পুরুষের সমস্যা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
পুরুষের সমস্যা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

আপনি পুরুষ? জেনে নিন, বীর্যহীনতার কারণগুলি

জীবনযাপনের একটি অন্যতম অঙ্গ হলেও, সমাজের একটা বড় অংশের কাছেই যৌনতা মানই গোপন বিষয়। কানে কানে বলতে হয়। বন্ধুমহলে ঠাট্টার বিষয়। যার ফলে অনেক ক্ষেত্রেই একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ বা নারী যৌন সমস্যায় ভুগলে চিকিত্‍সকের কাছে যেতেও লজ্জা পেয়ে থাকেন। অথচ হোমিওতে পুরুষদের যৌন যৌন সমস্যাগুলির সর্বাধিক কার্যকর ট্রিটমেন্ট রয়েছে। কিছুদিনের প্রপার হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলেই  এ সংক্রান্ত সমস্যাগুলি মূল থেকে নির্মূল হয়ে রোগী পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে যৌনতায় সক্ষমতা অর্জন করে থাকে এবং এর জন্য বার বার ঔষধ খাওয়ারও প্রয়োজন পড়ে না।

দেখা যায় পুরুষরা অনেকেই মনে করেন, যৌন অসুস্থতা মানেই লজ্জার বিষয়। পৌরুষ নিয়ে প্রশ্ন!। বিশেষ করে আমাদের এই ভারতীয় উপমহাদেশে এখনও অনেকের বদ্ধমূল ধারণা, সন্তান না হওয়া শুধুমাত্র মহিলাদেরই সমস্যা। কিন্তু জানেন কি, দেশের শহরগুলিতে বহু দম্পতির পুরুষ সঙ্গী বীর্যহীনতায় ভোগেন। সমীক্ষা বলছে, উপমহাদেশের ভারতের শহরে প্রতি ৫টি দম্পতির মধ্যে একটি দম্পতির পুরুষ সঙ্গী বীর্যহীনতার শিকার। যার জেরে সন্তান লাভ হয় না। 
আপনি পুরুষ? জেনে নিন, বীর্যহীনতার কারণগুলি
বিশ্বের তাবড় চিকিত্‍সা বিজ্ঞানীরা কয়েকটি কারণ চিহ্নিত করেছেন। এই কারণগুলির জন্যই পুরুষ বীর্যহীনতার শিকার হয়ে থাকেন। কারণগুলি নিয়ে একটু আলোচনা করা যাক। এবং এই ধরনের কোনও শারীরিক সমস্যা হলেই চিকিত্‍সকের পরামর্শ নেওয়া দরকার বলেই মত বিশেষজ্ঞদের। 

মাম্পস :- বয়ঃসন্ধির পরে যদি মাম্পস হয়, তাহলে অবিলম্বে চিকিত্‍সকের দ্বারস্থ হওয়া উচিত। কারণ বিজ্ঞানীরা বলছেন, বয়ঃসন্ধির সময় বা পরে মাম্পস, পুরুষের অণ্ডকোষে শুক্রাণু উত্‍পাদনকারী কোষগুলি নষ্ট করে দিতে পারে। ফলে কোনও পুরুষ আজীবন বীর্যহীনতার শিকার হতে পারেন। 

ভ্যারাইকোসেল :- চিকিত্‍সা বিজ্ঞনীরা জানাচ্ছেন, ভ্যারাইকোসেল হল শুক্রনালীর শিরাঘটিত একপ্রকার টিউমার। এই ধরনের টিউমার হলে, যে শিরার মাধ্যমে অণ্ডকোষে রক্ত সঞ্চালিত হয়, সেই শিরা ফুলে যায়। ফলে অণ্ডকোষে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয় না। এবং শুক্রাণু তৈরিও হওয়া কমে যায়। দেখা গিয়েছে, ভ্যারাইকোসেলের সম্পূর্ণ চিকিত্‍সার পরেও মাত্র এক চতুর্থাংশ ব্যক্তির শুক্রাণু তৈরি সন্তোষজনক ভাবে বেড়েছে। 

