিত করে।
প্রথমে দেখা যাক ওভিউলেশনের প্রক্রিয়াটি কিভাবে কাজ করে। নারীর শরীরে প্রতি মাসে পাঁচ দিনের একটি সময়সীমা থাকে যখন ওভিউলেশন হয়। ডিম্বপাতের তিন দিন আগে থেকে শুরু করে এক দিন পর পর্যন্ত হল গর্ভধারণের জন্য সবচাইতে উপযুক্ত সময়। কারণ ডিম্ব কার্যকরী থাকে মাত্র ২৪ ঘণ্টা, কিন্তু শুক্রাণু নারীর শরীরে পাঁচ দিন পর্যন্ত কার্যকরী থাকতে পারে।
এই সময়ের মাঝে গর্ভধারণ করা যাবে তা জানা গেলো। এবার আসুন সন্তান ছেলে না মেয়ে হবে তা কিভাবে ঠিক করা যেতে পারে। জানতে হবে শুক্রাণুর প্রভাব। x ক্রোমোজোমধারি শুক্রাণু দ্বারা ডিম্ব নিষিক্ত হবার কারণে সন্তান মেয়ে হবে, আর Y ক্রোমোজোমের কারণে সে হবে ছেলে। Y শুক্রাণু তুলনামূলকভাবে অনেক ছোট, কিন্তু তা আবার বেশ দ্রুতগামী। তারা খুব বেশিক্ষণ জীবিত থাকে না। X শুক্রাণু বেশ বড় এবং ধীরগতির, কিন্তু তারা আবার একটু বেশ সময় বাঁচে।
এই দুইটি বিষয় জেনে রাখার পর আসুন দেখি করনীয় কি। ছেলে সন্তান চাইলে Y শুক্রাণু যাতে খুব দ্রুত ডিম্বের কাছাকাছি যেতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে। এর জন্য নারীর যে দিন ডিম্বপাত হচ্ছে সে দিনেই মিলিত হওয়াটা জরুরি। নয়তো শুক্রানুটি আর কার্যকরী থাকবে না।
আবার আপনি যদি মেয়ে সন্তান চান তবে ডিম্বপাতের দুই থেকে তিন দিন আগে মিলিত হতে হবে। ডিম্বপাত হবার আগেই সব Y শুক্রাণু মারা যাবে, ফলে সন্তান ছেলে হবার সম্ভাবনা কম থাকবে। বেঁচে থাকবে X শুক্রাণুগুলো। ফলে মেয়ে সন্তান হবার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
গর্ভবতী হতে স্বামীর সাথে কখন মিলিত হওয়া ভালো ?
একটা গুরত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন। গর্ভবতী হতে স্বামীর সাথে কখন মিলিত হলে ভালো হয়, এ সম্পর্কে অনেক তথ্যাদি হয়ত আপনি কোনো না কোনো লেখকের বই থেকে পড়ে থাকবেন। নিচে এর প্রধান কিছু বিষয় তুলে ধরা হলো :
স্ত্রীর সাথে প্রাণ খুলে কথা বলুন আপনার হৃদয় সুস্থ থাকবে !
সম্প্রতি বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, যে সকল পুরুষরা তাদের স্ত্রী (wife) কে নিয়মিত সময় দেয়, তাদের সাথে খোশ গল্প করে তাদের হৃৎযন্ত্র অনেক ভাল থাকে। তাই, স্ত্রীর কথা শুনুন, তাঁর সঙ্গে সময় কাটান। নিজের হৃদয় ও হৃৎযন্ত্রকে সুস্থ রাখার মোক্ষম দাওয়াই- জীবনসঙ্গীর সঙ্গে কথা বলা।
বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০১৪
সেক্সে/সহবাসে পুরুষকে যে ভাবে উত্তেজিত করতে পারেন নারীরা
এই আধুনিক যুগে নারীরাও পুরুষের মত সহবাসে বা সেক্সে অনেক অ্যাক্টিভ। তারা যেমন সেক্সে মজা চায় তেমনি মজা দিতেও চায়। পার্টনার হর্নি হয়ে Moan করছে এটা ছেলে মেয়ে উভয়ের জন্যেই অনেক বেশি টার্ন অন হিসাবে কাজ করে। মেয়েদের মত, ছেলেদেরও কিছু জায়গা আছে যেগুলোতে স্পর্শ করে তাদের পাগল করে দেওয়া যায়। ফোরপ্লেতে শুধু পেনিস নয়, স্পর্শ করুন সব কিছুই। আবিষ্কার করুন তার বিষেশ স্পটগুলো। এখানে কিছু সাধারন জায়গার কথা তুলে ধরা হলোঃ
প্রথম সেক্স/সহবাসের প্রস্ততিতে কি কি করবেন ?
