শুক্রবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

সোশ্যাল অ্যাক্টিভিটির অভাব অবদমিত যৌন ইচ্ছে বাড়িয়ে দেয়

প্রশ্ন :- আমার বয়স ১৮, উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেছি ৷ বন্ধু থাকলেও আমি একটু একা থাকতেই পছন্দ করি ৷ আমি যখন একা থাকি, তখন আমার নগ্ন হয়ে থাকতে ইচ্ছে করে ৷ এই ইচ্ছে দমন করার চেষ্টা করলেও, এটা যখন প্রবল হয়ে ওঠে তখন আমি ঘরের আলো বন্ধ করে নগ্ন হয়ে থাকি ৷ আমি বুঝতে পারি না কেন আমি জামা-কাপড় না পরে থাকতে পছন্দ করি না! লজ্জার কারণে কাউকে আমি একথা বলতে পারি না ৷ এটা খারাপ অভ্যাস হয়ে থাকলে কী করে মুক্তি পাবো? (ঠিকানা প্রকাশে অনিচ্ছুক)
বিস্তারিত

বৃহস্পতিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

প্রেম, বিয়ে, যৌনতা নিয়ে যে স্টেটাস ফেসবুকে কখনও দেবেন না

মন খারাপ হলেই এখন ফেসবুকে স্ট্যাটাস আপডেট করার হিরিক পড়ে গিয়েছে। শুধু মন খারাপই নয়, হাসিতে লুটোপটি হওয়া কিংবা পাশের বাড়ির কাকিমার সঙ্গে কী নিয়ে ঝামেলা হয়েছে তা নিয়েও স্ট্যাটাস আপডেট! ডালে-ঝোলে-অম্বলে-সবেতেই রয়েছে ফেসবুক। তবে এমন অনেক কিছু আছে, যা ফেসবুকে শেয়ার না করলেই আপনার মঙ্গল। কিন্তু মজার বিষয় হল, এমন অনেক ভুল আমরা প্রায় সকলেই করে থাকি।
বিস্তারিত

সোমবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

আপনি পুরুষ? জেনে নিন, বীর্যহীনতার কারণগুলি

জীবনযাপনের একটি অন্যতম অঙ্গ হলেও, সমাজের একটা বড় অংশের কাছেই যৌনতা মানই গোপন বিষয়। কানে কানে বলতে হয়। বন্ধুমহলে ঠাট্টার বিষয়। যার ফলে অনেক ক্ষেত্রেই একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ বা নারী যৌন সমস্যায় ভুগলে চিকিত্‍সকের কাছে যেতেও লজ্জা পেয়ে থাকেন। অথচ হোমিওতে পুরুষদের যৌন যৌন সমস্যাগুলির সর্বাধিক কার্যকর ট্রিটমেন্ট রয়েছে। কিছুদিনের প্রপার হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলেই  এ সংক্রান্ত সমস্যাগুলি মূল থেকে নির্মূল হয়ে রোগী পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে যৌনতায় সক্ষমতা অর্জন করে থাকে এবং এর জন্য বার বার ঔষধ খাওয়ারও প্রয়োজন পড়ে না।

দেখা যায় পুরুষরা অনেকেই মনে করেন, যৌন অসুস্থতা মানেই লজ্জার বিষয়। পৌরুষ নিয়ে প্রশ্ন!। বিশেষ করে আমাদের এই ভারতীয় উপমহাদেশে এখনও অনেকের বদ্ধমূল ধারণা, সন্তান না হওয়া শুধুমাত্র মহিলাদেরই সমস্যা। কিন্তু জানেন কি, দেশের শহরগুলিতে বহু দম্পতির পুরুষ সঙ্গী বীর্যহীনতায় ভোগেন। সমীক্ষা বলছে, উপমহাদেশের ভারতের শহরে প্রতি ৫টি দম্পতির মধ্যে একটি দম্পতির পুরুষ সঙ্গী বীর্যহীনতার শিকার। যার জেরে সন্তান লাভ হয় না। 
আপনি পুরুষ? জেনে নিন, বীর্যহীনতার কারণগুলি
বিশ্বের তাবড় চিকিত্‍সা বিজ্ঞানীরা কয়েকটি কারণ চিহ্নিত করেছেন। এই কারণগুলির জন্যই পুরুষ বীর্যহীনতার শিকার হয়ে থাকেন। কারণগুলি নিয়ে একটু আলোচনা করা যাক। এবং এই ধরনের কোনও শারীরিক সমস্যা হলেই চিকিত্‍সকের পরামর্শ নেওয়া দরকার বলেই মত বিশেষজ্ঞদের। 