আনডিসেন্ডেড টেস্টিকল্‌স :- অর্থাত্‍ অণ্ডকোষ অণ্ডথলিতে না গিয়ে, অ্যাবডমেনেই থেকে যাওয়া। পুত্র সন্তানের জন্মের আগে মাতৃগর্ভেই তৈরি হয়ে যায় অণ্ডকোষ। এরপর ঠিক জন্মের কয়েক দিন আগে দু'টি অণ্ডকোষ অ্যাবডমেন থেকে অণ্ডকোষ থলিতে নেমে আসে। মাতৃগর্ভে যখন এই প্রক্রিয়াটি ঠিকমতো হয় না, তখনই আনডিসেন্ডেড টেস্টিকল্স-এর সমস্যা তৈরি হয়। চিকিত্‍সার পরিভাষায় যাকে বলে ক্রিপটরচিডিজম। এর জেরে একজন পুরুষকে সারা জীবন বীর্যহীনতায় ভুগতে হতে পারে। 

টেস্টিকিউলার ক্যান্সার :- অণ্ডকোষে ব্যথা অনুভব করলে অবিলম্বে চিকিত্‍সকের দ্বারস্থ হওয়া অত্যন্ত জরুরি। কারণ অনেক সময় অণ্ডকোষে টিউমার হলে এক ধরনের ব্যথা হয়। এই ব্যথাকে অগ্রাহ্য করলে বিপদ। ওই টিউমার থেকে ক্যান্সার হতে পারে। ঠিক সময়ে ধরা না-পড়লে ক্যান্সার ছড়িয়ে যায় দেহের অন্যান্য অংশেও। ফলে মৃত্যুও হতে পারে। 

ডায়াবেটিস :- ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলেও শুক্রাণু তৈরি কমে যেতে পারে। চিকিত্‍সকরা জানাচ্ছেন, ডায়াবেটিস রোগীদের অনেক ক্ষেত্রেই শুক্রাণু তৈরি কমতে শুরু করে। এক সময় তৈরি হওয়া একেবারে বন্ধ হয়ে যাওয়ারও আশঙ্কা থাকে। 

অস্ত্রোপচার বা কোনও ক্ষত :- কোনও দুর্ঘটনায় অণ্ডকোষে গুরুতর আঘাত লাগলে বা কোনও ক্ষত হলে শুক্রাণু তৈরিতে প্রভাব পড়ে। খেলতে গিয়ে অণ্ডকোষে আঘাত পেলে বা কোনও দুর্ঘটনায় আহত হলে অণ্ডকোষগুলিতে রক্ত সঞ্চালন কমে যেতে পারে। এমনকি হারনিয়া অস্ত্রোপচারের ফলেও বীর্যহীনতা হতে পারে। 

শারীরির ভারসাম্যহীনতা :-
সঙ্গমের সময় অনেক পুরুষের যৌনাঙ্গ থেকে নির্গত ধাতুতে শুক্রাণু থাকে না। অনেক সময় মূত্রনালীতে সংক্রমণ হলে এই ধরনের সমস্যা হয়। এর ফলে শুক্রাণুর সঙ্গে অন্যান্য তরলের মিশ্রণ না হওয়ায় বীর্য তৈরি হয় না। 

তপ্ত আবহাওয়া বা পরিবেশ :- শুক্রাণু তৈরিতে তাপমাত্রা একটা বড় ভূমিকা নেয়। দেখা গিয়েছে, যে সব ব্যক্তি দিনের পর দিন খুব গরমের মধ্যে কাজ করেন (কারখানা, বয়লার রুম ইত্যাদি), তাঁদের শুক্রাণু তৈরি কমে যায়। 

প্রচণ্ড মানসিক চাপ ও ধূমপাম, মদ্যপান :- বর্তমান সময়ে দেখা গিয়েছে, বীর্যহীনতার অন্যতম কারণ প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, অনিদ্রা, ধূমপান ও মদ্যপান। তবে চিকিত্‍সকরা জানাচ্ছেন, মানসিক রোগ, যেমন অবসাদ, উদ্বেগ কমানোর আধুনিক চিকিত্‍সায় এই ধরনের সমস্যার সমাধান হয়ে যাচ্ছে।
বিস্তারিত