আজকাল যদিও ছেলে/মেয়েরা আধুনিকতার বদৌলতে বিবাহের পূর্বেই এ বিষয়ে অনেক ঘাটাঘাটি করতে অবস্থ তথাপি বিবাহের পর বাস্তব জীবন নিয়ে তারা নানা প্রকার টেনসনে ভোগে থাকেন। আমাদের অবিবাহিত রোগীদের সাথে কথাবার্তার সময় এ বিষয়টা একেবারেই স্পষ্ট। যদিও বিষয়গুলো বিয়ের কিছুদিন পর যখন স্বামী স্ত্রী একে অপরকে বুঝতে পারে তখন থেকেই ঠিক হতে থাকে। তারপরও এখানে কিছু পরামর্শ দেয়া হলো :
বিবাহিত জীবনে সহবাসে/যৌন ভয় দূর করতে নারী/পুরুষের করণীয়
যৌন ভয় দুর করার উপায় - বিবাহের পূর্বে এবং বিবাহের পরে অনেক পুরুষেরই সহবাস বিষয়ে কিছু না কিছু যৌন ভয় কাজ করে থাকে। অবশ্য এর কিছু সামাজিক এবং মানুষিক কারণও রয়েছে। তবে মানুষিক কারণগুলিই সবচেয়ে প্রকট, যেগুলো চিকিত্সকরা সচরাচর দেখে থাকেন। নিম্নে এ সম্পর্কে কিছু করণীয় বর্ণনা করা হলো যেগুলো হয়ত আপনাদের কারো না কারোর উপকারে আসতে পারে।
স্ত্রী এবং প্রেমিকা এক বিষয় নয়
মনে রাখবেন আপনার স্ত্রী এবং প্রেমিকা কখনোই এক বিষয় হতে পারে না। কোন নারী যখন স্ত্রী হিসেবে আপনার ঘরে আসবে তখন আপনি প্রানপণে চেষ্টা করবেন তাকে সুখী করার এবং সেই আত্মবিশ্বাস আপনাকে লম্বা সময় মিলন করা শিখাবে। সেক্স একপ্রকার খেলা। এটা শিখতে হয় এবং এর প্রাকটিস লাগে। আপনি যখন আপনার স্ত্রীকে ঘরে আনবেন তখন তার শরীর, তার চাওয়া-পাওয়া আপনার কাছে অজানা থাকবে। কিন্তু যতই দিন যাবে, আপনি জানবেন কিভাবে সে সুখ পায়, কোন পজিশনে তাকে কাবু করা যায় এবং সেও আপনার টার্নিং পয়েন্ট বুঝবে এবং দুইজনের সমন্বয়ে দীর্ঘ সময়ের সেক্স হবে। প্রথম দিকে আপনার দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে, কিন্তু এটা খুবই স্বাভাবিক। আপনার স্ত্রীকেও এই বিষয়গুলো বুঝিয়ে বলতে হবে।মন থেকে সেক্স করার ভয় দূর করা
সেক্স এবং ভয় পরষ্পরের শত্রু। পুরুষ অথবা নারীর মনে ভয় থাকলে তারা যৌনকাজ করার চিন্তা পর্যন্ত করবে না। আপনি কি রাস্তায় কাউকে সেক্স করতে দেখেছেন? নিশ্চই না। না করার পেছনে প্রধান কারণ লজ্জা নয় – ভয়। ভয়ে পুরুষের লিঙ্গ পর্যন্ত খাড়া হয়না। বিয়ের আগে যদি কোন কারনে স্বল্প সময়ে স্থলন সমস্যা দেখেন তা হয়তো আপনার ভয়জনিত কারণ।পুরুষের যৌন ভয় দূর করতে নারীর করণীয়