মাম্পস :- বয়ঃসন্ধির পরে যদি মাম্পস হয়, তাহলে অবিলম্বে চিকিত্‍সকের দ্বারস্থ হওয়া উচিত। কারণ বিজ্ঞানীরা বলছেন, বয়ঃসন্ধির সময় বা পরে মাম্পস, পুরুষের অণ্ডকোষে শুক্রাণু উত্‍পাদনকারী কোষগুলি নষ্ট করে দিতে পারে। ফলে কোনও পুরুষ আজীবন বীর্যহীনতার শিকার হতে পারেন। 

ভ্যারাইকোসেল :- চিকিত্‍সা বিজ্ঞনীরা জানাচ্ছেন, ভ্যারাইকোসেল হল শুক্রনালীর শিরাঘটিত একপ্রকার টিউমার। এই ধরনের টিউমার হলে, যে শিরার মাধ্যমে অণ্ডকোষে রক্ত সঞ্চালিত হয়, সেই শিরা ফুলে যায়। ফলে অণ্ডকোষে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয় না। এবং শুক্রাণু তৈরিও হওয়া কমে যায়। দেখা গিয়েছে, ভ্যারাইকোসেলের সম্পূর্ণ চিকিত্‍সার পরেও মাত্র এক চতুর্থাংশ ব্যক্তির শুক্রাণু তৈরি সন্তোষজনক ভাবে বেড়েছে। 

আনডিসেন্ডেড টেস্টিকল্‌স :- অর্থাত্‍ অণ্ডকোষ অণ্ডথলিতে না গিয়ে, অ্যাবডমেনেই থেকে যাওয়া। পুত্র সন্তানের জন্মের আগে মাতৃগর্ভেই তৈরি হয়ে যায় অণ্ডকোষ। এরপর ঠিক জন্মের কয়েক দিন আগে দু'টি অণ্ডকোষ অ্যাবডমেন থেকে অণ্ডকোষ থলিতে নেমে আসে। মাতৃগর্ভে যখন এই প্রক্রিয়াটি ঠিকমতো হয় না, তখনই আনডিসেন্ডেড টেস্টিকল্স-এর সমস্যা তৈরি হয়। চিকিত্‍সার পরিভাষায় যাকে বলে ক্রিপটরচিডিজম। এর জেরে একজন পুরুষকে সারা জীবন বীর্যহীনতায় ভুগতে হতে পারে। 

টেস্টিকিউলার ক্যান্সার :- অণ্ডকোষে ব্যথা অনুভব করলে অবিলম্বে চিকিত্‍সকের দ্বারস্থ হওয়া অত্যন্ত জরুরি। কারণ অনেক সময় অণ্ডকোষে টিউমার হলে এক ধরনের ব্যথা হয়। এই ব্যথাকে অগ্রাহ্য করলে বিপদ। ওই টিউমার থেকে ক্যান্সার হতে পারে। ঠিক সময়ে ধরা না-পড়লে ক্যান্সার ছড়িয়ে যায় দেহের অন্যান্য অংশেও। ফলে মৃত্যুও হতে পারে। 

ডায়াবেটিস :- ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলেও শুক্রাণু তৈরি কমে যেতে পারে। চিকিত্‍সকরা জানাচ্ছেন, ডায়াবেটিস রোগীদের অনেক ক্ষেত্রেই শুক্রাণু তৈরি কমতে শুরু করে। এক সময় তৈরি হওয়া একেবারে বন্ধ হয়ে যাওয়ারও আশঙ্কা থাকে। 

অস্ত্রোপচার বা কোনও ক্ষত :- কোনও দুর্ঘটনায় অণ্ডকোষে গুরুতর আঘাত লাগলে বা কোনও ক্ষত হলে শুক্রাণু তৈরিতে প্রভাব পড়ে। খেলতে গিয়ে অণ্ডকোষে আঘাত পেলে বা কোনও দুর্ঘটনায় আহত হলে অণ্ডকোষগুলিতে রক্ত সঞ্চালন কমে যেতে পারে। এমনকি হারনিয়া অস্ত্রোপচারের ফলেও বীর্যহীনতা হতে পারে। 