শুক্রবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০১৫

পুরুষের জন্য সুস্থ বীর্য উৎপাদন করে যে খাবারগুলি

সন্তান ধারণে দেরি হওয়া কিংবা সন্তান একেবারেই না হওয়া আজকাল নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই খুব সাধারণ একটি সমস্যা  হয়ে দাড়িয়েছে ।  আমাদের স্ট্রেস ভরা জীবন যাপন, অস্বাস্থ্যকর লাইফ স্টাইল, পরিবেশ দূষণ, ভেজাল খাদ্য, শরীরের যত্নের অভাব ইত্যাদি নানান কারণে সন্তান ধারণে অক্ষমতা দেখা যায় আজকাল। দেখা যায় অনেক মাস বা বছর চেষ্টার পর, নানান রকম চিকিৎসা করিয়ে তবেই সন্তান নিতে পারেন কোন দম্পতি। আপনিও কি এমন সমস্যায় ভুগছেন?

সন্তান নিতে চাইছেন কিন্তু হচ্ছে না? নারী-পুরুষ উভয়েই নিজের নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখুন এই খাবারগুলো। এই ৭টি খাবার উর্বরতা বৃদ্ধি করে, নারীকে গর্ভবতী হতে সহায়তা করবে এবং পুরুষের জন্য সুস্থ বীর্য উৎপাদন করবে। চিনে নিন সেই উপকারী খাবারগুলো।
পুরুষের জন্য সুস্থ বীর্য উৎপাদন করে যে খাবারগুলি
বাদাম :- পুরুষের শুক্রানুর মান উন্নত করতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখে হরেক রকমের বাদাম। বিশেষ করে কাঠ বাদাম, চীনা বাদাম, পেস্তা ইত্যাদি। টানা ১২ সপ্তাহ প্রতিদিন এক মুঠো বাদাম খান্ম নিশ্চিত ফল পাবেন।

কলা :-  সুপারফুড কলায় আছে ভিটামিন বি-৬ ছাড়াও আরও বেশ কিছু চমৎকার উপাদান, যা নারীদের মিন্সট্রেশন নিয়মিত রাখে। যারা সন্তান ধারণে চেষ্টা করছেন, তাঁদের জন্য নিয়মিত একটি বা দুটি কলা খাওয়া ডিম্বাণু ও শুক্রানুর মান উন্নত করতে সাহায্য করবে।

অলিভ ওয়েল :- নিজেদের খাবারে তেল বা ঘি এর বদলে আজ থেকেই শুরু করে দিন অলিভ ওয়েলের ব্যবহার। এই তেল রোজকার খাবারে নিয়মিত ব্যবহার করলে উর্বরতা ও গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ে ৩ গুণ পর্যন্ত। নারী ও পুরুষ উভয়ের উর্বরতা বাড়াতেই এই তেল অত্যন্ত সহায়ক। এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ ওয়েল ব্যবহার করবেন।

ফ্লাক্স ওয়েল :- এটা আরেকটি উপকারী তেল, যাতে আছে প্রচুর অমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড। প্রতিদিন খাবারে ১ টেবিল চামচ ব্যবহার করুন বা এমনিতেও খেতে পারেন।

সূর্যমুখীর তেল :- এতে আছে উচ্চমাত্রার ভিটামিন ই, যা উর্বরতা বৃদ্ধি করতে অত্যন্ত সহায়ক। রান্নায় ব্যবহার করুন।

অ্যাভোকাডো :- শত গুণে ভরপুর এই ফলটি কেবল মজাদারই নয়, বরং উর্বরতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত সহায়ক। এই ফল নিয়মিত খেলে জননাঙ্গের ফাংশন উন্নত হয় এবং নারীদের সুস্থ ডিম্বাণু তৈরির হার বাড়ে।

আদা :- আদা যে কোন রূপেই পুরুষের উর্বরতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত সহায়ক। নারীরা অধিক উপকারিতা পেতে রোজ দুই কাপ পর্যন্ত আদা চা পান করুন মধু মিশিয়ে।