একজন নারী চাইলে স্বামীকে বাঘ বানাতে পারে, চাইলে ছাগল বানাতে পারে। তবে বাঘ বানালেই সে লাভবান হবে। স্বামীকে যদি বলে “এভাবে করো, তোমার এই স্টাইলটা ভালো লাগছে / তুমি খুব ভালো আনন্দ দিতে পারো / উফফ…দারুণ হচ্ছে। জোরে জোরে করো” অথবা কোন কথা না বলেও যদি আপনি তৃপ্তির দৃষ্টিতে তার দিকে তাকান, অথবা তার দিকে তাকিয়ে নিজের ঠোঁট কামড়াতে থাকেন অথবা তাকে জড়িয়ে ধরে তার পিঠে যদি নখ বসিয়ে দেন, তাহলে আপনার স্বামী বুঝবে তার কার্যক্রম আপনি উপভোগ করছেন। তাহলে সে ঘুমন্ত হলেও জেগে উঠবে। কারণ, স্ত্রীর দেয়া সামান্য আত্মবিশ্বাস তার কছে মহাশক্তি রূপে আবির্ভূত হবে। আর সেই নারীই যদি পুরুষকে বলে, “তুমি পারছো না / ধ্যাৎ…তোমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না” – তাহলেই শেষ। যত শক্তিশালী পুরুষই হোক না কেন, সে রণে ভঙ্গ দেবে। তাই মনে রাখবেন, আপনি যদি ভাবেন স্বামীকে হারাবেন, তাহলে নিজেই ঠকবেন।
বলে রাখা ভালো সহবাসে/যৌন ভয় এক জিনিস আর অসুস্থতা অন্য জিনিস। তাই পুরুষ বা নারী পার্টনারের কারো যদি এ বিষয়ে শারীরিক সমস্যা থেকে থাকে তাহলে প্রপার ট্রিটমেন্ট করতে ভুলবেন না। কারণ সামান্য লজ্জা বা সংকোচের জন্য আপনার যৌন জীবন বিপর্যস্থ করে তোলার কোন মানেই হয় না। ভাল থাকবেন সবাই।
বলে রাখা ভালো সহবাসে/যৌন ভয় এক জিনিস আর অসুস্থতা অন্য জিনিস। তাই পুরুষ বা নারী পার্টনারের কারো যদি এ বিষয়ে শারীরিক সমস্যা থেকে থাকে তাহলে প্রপার ট্রিটমেন্ট করতে ভুলবেন না। কারণ সামান্য লজ্জা বা সংকোচের জন্য আপনার যৌন জীবন বিপর্যস্থ করে তোলার কোন মানেই হয় না। ভাল থাকবেন সবাই।
সোমবার, ২১ জুলাই, ২০১৪
সহবাসের সময় নারী পার্টনারের কর্তব্যসমূহ
সহবাস বা সেক্স করার সময় যে শুধু পরুষরাই সবসময় সক্রিয় ভুমিকা পালন করবে এমনটি হওয়া উচিত নয়। এক্ষেত্রে আগে নারী পার্টনারের কিছু কর্তব্য থাকে যেমন :
পুরুষ এবং নারী কে কখন সেক্স করতে চায়
পুরুষরা সাধারণত রাতের বেলায় সেক্স এড়িয়ে চলতে চায় । এ ক্ষেত্রে সকালের দিকটাকেই তারা বেছে নেয়। অন্যদিকে নারীরা রাতের বেলায় সেক্স করতে আগ্রহী। দেখা যায়, রাতের বেলায় নারীরা যখন সেক্স করার জন্য বেপরোয় হয়ে উঠে ঠিক তখন পুরুষরা নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে। আবার সকাল বেলা যখন পুরুষরা সেক্স করতে চায় তখন নারীদের এ নিয়ে তেমন কোনো আগ্রহ থাকেনা।
বয়স অনুপাতে সহবাসের নিয়ম
বিভিন্ন যৌন বিজ্ঞানীর বক্তব্য, বয়সের সাথে সাথে মিলন ইচ্ছা স্তিমিত হয়ে আসে। তবে ডঃ কিনসী এ ব্যাপারে বহু গবেষনা করে বিবাহিত ও বয়ঃপ্রাপ্ত পুরুষ-নারীর মিলন সংখ্যা নিয়ে একটি রিপোর্ট লিখেছেন। তা হলোঃ
রবিবার, ২০ জুলাই, ২০১৪
সহবাস/সেক্স করার আগে পুরুষ পার্টনারের কর্তব্য
সেক্স করার আগে পুরুষ সেক্স পার্টনারের কর্তব্য নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ
১. পুরুষ সেক্স পার্টনারের কর্তব্য হলো নারী সেক্স পার্টনারকে প্রিয়তমা জ্ঞানে বা সত্যিকারের কামনার নারী ভেবে নিয়ে নিজের তৃপ্তির সঙ্গে সঙ্গে তারও দৈহিক ও মানসিক তৃপ্তি বিধান করা। নিজের কামনা পরিতৃপ্ত করাই সম্ভোগের একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
সাম্প্রতিক আর্টিকেল
বিভাগ নির্বাচন করুন
জনপ্রিয় আর্টিকেল
-
আপনি কোমল পানীয় বা অ্যালকোহলের ফ্যান? খুব ভালোবাসেন কোক-পেপসি কিংবা নানান রকম এনার্জি ড্রিঙ্ক পান করতে? তাহলে জেনে রাখুন, এইসব অতিরিক্ত মি...
-
স্বামী স্ত্রী অর্থাৎ নারী পুরুষের যৌন মিলন তথা সহবাস একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এর মাধ্যমে নারী পুরুষ অপার তৃপ্তি লাভ করে থাকে। কিন্তু এই ত...
-
বিবাহিত নারীরা অনেক সময় স্বামীর সুবিধা অসুবিধা নিয়ে যেমন চিন্তিত থাকে পাশাপাশি অনেকেই তাদের শুরু হওয়া যৌন জীবন নিয়েও এমন কিছু ঝামেলায় ...
-
কৈশোর থেকে পরিপূর্ণ নারী হয়ে ওঠার জন্য শরীরের ভেতরে ও বাইরে ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সের মেয়েদের বিভিন্ন রকম পরিবর্তন হয়। অনেক পরিবর্তনের অন্য...
-
পশ্চিমা সংস্কৃতিতে আজ মিলনে বা অন্য সময় নর-নারী পরষ্পরের মুখমৈথুন সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। কিন্তু বিষয়টা সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে কতটা ...
-
গ্রীক শব্দ হাইমেন এর বাংলা অর্থ স্বতীচ্ছদ। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় হাইমেন বা স্বতীচ্ছদ অর্ধচন্দ্রাকার একপ্রকার শ্লৈষ্মিক ঝিল্লী যা স্ত্রী...
-
এ পর্যন্ত যত ফোন কল পেয়েছি তার মধ্যে প্রায় হাজার খানেক হবে যেখানে পেশেন্টরা একটা অভিযোগই আমায় করেছেন যে তাদের পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মো...
-
অনেকেই বলে থাকেন যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির ট্যাবলেট খেলে কোন সমস্যা হবে কি না। জেনে রাখা ভালো যেটি তাৎক্ষণিক ফল দিচ্ছে অবশ্যই এর বিপদজনক ক্ষতিকর...
-
হাইড্রোসিলকে আবার একশিরাও বলা হয়ে থাকে। এটি হলো পুরুষের অণ্ডকোষের চার পাশে ঘিরে থাকা একটি পানিপূর্ণ থলি, যার কারণে অণ্ডথলি ফুলে যায়। এই প...
-
পুরুষত্বহীনতা অর্থাৎ পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা যৌন দুর্বলতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে আমাদের দেশে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী প...