শারীরির ভারসাম্যহীনতা :-
সঙ্গমের সময় অনেক পুরুষের যৌনাঙ্গ থেকে নির্গত ধাতুতে শুক্রাণু থাকে না। অনেক সময় মূত্রনালীতে সংক্রমণ হলে এই ধরনের সমস্যা হয়। এর ফলে শুক্রাণুর সঙ্গে অন্যান্য তরলের মিশ্রণ না হওয়ায় বীর্য তৈরি হয় না। 

তপ্ত আবহাওয়া বা পরিবেশ :- শুক্রাণু তৈরিতে তাপমাত্রা একটা বড় ভূমিকা নেয়। দেখা গিয়েছে, যে সব ব্যক্তি দিনের পর দিন খুব গরমের মধ্যে কাজ করেন (কারখানা, বয়লার রুম ইত্যাদি), তাঁদের শুক্রাণু তৈরি কমে যায়। 

প্রচণ্ড মানসিক চাপ ও ধূমপাম, মদ্যপান :- বর্তমান সময়ে দেখা গিয়েছে, বীর্যহীনতার অন্যতম কারণ প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, অনিদ্রা, ধূমপান ও মদ্যপান। তবে চিকিত্‍সকরা জানাচ্ছেন, মানসিক রোগ, যেমন অবসাদ, উদ্বেগ কমানোর আধুনিক চিকিত্‍সায় এই ধরনের সমস্যার সমাধান হয়ে যাচ্ছে।
বিস্তারিত

বুধবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

নারী পুরুষের যৌনতা নিয়ে কিছু সার কথা - যা না জানলেই নয়

রতিসুখের চরম বিন্দুতে পৌঁছনোর বিষয়ে এযাবত হয়তো কয়েক কোটি প্রবন্ধ পড়ে ফেলেছেন নিশ্চয়? জেনে রাখুন, ওই সমস্ত আসলে আদ্যপান্ত জঞ্জাল। এ ব্যাপারে আসল কথাটা বলে বিজ্ঞান। আসুন কিছু বিজ্ঞানভিত্তিক যৌনচর্চা হয়ে যাক।
নারী পুরুষের যৌনতা নিয়ে কিছু সার কথা - যা না জানলেই নয়
  • গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মোজা পরে সঙ্গম করলে চরম সুখ প্রাপ্তি হয়। বিজ্ঞানীদের মতে, পায়ে মোজা পরা থাকলে যৌন সুখ কয়েক গুণ বেড়ে যায়। তবে উত্‍কট রহের মোজা পরলে হিতে বিপরীত হতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
  • হাসিখুশি পুরুষের প্রতি আদৌ কোনও যৌন আকর্ষণ বোধ করে না নারী। বরং গোমড়া মুখের সঙ্গীর প্রতি দৈহিক মিলনের তীব্র কামনা অনুভব করেন মহিলারা। অন্যদিকে, নারীর হাসিমুখ দেখে পুরুষের যৌন ইচ্ছা বৃদ্ধি পায় বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। সুতরাং কাতুকুতু দিলেও কোনও মতে পুরুষের হাসি চেপে রাখাই বিধেয়।
  • রৌদ্রস্নানে টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধি পায়। এর ফলে স্ত্রী পুরুষ উভয়েরই মনে তীব্র যৌন কামনা জাগে। মিলনের আগ্রহ বাড়িয়ে তুলতে অতএব রোদ পোহানো অভ্যেস করতে পারেন।
  • পূর্বরাগ পর্যায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে পুরুষের নাক। নাকের সামনের নরম অংশের স্পর্শে নারীর যৌন চেতনা জেগে ওঠে। তীব্র কামোন্মাদনা তৈরি হয়।
  • ঘর্মাক্ত পুরুষ দেখলে অধিকাংশ মহিলারপ্রবল যৌন ইচ্ছা তৈরি হয় বলে সমীক্ষায় জানা গিয়েছে। আসলে পুরুষের ঘামের সঙ্গে অ্যান্ড্রোস্ট্যাডিএনোন ক্ষরণের ফলে জাগ্রত হয় নারীর যৌন চেতনা।
  • একটি ভুল ধারণা প্রচলিত রয়েছে যে পেশিবহুল পুরুষ মাত্রই নারীকে চরম যৌন তৃপ্তি দিতে সক্ষম। কিন্তু বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, যে সমস্ত পুরুষের শরীরের মধ্যপ্রদেশ স্ফীত, তাঁরাই দীর্ঘ সম্ভোগ করতে পারেন। আসলে শরীরে চর্বি থাকার মানে হল স্ত্রী হরমোন এস্ট্র্যাডিওল-এর আধিক্য। এই হরমোনের সাহায্যে চরম রতিসুখের স্তরে পৌঁছতে সাধারণের তুলনায় অন্তত ৫ মিনিট বেশি সময় লাগে ভুঁড়ি সমৃদ্ধ পুরুষের। তাই সিক্স প্যাক্স-এর মোহ ত্যাগ করে মহিলারা স্থূল শয্যাসঙ্গী বাছলেই অধিক যৌন তৃপ্তি লাভ করবেন।
  • যত্ন করে দাড়ি কামানো মুখের চেয়ে গালে খোঁচা খোঁচা দাড়িই নারীকে বেশি আকর্ষণ করে বলে জানা গিয়েছে। এলোমেলো চুল আর অগোছাল দাড়ির পুরুষের সঙ্গে যৌন মিলনে তৃপ্ত হন বেশির ভাগ মহিলা।
  • অন্তরঙ্গতা বাড়াতে চুমুর বিকল্প নেই, জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। যে যুগল ঘন ঘন চুম্বনে অভ্যস্ত, দেখা গিয়েছে দীর্ঘায়িত যৌন মিলনের আনন্দ তাঁরাই উপভোগ করেন।
  • মশলাদার খাবার পুরুষের যৌন ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে বলে জানা গিয়েছে। পছন্দের পুরুষের থেকে সম্পূর্ণ দৈহিক সুখ লাভ করতে হলে তাঁকে মশলা মিশ্রিত সুস্বাদু পদ পরিবেশন করুন।
  • বেশির ভাগ পুরুষই মেয়েরা লাল রঙের পোশাক পরলে তীব্র যৌন আকর্ষণ বোধ করেন। তাই কামনার সঙ্গীকে যৌন সচেতন করে তুলতে রাঙা সাজে সেজে উঠুন।
  • মাথা ধরার অব্যর্থ দাওয়াই হল রতিসুখ, জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁদের মতে, যৌন তৃপ্তি অনেক সময় আংশিক অথবা পুরোপুরি মাইগ্রেন সারাতে সক্ষম।
  • বিজ্ঞানীদের মতে, বয়স্কা মহিলারা অল্পবয়েসীদের চেয়ে তুলনায় দ্রুত যৌন সুখের চরম সীমায় পৌঁছান। এই কারণে বয়সে বড় নারীর সঙ্গে পুরুষের সঙ্গম বেশি তৃপ্তিদায়ক বলে মনে করেন তাঁরা।
  • জানেন কি, ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও বহু মানুষ রতিক্রিয়াশীল থাকতে পারেন? ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে খাওয়া অথবা হেঁটে-চলে বেড়ানোর অভ্যাসের মতো কেউ কেউ ঘুমন্ত অবস্থায় দিব্যি যৌন মিলনে লিপ্ত হতে পারেন। এই অসুখের নাম 'সেক্সমনিয়া'। মজার কথা, ঘুম ভাঙলে ঘটনাটি একেবারেই ভুলে যান তাঁরা।
তবে যতই টিপস নিন না কেন, কার্যক্ষেত্রে সঠিক দাওয়াইটি মনে করে প্রয়োগ করতে পারলেই অভীষ্ট সিদ্ধি হবে। মনে রাখবেন, যৌন সংক্রান্ত কোনো রোগ থাকলে আগে তার ট্রিটমেন্ট করাই বিধেয়। 
বিস্তারিত

রবিবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

নারীদের যৌন ক্ষমতা বাড়াতে আপেলের ভুমিকা

একটি গবেষণায় দেখা গেছে, স্বাস্থ্যবতী মহিলারা দিনে একটি করে আপেল খেলে তাদের যৌন ক্ষমতা বেড়ে যায়। আপেলে পলিফেনলস ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যা জননেন্দ্রিয়র মধ্যে রক্তপ্রবাহকে উত্তেজিত করে তোলে। এই কারণেই মহিলারা যৌনতা বেশি করে উপভোগ করতে পারেন।
বিস্তারিত