আরেকটি কথা বলে রাখা দরকার, যদি আপনি আপনার সমস্যাটি চিন্হিত করতে না পারেন তাহলে অভিজ্ঞ কোনো হোমিও ডাক্তারের পরামর্শ এবং ট্রিটমেন্ট নিন। 
বিস্তারিত

হস্তমৈথুনের ফলে যে ভয়ংকর সমস্যায় পরতে পারেন আপনি

হস্তমৈথুন এমন এক সমস্যা যাতে একবার কেউ আসক্ত হয়ে পড়লে তা ট্রিটমেন্ট ছাড়া এ থেকে রেহাই পাওয়ার অন্য কোনো কার্যকর উপায় থাকে না বললেই চলে। আপনি অনলাইন সার্চ করলে হস্তমৈথুন অভ্যাস পরিত্যাগের বিষয়ে ভুরি ভুরি উপদেশ বাণী পেয়ে যাবেন। বাস্তব ক্ষেত্রে যার সবগুলিই অকার্যকর। তারপরও তাদের উপদেশ বাণীর যেন কোনো শেষ নেই। আর তার একমাত্র কারণ অ্যালোপ্যাথিতে এর কার্যকর কোন ট্রিটমেন্ট নেই। একমাত্র হোমিওপ্যাথি চিকিত্সায় হস্তমৈথুনের অভ্যাস বা আসক্তি মন থেকে খুব সহজেই দূর করা যায়।

অনেকেই শীতপ্রধান দেশের বিশেষজ্ঞদের গবেষণালব্ধ ফলাফল আমাদের উপমহাদেশের অর্থাৎ গ্রীষ্মপ্রধান দেশের বেলায় চালাতে চান। এক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদের বাস্তবতা উপলগ্ধি করতে হবে। আমাদের দেশের ছেলেদের ১০-১২ বছরের মধ্যেই যৌন পরিপক্কতা চলে আসার কারণে তারা অনেকেই তখন থেকেই হস্তমৈথুন করা শুরু করে এবং বিয়ের সময় অর্থাৎ বয়স ২০-২২ বছর হওয়ার পর দেখা যায় তারা নানা প্রকার যৌন সমস্যা সৃষ্টি করে ফেলেছেন।
হস্তমৈথুনের ফলে যে ভয়ংকর সমস্যায় পরতে পারেন আপনি
কিন্তু শীতপ্রধান দেশগুলির বিষয়টা আমাদের থেকে সম্পূর্ণ উল্টো। ঐসব দেশে ছেলেদের যৌন পরিপক্কতা আসে অনেক দেরিতে, অনেকের ১৬-১৮ বছর হয়ে যায়। তাছাড়া তারা যে কারো সাথে মেলামেশার সুযোগ পেয়ে থাকার কারণে হস্তমৈথুন ততটা করে না। তাই তারা এর জন্য ক্ষতির সম্মুখীন হয় না বললেই চলে। তাই আপনাদের অবশ্যই এ বিষয়টা বুঝতে হবে এবং তাদের ক্ষেত্রে যে থিওরি তাদের দেশের বিশেষজ্ঞরা দিয়ে থাকেন তা আমাদের দেশের ছেলেদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করার চেষ্টা করা নিছক বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়। কারণ তারা যদি আমাদের দেশের ছেলেদের মত হস্তমৈথুনে আসক্ত হয়ে এটা করতে থাকত তাহলে তারাও এর কুফল গুলির সম্মুখীন হত।

পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যেসব সমস্যায় ভুগতে পারে সেগুলি হলো

  • পুরুষ হস্তমৈথুন করতে থাকলে সে ধীরে ধীরে নপুংসক হয়ে যায়। অর্থাৎ যৌন সংগম স্থাপন করতে অক্ষম হয়ে যায়।
  • আরেকটি সমস্যা হল অকাল বীর্যপাত। ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয় । বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয় না ।
  • অকাল বীর্যপাত হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায় । তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম । যার ফলে সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতার দেখা দেয় । (যে বীর্য বের হয় সে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত। স্বাস্থ্যবিজ্ঞান মতে কোন পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ থেকে কোন সন্তান হয়না। )
  • অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়।

হস্তমৈথুনের ফলে শরীরের অন্যান্য যেসব ক্ষতি হয়

হস্তমৈথুনের ফলে পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ – বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায় । মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরো অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে। স্মরণ শক্তি কমে যায় এবং চোখেরও ক্ষতি হয় । আরেকটি সমস্যা হল সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হওয়া যাকে বলা হয় Leakage of semen । ফলে অনেক মুসলিম ভাই নামায পড়তে কষ্ট হয়। সর্বশেষে পুরোপুরি যৌন ক্ষমতায় অক্ষম হয়ে যাবেন এক সময়। তাই এই সমস্যায় আক্রান্ত হলে অভিজ্ঞ কোনো হোমিও ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে ট্রিটমেন্ট নিন। দেখবেন অল্প কিছু দিনের চিকিত্সায় মন থেকে হস্তমৈথুনের আসক্তি দূর হয়ে আপনি চিরদিনের মত সুস্থ্য হয়ে উঠবেন।
বিস্তারিত

মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৪

স্ত্রী বয়সে বড় হলে সৃষ্ট কিছু বিব্রতকর সমস্যার সমাধান

স্ত্রী যখন বয়সে বড় হয় তখন স্বামীদের জন্য সামাজিক ভাবেই তৈরি হয় নানান সমস্যা। শুধু সামাজিক নয়, কিছু শারীরিক ও মানসিক সমস্যার মাঝ দিয়েও অতিক্রম করতে হয় এমন দম্পতিকে। আজ আমাদের ফিচার সেইসব সমস্যা নিয়ে, যেগুলো দেখা দিতে পারে স্ত্রী বয়সে স্বামীর চাইতে বড় হলে। একই সাথে রইলো কিছু সম্ভাব্য সমাধানও। কীভাবে সামাজিক গুঞ্জনের মোকাবেলা করবেন, কেমন হওয়া উচিত স্ত্রীর আচরণ, কোন কথাগুলো না বললেই ভালো, যৌন জীবন ও সন্তান নিয়ে সমস্যা ইত্যাদি এড়াতে কী করবেন সে সমস্ত বিষয়ে রইলো কিছু পরামর্শ।
বিস্তারিত

শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৪

বিয়ের আগে ফিট ও সুন্দর থাকতে সহজ কিছু ডায়েট টিপস

বিয়ের আগে নিমন্ত্রন, বন্ধুদের সাথে ঘোরাফেরা ইত্যাদি নানা কারনে প্রচুর খাওয়া দাওয়া হয়। প্রত্যেকের শারীরিক গঠন অনুযায়ী ডায়েট চার্ট ও ফিটনেস প্ল্যান মানা উচিত। আপনি যদি খুব রোগা হন বা অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা থাকে তা হলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে খাওয়াদাওয়া ও ব্যায়াম করুন। কীভাবে ডায়েট ও ফিটনেস প্ল্যান করলে ফিট থাকতে পারবেন জেনে নিন। 
বিস্তারিত

বিয়ের পূর্বে হবু স্ত্রী সম্পর্কে যে বিষয়গুলি জেনে নেয়া জরুরি

দাম্পত্য মানেই একজন মানুষের সাথে নিজের বাকিটা জীবন কাটানো। যদিও আজকাল ডিভোর্স খুব সহজ একটি ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে, কিন্তু তবুও যতটা সোজা ভাবা হয় বিষয়গুলো আসলে ততটা সহজ নয়। স্ত্রী এমন কেউ নন যে পছন্দ না হলেই বদলে ফেলবেন। বরং সে পরিস্থিতি যেন না হয়, সে কারণে বিয়ের আগেই কিছু খোঁজখবর করে নেয়া ভালো। বিয়েতে কিছু বিষয় একটু ভালো করে জেনে নেবেন। এতে সব শেষে লাভ হবে আপনাদের দুজনেরই।
বিস্তারিত